< ՄԱՐԿՈՍ 9 >

1 Եւ ըսաւ անոնց. «Ճշմա՛րտապէս կը յայտարարեմ ձեզի. “Հոս ներկայ եղողներէն կան ոմանք՝ որ մահ պիտի չհամտեսեն, մինչեւ որ տեսնեն Աստուծոյ թագաւորութիւնը՝ զօրութեամբ եկած”»:
আবার তিনি তাঁদের বললেন, “আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, যারা এখানে দাঁড়িয়ে আছে, তাদের কেউ কেউ সপরাক্রমে ঈশ্বরের রাজ্যের আগমন না দেখা পর্যন্ত মৃত্যুর আস্বাদ লাভ করবে না।”
2 Վեց օր ետք՝ Յիսուս առաւ իրեն հետ Պետրոսը, Յակոբոսն ու Յովհաննէսը, հանեց զանոնք բարձր լեռ մը՝ առանձին, եւ այլակերպեցաւ անոնց առջեւ:
ছয় দিন পরে যীশু কেবলমাত্র পিতর, যাকোব ও যোহনকে তাঁর সঙ্গে নিয়ে এক অতি উচ্চ পর্বতে গেলেন। সেখানে কেবলমাত্র তাঁরাই একান্তে ছিলেন। সেখানে তিনি তাঁদের সামনে রূপান্তরিত হলেন।
3 Իր հանդերձները փայլուն, չափազանց ճերմակ եղան՝ ձիւնի պէս, այնպէս որ երկրի վրայ ո՛չ մէկ թափիչ կրնար այդպէս ճերմկցնել:
তাঁর পরনের পোশাক উজ্জ্বল ও ধবধবে সাদা হয়ে উঠল। পৃথিবীর কোনও রজক পোশাককে সেরকম সাদা করতে পারে না।
4 Ու Եղիա երեւցաւ անոնց՝ Մովսէսի հետ, եւ կը խօսակցէին Յիսուսի հետ:
আর সেখানে এলিয় ও মোশি তাঁদের সামনে আবির্ভূত হয়ে যীশুর সঙ্গে কথা বলতে লাগলেন।
5 Ապա Պետրոս ըսաւ Յիսուսի. «Ռաբբի՛, լաւ է որ կենանք հոս եւ շինենք երեք վրան, մէկը՝ քեզի, մէկը՝ Մովսէսի ու մէկը՝ Եղիայի».
পিতর যীশুকে বললেন, “রব্বি, এখানে থাকা আমাদের পক্ষে ভালোই হবে। এখানে আমরা তিনটি তাঁবু স্থাপন করি, একটি আপনার জন্য, একটি মোশির জন্য ও একটি এলিয়ের জন্য।”
6 որովհետեւ չէր գիտեր թէ ի՛նչ կը խօսի, քանի որ զարհուրած էին:
(তাঁরা এত ভয় পেয়েছিলেন যে, কী বলতে হবে, তিনি তা বুঝতে পারেননি।)
7 Ամպ մը հովանի եղաւ անոնց վրայ, եւ ձայն մը եկաւ ամպէն՝ ըսելով. «Ա՛յս է իմ սիրելի Որդիս, անո՛ր մտիկ ըրէք»:
তখন এক টুকরো মেঘ এসে তাঁদের ঢেকে ফেলল। সেই মেঘের ভিতর থেকে একটি স্বর ভেসে এল, “ইনিই আমার প্রিয় পুত্র, তোমরা এঁর কথা শোনো।”
8 Յանկարծ, երբ իրենց շուրջը նայեցան, ուրիշ ո՛չ մէկը տեսան, հապա միայն Յիսուսը՝ իրենց հետ:
হঠাৎই তাঁরা চারদিকে তাকিয়ে আর কোনো মানুষকে দেখতে পেলেন না। কেবলমাত্র যীশু তাঁদের সঙ্গে ছিলেন।
9 Երբ վար կ՚իջնէին լեռնէն, պատուիրեց անոնց՝ որ ո՛չ մէկուն պատմեն իրենց տեսածը, բայց միայն՝ մարդու Որդիին մեռելներէն յարութիւն առնելէն ետք:
পর্বত থেকে নেমে আসার সময় যীশু তাঁদের আদেশ দিলেন, মনুষ্যপুত্র মৃতদের মধ্য থেকে উত্থাপিত না হওয়া পর্যন্ত, তাঁদের এই দর্শন লাভের কথা তাঁরা যেন কাউকে না বলেন।
10 Անոնք պահեցին այդ խօսքը, ու կը հարցնէին իրարու թէ ի՛նչ կը նշանակէ “մեռելներէն յարութիւն առնել”:
তাঁরা বিষয়টি নিজেদেরই মধ্যে গোপন রাখলেন, আলোচনা করতে লাগলেন, “মৃতদের মধ্য থেকে উত্থান” এর তাৎপর্য কী!
11 Եւ հարցուցին իրեն. «Ինչո՞ւ դպիրները կ՚ըսեն թէ “պէտք է որ նախ Եղիա գայ”»:
তাঁরা তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “শাস্ত্রবিদরা কেন বলেন যে, এলিয়কে অবশ্যই প্রথমে আসতে হবে?”
12 Ան ալ պատասխանեց անոնց. «Արդարեւ նախ Եղիա կու գայ ու կը վերահաստատէ ամէն բան. ի՛նչպէս գրուած է մարդու Որդիին մասին՝ թէ պէտք է շատ չարչարանքներ կրէ եւ անարգուի:
যীশু উত্তর দিলেন, “একথা ঠিক, এলিয় প্রথমে এসে সব বিষয় পুনঃস্থাপিত করবেন। তাহলে, একথাও কেন লেখা আছে যে, মনুষ্যপুত্রকেও অনেক কষ্টভোগ করতে ও অগ্রাহ্য হতে হবে?
13 Բայց կ՚ըսեմ ձեզի թէ Եղիա եկաւ ալ, ու ինչ որ ուզեցին՝ ըրին անոր, ինչպէս գրուած էր իր մասին»:
কিন্তু আমি তোমাদের বলছি, এলিয় এসে গেছেন। আর তাঁর বিষয়ে যেমন লেখা আছে, তেমনই লোকেরা তাঁর প্রতি তাদের ইচ্ছামতো দুর্ব্যবহার করেছে।”
14 Աշակերտներուն քով գալով՝ տեսաւ մեծ բազմութիւն մը անոնց շուրջը, ու դպիրներ՝ որ կը վիճաբանէին անոնց հետ:
তাঁরা যখন অন্য শিষ্যদের কাছে ফিরে এলেন তখন দেখলেন, অনেক লোক তাঁদের ঘিরে আছে ও শাস্ত্রবিদরা তাঁদের সঙ্গে তর্কবিতর্ক করছেন।
15 Իսկոյն ամբողջ բազմութիւնը՝ երբ տեսաւ զայն՝ շատ այլայլեցաւ, եւ յառաջ վազելով զայն կը բարեւէր:
সমস্ত লোক যেই যীশুকে দেখতে পেল, তারা বিস্ময়ে অভিভূত হল ও দৌড়ে গিয়ে তাঁকে অভিবাদন জানাল।
16 Յիսուս հարցուց դպիրներուն. «Ի՞նչ բանի մասին կը վիճաբանէիք անոնց հետ:
তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমরা কী নিয়ে ওদের সঙ্গে তর্কবিতর্ক করছ?”
17 Բազմութենէն մէկը պատասխանեց. «Վարդապե՛տ, որդիս՝ որ համր ոգի ունի՝ քեզի բերի:
লোকেদের মধ্য থেকে একজন উত্তর দিল, “গুরুমহাশয়, আমি আমার ছেলেটিকে আপনার কাছে এনেছিলাম, ওকে এক অশুচি আত্মা ভর করেছে, তাই ও কথা বলতে পারে না।
18 Ո՛ւր որ ալ բռնէ զայն՝ գետին կը զարնէ՝՝ զայն. ինք ալ կը փրփրի, իր ակռաները կը կրճտէ եւ կը ցամքի: Քու աշակերտներուդ ըսի որ հանեն զայն, բայց չկրցան»:
সে যখনই তাকে ধরে, তাকে মাটিতে ফেলে দেয়। তার মুখে ফেনা ওঠে, সে দাঁত কিড়মিড় করে, আর আড়ষ্ট হয়ে যায়। আত্মাটিকে দূর করার জন্য আমি আপনার শিষ্যদের অনুরোধ করেছিলাম, কিন্তু তাঁরা তা করতে পারেননি।”
19 Ինք ալ պատասխանեց անոնց. «Ո՛վ անհաւատ սերունդ, մինչեւ ե՞րբ պիտի ըլլամ ձեզի հետ, մինչեւ ե՞րբ պիտի հանդուրժեմ ձեզի. ինծի՛ բերէք զայն»:
যীশু উত্তর দিলেন, “ওহে অবিশ্বাসী প্রজন্ম, আমি আর কত কাল তোমাদের সঙ্গে থাকব? কত কাল তোমাদের জন্য ধৈর্য রাখতে হবে? ছেলেটিকে আমার কাছে নিয়ে এসো।”
20 Իրեն բերին զայն: Երբ տղան տեսաւ զինք, իսկոյն չար ոգին ցնցեց զայն, եւ գետին ինկած՝ կը թաւալէր ու կը փրփրէր:
তারা তাকে নিয়ে এল। অশুচি আত্মাটি যীশুকে দেখে সঙ্গে সঙ্গে ছেলেটিকে খুব জোরে মুচড়ে ধরল। সে মাটিতে পড়ে গড়াগড়ি দিতে লাগল, ও তার মুখ দিয়ে ফেনা বের হতে লাগল।
21 Յիսուս հարցուց անոր հօր. «Ո՞րչափ ատեն է՝ որ այդ բանը պատահեցաւ անոր»: Ան ալ ըսաւ. «Մանկութենէն ի վեր:
যীশু ছেলেটির বাবাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “কত দিন থেকে ওর এরকম হচ্ছে?” সে উত্তর দিল, “ছোটোবেলা থেকেই।
22 Յաճախ կրակի ու ջուրի մէջ կը նետէ զայն՝ որպէսզի կորսնցնէ. բայց եթէ կարողութիւն ունիս՝ օգնէ՛ մեզի, գթալով մեր վրայ»:
এ তাকে মেরে ফেলার জন্য বহুবার জলে ও আগুনে ফেলে দিয়েছে। কিন্তু আপনি যদি কিছু করতে পারেন, আমাদের প্রতি সদয় হোন ও আমাদের সাহায্য করুন।”
23 Յիսուս ըսաւ անոր. «Եթէ կրնաս հաւատալ. ամէն բան կարելի է անոր՝ որ կը հաւատայ»:
যীশু বললেন, “যদি আপনি পারেন? যে বিশ্বাস করে, তার পক্ষে সবকিছুই সম্ভব।”
24 Իսկոյն մանուկին հայրը աղաղակեց եւ արցունքով ըսաւ. «Կը հաւատա՛մ, Տէ՛ր. օգնէ՛ իմ անհաւատութեանս»:
সঙ্গে সঙ্গে ছেলেটির বাবা আর্তনাদ করে উঠল, “আমি বিশ্বাস করি, অবিশ্বাস কাটিয়ে উঠতে আমাকে সাহায্য করুন।”
25 Յիսուս՝ երբ տեսաւ թէ բազմութիւնը կը խռնուի շուրջը, սաստեց անմաքուր ոգին եւ ըսաւ անոր. «Հա՛մր ու խո՛ւլ ոգի, կը հրամայեմ քեզի, ելի՛ր ատկէ, եւ անգա՛մ մըն ալ մի՛ մտներ անոր մէջ»:
যীশু যখন দেখলেন, অনেক লোক ঘটনাস্থলের দিকে একসঙ্গে দৌড়ে আসছে, তিনি সেই অশুচি আত্মাকে ধমক দিলেন। তিনি বললেন, “ওহে কালা ও বোবা আত্মা, আমি তোমাকে আদেশ দিচ্ছি, ওর ভিতর থেকে বেরিয়ে এসো এবং আর কখনও ওর মধ্যে প্রবেশ কোরো না।”
26 Ոգին աղաղակելով՝ սաստիկ ցնցեց զայն ու ելաւ. եւ տղան մեռելի պէս եղաւ, այնպէս որ շատեր ըսին. «Մեռա՛ւ»:
আত্মাটি তীক্ষ্ণ চিৎকার করে তাকে প্রচণ্ডভাবে মুচড়ে দিয়ে তার মধ্যে থেকে বের হয়ে গেল। ছেলেটিকে মড়ার মতো পড়ে থাকতে দেখে অনেকে বলল, “ও মরে গেছে।”
27 Իսկ Յիսուս անոր ձեռքէն բռնելով՝ ոտքի հանեց զայն, ան ալ կանգնեցաւ:
কিন্তু যীশু তাকে হাত দিয়ে ধরলেন ও তার পায়ে ভর দিয়ে তাকে দাঁড় করালেন। এতে সে উঠে দাঁড়াল।
28 Երբ ինք տուն մտաւ, իր աշակերտները առանձին հարցուցին իրեն. «Մե՛նք ինչո՞ւ չկրցանք հանել զայն»:
যীশু বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করলে, তাঁর শিষ্যেরা একান্তে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আমরা কেন ওটিকে তাড়াতে পারলাম না?”
29 Ըսաւ անոնց. «Այդ տեսակը կարելի չէ ուրիշ բանով հանել, բայց միայն աղօթքով ու ծոմապահութեամբ»:
তিনি উত্তর দিলেন, “প্রার্থনা ছাড়া এই ধরনের আত্মা বের হতে চায় না।”
30 Անկէ մեկնելով՝ Գալիլեայի մէջէն կ՚անցնէին, եւ չէր ուզեր որ մէ՛կը գիտնայ.
তাঁরা সেই স্থান ত্যাগ করে গালীলের মধ্য দিয়ে যাত্রা করলেন। যীশু চাইলেন না, যে তাঁরা কোথায় আছেন, কেউ সেকথা জানুক।
31 որովհետեւ կը սորվեցնէր իր աշակերտներուն ու կ՚ըսէր անոնց. «Մարդու Որդին պիտի մատնուի մարդոց ձեռքը, պիտի սպաննեն զայն, ու երբ սպաննուի՝ յարութիւն պիտի առնէ երրորդ օրը»:
কারণ যীশু সেই সময় তাঁর শিষ্যদের শিক্ষা দিচ্ছিলেন। তিনি তাঁদের বললেন, “মনুষ্যপুত্র মানুষের হাতে সমর্পিত হতে চলেছেন। তারা তাঁকে হত্যা করবে, আর তিন দিন পর তিনি উত্থাপিত হবেন।”
32 Անոնք չէին հասկնար այդ խօսքը, եւ կը վախնային հարցնել իրեն:
কিন্তু শিষ্যেরা তাঁর একথার অর্থ বুঝতে পারলেন না, আবার এ বিষয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসা করতেও তাঁরা ভয় পেলেন।
33 Եկաւ Կափառնայում. ու երբ տուն մտաւ՝ հարցուց անոնց. «Ի՞նչ բանի մասին կը մտածէիք ճամբան՝ իրարու հետ»:
পরে তাঁরা কফরনাহূমে এলেন। বাড়ির মধ্যে গিয়ে তিনি তাঁদের জিজ্ঞাসা করলেন, “পথে তোমরা কী নিয়ে তর্কবিতর্ক করছিলে?”
34 Անոնք լուռ կեցան, որովհետեւ ճամբան վիճաբանած էին իրարու հետ՝ թէ ո՛վ է մեծագոյնը:
তাঁরা চুপ করে রইলেন, কারণ তাঁদের মধ্যে কে শ্রেষ্ঠ, তাঁরা এই নিয়ে পথে তর্কবিতর্ক করছিলেন।
35 Երբ նստաւ, կանչեց տասներկուքը եւ ըսաւ անոնց. «Եթէ մէկը ուզէ առաջին ըլլալ, բոլորին յետի՛նը թող ըլլայ, ու բոլորին սպասարկուն»:
সেখানে বসে, যীশু সেই বারোজনকে ডেকে বললেন, “কেউ যদি প্রথম হতে চায়, তাকে থাকতে হবে সকলের পিছনে, আর তাকে সকলের দাস হতে হবে।”
36 Եւ առաւ մանուկ մը, կայնեցուց անոնց մէջտեղ, ապա իր գիրկը առնելով զայն՝ ըսաւ անոնց.
পরে তিনি একটি শিশুকে তাঁদের মাঝে দাঁড় করালেন। তাকে নিজের কোলে নিয়ে তিনি তাঁদের বললেন,
37 «Ո՛վ որ կ՚ընդունի այսպիսի մանուկներէն մէկը՝ իմ անունովս, զի՛ս կ՚ընդունի. եւ ո՛վ որ զիս կ՚ընդունի, ո՛չ թէ զի՛ս կ՚ընդունի, հապա՝ զիս ղրկո՛ղը»:
“আমার নামে যে এই শিশুদের একজনকেও গ্রহণ করে, সে আমাকেই গ্রহণ করে। আর যে আমাকে গ্রহণ করে, সে আমাকে নয়, কিন্তু যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন, তাঁকেই গ্রহণ করে।”
38 Յովհաննէս ըսաւ անոր. «Վարդապե՛տ, տեսանք մէկը որ դեւեր կը հանէր քու անունովդ, բայց մեզի չի հետեւիր: Արգիլեցինք զայն, քանի որ մեզի չի հետեւիր»:
যোহন বললেন, “গুরুমহাশয়, আমরা একজনকে আপনার নামে ভূত তাড়াতে দেখে, তাকে সে কাজ করতে বারণ করেছিলাম, কারণ সে আমাদের দলের কেউ ছিল না।”
39 Յիսուս ըսաւ. «Մի՛ արգիլէք զայն, որովհետեւ չկայ մէկը՝ որ իմ անունովս հրաշք գործէ, ու կարենայ շուտով զիս անիծել.
যীশু বললেন, “তাকে নিষেধ কোরো না। কেউ যদি আমার নামে কোনো অলৌকিক কাজ করে, পর মুহূর্তেই সে আমার নামে কোনও নিন্দা করতে পারবে না।”
40 ա՛ն որ մեզի հակառակ չէ, մեր՝՝ կողմէն է:
কারণ যে আমাদের বিপক্ষে নয়, সে আমাদের সপক্ষে।
41 Ա՛ն որ ձեզի գաւաթ մը ջուր խմցնէ իմ անունովս՝՝, քանի որ դուք Քրիստոսի կը պատկանիք, ճշմա՛րտապէս կը յայտարարեմ ձեզի. “Անիկա իր վարձատրութիւնը պիտի չկորսնցնէ”»:
আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, কেউ যদি খ্রীষ্টের লোক বলে তোমাদের এক পেয়ালা জল খেতে দেয়, সে কোনোভাবেই তার পুরস্কার থেকে বঞ্চিত হবে না।
42 «Ո՛վ որ գայթակղեցնէ այս պզտիկներէն մէկը՝ որ ինծի կը հաւատայ, աւելի լաւ պիտի ըլլար՝ որ ջաղացքի քար մը կախուէր անոր վիզէն, եւ ծովը նետուէր:
“কিন্তু এই ছোটো শিশুরা যারা আমাকে বিশ্বাস করে, তাদের কোনো একজনকে কেউ যদি পাপ করতে বাধ্য করে, তাহলে তার গলায় বড়ো একটি জাঁতা বেঁধে সমুদ্রের জলে ডুবিয়ে দেওয়া তার পক্ষে ভালো হবে।
43 Եթէ ձեռքդ կը գայթակղեցնէ քեզ՝ կտրէ՛ զայն. աւելի լաւ է քեզի՝ պակասաւո՛ր մտնել կեանքը, քան երկու ձեռք ունենալ ու երթալ գեհենը՝ անշէջ կրակին մէջ, (Geenna g1067)
যদি তোমার হাত পাপের কারণ হয়, তা কেটে ফেলে দাও। দু-হাত নিয়ে নরকের অনির্বাণ আগুনে নিক্ষিপ্ত হওয়ার চেয়ে অঙ্গহীন হয়ে জীবনে প্রবেশ করা ভালো। (Geenna g1067)
44 ուր անոնց որդը չի վախճանիր եւ կրակը չի մարիր:
সেখানে, ‘তাদের কীট মরে না, আর আগুন নির্বাপিত হয় না।’
45 Եթէ ոտքդ կը գայթակղեցնէ քեզ՝ կտրէ՛ զայն. աւելի լաւ է քեզի՝ կա՛ղ մտնել կեանքը, քան երկու ոտք ունենալ ու նետուիլ գեհենը՝ անշէջ կրակին մէջ, (Geenna g1067)
যদি আর তোমার পা পাপের কারণ হয়, তা কেটে ফেলে দাও। দুই পা নিয়ে নরকে নিক্ষিপ্ত হওয়ার চেয়ে পঙ্গু হয়ে জীবনে প্রবেশ করা ভালো। (Geenna g1067)
46 ուր անոնց որդը չի վախճանիր եւ կրակը չի մարիր:
সেখানে, ‘তাদের কীট মরে না, আর আগুন নির্বাপিত হয় না।’
47 Եթէ աչքդ կը գայթակղեցնէ քեզ՝ հանէ՛ զայն. աւելի լաւ է քեզի՝ մէ՛կ աչքով մտնել Աստուծոյ թագաւորութիւնը, քան երկու աչք ունենալ ու նետուիլ գեհենի կրակը, (Geenna g1067)
আর তোমার চোখ যদি পাপের কারণ হয়, তা উপড়ে ফেলে দাও। কারণ দুই চোখ নিয়ে নরকে নিক্ষিপ্ত হওয়ার চেয়ে, বরং এক চোখ নিয়ে ঈশ্বরের রাজ্যে প্রবেশ করা ভালো। (Geenna g1067)
48 ուր անոնց որդը չի վախճանիր եւ կրակը չի մարիր:
সেখানে, “‘তাদের কীট মরে না, আর আগুন নির্বাপিত হয় না।’
49 Որովհետեւ իւրաքանչիւրը կրակո՛վ պիտի աղուի, ու ամէն զոհ աղո՛վ պիտի աղուի:
প্রত্যেক ব্যক্তিকে আগুনে লবণাক্ত করা হবে।
50 Աղը լաւ է. բայց եթէ աղը դառնայ անհամ, ինչո՞վ պիտի համեմէք զայն. ձեր մէջ ա՛ղ ունեցէք, եւ իրարու հետ խաղա՛ղ եղէք»:
“লবণ ভালো, কিন্তু লবণ যদি তার লবণত্ব হারায়, তাহলে তোমরা কীভাবে তা আবার লবণাক্ত করবে? তোমরা নিজেদের মধ্যে লবণের গুণ বজায় রাখো ও পরস্পরের সঙ্গে শান্তিতে সহাবস্থান করো।”

< ՄԱՐԿՈՍ 9 >