ՂՈԻԿԱՍ 9
1 Իր տասներկու աշակերտները հաւաքելով՝ զօրութիւն ու իշխանութիւն տուաւ անոնց բոլոր դեւերուն վրայ, եւ ախտերը բժշկելու:
যীশু সেই বারোজনকে আহ্বান করে মন্দ-আত্মা তাড়ানোর এবং রোগনিরাময় করার ক্ষমতা ও অধিকার তাদের দিলেন।
2 Ու ղրկեց զանոնք՝ որ քարոզեն Աստուծոյ թագաւորութիւնը եւ բժշկեն հիւանդները:
তিনি ঈশ্বরের রাজ্যের বিষয়ে প্রচার ও পীড়িতদের আরোগ্য দান করার জন্য তাঁদের পাঠালেন।
3 Ըսաւ անոնց. «Ճամբորդութեան համար ոչի՛նչ առէք, ո՛չ գաւազան եւ ո՛չ պարկ, ո՛չ հաց եւ ո՛չ դրամ. ո՛չ ալ կրկին բաճկոն ունեցէք՝՝:
তিনি তাঁদের বললেন, “যাত্রার উদ্দেশে তোমরা সঙ্গে কিছুই নিয়ো না; ছড়ি, থলি, কোনো খাবার, টাকাপয়সা, অতিরিক্ত পোশাক, কোনো কিছুই না।
4 Որո՛ւ տուն որ մտնէք՝ հո՛ն մնացէք, ապա անկէ մեկնեցէք:
যে বাড়িতে তোমরা প্রবেশ করবে, সেই নগর পরিত্যাগ না করা পর্যন্ত তোমরা সেখানেই থেকো।
5 Իսկ անոնք որ չեն ընդունիր ձեզ, երբ դուրս ելլէք այդ քաղաքէն՝ թօթուեցէ՛ք ձեր ոտքերուն փոշին անգամ, իբր վկայութիւն անոնց դէմ»:
লোকে তোমাদের স্বাগত না জানালে, তাদের বিরুদ্ধে প্রমাণস্বরূপ, তাদের নগর পরিত্যাগ করার সময় তোমাদের পায়ের ধুলো ঝেড়ে ফেলো।”
6 Անոնք ալ մեկնեցան եւ գիւղէ գիւղ կը շրջէին, ամէնուրեք աւետարանելով ու բուժելով:
সেইমতো তাঁরা যাত্রা করলেন এবং গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে ঘুরে সুসমাচার প্রচার করলেন, সর্বত্র লোকদের রোগনিরাময় করলেন।
7 Հերովդէս չորրորդապետը՝ անոր բոլոր կատարածներուն մասին լսելով՝ տարակոյսի մէջ էր, որովհետեւ ոմանք ըսած էին.
সামন্তরাজ হেরোদ এসব ঘটনার কথা শুনতে পেলেন। তিনি খুব বিচলিত হয়ে পড়লেন, কারণ কেউ কেউ বলছিল যে, যোহন মৃত্যুলোক থেকে উত্থিত হয়েছেন।
8 «Յովհաննէս մեռելներէն յարութիւն առաւ», եւ ոմանք. «Եղիա յայտնուեցաւ», իսկ ուրիշներ ալ. «Նախկին մարգարէներէն մէկը յարութիւն առաւ»:
অন্যেরা বলছিল, এলিয় আবির্ভূত হয়েছেন; আবার কেউ কেউ বলছিল, প্রাচীনকালের কোনো ভাববাদী পুনর্জীবিত হয়েছেন।
9 Հերովդէս ըսաւ. «Յովհաննէսը ե՛ս գլխատեցի, իսկ ո՞վ պիտի ըլլայ ասիկա՝ որուն մասին այսպիսի բաներ կը լսեմ»: Ու կը ջանար տեսնել զայն:
কিন্তু হেরোদ বললেন, “আমিই তো যোহনের মাথা কেটেছিলাম, তাহলে কে এই ব্যক্তি, যাঁর সম্পর্কে আমি এত কথা শুনছি?” তিনি যীশুকে দেখার চেষ্টা করতে লাগলেন।
10 Առաքեալները վերադարձան, ու պատմեցին անոր՝ ինչ որ ըրին. եւ առնելով զանոնք՝ մէկդի քաշուեցաւ ամայի տեղ մը, քաղաքի մը քով՝ որուն անունը Բեթսայիդա էր:
প্রেরিতশিষ্যেরা ফিরে এসে যীশুকে তাঁদের কাজের বিবরণ দিলেন। তিনি তখন তাঁদের সঙ্গে নিয়ে বেথসৈদা নগরের দিকে একান্তে যাত্রা করলেন।
11 Երբ բազմութիւնները գիտցան՝ անոր հետեւեցան: Ինք ալ զանոնք ընդունելով՝ կը խօսէր անոնց Աստուծոյ թագաւորութեան մասին, եւ կը բժշկէր անո՛նք՝ որ բուժումի պէտք ունէին:
কিন্তু লোকেরা সেকথা জানতে পেরে তাঁকে অনুসরণ করল। তিনি তাদের স্বাগত জানিয়ে ঈশ্বরের রাজ্যের বিষয়ে কথা বললেন এবং যাদের সুস্থতা লাভের প্রয়োজন ছিল, তাদের সুস্থ করলেন।
12 Երբ օրը սկսաւ մթննալ՝ տասներկուքը մօտեցան եւ ըսին անոր. «Արձակէ՛ բազմութիւնը, որպէսզի երթան շրջակայ գիւղերն ու արտերը, իջեւանին եւ ուտելիք գտնեն, որովհետեւ հոս ամայի տեղ մըն ենք»:
পড়ন্ত বিকেলে সেই বারোজন তাঁর কাছে এসে বললেন, “লোকদের চলে যেতে বলুন, তারা যেন চারদিকের গ্রামে এবং পল্লিতে গিয়ে খাবার ও রাত্রিবাসের সন্ধান করতে পারে, কারণ আমরা এখানে এক প্রত্যন্ত স্থানে আছি।”
13 Ըսաւ անոնց. «Դո՛ւք անոնց կերակուր տուէք»: Անոնք ալ ըսին. «Մենք հինգ նկանակէն ու երկու ձուկէն աւելի բան չունինք, եթէ չերթանք այդ ամբողջ ժողովուրդին համար կերակուր չգնենք»:
তিনি উত্তর দিলেন, “তোমরাই ওদের কিছু খেতে দাও।” তাঁরা বললেন, “আমাদের কাছে কেবলমাত্র পাঁচটি রুটি ও দুটি মাছ আছে—সব লোককে খাওয়াতে হলে আমাদের গিয়ে খাবার কিনতে হবে।”
14 (Արդարեւ հինգ հազարի չափ այր մարդիկ կային: ) Ըսաւ իր աշակերտներուն. «Նստեցուցէ՛ք ատոնք՝ յիսունական շարքերով»:
(সেখানে প্রায় পাঁচ হাজার পুরুষ ছিল।) তিনি কিন্তু শিষ্যদের বললেন, “প্রত্যেক সারিতে কমবেশি পঞ্চাশ জন করে ওদের বসিয়ে দাও।”
15 Այդպէս ըրին, ու բոլորն ալ նստեցուցին:
শিষ্যেরা তাই করলেন, এবং প্রত্যেকে বসে পড়ল।
16 Ինք ալ առաւ այդ հինգ նկանակներն ու երկու ձուկերը, դէպի երկինք նայելով՝ օրհնեց զանոնք, կտրեց ու տուաւ աշակերտներուն, որպէսզի հրամցնեն բազմութեան:
সেই পাঁচটি রুটি ও দুটি মাছ নিয়ে যীশু স্বর্গের দিকে দৃষ্টি দিলেন, ধন্যবাদ দিলেন ও রুটিগুলিকে ভাঙলেন। তারপর তিনি সেগুলি লোকদের পরিবেশন করার জন্য শিষ্যদের হাতে তুলে দিলেন।
17 Կերան, բոլորն ալ կշտացան, եւ վերցնելով աւելցած բեկորները՝ տասներկու կողով լեցուցին:
তারা সকলে খেয়ে পরিতৃপ্ত হল। আর শিষ্যেরা অবশিষ্ট রুটির টুকরো সংগ্রহ করে বারো ঝুড়ি পূর্ণ করলেন।
18 Երբ ինք առանձին կ՚աղօթէր, աշակերտները իրեն հետ էին, եւ հարցուց անոնց. «Բազմութիւնները ինծի համար ի՞նչ կ՚ըսեն, ո՞վ եմ»:
একদিন যীশু একান্তে প্রার্থনা করছিলেন। তাঁর শিষ্যেরাও তাঁর সঙ্গে ছিলেন। তিনি তাঁদের জিজ্ঞাসা করলেন, “আমি কে, এ বিষয়ে লোকেরা কী বলে?”
19 Անոնք ալ պատասխանեցին. «Ոմանք՝ Յովհաննէս Մկրտիչը, ուրիշներ՝ Եղիան, ուրիշներ ալ՝ նախկին մարգարէներէն մէկը, որ յարութիւն առած է»:
তাঁরা উত্তর দিলেন, “কেউ কেউ বলে আপনি বাপ্তিষ্মদাতা যোহন, অন্যেরা বলে এলিয়, আর কেউ কেউ বলে, প্রাচীনকালের কোনও একজন ভাববাদী যিনি পুনর্জীবিত হয়েছেন।”
20 Ինք ըսաւ անոնց. «Իսկ դո՛ւք ի՞նչ կ՚ըսէք, ո՞վ եմ»: Պետրոս պատասխանեց. «Աստուծոյ Քրիստո՛սը»:
“কিন্তু তোমরা কী বলো?” তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমরা কী বলো, আমি কে?” পিতর উত্তর দিলেন, “আপনি ঈশ্বরের সেই খ্রীষ্ট।”
21 Յիսուս ազդարարեց անոնց, ու պատուիրեց որ ո՛չ մէկուն ըսեն այս բանը:
একথা কারও কাছে প্রকাশ না করার জন্য যীশু দৃঢ়ভাবে তাঁদের সতর্ক করে দিলেন।
22 Եւ ըսաւ. «Պէտք է որ մարդու Որդին շատ չարչարանքներ կրէ, մերժուի երէցներէն, քահանայապետներէն եւ դպիրներէն, սպաննուի ու յարութիւն առնէ երրորդ օրը»:
তিনি বললেন, “মনুষ্যপুত্রকে বিভিন্ন বিষয়ে দুঃখভোগ করতে হবে; প্রাচীনবর্গ, মহাযাজকবৃন্দ ও শাস্ত্রবিদরা তাঁকে প্রত্যাখ্যান করবে। তাঁকে হত্যা করা হবে এবং তৃতীয় দিনে তাঁর পুনরুত্থান হবে।”
23 Եւ կ՚ըսէր բոլորին. «Եթէ մէկը ուզէ գալ իմ ետեւէս՝ թող ուրանայ ինքզինք, ամէն օր վերցնէ իր խաչը ու հետեւի ինծի.
তারপর তিনি তাঁদের সবাইকে বললেন, “কেউ যদি আমাকে অনুসরণ করতে চায়, সে অবশ্যই নিজেকে অস্বীকার করবে, প্রতিদিন তার ক্রুশ তুলে নেবে ও আমাকে অনুসরণ করবে।
24 որովհետեւ ո՛վ որ ուզէ փրկել իր անձը՝ պիտի կորսնցնէ զայն, իսկ ո՛վ որ կորսնցնէ իր անձը՝ ինծի համար, պիտի փրկէ զայն:
কারণ কেউ যদি তার প্রাণরক্ষা করতে চায়, সে তা হারাবে, কিন্তু কেউ যদি আমার কারণে তার প্রাণ হারায়, সে তা লাভ করবে।
25 Քանի որ մարդ ի՞նչ օգուտ կ՚ունենայ, եթէ շահի ամբողջ աշխարհը բայց կորսնցնէ ինքզինք, կամ տուժէ:
মানুষ যদি সমস্ত জগতের অধিকার লাভ করে ও তার নিজের প্রাণ হারায়, বা জীবন থেকে বঞ্চিত হয়, তাতে তার কী লাভ হবে?
26 Որովհետեւ ո՛վ որ ամօթ սեպէ զիս եւ իմ խօսքերս դաւանիլը, մարդու Որդին ալ ամօթ պիտի սեպէ զայն դաւանիլը՝ երբ գայ իր ու Հօր եւ սուրբ հրեշտակներուն փառքով:
কেউ যদি আমার ও আমার বাক্যের জন্য লজ্জাবোধ করে, মনুষ্যপুত্র যখন তাঁর নিজের মহিমায় ও তাঁর পিতা এবং পবিত্র স্বর্গদূতদের মহিমায় আসবেন, তিনিও তার জন্য লজ্জাবোধ করবেন।
27 Բայց ճշմա՛րտապէս կը յայտարարեմ ձեզի. “Հոս կայնողներէն կան ոմանք՝ որ մահ պիտի չհամտեսեն, մինչեւ որ տեսնեն Աստուծոյ թագաւորութիւնը”»:
“আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, এখানে যারা দাঁড়িয়ে আছে, তাদের মধ্যে কেউ কেউ ঈশ্বরের রাজ্যের দর্শন না পাওয়া পর্যন্ত মৃত্যুর আস্বাদ লাভ করবে না।”
28 Այս խօսքերէն գրեթէ ութ օր ետք՝ առնելով Պետրոսը, Յովհաննէսն ու Յակոբոսը՝ լեռը ելաւ աղօթելու:
একথা বলার প্রায় আট দিন পরে যীশু পিতর, যোহন ও যাকোবকে সঙ্গে নিয়ে প্রার্থনা করার জন্য এক পর্বতে উঠলেন।
29 Մինչ կ՚աղօթէր, իր երեսին տեսքը փոխուեցաւ, եւ իր պատմուճանը ճերմակ ու փայլուն եղաւ:
প্রার্থনাকালে তাঁর মুখের রূপের পরিবর্তন হল এবং তাঁর পোশাক বিদ্যুতের মতো উজ্জ্বল হয়ে উঠল।
30 Եւ ահա՛ երկու մարդիկ կը խօսակցէին իրեն հետ. անոնք֊ Մովսէսն ու Եղիան,
দুজন পুরুষ, মোশি ও এলিয়, হঠাৎই আবির্ভূত হয়ে যীশুর সঙ্গে কথা বলতে লাগলেন।
31 փառքով երեւցած, եւ կը խօսէին անոր այս կեանքէն մեկնումին մասին, որ պիտի իրագործուէր Երուսաղէմի մէջ:
তাঁরা মহিমাময় রূপ নিয়ে আবির্ভূত হয়ে যীশুর সঙ্গে তাঁর আসন্ন প্রস্থানের বিষয়ে আলোচনা করছিলেন, যা তিনি জেরুশালেমে সম্পন্ন করতে চলেছিলেন।
32 Պետրոս ու անոր հետ եղողները քունով ծանրացած էին. երբ արթնցան, տեսան անոր փառքը եւ այդ երկու մարդիկը՝ որ անոր քով կեցած էին:
পিতর ও তাঁর সঙ্গীরা ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু যখন তাঁরা সম্পূর্ণ জেগে উঠলেন, তাঁরা যীশুর মহিমান্বিত রূপ এবং তাঁর সঙ্গে দাঁড়িয়ে থাকা দুই ব্যক্তিকে দেখতে পেলেন।
33 Երբ անոնք զատուեցան անոր քովէն, Պետրոս ըսաւ Յիսուսի. «Վարդապե՛տ, լաւ է որ կենանք հոս եւ շինենք երեք վրան, մէկը՝ քեզի, մէկը՝ Մովսէսի ու մէկը՝ Եղիայի». որովհետեւ չէր գիտեր թէ ի՛նչ կը խօսէր:
যখন তাঁরা যীশুকে ছেড়ে চলে যেতে উদ্যত হলেন, তখন পিতর যীশুকে বললেন, “প্রভু, এখানে থাকা আমাদের পক্ষে ভালোই হবে। এখানে আমরা তিনটি তাঁবু নির্মাণ করি, একটি আপনার জন্য, একটি মোশির জন্য, ও একটি এলিয়ের জন্য।” (তিনি কী বলছেন, তা নিজেই বুঝতে পারলেন না।)
34 Մինչ այսպէս կը խօսէր, ամպ մը եկաւ եւ հովանի եղաւ անոնց վրայ. ու երբ անոնք ամպին տակ մտան՝ վախցան:
তিনি একথা বলছেন, এমন সময় একখণ্ড মেঘ এসে তাঁদের ঢেকে ফেলল। যখন তাঁরা মেঘে ঢাকা পড়লেন, তখন তাঁরা অত্যন্ত ভয়ভীত হলেন।
35 Ձայն մը եկաւ ամպէն՝ ըսելով. «Ա՛յս է իմ սիրելի Որդիս, անո՛ր մտիկ ըրէք»:
তখন মেঘের ভিতর থেকে একটি স্বর ধ্বনিত হল, “ইনিই আমার পুত্র, আমার মনোনীত, তোমরা এঁর কথা শোনো।”
36 Երբ լսեցին այդ ձայնը՝ Յիսուս մինակ մնաց: Իրենք ալ լուռ կեցան, եւ այդ օրերը ո՛չ մէկուն բան մը պատմեցին իրենց տեսածներէն:
সেই স্বর ধ্বনিত হওয়ার পর, তাঁরা দেখলেন যীশু একা দাঁড়িয়ে আছেন। শিষ্যেরা নিজেদের মধ্যেই সেকথা গোপন করে রাখলেন, তাঁরা কী দেখেছেন, সে সম্বন্ধে তাঁরা কারও কাছেই প্রকাশ করলেন না।
37 Հետեւեալ օրը, երբ անոնք լեռնէն վար իջան, մեծ բազմութիւն մը դիմաւորեց զայն:
পরদিন তাঁরা পর্বত থেকে নেমে আসার পর একদল লোক তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করল।
38 Բազմութենէն մարդ մը գոչեց. «Վարդապե՛տ, կ՚աղերսե՜մ քեզի, նայէ՛ որդիիս, քանի որ իմ մէկ հատիկս է:
সকলের মধ্য থেকে এক ব্যক্তি তাঁকে উচ্চকণ্ঠে বলল, “গুরুমহাশয়, মিনতি করছি, আপনি আমার ছেলেটির দিকে দয়া করে একবার দেখুন, সে আমার একমাত্র সন্তান।
39 Ահա՛ ոգի մը կը բռնէ զինք, ինք ալ յանկարծ կ՚աղաղակէ. ոգին զինք ցնցելով կը փրփրցնէ, ու հազիւ կը հեռանայ իրմէ՝ ջախջախելով զինք:
একটি আত্মা তার উপর ভর করেছে। সে হঠাৎ চিৎকার করে ওঠে। সেই আত্মা তাকে আছড়ে ফেলে এবং এমনভাবে মোচড় দেয় যে, তার মুখ দিয়ে ফেনা বের হতে থাকে। সে তাকে যন্ত্রণায় ক্ষতবিক্ষত করে দিচ্ছে, কিছুতেই তাকে ছেড়ে যায় না।
40 Աղերսեցի քու աշակերտներուդ՝ որ դուրս հանեն զայն, բայց չկրցան»:
আমি আপনার শিষ্যদের কাছে মিনতি করেছিলাম যেন তাঁরা সেই আত্মাকে তাড়িয়ে দেন, কিন্তু তাঁরা ব্যর্থ হয়েছেন।”
41 Յիսուս պատասխանեց. «Ո՛վ անհաւատ ու խոտորեալ սերունդ, մինչեւ ե՞րբ ձեզի հետ պիտի ըլլամ եւ ձեզի հանդուրժեմ: Հո՛ս բեր որդիդ»:
যীশু উত্তর দিলেন, “ওহে অবিশ্বাসী ও বিপথগামী প্রজন্ম, আমি আর কত কাল তোমাদের সঙ্গে থাকব ও তোমাদের সহ্য করব? তোমার ছেলেটিকে এখানে নিয়ে এসো।”
42 Երբ կը մօտենար, դեւը գետին զարկաւ զայն ու սաստիկ ցնցեց:
ছেলেটি যখন আসছিল, এমন সময় সেই ভূত তাকে মাটিতে আছাড় দিয়ে মুচড়ে ধরল। কিন্তু যীশু মন্দ-আত্মাটিকে ধমক দিলেন, ছেলেটিকে সুস্থ করলেন এবং তাকে তার বাবার কাছে ফিরিয়ে দিলেন।
43 Իսկ Յիսուս սաստեց անմաքուր ոգին, բժշկեց պատանին եւ տուաւ զայն իր հօր:
ঈশ্বরের এই মহিমা দেখে তারা সকলে অভিভূত হয়ে পড়ল। যীশুর কার্যকলাপ যখন সবাইকে বিস্মিত করে দিল, তিনি তাঁর শিষ্যদের বললেন,
44 Բոլորը կ՚ապշէին Աստուծոյ մեծամեծ գործերուն վրայ: Մինչ բոլորն ալ կը սքանչանային Յիսուսի բոլոր ըրածներուն վրայ, ան ըսաւ իր աշակերտներուն. «Դուք այս խօսքերը ձեր մի՛տքը պահեցէք՝՝, որովհետեւ մարդու Որդին պիտի մատնուի մարդոց ձեռքը»:
“আমি তোমাদের যা বলতে চলেছি, তা মন দিয়ে শোনো। মনুষ্যপুত্র মানুষদের হাতে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হতে চলেছেন।”
45 Բայց անոնք չէին հասկնար այս խօսքը, եւ անոնցմէ ծածկուած էր՝ որպէսզի չըմբռնեն. ու կը վախնային հարցնել իրեն այդ խօսքին մասին:
তাঁরা কিন্তু একথার অর্থ বুঝতে পারলেন না। বিষয়টি তাঁদের কাছে গুপ্ত রাখা হয়েছিল বলে, তাঁরা তা উপলব্ধি করতে পারলেন না। এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করতেও তাঁরা ভয় পেলেন।
46 Մտածում մըն ալ ծագեցաւ անոնց մէջ, թէ արդեօք ո՛վ է մեծագոյնը իրենց մէջ:
পরে শিষ্যদের মধ্যে এক বিতর্কের সূচনা হল, তাদের মধ্যে কে শ্রেষ্ঠ?
47 Յիսուս ըմբռնելով անոնց սիրտին մտածումը՝ առաւ մանուկ մը, կայնեցուց զայն իր քով,
যীশু তাঁদের মনোভাব জানতে পেরে একটি শিশুকে কাছে টেনে নিয়ে নিজের পাশে দাঁড় করালেন।
48 ու ըսաւ անոնց. «Ո՛վ որ կ՚ընդունի այս մանուկը իմ անունովս՝ զի՛ս կ՚ընդունի, եւ ո՛վ որ զիս կ՚ընդունի՝ զիս ղրկո՛ղը կ՚ընդունի. որովհետեւ ա՛ն որ ամենէն պզտիկն է ձեր բոլորին մէջ, անիկա՛ պիտի ըլլայ մեծը»:
তারপর তিনি তাঁদের বললেন, “যে আমার নামে এই শিশুটিকে স্বাগত জানায়, সে আমাকেই স্বাগত জানায়। যে আমাকে গ্রহণ করে, সে তাঁকেই গ্রহণ করে যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন। কারণ তোমাদের সকলের মধ্যে যে নগণ্য, সেই হল শ্রেষ্ঠ।”
49 Յովհաննէս ըսաւ. «Վարդապե՛տ, մէկը տեսանք որ դեւեր կը հանէր քու անունովդ, եւ արգիլեցինք զայն՝ քանի որ մեզի չի հետեւիր»:
যোহন বললেন, “প্রভু, আমরা একজনকে আপনার নামে ভূত তাড়াতে দেখে, তাকে সে কাজ করতে বারণ করেছিলাম, কারণ সে আমাদের কেউ নয়।”
50 Յիսուս ըսաւ անոր. «Մի՛ արգիլէք, որովհետեւ ա՛ն որ մեզի հակառակ չէ, մեր՝՝ կողմէն է»:
যীশু বললেন, “তাকে নিষেধ কোরো না, কারণ যে তোমাদের বিপক্ষে নয়, সে তোমাদের সপক্ষে।”
51 Երբ իր աշխարհէն վերանալու ժամանակը հասաւ՝՝, հաստատապէս որոշեց՝՝ Երուսաղէմ երթալ:
স্বর্গে যাওয়ার কাল সন্নিকট হলে, যীশু স্থিরসংকল্প হয়ে জেরুশালেমের দিকে যাত্রা করলেন।
52 Եւ իր առջեւէն ղրկեց պատգամաւորներ, որոնք երբ գացին՝ մտան Սամարացիներուն մէկ գիւղը, որպէսզի պատրաստութիւն տեսնեն իրեն համար:
তিনি তাঁর বার্তাবহদের আগেই পাঠিয়ে দিলেন। তাঁরা যীশুর জন্য সবকিছুর আয়োজন সম্পূর্ণ করতে শমরীয়দের এক গ্রামে প্রবেশ করলেন।
53 Բայց չընդունեցին զայն, որովհետեւ անոր երեսը դէպի Երուսաղէմ ուղղուած էր:
কিন্তু তিনি জেরুশালেম দিকে যাচ্ছিলেন বলে সেখানকার অধিবাসীরা কেউ তাঁকে স্বাগত জানাল না।
54 Երբ իր աշակերտները՝ Յակոբոս ու Յովհաննէս՝ տեսան ասիկա, ըսին անոր. «Տէ՛ր, կ՚ուզե՞ս որ ըսենք, որպէսզի երկինքէն կրակ իջնէ եւ սպառէ զանոնք, ինչպէս Եղիա ալ ըրաւ»:
এই দেখে তাঁর দুজন শিষ্য, যাকোব ও যোহন জিজ্ঞাসা করলেন, “প্রভু, আপনি কি চান যে, আমরা ওদের ধ্বংস করার জন্য আকাশ থেকে আগুন নেমে আসতে বলি, যেমন এলিয় করেছিলেন?”
55 Դարձաւ ու յանդիմանեց զանոնք՝ ըսելով. «Չէք գիտեր թէ ի՛նչ հոգիի տէր էք.
কিন্তু যীশু তাঁদের দিকে ফিরে তিরস্কার করলেন।
56 որովհետեւ մարդու Որդին եկաւ ո՛չ թէ մարդոց անձերը կորսնցնելու, հապա՝ փրկելու՝՝»: Եւ ուրիշ գիւղ մը գացին:
এরপর তাঁরা অন্য গ্রামে চলে গেলেন।
57 Երբ անոնք ճամբան կ՚երթային, մէկը ըսաւ անոր. «Տէ՛ր, պիտի հետեւիմ քեզի՝ ո՛ւր որ երթաս»:
তাঁরা রাস্তা দিয়ে যাচ্ছেন, সেই সময় একজন তাঁকে বলল, “আপনি যেখানে যাবেন আমিও আপনার সঙ্গে সেখানে যাব।”
58 Յիսուս ըսաւ անոր. «Աղուէսները որջեր ունին, ու երկինքի թռչունները՝ բոյներ, բայց մարդու Որդին տե՛ղ մը չունի՝ ուր հանգչեցնէ իր գլուխը»:
উত্তরে যীশু বললেন, “শিয়ালদের গর্ত আছে, আকাশের পাখিদের বাসা আছে, কিন্তু মনুষ্যপুত্রের মাথা রাখার কোনও স্থান নেই।”
59 Ուրիշի մըն ալ ըսաւ. «Հետեւէ՛ ինծի»: Իսկ ան ըսաւ. «Տէ՛ր, արտօնէ՛ ինծի, որ նախ երթամ՝ թաղեմ հայրս»:
তারপর তিনি অন্য একজনকে বললেন, “আমাকে অনুসরণ করো।” কিন্তু সে উত্তর দিল, “প্রভু, প্রথমে আমাকে গিয়ে আমার পিতাকে সমাধি দিয়ে আসার অনুমতি দিন।”
60 Յիսուս ըսաւ անոր. «Թո՛ղ մեռելներուն՝ թաղել իրենց մեռելները, իսկ դուն գնա՛ ու քարոզէ՛ Աստուծոյ թագաւորութիւնը»:
যীশু তাকে বললেন, “মৃতরাই তাদের মৃতদের সমাধি দিক। কিন্তু তুমি গিয়ে ঈশ্বরের রাজ্যের কথা ঘোষণা করো।”
61 Ուրիշ մըն ալ ըսաւ. «Տէ՛ր, պիտի հետեւիմ քեզի. բայց արտօնէ՛ որ նախ հրաժեշտ առնեմ տանս մէջ եղողներէն»:
আরও একজন বলল, “প্রভু, আমি আপনাকে অনুসরণ করব। কিন্তু আমাকে ফিরে গিয়ে প্রথমে পরিবারের কাছ থেকে বিদায় নিতে অনুমতি দিন।”
62 Յիսուս ըսաւ անոր. «Ո՛չ մէկը՝ որ կը դնէ ձեռքը մաճին վրայ ու ետեւ կը նայի՝ յարմար է Աստուծոյ թագաւորութեան»:
যীশু উত্তর দিলেন, “লাঙ্গলে হাত দিয়ে যে পিছনে ফিরে তাকায়, সে ঈশ্বরের রাজ্যের সেবাকাজের উপযুক্ত নয়।”
