< ՂՈԻԿԱՍ 1 >

1 Քանի որ շատերը ձեռնարկեցին շարադրել մեզանում կատարուած դէպքերի պատմութիւնը,
প্রথম থেকে যাঁরা নিজের চোখে দেখেছেন এবং বাক্যের (ঈশ্বরের সুসমাচারের) সেবা করে আসছেন, তাঁরা আমাদের যেমন সমর্পণ করেছেন,
2 ինչպէս մեզ աւանդեցին նրանք, որ սկզբից Խօսքի ականատեսներն ու սպասաւորները եղան,
সেই অনুসারে অনেকেই আমাদের মধ্যে সম্পূর্ণ গ্রহণযোগ্য বিষয়গুলোর বিবরণ রচনার পরিকল্পনা নিয়েছেন।
3 ես էլ, որ սկզբից ստուգութեամբ հետամուտ էի եղել ամէն բանի, կամեցայ կարգով քեզ գրել, ո՛վ գերազանցդ Թէոփիլէ,
সেজন্য আমি নিজেও প্রথম থেকে সমস্ত বিষয়ে ভালোভাবে অনুসন্ধান করেছি বলে, মাননীয় থিয়ফিল, আপনাকেও সেই ঘটনা গুলোর বিস্তারিত বিবরণ লেখা ভালো মনে করলাম।
4 որպէսզի ճանաչես ճշմարտութիւնն այն խօսքերի, որոնց աշակերտեցիր:
যেন, আপনি যেসব সত্য বিষয়ে শিক্ষা পেয়েছেন, সে সকল বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারেন।
5 Հրէաստանի Հերովդէս թագաւորի օրով, Աբիայի քահանայական ընտանիքից Զաքարիա անունով մի քահանայ կար, որի կինը Ահարոնի դստրերից էր. նրա անունը Եղիսաբեթ էր:
যিহূদিয়ার রাজা হেরোদের দিনের অবিয়ের দলের মধ্যে সখরিয় নামে একজন যাজক ছিলেন; তাঁর স্ত্রী হারোণ বংশের, তাঁর নাম ইলীশাবেৎ।
6 Եւ երկուսն էլ Աստծու առաջ արդար էին ու անարատ կերպով ընթանում էին Տիրոջ բոլոր պատուիրանների եւ օրէնքների ճանապարհով:
তাঁরা দুই জনেই ঈশ্বরের সামনে ধার্মিক ছিলেন, প্রভুর সমস্ত আদেশ ও চাহিদা মেনে নিখুঁত ভাবে চলতেন।
7 Նրանք որդի չունէին, որովհետեւ Եղիսաբեթը ամուլ էր, եւ երկուսն էլ իրենց առաջացած տարիքում էին:
তাঁদের সন্তান ছিল না, কারণ ইলীশাবেৎ বন্ধ্যা ছিলেন এবং দুজনেরই অনেক বয়স হয়েছিল।
8 Եւ մինչ Զաքարիան Աստծու առջեւ իր քահանայական պաշտօնն էր կատարում, իր կարգի օրերը հասած լինելով՝
এক দিন যখন সখরিয়ের নিজের দলের পালা অনুসারে ঈশ্বরের সামনে যাজকীয় কাজ করছিলেন,
9 ըստ քահանայութեան օրէնքի նրան վիճակուեց մտնել Տիրոջ տաճարը եւ խնկարկել:
তখন যাজকীয় কাজের নিয়ম অনুসারে গুলিবাঁটের মাধ্যমে তাঁকে প্রভুর সন্মুখে ধূপ জ্বালানোর জন্য মনোনীত করা হল।
10 Եւ խնկարկութեան ժամին ժողովրդի ամբողջ բազմութիւնը դրսում աղօթքի էր կանգնած:
১০ঐ ধূপ জ্বালানোর দিনের সমস্ত লোক বাইরে প্রার্থনা করছিল।
11 Եւ Տիրոջ հրեշտակը երեւաց նրան՝ խնկերի սեղանի աջ կողմում կանգնած:
১১তখন প্রভুর এক দূত তাঁকে দেখা দিলেন যিনি ধূপবেদির ডানদিকে দাঁড়িয়ে ছিলেন।
12 Երբ Զաքարիան նրան տեսաւ, խռովուեց, եւ վախ ընկաւ նրա մէջ:
১২তাঁকে দেখে সখরিয় প্রচণ্ড অস্থির হয়ে উঠলেন এবং প্রচণ্ড ভয় পেলেন।
13 Տիրոջ հրեշտակը նրան ասաց. «Մի՛ վախեցիր, Զաքարիա՛, որովհետեւ քո աղօթքը լսելի եղաւ. քո կինը՝ Եղիսաբեթը, մի որդի կը ծնի քեզ, եւ նրա անունը Յովհաննէս կը դնես:
১৩কিন্তু দূত তাঁকে বললেন, “সখরিয়, ভয় পেও না, কারণ তোমার প্রার্থনা গ্রহণ করা হয়েছে, তোমার স্ত্রী ইলীশাবেৎ তোমার জন্য পুত্র সন্তানের জন্ম দেবেন ও তুমি তার নাম যোহন রাখবে।
14 Նա քեզ համար ուրախութիւն եւ ցնծութիւն կը լինի, եւ շատերը կ՚ուրախանան իր ծննդով,
১৪আর তুমি আনন্দিত ও খুশি হবে এবং তার জন্মে অনেকে আনন্দিত হবে।
15 որովհետեւ նա Տիրոջ առաջ մեծ կը լինի, գինի եւ օղի չի խմի եւ մօր որովայնից սկսած Սուրբ Հոգով կը լցուի
১৫কারণ তিনি প্রভুর দৃষ্টিতে মহান হবেন এবং মদ বা মদ জাতীয় কোনও কিছুই পান করবেন না; আর তিনি মায়ের গর্ভ থেকেই পবিত্র আত্মায় পরিপূর্ণ হবেন;
16 եւ Իսրայէլի որդիներից շատերին կը դարձնի դէպի իրենց Տէր Աստուածը:
১৬এবং ইস্রায়েল সন্তানদের অনেককে তাদের ঈশ্বর প্রভুর কাছে ফিরিয়ে আনবেন।
17 Նա Եղիայի հոգով եւ զօրութեամբ պիտի գնայ նրա առաջից, որպէսզի հայրերի սրտերը որդիներին դարձնի ու անհնազանդներին՝ արդարների իմաստութեանը՝ Տիրոջ համար պատրաստ մի ժողովուրդ կազմելու»:
১৭তিনি প্রভুর আগে এলিয়ের আত্মায় ও শক্তিতে চলবেন, যেন পিতাদের হৃদয় সন্তানদের দিকে ফিরিয়ে আনবে ও আজ্ঞাবহ নয় এমন লোকদের ধার্ম্মিকদের বিজ্ঞতায় ফিরিয়ে আনবে। তিনি এসব প্রভুর জন্য লোককে প্রস্তুত করবেন।”
18 Եւ Զաքարիան ասաց հրեշտակին. «Ես ի՞նչ կերպ կ՚իմանամ այդ, քանի որ ես ծեր եմ, եւ կինս էլ առաջացած տարիքում է»:
১৮তখন সখরিয় দূতকে বললেন, “কীভাবে তা জানব? কারণ আমি বৃদ্ধ হয়েছি এবং আমার স্ত্রীরও অনেক বয়স হয়েছে।”
19 Հրեշտակը նրան պատասխանեց եւ ասաց. «Ես Գաբրիէլն եմ, որ կանգնում եմ Աստծու առաջ. ես ուղարկուեցի խօսելու քեզ հետ եւ այդ բանը քեզ աւետելու:
১৯এর উত্তরে দূত তাঁকে বললেন, “আমি গাব্রিয়েল, ঈশ্বরের সামনে দাঁড়িয়ে থাকি, তোমার সঙ্গে কথা বলতে ও তোমাকে এসমস্ত বিষয়ের সুসমাচার দেওয়ার জন্য আমাকে পাঠানো হয়েছে।
20 Եւ ահա՛, դու համր կը լինես եւ չես կարողանայ խօսել մինչեւ այն օրը, երբ այդ կատարուի, քանի որ դու չհաւատացիր իմ խօսքերին, որ կ՚իրականան իրենց ժամանակին»:
২০আর দেখ, এসব যেদিন ঘটবে, সেদিন পর্যন্ত তুমি নীরব থাকবে, কথা বলতে পারবে না। কারণ তুমি আমার কথায় বিশ্বাস করলে না কিন্তু আমার সমস্ত কথাই ঠিক দিনের সম্পূর্ণ হবে।”
21 Իսկ ժողովուրդը սպասում էր Զաքարիային. զարմանում էին, որ տաճարում նա ուշանում է:
২১এদিকে লোকেরা সখরিয়ের জন্য অপেক্ষা করছিল এবং ঈশ্বরের গৃহের মধ্যে তাঁর দেরি হচ্ছে দেখে তারা অবাক হতে লাগলেন।
22 Եւ երբ նա դուրս եկաւ, չէր կարողանում խօսել նրանց հետ: Եւ նրանք իմացան, թէ տաճարում տեսիլք էր տեսել. եւ նա նշանացի էր խօսում նրանց հետ ու մնում էր պապանձուած:
২২পরে তিনি বাইরে এসে তাদের কাছে কথা বলতে পারলেন না, তখন তারা বুঝল যে, মন্দিরের মধ্যে তিনি নিশ্চয় কোনও দর্শন পেয়েছেন, আর তিনি তাদের কাছে বিভিন্ন ইশারা করতে থাকলেন এবং বোবা হয়ে রইলেন।
23 Եւ երբ պաշտամունքի իր օրերը լրացան, գնաց իր տունը:
২৩তাঁর সেবা কাজের দিন শেষ হওয়ার পরে তিনি নিজের বাড়িতে চলে গেলেন।
24 Այդ օրերից յետոյ նրա կինը՝ Եղիսաբեթը յղիացաւ: Հինգ ամիս նա թաքցնում էր ինքն իրեն եւ ասում.
২৪এর পরে তাঁর স্ত্রী ইলীশাবেৎ গর্ভবতী হলেন এবং তিনি পাঁচ মাস পর্যন্ত নিজেকে গোপনে রাখলেন, বললেন,
25 «Այս ի՛նչ բան արեց Տէրը ինձ իմ այս օրերին, երբ նայեց ինձ վրայ՝ վերացնելով իմ նախատինքը մարդկանց միջից»:
২৫“লোকদের মধ্যে থেকে আমার লজ্জা মুছে দেওয়ার জন্য প্রভু এ দিনের আমাকে দয়া করে এমন ব্যবহার করেছেন।”
26 Վեցերորդ ամսին Գաբրիէլ հրեշտակը Աստծու կողմից ուղարկուեց Գալիլիայի մի քաղաքը, որի անունը Նազարէթ էր,
২৬ইলীশাবেৎ যখন ছয় মাসের গর্ভবতী তখন ঈশ্বর গাব্রিয়েল দূতকে গালীল দেশের নাসরৎ নামে শহরে একটি কুমারীর কাছে পাঠালেন,
27 մի կոյսի մօտ, որ նշանուած էր Յովսէփ անունով մի մարդու հետ՝ Դաւթի տնից: Եւ այդ կոյսի անունը Մարիամ էր:
২৭তিনি দায়ূদ বংশের যোষেফ নামে এক ব্যক্তির বাগদত্তা ছিলেন, সেই কুমারীর নাম মরিয়ম।
28 Եւ հրեշտակը, գալով նրա մօտ, ասաց. «Ուրախացի՛ր, ո՛վ շնորհընկալ, Տէրը քեզ հետ է»:
২৮দূত তাঁর কাছে গিয়ে তাঁকে বললেন হে অনুগ্রহের পাত্রী, “তোমার মঙ্গল হোক; প্রভু তোমার সঙ্গে আছেন।”
29 Իսկ նա այս խօսքերի վրայ խռովուեց եւ մտքում խորհում էր, թէ ինչ բան էր այս ողջոյնը:
২৯কিন্তু তিনি এই কথাতে খুবই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হলেন এবং এই কথায় তাঁর মন তোলপাড় হতে লাগল, এ কেমন শুভেচ্ছা?
30 Եւ հրեշտակը նրան ասաց. «Մի՛ վախեցիր, Մարիա՛մ, որովհետեւ Աստծուց դու շնորհ գտար:
৩০দূত তাঁকে বললেন, “মরিয়ম, ভয় পেয় না, কারণ তুমি ঈশ্বরের কাছে অনুগ্রহ পেয়েছ।
31 Եւ ահա՛ դու կը յղիանաս եւ կը ծնես մի որդի ու նրա անունը Յիսուս կը դնես:
৩১আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হয়ে একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দেবে ও তাঁর নাম যীশু রাখবে।
32 Նա մեծ կը լինի եւ Բարձրեալի որդի կը կոչուի: Եւ Տէր Աստուած նրան կը տայ նրա հօր՝ Դաւթի աթոռը,
৩২তিনি মহান হবেন ও তাঁকে মহান সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের পুত্র বলা হবে এবং প্রভু ঈশ্বর তাঁর পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁকে দেবেন;
33 եւ նա յաւիտեան կը թագաւորի Յակոբի տան վրայ, ու նրա թագաւորութիւնը վախճան չի ունենայ»: (aiōn g165)
৩৩তিনি যাকোবের বংশের উপরে চিরকাল রাজত্ব করবেন ও তাঁর রাজ্যের কখনো শেষ হবে না।” (aiōn g165)
34 Իսկ Մարիամը հրեշտակին ասաց. «Ինչպէ՞ս այդ կը պատահի ինձ, քանի որ ես տղամարդ չեմ ճանաչում»:
৩৪তখন মরিয়ম দূতকে বললেন, “এ কি করে সম্ভব? কারণ আমি তো কুমারী।”
35 Հրեշտակը պատասխանեց եւ նրան ասաց. «Սուրբ Հոգին կը գայ քո վրայ, եւ Բարձրեալի զօրութիւնը հովանի կը լինի քեզ, որովհետեւ նա, որ քեզնից է ծնուելու, սուրբ է եւ Աստծու որդի կը կոչուի:
৩৫উত্তরে দূত তাঁকে বললেন, “পবিত্র আত্মা তোমার উপরে আসবেন এবং মহান সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের শক্তি তোমার উপরে ছায়া করবে; এ কারণে যে পবিত্র সন্তান জন্মাবেন, তাঁকে ঈশ্বরের পুত্র বলা হবে।”
36 Եւ ահա քո ազգական Եղիսաբեթը. նա եւս յղի է իր ծերութեան մէջ, եւ այս՝ յղիութեան վեցերորդ ամիսն է նրա, որ ամուլ էր կոչուած.
৩৬আর শোন, “তোমার আত্মীয়া যে ইলীশাবেৎ, তিনিও বৃদ্ধা বয়সে পুত্রসন্তান গর্ভে ধারণ করেছেন; এখন তিনি ছয় মাসের গর্ভবতী।
37 որովհետեւ Աստծու համար անկարելի բան չկայ»:
৩৭কারণ ঈশ্বরের জন্য কোনও কিছুই অসম্ভব নয়।”
38 Եւ Մարիամն ասաց. «Ահաւասի՛կ ես մնում եմ Տիրոջ աղախինը, թող քո խօսքի համաձայն լինի ինձ»: Եւ հրեշտակը հեռացաւ նրանից:
৩৮তখন মরিয়ম বললেন, “দেখুন, আমি অবশ্যই প্রভুর দাসী; আপনার কথা মতো সমস্তই আমার প্রতি ঘটুক।” পরে দূত তাঁর কাছ থেকে চলে গেলেন।
39 Այդ օրերին Մարիամը վեր կացաւ եւ շտապով գնաց Յուդայի լեռնային շրջանի քաղաքներից մէկը,
৩৯তারপর মরিয়ম প্রস্তুত হয়ে পাহাড়ী অঞ্চলে অবস্থিত যিহূদার একটা শহরে গেলেন,
40 մտաւ Զաքարիայի տունը ու Եղիսաբեթին ողջոյն տուեց:
৪০এবং সখরিয়ের বাড়িতে গিয়ে ইলীশাবেৎকে শুভেচ্ছা জানালেন।
41 Եւ երբ Եղիսաբեթը Մարիամի ողջոյնը լսեց, մանուկը խաղաց նրա որովայնում, եւ Եղիսաբեթը լցուեց Սուրբ Հոգով
৪১যখন ইলীশাবেৎ মরিয়মের শুভেচ্ছা শুনলেন, তখনই তাঁর গর্ভের শিশুটি নেচে উঠল ও ইলীশাবেৎ পবিত্র আত্মায় পূর্ণ হলেন,
42 եւ բարձր ձայնով աղաղակեց ու ասաց. «Օրհնեա՜լ ես դու կանանց մէջ, եւ օրհնեա՜լ է քո որովայնի պտուղը:
৪২এবং তিনি চেঁচিয়ে বলতে লাগলেন, “নারীদের মধ্যে তুমি ধন্যা এবং ধন্য তোমার গর্ভের ফল।
43 Որտեղի՞ց ինձ այս ուրախութիւնը, որ իմ Տիրոջ մայրը ինձ մօտ գայ.
৪৩আর আমার প্রভুর মা আমার কাছে আসবেন, এমন সৌভাগ্য আমার কি করে হল?
44 որովհետեւ ահաւասիկ, երբ քո ողջոյնի ձայնը հասաւ իմ ականջին, մանուկը ցնծալով խաղաց իմ որովայնում:
৪৪কারণ দেখ, তোমার কাছ থেকে শুভেচ্ছা শোনার সঙ্গে সঙ্গে আমার গর্ভের শিশুটি আনন্দে নেচে উঠল।
45 Եւ երանի՜ նրան, որ կը հաւատայ, թէ Տիրոջ կողմից իրեն ասուածները կը կատարուեն»:
৪৫আর ধন্যা যিনি বিশ্বাস করলেন, কারণ প্রভুর কাছ থেকে যা কিছু তাঁর সমন্ধে বলা হয়েছে, সে সমস্তই সফল হবে।”
46 Եւ Մարիամն ասաց.
৪৬তখন মরিয়ম বললেন, “আমার প্রাণ প্রভুর মহিমা কীর্তন করছে,
৪৭আমার আত্মা আমার ত্রাণকর্ত্তা ঈশ্বরে আনন্দিত হয়েছে।
৪৮কারণ তিনি আমার মতো তুচ্ছ দাসীকে মনে করেছেন; আর এখন থেকে পুরুষ পরম্পরায় সবাই আমাকে ধন্যা বলবে।
৪৯কারণ যিনি সর্বশক্তিমান, তিনি আমার জন্য মহান মহান কাজ করেছেন এবং তাঁর নাম পবিত্র।
৫০আর যারা তাঁকে ভয় করে, তাঁর দয়া তাদের উপরে বংশপরম্পরায় থাকবে।
৫১তিনি তাঁর বাহু দিয়ে শক্তিশালী কাজ করেছেন, যারা নিজেদের হৃদয়ে অহঙ্কারী, তাদের ছিন্নভিন্ন করেছেন।
৫২তিনি শাসনকর্ত্তাদের সিংহাসন থেকে নামিয়ে দিয়েছেন ও নম্র লোকদের উন্নত করেছেন,
৫৩তিনি ক্ষুধার্তদের উত্তম উত্তম জিনিস দিয়ে পরিপূর্ণ করেছেন এবং ধনীদের খালি হাতে বিদায় করেছেন।
৫৪তিনি তাঁর দাস ইস্রায়েলের সাহায্য করেছেন, যেন আমাদের পূর্বপুরুষদের কাছে করা প্রতিজ্ঞা ও নিজের করা প্রতিজ্ঞা অনুযায়ী,
৫৫অব্রাহাম ও তাঁর বংশের জন্য তাঁর করুণা চিরকাল মনে রাখেন।” (aiōn g165)
56 Մարիամը գրեթէ երեք ամիս մնաց Եղիսաբեթի մօտ եւ դարձաւ իր տունը:
৫৬আর মরিয়ম প্রায় তিনমাস ইলীশাবেতের কাছে থাকলেন, পরে নিজের বাড়িতে ফিরে গেলেন।
57 Եղիսաբեթի ծննդաբերելու ժամանակը լրացաւ, եւ նա մի որդի ծնեց.
৫৭এরপর ইলীশাবেতের প্রসবের দিন সম্পূর্ণ হলে তিনি একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দিলেন।
58 եւ նրա շուրջը գտնուողներն ու նրա ազգատոհմը լսեցին, որ Տէրն իր մեծ ողորմութիւնը ցոյց տուեց նրա հանդէպ, եւ ուրախանում էին նրա հետ:
৫৮তখন, তাঁর প্রতিবেশী ও আত্মীয়স্বজনেরা শুনতে পেল যে, প্রভু তাঁর প্রতি মহা দয়া করেছেন, আর তারাও তাঁর সঙ্গে আনন্দ করল।
59 Եւ ութերորդ օրը եկան մանկանը թլփատելու. եւ նրան իր հօր անունով Զաքարիա էին կոչում:
৫৯এর পরে তারা আট দিনের র দিন শিশুটির ত্বকছেদ করতে এলো, আর তার পিতার নাম অনুসারে তার নাম সখরিয় রাখতে চাইল।
60 Բայց նրա մայրը պատասխանեց եւ ասաց. «Ո՛չ, այլ Յովհաննէս պէտք է կոչուի»:
৬০কিন্তু তাঁর মা উত্তরে বললেন, “না, এর নাম হবে যোহন।”
61 Նրան ասացին. «Սակայն քո ազգատոհմի մէջ չկայ մէկը, որի անունը Յովհաննէս լինի»:
৬১তারা তাঁকে বলল, “আপনার বংশের মধ্যে এ নামে তো কাউকেই ডাকা হয়নি।”
62 Նշանացի ակնարկեցին նրա հօրը, թէ ի՛նչ կը կամենայ նրան կոչել:
৬২পরে তারা তাঁর পিতাকে ইশারাতে জিজ্ঞাসা করল, “আপনার ইচ্ছা কি? এর কি নাম রাখা হবে?”
63 Իսկ նա մի տախտակ ուզեց եւ վրան գրեց. «Դրա անունը Յովհաննէս է»: Եւ բոլորը զարմացան:
৬৩তিনি একটি রচনার জিনিস চেয়ে নিয়ে তাতে লিখলেন, ওঁর নাম যোহন। তাতে সবাই খুবই আশ্চর্য্য হল।
64 Եւ իսկոյն նրա բերանը բացուեց ու նրա լեզուն՝ նոյնպէս. եւ խօսում էր ու օրհնում Աստծուն:
৬৪আর তখনই তাঁর মুখ ও তাঁর জিভ খুলে গেল, আর তিনি কথা বললেন ও ঈশ্বরের ধন্যবাদ করতে লাগলেন।
65 Եւ ահ ընկաւ բոլորի մէջ, որ լսեցին այս, եւ նրանց մէջ, որ բնակւում էին նրանց շուրջը: Եւ Հրէաստանի ամբողջ լեռնակողմում այս բոլոր բաները պատմւում էին:
৬৫এর ফলে আশেপাশের প্রতিবেশীরা সবাই খুব ভয় পেল ও যিহূদিয়ার পাহাড়ী অঞ্চলের সমস্ত জায়গায় লোকেরা এই সব কথা বলাবলি করতে লাগল।
66 Եւ բոլոր լսողները պահում էին իրենց սրտում այս ամէնը եւ ասում էին. «Արդեօք ի՞նչ կը լինի այս մանուկը»: Եւ Տիրոջ ձեռքը նրա հետ էր:
৬৬আর যত লোক শুনল, তারা নিজেদের মনে মনে চিন্তা করতে লাগল, আর বলল “এই শিশুটি বড় হয়ে তবে কি হবে?” কারণ প্রভুর হাত তাঁর উপরে ছিল।
67 Զաքարիան՝ նրա հայրը, Սուրբ Հոգով լցուեց, մարգարէացաւ եւ ասաց.
৬৭তখন তাঁর বাবা সখরিয় পবিত্র আত্মায় পূর্ণ হলেন এবং ভাববাণী বললেন, তিনি বললেন,
৬৮“ধন্য প্রভু, ইস্রায়েলের ঈশ্বর কারণ তিনি আমাদের যত্ন নিয়েছেন ও নিজের প্রজাদের জন্য মুক্তি সাধন করেছেন,
৬৯আর আমাদের জন্য নিজের দাস দায়ূদের বংশে এক শক্তিশালী উদ্ধারকর্তা দিয়েছেন,
৭০যেমন তিনি পূর্বকাল থেকেই তাঁর সেই পবিত্র ভাববাদীদের মাধ্যমে বলে আসছেন, (aiōn g165)
৭১আমাদের শত্রুদের হাত থেকে ও যারা আমাদের ঘৃণা করে, তাদের সকলের হাত থেকে উদ্ধার করেছেন।
৭২আমাদের পূর্বপুরুষদের উপরে দয়া করার জন্য, তিনি নিজের পবিত্র নিয়ম স্মরণ করার জন্য।
৭৩এ সেই প্রতিজ্ঞা, যা তিনি আমাদের পূর্বপুরুষ অব্রাহামের কাছে শপথ করেছিলেন,
৭৪যে, আমরা শত্রুদের হাত থেকে উদ্ধার পেয়ে নির্ভয়ে তাঁকে সেবা করতে পারি,
৭৫পবিত্রতায় ও ধার্ম্মিকতায় তাঁর সেবা করতে পারব, তাঁর উপস্থিতিতে সারা জীবন করতে পারব।
৭৬আর, হে আমার সন্তান, তুমি মহান সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের ভাববাদী বলে পরিচিত হবে, কারণ তাঁর পথ প্রস্তুত করার জন্য, তুমি প্রভুর আগে আগে চলবে,
৭৭তাঁর লোকেদের পাপ ক্ষমার জন্য তাদের পাপ থেকে মুক্তির জ্ঞান দেওয়ার জন্য,
৭৮এ সবই আমাদের ঈশ্বরের সেই দয়া জন্যই হবে এবং এই দয়া অনুযায়ী, মুক্তিদাতা যিনি প্রভাতের সূর্য্যের মত স্বর্গ থেকে এসে আমাদের পরিচর্য্যা করবেন,
৭৯যারা অন্ধকারেও মৃত্যুর ছায়ায় বসে আছে, তাদের উপরে আলো দেওয়ার জন্য ও আমাদের শান্তির পথে চালানোর জন্য।”
80 Եւ մանուկը աճում ու զօրանում էր հոգով եւ մնում էր ամայի տեղերում՝ մինչեւ Իսրայէլում նրա երեւալու օրը:
৮০পরে শিশুটি বড় হয়ে উঠতে লাগল এবং আত্মায় শক্তিশালী হতে লাগল আর সে ইস্রায়েলের জাতির কাছে প্রকাশিত হওয়ার আগে পর্যন্ত মরুপ্রান্তে জীবন যাপন করছিল।

< ՂՈԻԿԱՍ 1 >