< لُوقا 14 >
وَإِذْ دَخَلَ بَيْتَ وَاحِدٍ مِنْ رُؤَسَاءِ الْفَرِّيسِيِّينَ فِي ذَاتِ سَبْتٍ لِيَتَنَاوَلَ الطَّعَامَ، كَانُوا يُرَاقِبُونَهُ. | ١ 1 |
১তিনি এক বিশ্রামবারে প্রধান ফরীশীদের একজন নেতার বাড়িতে ভোজনে গেলেন, আর তারা তাঁর ওপরে নজর রাখল।
وَإذَا أَمَامَهُ إِنْسَانٌ مُصَابٌ بِالاسْتِسْقَاءِ. | ٢ 2 |
২আর দেখ, তাঁর সামনে ছিল একজন লোক ছিল, যে শরীরে জল জমে যাওয়া রোগে ভুগছিল।
فَخَاطَبَ يَسُوعُ عُلَمَاءَ الشَّرِيعَةِ وَالْفَرِّيسِيِّينَ، وَسَأَلَهُمْ: «أَيَحِلُّ إِجْرَاءُ الشِّفَاءِ يَوْمَ السَّبْتِ أَمْ لا؟» | ٣ 3 |
৩যীশু ব্যবস্থার গুরু ও ফরীশীদের জিজ্ঞাসা করলেন, বিশ্রামবারে সুস্থ করা উচিত কি না? কিন্তু তারা চুপ করে থাকল।
وَلكِنَّهُمْ ظَلُّوا صَامِتِينَ. فَأَخَذَهُ وَشَفَاهُ وَصَرَفَهُ. | ٤ 4 |
৪তখন তিনি তাকে ধরে সুস্থ করে বিদায় দিলেন।
وَعَادَ يَسْأَلُهُمْ: «مَنْ مِنْكُمْ يَسْقُطُ حِمَارُهُ أَوْ ثَوْرُهُ فِي بِئْرٍ يَوْمَ السَّبْتِ وَلا يَنْتَشِلُهُ حَالا؟» | ٥ 5 |
৫আর তিনি তাদের বললেন, “তোমাদের মধ্যে কে আছে, যার সন্তান কিংবা বলদ বিশ্রামবারে কুয়োতে পড়ে গেলে সে তখনই তাকে তুলবে না?”
فَلَمْ يَقْدِرُوا أَنْ يُجِيبُوهُ عَنْ هَذَا. | ٦ 6 |
৬তারা এই সব কথার উত্তর দিতে পারল না।
وَضَرَبَ لِلْمَدْعُوِّينَ مَثَلاً بَعْدَمَا لاحَظَ كَيْفَ اخْتَارُوا أَمَاكِنَ الصَّدَارَةِ، فَقَالَ لَهُمْ: | ٧ 7 |
৭আর মনোনীত লোকেরা কীভাবে প্রধাণ প্রধাণ আসন বেছে নিচ্ছে, তা দেখে যীশু গল্পের মাধ্যমে তাদের একটি শিক্ষা দিলেন;
«عِنْدَمَا يَدْعُوكَ أَحَدٌ إِلَى وَلِيمَةِ عُرْسٍ، فَلا تَتَّكِئْ فِي مَكَانِ الصَّدَارَةِ، إِذْ رُبَّمَا كَانَ قَدْ دَعَا إِلَيْهِ مَنْ هُوَ أَرْفَعُ مِنْكَ مَقَاماً، | ٨ 8 |
৮তিনি তাদের বললেন, “যখন কেউ তোমাদের বিয়ের ভোজে নিমন্ত্রণ করে, তখন সম্মানিত জায়গায় বস না; কারণ, তোমাদের থেকে হয়তো অনেক সম্মানিত অন্য কোনো লোককে নিমন্ত্রণ করা হয়েছে,
فَيَأْتِي الَّذِي دَعَاكَ وَدَعَاهُ وَيَقُولُ لَكَ: أَخْلِ الْمَكَانَ لِهَذَا الرَّجُلِ! وَعِنْدَئِذٍ تَنْسَحِبُ بِخَجَلٍ لِتَأْخُذَ الْمَكَانَ الأَخِيرَ. | ٩ 9 |
৯আর যে ব্যক্তি তোমাকে ও তাকে নিমন্ত্রণ করেছে, সে এসে তোমাকে বলবে, এনাকে জায়গা দাও; আর তখন তুমি লজ্জিত হয়ে নীচু জায়গায় বসতে যাবে।
وَلكِنْ، عِنْدَمَا تُدْعَى، فَاذْهَبْ وَاتَّكِئْ فِي الْمَكَانِ الأَخِيرِ، حَتَّى إِذَا جَاءَ الَّذِي دَعَاكَ، يَقُولُ لَكَ: يَا صَدِيقِي، قُمْ إِلَى الصَّدْرِ! وَعِنْدَئِذٍ يَرْتَفِعُ قَدْرُكَ فِي نَظَرِ الْمُتَّكِئِينَ مَعَكَ. | ١٠ 10 |
১০কিন্তু তুমি যখন নিমন্ত্রিত হও তখন নীচু জায়গায় গিয়ে বস; তাতে যে ব্যক্তি তোমাকে নিমন্ত্রণ করেছে, সে যখন আসবে আর তোমাকে বলবে, বন্ধু, সম্মানিত জায়গায় গিয়ে বস; তখন যারা তোমার সাথে বসে আছে, তাদের সামনে তুমি সম্মানিত হবে।
فَإِنَّ كُلَّ مَنْ يُرَفِّعُ نَفْسَهُ يُوضَعُ، وَمَنْ يَضَعُ نَفْسَهُ يُرَفَّعُ». | ١١ 11 |
১১কারণ যে কেউ নিজেকে উঁচু করে, তাকে নীচু করা হবে, আর যে কেউ নিজেকে নীচু করে, তাকে উঁচু করা হবে।”
وَقَالَ أَيْضاً لِلَّذِي دَعَاهُ: «عِنْدَمَا تُقِيمُ غَدَاءً أَوْ عَشَاءً، فَلا تَدْعُ أَصْدِقَاءَكَ وَلا إِخْوَتَكَ وَلا أَقْرِبَاءَكَ وَلا جِيرَانَكَ الأَغْنِيَاءَ، لِئَلّا يَدْعُوكَ هُمْ أَيْضاً بِالْمُقَابِلِ، فَتَكُونَ قَدْ كُوفِئْتَ. | ١٢ 12 |
১২আবার যে ব্যক্তি তাকে নিমন্ত্রণ করেছিল, তাকেও তিনি বললেন, “তুমি যখন দুপুরের খাবার কিংবা রাতের খাবার তৈরী কর, তখন তোমার বন্ধুদের, বা তোমার ভাইদের, বা তোমার আত্মীয়দের কিংবা ধনী প্রতিবেশীকে ডেকো না; কারণ তারাও এর বদলে তোমাকে নিমন্ত্রণ করবে, আর তুমি প্রতিদান পাবে।
وَلكِنْ، عِنْدَمَا تُقِيمُ وَلِيمَةً ادْعُ الْفُقَرَاءَ وَالْمُعَاقِينَ وَالْعُرْجَ وَالْعُمْيَ؛ | ١٣ 13 |
১৩কিন্তু যখন ভোজ প্রস্তুত কর, তখন গরিব, খোঁড়া, বিকলাঙ্গ ও অন্ধদের নিমন্ত্রণ করো;
فَتَكُونَ مُبَارَكاً لأَنَّ هؤُلاءِ لَا يَمْلِكُونَ مَا يُكَافِئُونَكَ بِهِ، فَإِنَّكَ تُكَافَأُ فِي قِيَامَةِ الأَبْرَارِ». | ١٤ 14 |
১৪তাতে ধন্য হবে, কারণ তারা তোমার সেই নিমন্ত্রণের প্রতিদান দিতে পারবে না, তাই ধার্ম্মিকদের পুনরুত্থানের দিনে তুমি এর প্রতিদান পাবে।”
فَلَمَّا سَمِعَ هَذَا أَحَدُ الْمُتَّكِئِينَ، قَالَ لَهُ: «طُوبَى لِمَنْ سَيَتَنَاوَلُ الطَّعَامَ فِي مَلَكُوتِ اللهِ!» | ١٥ 15 |
১৫এই সব কথা শুনে, যারা বসেছিল, তাদের মধ্যে এক ব্যক্তি তাকে বলল, “যে ঈশ্বরের রাজ্যে ভোজে বসবে, সেই ধন্য।”
فَقَالَ لَهُ: «أَقَامَ إِنْسَانٌ عَشَاءً عَظِيماً، وَدَعَا كَثِيرِينَ. | ١٦ 16 |
১৬তিনি তাকে বললেন, “কোনো এক ব্যক্তি বড় ভোজের আয়োজন করে অনেককে নিমন্ত্রণ করলেন।
ثُمَّ أَرْسَلَ عَبْدَهُ سَاعَةَ الْعَشَاءِ لِيَقُولَ لِلْمَدْعُوِّينَ: تَعَالَوْا، فَكُلُّ شَيْءٍ جَاهِزٌ! | ١٧ 17 |
১৭পরে ভোজের দিনের নিজের দাসদের দিয়ে নিমন্ত্রিত লোকদের ডাকার জন্য বললেন, আসুন, এখন সবই প্রস্তুত হয়েছে।
فَبَدَأَ الْجَمِيعُ يَعْتَذِرُونَ عَلَى السَّوَاءِ. فَقَالَ لَهُ أَوَّلُهُمْ: اشْتَرَيْتُ حَقْلاً، وَعَلَيَّ أَنْ أَذْهَبَ وَأَرَاهُ أَرْجُو مِنْكَ أَنْ تَعْذُرَنِي! | ١٨ 18 |
১৮কিন্তু তারা সবাই একমত হয়ে ক্ষমা চাইতে লাগল। প্রথম জন তাকে বলল, আমি একটা জমি কিনেছি, তা দেখতে যেতে হবে; দয়া করে আমাকে ক্ষমা কর।
وَقَالَ غَيْرُهُ: اشْتَرَيْتُ خَمْسَةَ أَزْوَاجِ بَقَرٍ، وَأَنَا ذَاهِبٌ لأُجَرِّبَهَا أَرْجُو مِنْكَ أَنْ تَعْذُرَنِي! | ١٩ 19 |
১৯আর একজন বলল, আমি পাঁচ জোড়া বলদ কিনেছি, তাদের পরীক্ষা করতে যাচ্ছি; দয়া করে, আমাকে ক্ষমা কর।
وَقَالَ آخَرُ: تَزَوَّجْتُ بِامْرَأَةٍ، وَلِذلِكَ لَا أَقْدِرُ أَنْ أَحْضُرَ! | ٢٠ 20 |
২০আর একজন বলল, আমি বিয়ে করেছি, এই জন্য যেতে পারছি না।
فَرَجَعَ الْعَبْدُ وَأَخْبَرَ سَيِّدَهُ بِذلِكَ. عِنْدَئِذٍ غَضِبَ رَبُّ الْبَيْتِ وَقَالَ لِعَبْدِهِ: اخْرُجْ سَرِيعاً إِلَى شَوَارِعِ الْمَدِينَةِ وَأَزِقَّتِهَا، وَأَحْضِرِ الْفُقَرَاءَ وَالْمُعَاقِينَ وَالْعُرْجَ وَالْعُمْيَ إِلَى هُنَا. | ٢١ 21 |
২১পরে সেই দাস এসে তার প্রভুকে এই সব কথা জানাল। তখন সেই বাড়ির মালিক রেগে গিয়ে নিজের দাসকে বললেন, এখনই বাইরে গিয়ে শহরের রাস্তায় রাস্তায় ও গলিতে গলিতে যাও, গরিব, খোঁড়া ও অন্ধদের এখানে আন।
(فَرَجَعَ) الْخَادِمُ يَقُولُ: يَا سَيِّدُ، قَدْ جَرَى مَا أَمَرْتَ بِهِ، وَيُوجَدُ بَعْدُ مَكَانٌ. | ٢٢ 22 |
২২পরে সেই দাস বলল, প্রভু, আপনার আদেশ মতো তা করা হয়েছে, আর এখনও জায়গা আছে।
فَقَالَ السَّيِّدُ لِلْعَبْدِ: اخْرُجْ إِلَى الطُّرُقِ وَالسَّاحَاتِ وَأَجْبِرِ النَّاسَ عَلَى الدُّخُولِ حَتَّى يَمْتَلِئَ بَيْتِي، | ٢٣ 23 |
২৩তখন প্রভু দাসকে বললেন, বাইরে গিয়ে বড় রাস্তায় রাস্তায় ও পথে পথে যাও এবং আসবার জন্য লোকদেরকে মিনতি কর, যেন আমার বাড়ি ভরে যায়।
فَإِنِّي أَقُولُ لَكُمْ: إِنَّ وَاحِداً مِنْ أُولئِكَ الْمَدْعُوِّينَ لَنْ يَذُوقَ عَشَائِي!» | ٢٤ 24 |
২৪কারণ আমি তোমাদের বলছি, ঐ নিমন্ত্রিত ব্যক্তিদের মধ্যে একজনও আমার এই ভোজের স্বাদ পাবে না।”
وَكَانَتْ جُمُوعٌ كَثِيرَةٌ تَسِيرُ مَعَهُ، فَالْتَفَتَ وَقَالَ لَهُمْ: | ٢٥ 25 |
২৫একবার প্রচুর লোক যীশুর সঙ্গে যাচ্ছিল; তখন তিনি মুখ ফিরিয়ে তাদের বললেন,
«إِنْ جَاءَ إِلَيَّ أَحَدٌ، وَلَمْ يُبْغِضْ أَبَاهُ وَأُمَّهُ وَزَوْجَتَهُ وَأَوْلادَهُ وَإِخْوَتَهُ وأَخَوَاتِهِ، بَلْ نَفْسَهُ أَيْضاً، فَلا يُمْكِنُهُ أَنْ يَكُونَ تِلْمِيذاً لِي. | ٢٦ 26 |
২৬“যদি কেউ আমার কাছে আসে, আর নিজের বাবা, মা, স্ত্রী, সন্তান, ভাই ও বোনদের এমনকি, নিজ প্রাণকেও প্রিয় বলে মনে করে, তবে সে আমার শিষ্য হতে পারে না।
وَمَنْ لَا يَحْمِلُ صَلِيبَهُ وَيَتْبَعُنِي، فَلا يُمْكِنُهُ أَنْ يَكُونَ تِلْمِيذاً لِي. | ٢٧ 27 |
২৭যে কেউ নিজের ক্রুশ বয়ে নিয়ে আমার পিছনে না আসে, সে আমার শিষ্য হতে পারে না।
فَأَيٌّ مِنْكُمْ، وَهُوَ رَاغِبٌ فِي أَنْ يَبْنِيَ بُرْجاً، لَا يَجْلِسُ أَوَّلاً وَيَحْسِبُ الْكُلْفَةَ لِيَرَى هَلْ عِنْدَهُ مَا يَكْفِي لإِنْجَازِهِ؟ | ٢٨ 28 |
২৮তোমাদের মধ্যে যদি কারোর উঁচু ঘর তৈরি করতে ইচ্ছা হয়, সে আগে বসে খরচের হিসাব কি করে দেখবে না, শেষ করবার টাকা তার আছে কি না?
وَذلِكَ لِئَلّا يَضَعَ لَهُ الأَسَاسَ وَلا يَقْدِرَ أَنْ يُنْجِزَهُ. أَفَلا يَأْخُذُ جَمِيعُ النَّاظِرِينَ يَسْخَرُونَ مِنْهُ. | ٢٩ 29 |
২৯কারণ ভিত গাঁথবার পর যদি সে শেষ করতে না পারে, তবে যত লোক তা দেখবে, সবাই তাকে ঠাট্টা করতে শুরু করবে, বলবে,
قَائِلِينَ: هَذَا الإِنْسَانُ شَرَعَ يَبْنِي وَعَجَزَ عَنِ الإِنْجَازِ؟ | ٣٠ 30 |
৩০এ ব্যক্তি তৈরি করতে শুরু করেছিল, কিন্তু শেষ করতে পারল না।
أَمْ أَيُّ مَلِكٍ ذَاهِبٍ لِمُحَارَبَةِ آخَرَ، لَا يَجْلِسُ أَوَّلاً وَيَسْتَشِيرُ لِيَرَى هَلْ يَقْدِرُ أَنْ يُوَاجِهَ بِعَشَرَةِ آلافٍ ذلِكَ الزَّاحِفَ عَلَيْهِ بِعِشْرِينَ أَلْفاً. | ٣١ 31 |
৩১অথবা কোনো রাজা অন্য রাজার বিরুদ্ধে যুদ্ধে করতে যাবার আগে বসে কি বিবেচনা করবেন না, যে কুড়ি হাজার সেনা নিয়ে যুদ্ধ করতে আসছে তার বিরুদ্ধে কি দশ হাজার সেনা নিয়ে তার সামনে যেতে পারি?
وَإلَّا فَإِنَّهُ، وَالْعَدُوُّ مَازَالَ بَعِيداً، يُرْسِلُ إِلَيْهِ وَفْداً، طَالِباً مَا يَؤُولُ إِلَى الصُّلْحِ. | ٣٢ 32 |
৩২যদি না পারেন, তবে শত্রু দূরে থাকতেই তিনি বার্তাবাহক পাঠিয়ে তিনি তার সাথে শান্তির বিষয়ে জিজ্ঞাসা করবেন।
هكَذَا إِذَنْ، كُلُّ وَاحِدٍ مِنْكُمْ لَا يَهْجُرُ كُلَّ مَا يَمْلِكُهُ، لَا يُمْكِنُهُ أَنْ يَكُونَ تِلْمِيذاً لِي. | ٣٣ 33 |
৩৩ভালো, সেইভাবে তোমাদের মধ্যে যে কেউ নিজের সব কিছু ত্যাগ না করে, সে আমার শিষ্য হতে পারে না।
إِنَّمَا الْمِلْحُ جَيِّدٌ. وَلكِنْ إِذَا فَقَدَ الْمِلْحُ طَعْمَهُ، فَبِمَاذَا تُعَادُ إِلَيْهِ مُلُوحَتُهُ؟ | ٣٤ 34 |
৩৪লবণ তো ভালো; কিন্তু সেই লবণের যদি স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়, তবে তা আবার কি করে নোনতা করা যাবে?
إِنَّهُ لَا يَصْلُحُ لَا لِلتُّرْبَةِ وَلا لِلسَّمَادِ، فَيُطْرَحُ خَارِجاً. مَنْ لَهُ أُذُنَانِ لِلسَّمْعِ، فَلْيَسْمَعْ!» | ٣٥ 35 |
৩৫তা না মাটির, না সারের ঢিবির উপযুক্ত; লোকে তা বাইরে ফেলে দেয়। যার শুনবার কান আছে সে শুনুক।”