< رُوما 10 >

أَيُّهَا الإِخْوَةُ، إِنَّ رَغْبَةَ قَلْبِي وَتَضَرُّعِي إِلَى اللهِ لأَجْلِهِمْ، هُمَا أَنْ يَخْلُصُوا. ١ 1
ভাইয়েরা, আমার মনের ইচ্ছা এবং তাদের জন্য ঈশ্বরের কাছে আমার প্রার্থনা এই যে, তারা যেন মুক্তি পায়।
فَإِنِّي أَشْهَدُ لَهُمْ أَنَّ عِنْدَهُمْ غَيْرَةً لِلهِ، وَلكِنَّهَا لَيْسَتْ عَلَى أَسَاسِ الْمَعْرِفَةِ. ٢ 2
কারণ আমি তাদের হয়ে এই সাক্ষ্য দিচ্ছি যে ঈশ্বরের বিষয়ে তাদের গভীর আগ্রহ আছে, কিন্তু তা জ্ঞান অনুসারে নয়।
فَبِمَا أَنَّهُمْ جَهِلُوا بِرَّ اللهِ وَسَعَوْا إِلَى إِثْبَاتِ بِرِّهِمِ الذَّاتِيِّ، لَمْ يَخْضَعُوا لِلْبِرِّ الإِلهِيِّ. ٣ 3
কারণ তারা ঈশ্বরের ধার্ম্মিকতা বিষয়ে কিছু জানে না এবং নিজেদের ধার্ম্মিকতা বোঝানোর চেষ্টা করে, তারা ঈশ্বরের ধার্মিকতার দাস হয়নি।
فَإِنَّ غَايَةَ الشَّرِيعَةِ هِيَ الْمَسِيحُ لِتَبْرِيرِ كُلِّ مَنْ يُؤْمِنُ. ٤ 4
কারণ ধার্মিকতার জন্য প্রত্যেক বিশ্বাসীর পক্ষে খ্রীষ্টই আইনের পূর্ণতা।
فَقَدْ كَتَبَ مُوسَى عَنِ الْبِرِّ الآتِي مِنَ الشَّرِيعَةِ: «إِنَّ الإِنْسَانَ الَّذِي يَعْمَلُ بِهذِهِ الأُمُورِ، يَحْيَا بِها». ٥ 5
কারণ মোশি ধার্মিকতার বিষয়ে লিখেছেন যা আইন থেকে এসেছে যে লোক আইনের ধার্মিকতার অনুশীলন করে, সে ধার্ম্মিকতায় জীবিত থাকবে।
غَيْرَ أَنَّ الْبِرَّ الآتِيَ مِنَ الإِيمَانِ يَقُولُ هَذَا: «لا تَقُلْ فِي قَلْبِكَ: مَنْ يَصْعَدُ إِلَى السَّمَاوَاتِ؟» (أَيْ لِيُنْزِلَ الْمَسِيحَ)، ٦ 6
কিন্তু বিশ্বাসের ধার্ম্মিকতা থেকে যা আসছে তা এই রকম বলে, “তোমার মনে মনে বোলো না, কে স্বর্গে আরোহণ করবে? অর্থাৎ খ্রীষ্টকে নামিয়ে আনবার জন্য,
وَلا: «مَنْ يَنْزِلُ إِلَى الأَعْمَاقِ؟» أَيْ لِيُصْعِدَ الْمَسِيحَ مِنْ بَيْنِ الأَمْوَاتِ! (Abyssos g12) ٧ 7
অথবা কে নরকে নামবে? অর্থাৎ মৃতদের মধ্য থেকে খ্রীষ্টকে উর্ধে আনবার জন্য।” (Abyssos g12)
فَمَاذَا يَقُولُ إِذاً؟ إِنَّهُ يَقُولُ: «إِنَّ الْكَلِمَةَ قَرِيبَةٌ مِنْكَ. إِنَّهَا فِي فَمِكَ وَفِي قَلْبِكَ!» وَمَا هذِهِ الْكَلِمَةُ إِلّا كَلِمَةُ الإِيمَانِ الَّتِي نُبَشِّرُ بِها: ٨ 8
কিন্তু এটি কি বলে? “সেই কথা তোমার কাছে, তোমার মুখে এবং তোমার হৃদয়ে রয়েছে।” বিশ্বাসের যে কথা, যা আমরা প্রচার করি।
أَنَّكَ إِنِ اعْتَرَفْتَ بِفَمِكَ بِيَسُوعَ رَبّاً، وَآمَنْتَ فِي قَلْبِكَ بِأَنَّ اللهَ أَقَامَهُ مِنَ الأَمْوَاتِ، نِلْتَ الْخَلاصَ. ٩ 9
কারণ তুমি যদি মুখে যীশুকে প্রভু বলে মেনে নাও এবং তোমার হৃদয়ে বিশ্বাস কর যে, ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্য থেকে উঠিয়েছেন, তুমি রক্ষা পাবে।
فَإِنَّ الإِيمَانَ فِي القَلْبِ يُؤَدِّي إِلَى الْبِرِّ، وَالاعْتِرَافَ بِالْفَمِ يُؤَيِّدُ الْخَلاصَ، ١٠ 10
১০কারণ লোকে মন দিয়ে বিশ্বাস করে ধার্মিকতার জন্য এবং সে মুখে স্বীকার করে পরিত্রানের জন্য।
لأَنَّ الْكِتَابَ يَقُولُ: «كُلُّ مَنْ هُوَ مُؤْمِنٌ بِهِ، لَا يَخِيبُ». ١١ 11
১১কারণ শাস্ত্র বলে, “যে কেউ তাঁর উপরে বিশ্বাস করে সে লজ্জিত হবে না।”
فَلا فَرْقَ بَيْنَ اليَهُودِيِّ وَالْيُونَانِيِّ، لأَنَّ لِلْجَمِيعِ رَبّاً وَاحِداً، غَنِيًّا تُجَاهَ كُلِّ مَنْ يَدْعُوهُ. ١٢ 12
১২কারণ ইহূদি ও গ্রীকের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। কারণ সেই একই প্রভু হচ্ছেন সকলের প্রভু এবং যারা তাঁকে ডাকে তিনি সবাইকে ধনবান (আশীর্বাদ) করেন।
«فَإِنَّ كُلَّ مَنْ يَدْعُو بِاسْمِ الرَّبِّ يَخْلُصُ». ١٣ 13
১৩কারণ যে কেউ প্রভুর নামে ডাকে সে মুক্তি পাবে।
وَلكِنْ، كَيْفَ يَدْعُونَ مَنْ لَمْ يُؤْمِنُوا بِهِ؟ وَكَيْفَ يُؤْمِنُونَ بِمَنْ لَمْ يَسْمَعُوا بِهِ؟ وَكَيْفَ يَسْمَعُونَ بِلا مُبَشِّرٍ؟ ١٤ 14
১৪যারা তাঁকে বিশ্বাস করে নি তারা কেমন করে তাঁকে ডাকবে? এবং যাঁর কথা শোনে নি কেমন করে তাঁকে বিশ্বাস করবে? এবং প্রচারক না থাকলে কেমন করে তারা শুনবে?
وَكَيْفَ يُبَشِّرُ أَحَدٌ إِلّا إِذَا كَانَ قَدْ أُرْسِلَ؟ كَمَا قَدْ كُتِبَ: «مَا أَجْمَلَ أَقْدَامَ الْمُبَشِّرِينَ بِالْخَيْرَاتِ!» ١٥ 15
১৫এবং তাদের না পাঠানো হলে, কেমন করে তারা প্রচার করবে? যেমন লেখা আছে, “যাঁরা আনন্দের সুসমাচার প্রচার করেন তাঁদের পাগুলি কেমন সুন্দর!”
وَلكِنْ، لَيْسَ كُلُّهُمْ أَطَاعُوا الإِنْجِيلَ. فَإِنَّ إِشَعْيَاءَ يَقُولُ: «يَا رَبُّ! مَنْ صَدَّقَ مَا أَسْمَعْنَاهُ إِيَّاهُ؟» ١٦ 16
১৬কিন্তু তারা সবাই সুসমাচার শোনে নি। কারণ যিশাইয় বলেন, “প্রভু, আমাদের বার্তা কে বিশ্বাস করেছে?”
إِذاً، الإِيمَانُ نَتِيجَةُ السَّمَاعِ، وَالسَّمَاعُ هُوَ مِنَ التَّبْشِيرِ بِكَلِمَةِ الْمَسِيحِ! ١٧ 17
১৭সুতরাং বিশ্বাস আসে শোনার মাধ্যমে এবং শোনা খ্রীষ্টের বাক্যর মাধ্যমে হয়।
وَلكِنِّي أَقُولُ: أَمَا سَمِعُوا؟ بَلَى، فَإِنَّ الْمُبَشِّرِينَ «انْطَلَقَ صَوْتُهُمْ إِلَى الأَرْضِ كُلِّهَا، وَكَلامُهُمْ إِلَى أَقَاصِي الْعَالَمِ». ١٨ 18
১৮কিন্তু আমি বলি, “তারা কি শুনতে পায়নি?” হ্যাঁ নিশ্চই পেয়েছে। “তাদের আওয়াজ সারা জগতে ছড়িয়ে পড়েছে এবং তাদের কথা জগতের সীমা পর্যন্ত।”
وَأَعُودُ فَأَقُولُ: أَمَا فَهِمَ إِسْرَائِيلُ؟ إِنَّ مُوسَى، أَوَّلاً، يَقُولُ: «سَأُثِيرُ غَيْرَتَكُمْ بِمَنْ لَيْسُوا أُمَّةً، وَبِأُمَّةٍ بِلا فَهْمٍ سَوْفَ أُغْضِبُكُمْ!» ١٩ 19
১৯আবার, আমি বলি, ইস্রায়েল কি জানতো না? প্রথমে মোশি বলেন, “যারা জাতি নয় তাদের দিয়ে আমি তোমাদের হিংসা জাগিয়ে তুলব। বোঝাপড়া ছাড়া একটা জাতির মানে, আমি তোমাদের রাগিয়ে তুলব।”
وَأَمَّا إِشَعْيَاءُ فَيَجْرُؤُ عَلَى الْقَوْلِ: «وَجَدَنِي الَّذِينَ لَمْ يَطْلُبُونِي وَصِرْتُ مُعْلَناً لِلَّذِينَ لَمْ يَبْحَثُوا عَنِّي». ٢٠ 20
২০এবং যিশাইয় খুব সাহসী এবং বলেন, “যারা আমার খোঁজ করে নি তারা আমাকে পেয়েছে। যারা আমার কথা জিজ্ঞাসা করে নি আমি তাদের দেখা দিয়েছি।”
وَلَكِنَّهُ عَنْ إِسْرَائِيلَ يَقُولُ: «طُولَ النَّهَارِ مَدَدْتُ يَدَيَّ إِلَى شَعْبٍ عَاصٍ مُعَارِضٍ!» ٢١ 21
২১কিন্তু ইস্রায়েলকে তিনি বলেন, “আমি সারা দিন ধরে অবাধ্য এবং বিরোধিতা করে এমন লোকেদের দিকে আমার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলাম।”

< رُوما 10 >