< বংশাবলির প্রথম খণ্ড 21 >

1 শয়তান এবার ইস্রায়েলের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লাগল। ইস্রায়েল জাতির লোক গণনা করবার জন্য সে দায়ূদকে উত্তেজিত করলো।
শয়তান ইস্রায়েলের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগে গেল এবং ইস্রায়েলে জনগণনা করতে দাউদকে প্ররোচিত করল।
2 দায়ূদ তখন যোয়াব ও সৈন্যদলের সেনাপতিদের বললেন, “বের-শেবা থেকে দান পর্যন্ত ইস্রায়েলীয়দের গণনা কর। তারপর ফিরে এসে আমাকে হিসাব দিয়ো যাতে এদের সংখ্যা কত তা আমি জানতে পারি।”
তাই দাউদ যোয়াব ও সেনাবাহিনীর সেনাপতিদের বললেন, “যাও, তোমরা গিয়ে বের-শেবা থেকে দান পর্যন্ত ইস্রায়েলীদের সংখ্যা গণনা করো। পরে সে খবর নিয়ে আমার কাছে ফিরে এসো যেন আমি জানতে পারি তাদের সংখ্যা ঠিক কতজন।”
3 কিন্তু যোয়াব উত্তরে বললেন, “সদাপ্রভু যেন তাঁর নিজের লোকদের সংখ্যা একশো গুণ বাড়িয়ে দেন। আমার প্রভু মহারাজ, এরা সবাই কি আপনার দাস নয়? তবে কেন আমার প্রভু এটা করতে চাইছেন? কেন আপনার জন্য গোটা ইস্রায়েল জাতি দোষী হবে?”
কিন্তু যোয়াব উত্তর দিলেন, “সদাপ্রভু যেন তাঁর সৈন্যদলকে কয়েকশো গুণ বাড়িয়ে তোলেন। হে আমার প্রভু মহারাজ, তারা সবাই কি আমার প্রভুর অধীনস্থ দাস নয়? তবে কেন আমার প্রভু এরকম কাজ করতে চাইছেন? তিনি কেন ইস্রায়েলের উপর অপরাধ বয়ে আনতে চাইছেন?”
4 কিন্তু যোয়াবের কাছে রাজার আদেশ বহাল থাকল; কাজেই যোয়াব গিয়ে গোটা ইস্রায়েল দেশটা ঘুরে যিরূশালেমে ফিরে আসলেন।
রাজার আদেশে অবশ্য যোয়াবের কথা নাকচ হয়ে গেল; তাই যোয়াব গিয়ে গোটা ইস্রায়েল দেশ জুড়ে ঘুরে বেরিয়ে জেরুশালেমে ফিরে এলেন।
5 যারা তলোয়ার চালাতে পারে তাদের সংখ্যা তিনি দায়ূদকে জানালেন তা হল গোটা ইস্রায়েলে এগারো লক্ষ এবং যিহূদায় চার লক্ষ সত্তর হাজার।
যোয়াব দাউদের কাছে যোদ্ধাদের সংখ্যা তুলে ধরেছিলেন: সমগ্র ইস্রায়েলে তরোয়াল চালাতে অভ্যস্ত এগারো লাখ ও যিহূদায় চার লাখ সত্তর হাজার জন লোক ছিল।
6 যোয়াব কিন্তু সেই গণনার মধ্যে লেবি ও বিন্যামীন গোষ্ঠীর লোকদের ধরেননি, কারণ রাজার এই আদেশ তাঁর কাছে খারাপ মনে হয়েছিল।
কিন্তু যোয়াব লোকগণনা করার সময় লেবি ও বিন্যামীন বংশের লোকদের ধরেননি, যেহেতু রাজার আদেশ তাঁর কাছে ন্যক্কারজনক বলে মনে হল।
7 এই আদেশ ঈশ্বরের চোখেও ছিল মন্দ; তাই তিনি ইস্রায়েল জাতিকে শাস্তি দিলেন।
এই আদেশটি ঈশ্বরের দৃষ্টিতেও মন্দ গণ্য হল; তাই তিনি ইস্রায়েলকে শাস্তি দিলেন।
8 তখন দায়ূদ ঈশ্বরকে বললেন, “আমি এই কাজ করে ভীষণ পাপ করেছি। এখন আমি তোমার কাছে মিনতি করি, তুমি তোমার দাসের এই অপরাধ ক্ষমা কর। আমি খুবই বোকামির কাজ করেছি।”
তখন দাউদ ঈশ্বরকে বললেন, “এ কাজ করে আমি মহাপাপ করে ফেলেছি। এখন, আমি তোমাকে অনুরোধ জানাচ্ছি, তোমার দাসের এই অপরাধ মার্জনা করো। আমি মহামূর্খের মতো কাজ করে ফেলেছি।”
9 সদাপ্রভু তখন দায়ূদের ভাববাদী গাদকে বললেন,
সদাপ্রভু দাউদের ভবিষ্যদ্‌বক্তা গাদকে বললেন,
10 ১০ “তুমি গিয়ে দায়ূদকে এই কথা বল, ‘আমি সদাপ্রভু তোমাকে তিনটি শাস্তির মধ্য থেকে একটা বেছে নিতে বলছি। তুমি তার মধ্য থেকে যেটা বেছে নেবে আমি তোমার প্রতি তাই করব’।”
“যাও, দাউদকে গিয়ে বলো, ‘সদাপ্রভু একথাই বলেন: আমি তোমার সামনে তিনটি বিকল্প রাখছি। সেগুলির মধ্যে একটিকে তুমি বেছে নাও, যেন আমি সেটিই তোমার বিরুদ্ধে প্রয়োগ করতে পারি।’”
11 ১১ তখন গাদ দায়ূদের কাছে গিয়ে বললেন, “সদাপ্রভু আপনাকে এগুলোর মধ্য থেকে একটা বেছে নিতে বলছেন
অতএব গাদ দাউদের কাছে গিয়ে তাঁকে বললেন, “সদাপ্রভু একথাই বলেন: ‘একটি বিকল্প বেছে নাও:
12 ১২ তিন বছর ধরে দূর্ভিক্ষ, কিম্বা আপনার শত্রুদের কাছে হেরে গিয়ে তাদের সামনে থেকে তিন মাস ধরে পালিয়ে বেড়ানো, কিম্বা তিন দিন পর্যন্ত সদাপ্রভুর তলোয়ার, অর্থাৎ দেশের মধ্যে মহামারী। সেই তিন দিন সদাপ্রভুর দূত ইস্রায়েলের সব জায়গায় ধ্বংসের কাজ করে বেড়াবেন। এখন আপনি বলুন, যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁকে আমি কি উত্তর দেব?”
তিন বছরের দুর্ভিক্ষ, তিন মাস ধরে তোমার শত্রুদের সামনে লোপাট হয়ে যাওয়া, এবং তাদের তরোয়াল হঠাৎ তোমার উপর এসে পড়া, অথবা তিন দিন সদাপ্রভুর তরোয়ালের সামনে পড়া—যে কয়দিন দেশে মহামারি ছড়াবে, এবং সদাপ্রভুর দূত ইস্রায়েলের এক-একটি অঞ্চল ছারখার করে দেবেন।’ তবে এখন, আপনিই ঠিক করুন যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন, আমি তাঁকে কী উত্তর দেব।”
13 ১৩ দায়ূদ গাদকে বললেন, “আমি খুব বিপদে পড়েছি। আমি যেন মানুষের হাতে না পড়ি, তার চেয়ে বরং সদাপ্রভুর হাতেই পড়ি, কারণ তাঁর করুণা অসীম।”
দাউদ গাদকে বললেন, “আমি খুব বিপদে পড়েছি। সদাপ্রভুর হাতেই পড়া যাক, কারণ তাঁর দয়া অত্যন্ত সুমহান; তবে আমি যেন মানুষের হাতে না পড়ি।”
14 ১৪ তখন সদাপ্রভু ইস্রায়েলের উপর একটা মহামারী পাঠিয়ে দিলেন আর তাতে ইস্রায়েলের সত্তর হাজার লোক মারা পড়ল।
তাই সদাপ্রভু ইস্রায়েলে এক মহামারি পাঠিয়ে দিলেন, এবং ইস্রায়েলের সত্তর হাজার লোক মারা পড়েছিল।
15 ১৫ যিরূশালেম শহর ধ্বংস করবার জন্য ঈশ্বর একজন দূতকে পাঠিয়ে দিলেন। কিন্তু সেই দূত যখন সেই কাজ করতে যাচ্ছিলেন তখন সদাপ্রভু সেই ভীষণ শাস্তি দেওয়ার জন্য দুঃখিত হলেন। সেই ধ্বংসকারী স্বর্গদূতকে তিনি বললেন, “থাক্‌, যথেষ্ট হয়েছে, এবার তোমার হাত গুটাও।” সদাপ্রভুর দূত তখন যিবূষীয় অর্ণানের খামারের কাছে দাঁড়িয়ে ছিলেন।
আর ঈশ্বর জেরুশালেম ধ্বংস করার জন্য এক দূত পাঠালেন। কিন্তু সেই দূত তা করতে যাওয়া মাত্র, সদাপ্রভু তা দেখেছিলেন ও সেই দুর্বিপাকের বিষয়ে তাঁর মন নরম হয়ে গেল এবং লোকজনকে ধ্বংস করতে যাওয়া সেই দূতকে তিনি বললেন, “যথেষ্ট হয়েছে! তোমার হাত টেনে নাও।” সদাপ্রভুর দূত তখন সেই যিবূষীয় অরৌণার খামারে দাঁড়িয়েছিলেন।
16 ১৬ এর মধ্যে দায়ূদ উপর দিকে তাকিয়ে দেখলেন যে, সদাপ্রভুর দূত পৃথিবী এবং আকাশের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছেন আর তাঁর হাতে রয়েছে যিরূশালেমের উপর মেলে ধরা খোলা তলোয়ার। এ দেখে দায়ূদ ও প্রাচীনেরা চট পরা অবস্থায় মাটির উপর উপুড় হয়ে পড়লেন।
দাউদ উপরের দিকে তাকিয়ে দেখেছিলেন যে সদাপ্রভুর দূত হাতে খোলা তরোয়াল নিয়ে জেরুশালেমের দিকে তাক করে আকাশ ও পৃথিবীর মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছেন। তখন দাউদ ও প্রাচীনেরা চটের কাপড় গায়ে দিয়ে মাটিতে উবুড় হয়ে পড়েছিলেন।
17 ১৭ তখন দায়ূদ ঈশ্বরকে বললেন, “লোকদের গণনা করবার হুকুম কি আমিই দিই নি? পাপ আমিই করেছি, অন্যায়ও করেছি আমি। এরা তো ভেড়ার মত, এরা কি করেছে? হে সদাপ্রভু, আমার ঈশ্বর, আমার ও আমার পরিবারের উপর তুমি শাস্তি দাও, কিন্তু এই মহামারী যেন আর তোমার লোকদের উপর না থাকে।”
দাউদ ঈশ্বরকে বললেন, “যোদ্ধাদের সংখ্যা গণনা করার আদেশ কি আমিই দিইনি? আমি, এই পালকই পাপ ও অন্যায় করেছি। এরা তো শুধুই মেষ। এরা কী করেছে? হে আমার ঈশ্বর সদাপ্রভু, আপনার হাত আমার ও আমার পরিবারের উপরেই নেমে আসুক, কিন্তু এই মহামারি আপনার প্রজাদের উপর আর যেন ছেয়ে না থাকে।”
18 ১৮ তখন সদাপ্রভুর দূত গাদকে আদেশ দিলেন যেন তিনি দায়ূদকে যিবূষীয় অর্ণানের খামারে গিয়ে সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে একটা বেদী তৈরী করতে বলেন।
তখন সদাপ্রভুর দূত গাদকে আদেশ দিলেন, যেন তিনি দাউদকে গিয়ে বলেন যে তাঁকে গিয়ে যিবূষীয় অরৌণার খামারে সদাপ্রভুর উদ্দেশে একটি যজ্ঞবেদি তৈরি করতে হবে।
19 ১৯ সদাপ্রভুর নাম করে গাদ তাঁকে যে কথা বলেছিলেন সেই কথার বাধ্য হয়ে দায়ূদ সেখানে গেলেন।
তাই সদাপ্রভুর নামে গাদ যে কথা বললেন, সেকথার প্রতি বাধ্যতা দেখিয়ে দাউদ সেখানে চলে গেলেন।
20 ২০ অর্ণান গম ঝাড়তে ঝাড়তে ঘুরে সেই স্বর্গদূতকে দেখতে পেল, আর তার সঙ্গে তার যে চারটি ছেলে ছিল তারা গিয়ে লুকাল।
গম ঝাড়তে ঝাড়তে অরৌণা পিছনে ফিরে সেই দূতকে দেখতে পেয়েছিলেন; তাঁর সাথে থাকা তাঁর চার ছেলে লুকিয়ে গেল।
21 ২১ দায়ূদ এগিয়ে গেলেন আর তাঁকে দেখে অর্ণান খামার ছেড়ে তাঁর সামনে গিয়ে মাটিতে উপুড় হয়ে পড়ে তাঁকে প্রণাম করল।
তখন দাউদ সেখানে পৌঁছেছিলেন, ও অরৌণা তাঁকে দেখতে পেয়ে খামার ছেড়ে বেরিয়ে এসে মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে দাউদকে প্রণাম করলেন।
22 ২২ দায়ূদ অর্ণানকে বললেন, “তোমার ঐ খামার বাড়ীর জায়গাটা আমাকে দাও। আমি সেখানে সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে একটা বেদী তৈরী করব যাতে লোকদের মধ্যে এই মহামারী থেমে যায়। পুরো দাম নিয়েই ওটা আমার কাছে বিক্রি কর।”
দাউদ তাঁকে বললেন, “তোমার খামারের স্থানটি আমাকে নিতে দাও, আমি সদাপ্রভুর উদ্দেশে সেখানে একটি যজ্ঞবেদি নির্মাণ করব, যেন প্রজাদের উপর নেমে আসা মহামারি থেমে যায়। পুরো দাম নিয়ে তুমি সেটি আমার কাছে বিক্রি করো।”
23 ২৩ অর্ণান দায়ূদকে বলল, “আপনি ওটা নিন। আমার প্রভু মহারাজের যা ভাল মনে হয় তাই করুন। দেখুন, হোমবলির জন্য আমি আমার ষাঁড়গুলো দিচ্ছি, জ্বালানি কাঠের জন্য দিচ্ছি শস্য মাড়াইয়ের কাঠের যন্ত্র আর শস্য উৎসর্গের জন্য গম। আমি এই সবই আপনাকে দিচ্ছি।”
অরৌণা দাউদকে বললেন, “আপনি সেটি নিয়ে নিন! আমার প্রভু মহারাজের যা ইচ্ছা হয় তিনি তাই করুন। দেখুন, আমি হোমবলির জন্য বলদগুলি, কাঠের জন্য শস্য মাড়াই কলগুলি, ও শস্য-নৈবেদ্যর জন্য গমও আপনাকে দেব। এসবই আমি আপনাকে দেব।”
24 ২৪ কিন্তু উত্তরে রাজা দায়ূদ অর্ণানকে বললেন, “না, তা হবে না। আমি এর পুরো দাম দিয়েই কিনে নেব। যা তোমার তা আমি সদাপ্রভুর জন্য নেব না, কিম্বা বিনামূল্যে পাওয়া এমন কোনো জিনিস দিয়ে হোমবলি উৎসর্গও করব না।”
কিন্তু রাজা দাউদ অরৌণাকে উত্তর দিলেন, “তা হবে না, আমি তোমাকে পুরো দামই দেব। যা কিছু তোমার, আমি তা সদাপ্রভুর জন্য নেব না, অথবা হোমবলির জন্য আমি এমন কিছু উৎসর্গ করব না যার জন্য আমাকে কোনও দাম দিতে হয়নি।”
25 ২৫ এই বলে সেই জমির জন্য দায়ূদ অর্ণানকে সাত কেজি আটশো গ্রাম সোনা দিলেন।
অতএব দাউদ সেই স্থানটির জন্য অরৌণাকে ছয়শো শেকল সোনা মেপে দিলেন।
26 ২৬ দায়ূদ সেখানে সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে একটা বেদী তৈরী করলেন এবং হোমবলি ও মঙ্গলার্থক বলি উৎসর্গ করলেন। তিনি সদাপ্রভুর কাছে মিনতি করলেন আর সদাপ্রভু হোমবলির বেদির উপর স্বর্গ থেকে আগুন পাঠিয়ে উত্তর দিলেন।
সদাপ্রভুর উদ্দেশে দাউদ সেখানে একটি যজ্ঞবেদি তৈরি করলেন এবং হোমবলি ও মঙ্গলার্থক বলি উৎসর্গ করলেন। তিনি সদাপ্রভুর নামে ডেকেছিলেন, ও সদাপ্রভুও হোমবলির বেদির উপর আকাশ থেকে আগুন নিক্ষেপ করে তাঁকে উত্তর দিলেন।
27 ২৭ এর পর সদাপ্রভু ঐ স্বর্গদূতকে আদেশ দিলেন আর তিনি তাঁর তলোয়ার খাপে ঢুকিয়ে রাখলেন।
পরে সদাপ্রভু সেই দূতের সাথে কথা বললেন, এবং তিনি তাঁর তরোয়াল আবার খাপে ঢুকিয়ে নিয়েছিলেন।
28 ২৮ সেই দিন দায়ূদ যখন দেখলেন যে, যিবূষীয় অর্ণানের খামারে সদাপ্রভু তাঁকে উত্তর দিলেন তখন তিনি সেখানে আরও উৎসর্গের অনুষ্ঠান করলেন।
সেই সময়, দাউদ যখন দেখেছিলেন যে যিবূষীয় অরৌণার খামারে সদাপ্রভু তাঁকে উত্তর দিয়েছেন, তখন তিনি সেখানে বলি উৎসর্গ করলেন।
29 ২৯ মরু এলাকায় মোশি সদাপ্রভুর জন্য যে আবাস তাঁবু তৈরী করেছিলেন সেটা এবং হোমবলির বেদীটা সেই দিন গিবিয়োনের উপাসনার উঁচু জায়গায় ছিল।
মোশি মরুপ্রান্তরে সদাপ্রভুর যে সমাগম তাঁবুটি তৈরি করলেন, সেটি এবং হোমবলির সেই যজ্ঞবেদিটি সেই সময় গিবিয়োনে আরাধনার সেই উঁচু স্থানটিতেই ছিল।
30 ৩০ কিন্তু সদাপ্রভুর দূতের তলোয়ারের ভয়ে দায়ূদ ঈশ্বরের ইচ্ছা জানবার জন্য সেই বেদির সামনে যেতে পারলেন না।
কিন্তু দাউদ ঈশ্বরের কাছে খোঁজখবর নেওয়ার জন্য সেখানে যেতে পারেননি, কারণ তিনি সদাপ্রভুর দূতের সেই তরোয়ালকে তিনি ভয় পেয়েছিলেন।

< বংশাবলির প্রথম খণ্ড 21 >