< ১ম করিন্থীয় 2 >

1 আর হে ভাইয়েরা, আমি যখন তোমাদের কাছে গিয়েছিলাম, তখন সুন্দর সুন্দর কথার মাধ্যমে কিম্বা জ্ঞানের গুরুত্ব অনুযায়ী তোমাদেরকে যে ঈশ্বরের নিগুড় তত্ব প্রচার করতে উপস্থিত হয়েছিলাম, তা নয়।
हे भ्रातरो युष्मत्समीपे ममागमनकालेऽहं वक्तृताया विद्याया वा नैपुण्येनेश्वरस्य साक्ष्यं प्रचारितवान् तन्नहि;
2 কারণ আমি মনে ঠিক করেছিলাম, তোমাদের মধ্যে থেকে আর কিছুই জানব না, একমাত্র যীশু খ্রীষ্টকে এবং তাঁকে ক্রুশে হত বলেই, জানব।
यतो यीशुख्रीष्टं तस्य क्रुशे हतत्वञ्च विना नान्यत् किमपि युष्मन्मध्ये ज्ञापयितुं विहितं बुद्धवान्।
3 আর আমি তোমাদের কাছে দুর্বলতা, ভয় ও ভয়ে ত্রাসযুক্ত ছিলাম,
अपरञ्चातीव दौर्ब्बल्यभीतिकम्पयुक्तो युष्माभिः सार्द्धमासं।
4 আর আমার বাক্য ও আমার প্রচার তোমাদের প্রলোভিত করার জন্য তা জ্ঞানের বাক্য ছিল না, বরং তাঁরা পবিত্র আত্মার মহাশক্তির প্রমাণ ছিল,
अपरं युष्माकं विश्वासो यत् मानुषिकज्ञानस्य फलं न भवेत् किन्त्वीश्वरीयशक्तेः फलं भवेत्,
5 যেন তোমাদের বিশ্বাস মানুষের জ্ঞানে না হয়, কিন্তু যেন ঈশ্বরের মহাশক্তিতে হয়।
तदर्थं मम वक्तृता मदीयप्रचारश्च मानुषिकज्ञानस्य मधुरवाक्यसम्बलितौ नास्तां किन्त्वात्मनः शक्तेश्च प्रमाणयुक्तावास्तां।
6 তবুও আমরা আত্মিক পরিপক্কদের মধ্যে জ্ঞানের কথা বলছি, কিন্তু সেই জ্ঞান এই যুগের নয় বা এই যুগের শাসনকর্ত্তাদের নয়, তারা তো মূল্যহীন হয়ে পড়ছেন। (aiōn g165)
वयं ज्ञानं भाषामहे तच्च सिद्धलोकै र्ज्ञानमिव मन्यते, तदिहलोकस्य ज्ञानं नहि, इहलोकस्य नश्वराणाम् अधिपतीनां वा ज्ञानं नहि; (aiōn g165)
7 কিন্তু আমরা গোপন উদ্দেশ্যে রূপে অর্থাৎ ঈশ্বরের সেই জ্ঞানের কথা বলছি, সেই গুপ্ত জ্ঞান, যা ঈশ্বর আমাদের গৌরবের জন্য জগত পূর্বকাল থেকেই ঠিক করে রেখেছিলেন। (aiōn g165)
किन्तु कालावस्थायाः पूर्व्वस्माद् यत् ज्ञानम् अस्माकं विभवार्थम् ईश्वरेण निश्चित्य प्रच्छन्नं तन्निगूढम् ईश्वरीयज्ञानं प्रभाषामहे। (aiōn g165)
8 এই যুগের তত্ত্বাবধায়কদের মধ্যে কেউ তা জানেন নি; কারণ যদি জানতেন, তবে গৌরবের প্রভুকে ক্রুশে দিতেন না। (aiōn g165)
इहलोकस्याधिपतीनां केनापि तत् ज्ञानं न लब्धं, लब्धे सति ते प्रभावविशिष्टं प्रभुं क्रुशे नाहनिष्यन्। (aiōn g165)
9 কিন্তু যেমন লেখা আছে, “চোখ যা দেখেনি, কান যা শোনে নি এবং যা মানুষ কখনো হৃদয়ে চিন্তাও করে নি, যা ঈশ্বর, যারা তাঁকে প্রেম করে, তাদের জন্য তৈরী করেছেন।”
तद्वल्लिखितमास्ते, नेत्रेण क्कापि नो दृष्टं कर्णेनापि च न श्रुतं। मनोमध्ये तु कस्यापि न प्रविष्टं कदापि यत्। ईश्वरे प्रीयमाणानां कृते तत् तेन सञ्चितं।
10 ১০ কারণ আমাদের কাছে ঈশ্বর তাঁর আত্মার মাধ্যমে তা প্রকাশ করেছেন, কারণ আত্মা সমস্ত কিছুই খোঁজ করেন, এমনকি ঈশ্বরের গভীর বিষয়গুলিও খোঁজ করেন।
अपरमीश्वरः स्वात्मना तदस्माकं साक्षात् प्राकाशयत्; यत आत्मा सर्व्वमेवानुसन्धत्ते तेन चेश्वरस्य मर्म्मतत्त्वमपि बुध्यते।
11 ১১ কারণ মানুষের বিষয়গুলি মানুষদের মধ্যে কে জানে? একমাত্র মানুষের অন্তরের আত্মা জানে; তেমনি ঈশ্বরের বিষয়গুলি কেউ জানে না, একমাত্র ঈশ্বরের আত্মা জানেন।
मनुजस्यान्तःस्थमात्मानं विना केन मनुजेन तस्य मनुजस्य तत्त्वं बुध्यते? तद्वदीश्वरस्यात्मानं विना केनापीश्वरस्य तत्त्वं न बुध्यते।
12 ১২ কিন্তু আমরা জগতের মন্দ আত্মাকে পাইনি, কিন্তু সেই আত্মাকে পেয়েছি যা ঈশ্বরের, যেন ঈশ্বর অনুগ্রহের সঙ্গে আমাদেরকে যা যা দান করেছেন, তা জানতে পারি।
वयञ्चेहलोकस्यात्मानं लब्धवन्तस्तन्नहि किन्त्वीश्वरस्यैवात्मानं लब्धवन्तः, ततो हेतोरीश्वरेण स्वप्रसादाद् अस्मभ्यं यद् यद् दत्तं तत्सर्व्वम् अस्माभि र्ज्ञातुं शक्यते।
13 ১৩ আমরা সেই সমস্ত বিষয়েরই কথা, যা মানুষের শিক্ষা অনুযায়ী জ্ঞানের কথা দিয়ে নয়, কিন্তু আত্মার শিক্ষা অনুযায়ী কথা বলছি; আত্মিক বিষয় আত্মিক বিষয়ের সঙ্গে যোগ করছি।
तच्चास्माभि र्मानुषिकज्ञानस्य वाक्यानि शिक्षित्वा कथ्यत इति नहि किन्त्वात्मतो वाक्यानि शिक्षित्वात्मिकै र्वाक्यैरात्मिकं भावं प्रकाशयद्भिः कथ्यते।
14 ১৪ কিন্তু জাগতিক ব্যক্তি ঈশ্বরের আত্মার বিষয়গুলি গ্রহণ করেন না, কারণ তার কাছে সে সব মূর্খতা; আর সে সব সে জানতে পারে না, কারণ তা আত্মিক ভাবে বিচারিত হয়।
प्राणी मनुष्य ईश्वरीयात्मनः शिक्षां न गृह्लाति यत आत्मिकविचारेण सा विचार्य्येति हेतोः स तां प्रलापमिव मन्यते बोद्धुञ्च न शक्नोति।
15 ১৫ কিন্তু যে আত্মিক, সে সমস্ত বিষয়ের বিচার করে; কিন্তু অন্য কারুর দ্বারা সে বিচারিত হয় না।
आत्मिको मानवः सर्व्वाणि विचारयति किन्तु स्वयं केनापि न विचार्य्यते।
16 ১৬ কারণ “কে প্রভুর মন জেনেছে যে, তাঁকে উপদেশ দিতে পারে?” কিন্তু খ্রীষ্টের মন আমাদের আছে।
यत ईश्वरस्य मनो ज्ञात्वा तमुपदेष्टुं कः शक्नोति? किन्तु ख्रीष्टस्य मनोऽस्माभि र्लब्धं।

< ১ম করিন্থীয় 2 >