< ১ম যোহন 2 >

1 হে আমার প্রিয় সন্তানেরা, এইগুলি তোমাদের কাছে লিখছি, যেন তোমরা পাপ না কর। আর যদি কেউ পাপ করে তবে পিতার কাছে আমাদের হয়ে কথা বলার জন্য একজন সহায়ক আছেন, তিনি ধার্মিক যীশু খ্রীষ্ট।
يَاأَوْلاَدِي الصِّغَارَ، أَكْتُبُ إِلَيْكُمْ هَذِهِ الأُمُورَ لِكَيْ لاَ تُخْطِئُوا. وَلكِنْ، إِنْ أَخْطَأَ أَحَدُكُمْ، فَلَنَا عِنْدَ الآبِ شَفِيعٌ هُوَ يَسُوعُ الْمَسِيحُ الْبَارُّ.١
2 আর তিনিই আমাদের পাপের জন্য প্রায়শ্চিত্ত, শুধুমাত্র আমাদের জন্য নয়, কিন্তু সমস্ত পৃথিবীর জন্য।
فَهُوَ كَفَّارَةٌ لِخَطَايَانَا، لاَ لِخَطَايَانَا فَقَطْ، بَلْ لِخَطَايَا الْعَالَمِ كُلِّهِ.٢
3 আর আমরা যদি তাঁর আদেশগুলি মেনে চলি তবে এটা জানি যে তাঁকে আমরা জেনেছি।
وَمَا يُؤَكِّدُ لَنَا أَنَّنَا قَدْ عَرَفْنَاهُ حَقّاً هُوَ أَنْ نَعْمَلَ بِوَصَايَاهُ.٣
4 যে কেউ বলে আমি ঈশ্বরকে জানি কিন্তু তাঁর আদেশগুলি মেনে চলে না, সে মিথ্যাবাদী এবং তার মধ্যে সত্য নেই।
فَالَّذِي يَدَّعِي أَنَّهُ قَدْ عَرَفَهُ، وَلكِنَّهُ لاَ يَعْمَلُ بِوَصَايَاهُ، يَكُونُ كَاذِباً وَلاَ يَكُونُ الْحَقُّ فِي دَاخِلِهِ.٤
5 কিন্তু যে তাঁর বাক্য মেনে চলে, সত্যি সত্যিই তার মধ্যে ঈশ্বরের ভালবাসা সিদ্ধ হয়েছে। এর থেকে জানতে পারি যে তাঁর সঙ্গেই আমরা আছি;
أَمَّا الَّذِي يَعْمَلُ بِحَسَبِ كَلِمَتِهِ، فَإِنَّ مَحَبَّةَ اللهِ تَكُونُ قَدِ اكْتَمَلَتْ فِي دَاخِلِهِ. بِهَذَا نَعْرِفُ أَنَّنَا نَنْتَمِي إِلَيْهِ.٥
6 যে কেউ বলে আমি ঈশ্বরে থাকি তবে তার উচিত যীশু খ্রীষ্ট যেমন ভাবে চলতেন সেও নিজে তেমন ভাবে চলুক।
كُلُّ مَنْ يَعْتَرِفْ أَنَّهُ ثَابِتٌ فِيهِ، يَلْتَزِمْ أَنْ يَسْلُكَ كَمَا سَلَكَ الْمَسِيحُ!٦
7 প্রিয় সন্তানেরা, আমি তোমাদের জন্য নতুন কোনো আদেশ লিখছি না, কিন্তু এমন এক পুরানো আদেশ লিখছি, যেটা তোমরা প্রথম থেকেই পেয়েছ। তোমরা যে কথা আগে শুনেছ সেটাই এই পুরানো আদেশ।
أَيُّهَا الأَحِبَّاءُ، أَنَا لاَ أَكْتُبُ إِلَيْكُمْ هُنَا وَصِيَّةً جَدِيدَةً، بَلْ وَصِيَّةً قَدِيمَةً كَانَتْ عِنْدَكُمْ مُنْذُ الْبِدَايَةِ، وَهِيَ الْكَلِمَةُ الَّتِي سَمِعْتُمُوهَا قَبْلاً.٧
8 যদিও আমি তোমাদের জন্য এক নতুন আদেশ লিখছি যেটা খ্রীষ্টেতে ও তোমাদের জীবনে সত্য; কারণ অন্ধকার চলে যাচ্ছে এবং প্রকৃত আলো এখন প্রকাশ পাচ্ছে।
وَمَعَ ذَلِكَ فَالْوَصِيَّةُ الَّتِي أَكْتُبُهَا إِلَيْكُمْ، هِيَ جَدِيدَةٌ دَائِماً، وَتَتَّضِحُ حَقِيقَتُهَا فِي الْمَسِيحِ كَمَا تَتَّضِحُ فِيكُمْ أَنْتُمْ. ذَلِكَ لأَنَّ الظَّلاَمَ قَدْ بَدَأَ يَزُولُ مُنْذُ أَنْ أَشْرَقَ النُّورُ الْحَقِيقِيُّ الَّذِي مَازَالَ الآنَ مُشْرِقاً.٨
9 যে কেউ বলে সে আলোতে আছে এবং নিজের ভাইকে ঘৃণা করে সে এখনও পর্যন্ত অন্ধকারে আছে।
مَنِ ادَّعَى أَنَّهُ يَحْيَا فِي النُّورِ، وَلكِنَّهُ يُبْغِضُ أَحَدَ إِخْوَتِهِ، فَهُوَ مَازَالَ حَتَّى الآنَ فِي الظَّلاَمِ.٩
10 ১০ যে নিজের ভাইকে ভালবাসে সে আলোতে থাকে এবং তার পাপ করার কোনো কারণ নেই।
فَالَّذِي يُحِبُّ إِخْوَتَهُ، هُوَ الَّذِي يَحْيَا فِي النُّورِ فِعْلاً وَلاَ شَيْءَ يُسْقِطُهُ.١٠
11 ১১ কিন্তু যে নিজের ভাইকে ঘৃণা করে সে অন্ধকারে আছে এবং অন্ধকারে চলে, আর সে কোথায় যায় তা জানে না কারণ অন্ধকার তার চোখকে অন্ধ করেছে।
أَمَّا الَّذِي يُبْغِضُ أَحَدَ إِخْوَتِهِ، فَهُوَ تَائِهٌ فِي الظَّلاَمِ، يَتَلَمَّسُ طَرِيقَهُ وَلاَ يَعْرِفُ أَيْنَ يَتَّجِهُ، لأَنَّ الظَّلاَمَ قَدْ أَعْمَى عَيْنَيْهِ!١١
12 ১২ প্রিয় সন্তানেরা, আমি তোমাদের কাছে লিখছি কারণ খ্রীষ্টের নামের গুনে তোমাদের পাপের ক্ষমা হয়েছে।
أَكْتُبُ إِلَيْكُمْ، أَيُّهَا الأَوْلاَدُ، لأَنَّ اللهَ قَدْ غَفَرَ لَكُمْ خَطَايَاكُمْ إِكْرَاماً لاسْمِ الْمَسِيحِ.١٢
13 ১৩ পিতারা, আমি তোমাদের কাছে লিখছি কারণ যিনি শুরু থেকে আছেন তোমরা তাঁকে জান। যুবকেরা, আমি তোমাদের কাছে লিখছি কারণ তোমরা সেই শয়তানকে জয়লাভ করেছ। শিশুরা, তোমাদের কাছে লিখলাম কারণ তোমরা পিতা ঈশ্বরকে জান।
أَكْتُبُ إِلَيْكُمْ أَيُّهَا الآبَاءُ، لأَنَّكُمْ قَدْ عَرَفْتُمُ الْمَسِيحَ الْكَائِنَ مُنْذُ الْبِدَايَةِ. أَكْتُبُ إِلَيْكُمْ أَيُّهَا الشَّبَابُ، لأَنَّكُمْ قَدْ غَلَبْتُمْ إِبْلِيسَ الشِّرِّيرَ. كَتَبْتُ إِلَيْكُمْ أَيُّهَا الأَوْلاَدُ الصِّغَارُ، لأَنَّكُمْ قَدْ عَرَفْتُمُ الآبَ.١٣
14 ১৪ পিতারা, আমি তোমাদের কাছে লিখছি কারণ যিনি প্রথম থেকে আছেন তোমরা তাঁকে জেনেছ। যুবকেরা, আমি তোমাদের কাছে লিখছি কারণ তোমরা বলবান এবং ঈশ্বরের বাক্য তোমাদের মধ্যে আছে আর তোমরা সেই শয়তানকে জয়লাভ করেছ।
كَتَبْتُ إِلَيْكُمْ، أَيُّهَا الآبَاءُ، لأَنَّكُمْ قَدْ عَرَفْتُمُ الْمَسِيحَ الْكَائِنَ مُنْذُ الْبِدَايَةِ. كَتَبْتُ إِلَيْكُمْ، أَيُّهَا الشَّبَابُ، لأَنَّكُمْ أَقْوِيَاءُ، وَقَدْ تَرَسَّخَتْ كَلِمَةُ اللهِ فِي قُلُوبِكُمْ، وَغَلَبْتُمْ إِبْلِيسَ الشِّرِّيرَ.١٤
15 ১৫ তোমরা জগত এবং জগতের কোনো জিনিসকে ভালবেসো না। কেউ যদি জগতকে ভালবাসে তবে পিতার ভালবাসা তার মধ্যে নেই।
لاَ تُحِبُّوا الْعَالَمَ، وَلاَ الأَشْيَاءَ الَّتِي فِي الْعَالَمِ. فَالَّذِي يُحِبُّ الْعَالَمَ، لاَ تَكُونُ مَحَبَّةُ الآبِ فِي قَلْبِهِ.١٥
16 ১৬ কারণ জগতে যা কিছু আছে তা হলো মাংসিক কামনা বাসনা, চক্ষুর কামনা বাসনা, ও প্রাণের অহঙ্কার আর এ সব পিতার থেকে নয় কিন্তু জগত থেকে হয়েছে।
لأَنَّ كُلَّ مَا فِي الْعَالَمِ، مِنْ شَهَوَاتِ الْجَسَدِ وَشَهَوَاتِ الْعَيْنِ وَتَرَفِ الْمَعِيشَةِ، لَيْسَ مِنَ الآبِ، بَلْ مِنَ الْعَالَمِ.١٦
17 ১৭ আর জগত ও তার কামনা বাসনা সব শেষ হয়ে যাচ্ছে; কিন্তু যারা ঈশ্বরের ইচ্ছা মেনে চলে সে চিরকাল থাকবে। (aiōn g165)
وَسَوْفَ يَزُولُ الْعَالَمُ، وَمَا فِيهِ مِنْ شَهَوَاتٍ أَمَّا الَّذِي يَعْمَلُ بِإِرَادَةِ اللهِ، فَيَبْقَى إِلَى الأَبَدِ! (aiōn g165)١٧
18 ১৮ শিশুরা, শেষ দিন এসে গেছে। তোমরা যেমন শুনেছ যে খ্রীষ্টের শত্রু আসছে তেমনি এখনই অনেক খ্রীষ্টের শত্রু এসে গেছে যার ফলে আমরা জানতে পারছি এটাই শেষ দিন।
أَيُّهَا الأَوْلاَدُ، اعْلَمُوا أَنَّنَا نَعِيشُ الآنَ فِي الزَّمَنِ الأَخِيرِ. وَكَمَا سَمِعْتُمْ أَنَّهُ سَوْفَ يَأْتِي أَخِيراً «مَسِيحٌ دَجَّالٌ»، فَقَدْ ظَهَرَ حَتَّى الآنَ كَثِيرُونَ مِنَ الدَّجَّالِينَ الْمُقَاوِمِينَ لِلْمَسِيحِ. مِنْ هُنَا نَتَأَكَّدُ أَنَّنَا نَعِيشُ فِي الزَّمَنِ الأَخِيرِ.١٨
19 ১৯ খ্রীষ্টের এই শত্রুরা আমাদের মধ্য থেকে বের হয়ে গেছে, কিন্তু তারা আমাদের লোক ছিল না। কারণ তারা যদি আমাদের হত তবে আমাদের সঙ্গেই থাকত; কিন্তু তারা বের হয়ে গেছে বলে বোঝা যাচ্ছে তারা সবাই আমাদের লোক ছিল না।
هؤُلاَءِ الدَّجَّالُونَ انْفَصَلُوا عَنَّا، لكِنَّهُمْ فِي الْوَاقِعِ لَمْ يَكُونُوا مِنَّا. وَلَوْ كَانُوا مِنَّا لَظَلُّوا مَعَنَا. فَانْفِصَالُهُمْ عَنَّا إِذَنْ بُرْهَانٌ عَلَى أَنَّهُمْ جَمِيعاً لَيْسُوا مِنَّا.١٩
20 ২০ কিন্তু তোমরা সবাই পবিত্র লোক দ্বারা অভিষিক্ত হয়েছ এবং তোমরা সবাই সত্যকে জেনেছ।
أَمَّا أَنْتُمْ فَلَكُمْ مَسْحَةٌ مِنَ الْقُدُّوسِ، وَجَمِيعُكُمْ تَعْرِفُونَ الْحَقَّ.٢٠
21 ২১ তোমরা সত্যকে জান না বলে যে আমি তোমাদের লিখলাম তা নয়; কিন্তু তোমরা সত্যকে জান এবং কোন মিথ্যা কথা সত্য থেকে হয় না বলেই লিখলাম।
فَأَنَا أَكْتُبُ إِلَيْكُمْ لَيْسَ لأَنَّكُمْ لاَ تَعْرِفُونَ الْحَقَّ، بَلْ لأَنَّكُمْ تَعْرِفُونَهُ وَتُدْرِكُونَ أَنَّ كُلَّ مَا هُوَ كَذِبٌ لاَ يَأْتِي مِنَ الْحَقِّ.٢١
22 ২২ যীশুই যে খ্রীষ্ট, যে এটা স্বীকার করে না সে ছাড়া আর মিথ্যাবাদী কে? যে মানুষটি খ্রীষ্টের শত্রু সে পিতাকে ও পুত্রকে অস্বীকার করে।
وَمَنْ هُوَ الْكَذَّابُ؟ إِنَّهُ الَّذِي يُنْكِرُ أَنَّ يَسُوعَ هُوَ الْمَسِيحُ حَقّاً. إِنَّهُ ضِدٌّ لِلْمَسِيحِ يُنْكِرُ الآبَ وَالابْنَ مَعاً.٢٢
23 ২৩ যারা পুত্রকে স্বীকার করে না, তারা পিতাকেও পায় না; যে ব্যক্তি পুত্রকে স্বীকার করে, সে পিতাকেও পেয়েছে।
وَكُلُّ مَنْ يُنْكِرُ الابْنَ، لاَ يَكُونُ الآبُ أَيْضاً مِنْ نَصِيبِهِ. وَمَنْ يَعْتَرِفُ بِالابْنِ، فَلَهُ الآبُ أَيْضاً.٢٣
24 ২৪ তোমরা যেটা প্রথম থেকে শুনে আসছ সেটা তোমাদের অন্তরে থাকুক; যদি প্রথম থেকে যা শুনেছ তা তোমাদের অন্তরে থাকে তবে তোমরাও পুত্রতে ও পিতাতে থাকবে।
أَمَّا أَنْتُمْ، فَالْكَلاَمُ الَّذِي سَمِعْتُمُوهُ مُنْذُ الْبَدَايَةِ، فَلْيَكُنْ رَاسِخاً فِيكُمْ. فَحِينَ يَتَرَسَّخُ ذَلِكَ الْكَلاَمُ فِي دَاخِلِكُمْ، تَتَوَطَّدُ صِلَتُكُمْ بِالابْنِ، وَبِالآبِ.٢٤
25 ২৫ এবং এটাই তাঁর সেই প্রতিজ্ঞা যেটা তিনি নিজে আমাদের কাছে প্রতিজ্ঞা করেছেন, তা হলো অনন্ত জীবন। (aiōnios g166)
فَإِنَّ اللهَ نَفْسَهُ قَدْ وَعَدَنَا بِالْحَيَاةِ الأَبَدِيَّةِ. (aiōnios g166)٢٥
26 ২৬ যারা তোমাদের বিপথে চালাতে চায় তাদের সম্মন্ধে তোমাদেরকে এই সব লিখলাম।
كَتَبْتُ إِلَيْكُمْ هَذَا مُشِيراً إِلَى الَّذِينَ يُحَاوِلُونَ أَنْ يُضَلِّلُوكُمْ.٢٦
27 ২৭ আর তোমরা খ্রীষ্টের দ্বারা যে অভিষিক্ত হয়েছ তা তোমাদের অন্তরে আছে এবং কেউ যে তোমাদের শিক্ষা দেয় তা তোমাদের দরকার নেই; কিন্তু তাঁর সেই অভিষেক যেমন সব বিষয়ে তোমাদের শিক্ষা দিচ্ছেন এবং সেই অভিষিক্ত যেমন সত্য আর তা মিথ্যা নয় এবং এটা যেমন তোমাদের শিক্ষা দিয়েছে তেমনি তোমরা তাঁতেই থাক।
أَمَّا أَنْتُمْ فَقَدْ نِلْتُمْ مِنَ اللهِ مَسْحَةً تَبْقَى فِيكُمْ دَائِماً. وَلِذلِكَ، لَسْتُمْ بِحَاجَةٍ إِلَى مَنْ يُعَلِّمُكُمُ الْحَقَّ. فَتِلْكَ الْمَسْحَةُ عَيْنُهَا هِيَ الَّتِي تُعَلِّمُكُمْ كُلَّ شَيْءٍ. وَهِيَ حَقٌّ وَلَيْسَتْ كَذِباً. فَكَمَا عَلَّمَتْكُمُ اثْبُتُوا فِي الْمَسِيحِ.٢٧
28 ২৮ এবং প্রিয় সন্তানেরা, তোমরা তাঁতেই থাক, যেন তিনি যখন উপস্থিত হবেন তখন আমরা সাহস পাই এবং তাঁর আসার দিন যেন তাঁর সামনে লজ্জা না পাই।
وَالآنَ، أَيُّهَا الأَوْلاَدُ، كُونُوا ثَابِتِينَ فِي الْمَسِيحِ، حَتَّى تَكُونَ لَنَا نَحْنُ ثِقَةٌ أَمَامَهُ، وَلاَ نَخْجَلَ مِنْهُ، عِنْدَمَا يَعُودُ.٢٨
29 ২৯ তুমি যদি জান যে তিনি ধার্মিক, তবে এটাও জান যে, যে কেউ ধর্ম্মাচরণ করে, তার জন্ম ঈশ্বর থেকেই হয়েছে।
وَمَا دُمْتُمْ تَعْلَمُونَ أَنَّ اللهَ بَارٌّ، فَاعْلَمُوا أَنَّ كُلَّ مَنْ يَفْعَلُ الصَّلاَحَ، يُظْهِرُ أَنَّهُ مَوْلُودٌ مِنَ اللهِ حَقّاً.٢٩

< ১ম যোহন 2 >