< رُؤيا 2 >

اُكْتُبْ إِلَى مَلَاكِ كَنِيسَةِ أَفَسُسَ: «هَذَا يَقُولُهُ ٱلْمُمْسِكُ ٱلسَّبْعَةَ ٱلْكَوَاكِبَ فِي يَمِينِهِ، ٱلْمَاشِي فِي وَسَطِ ٱلسَّبْعِ ٱلْمَنَايِرِ ٱلذَّهَبِيَّةِ: ١ 1
ইফিষীয় শহরের মণ্ডলীর দূতের কাছে লেখ, যিনি তাঁর ডান হাতে সাতটা তারা ধরে, সোনার সাতটি দীপাধারের মাঝখানে গমনাগমন করেন, তিনি এই কথা বলছেন,
أَنَا عَارِفٌ أَعْمَالَكَ وَتَعَبَكَ وَصَبْرَكَ، وَأَنَّكَ لَا تَقْدِرُ أَنْ تَحْتَمِلَ ٱلْأَشْرَارَ، وَقَدْ جَرَّبْتَ ٱلْقَائِلِينَ إِنَّهُمْ رُسُلٌ وَلَيْسُوا رُسُلًا، فَوَجَدْتَهُمْ كَاذِبِينَ. ٢ 2
আমি তোমার কাজ, কঠিন পরিশ্রম ও ধৈর্যের কথা জানি; আর আমি জানি যে, তুমি মন্দ লোকদের সহ্য করতে পার না এবং যারা প্রেরিত না হয়েও নিজেদের প্রেরিত বলে দাবী করে, তুমি তার প্রমাণও পেয়েছ যে তারা মিথ্যাবাদী;
وَقَدِ ٱحْتَمَلْتَ وَلَكَ صَبْرٌ، وَتَعِبْتَ مِنْ أَجْلِ ٱسْمِي وَلَمْ تَكِلَّ. ٣ 3
আমি জানি তোমার ধৈর্য্য আছে এবং তুমি আমার নামের জন্য অনেক কষ্ট স্বীকার করেছ, ক্লান্ত ও ভীত হয়ে পড়নি।
لَكِنْ عِنْدِي عَلَيْكَ: أَنَّكَ تَرَكْتَ مَحَبَّتَكَ ٱلْأُولَى. ٤ 4
তবুও তোমার বিরুদ্ধে আমার কথা আছে, আমার প্রতি প্রথমে তোমার যে প্রেম ছিল তা তুমি পরিত্যাগ করেছ।
فَٱذْكُرْ مِنْ أَيْنَ سَقَطْتَ وَتُبْ، وَٱعْمَلِ ٱلْأَعْمَالَ ٱلْأُولَى، وَإِلَّا فَإِنِّي آتِيكَ عَنْ قَرِيبٍ وَأُزَحْزِحُ مَنَارَتَكَ مِنْ مَكَانِهَا، إِنْ لَمْ تَتُبْ. ٥ 5
অতএব ভেবে দেখো, তুমি কোথা থেকে কোথায় নেমে গেছ, মন ফেরাও এবং প্রথমে যে সব কাজ করতে সে সব কাজ কর; যদি তুমি মন না ফেরাও তাহলে আমি তোমার কাছে এসে তোমার দীপাধারটা তার জায়গা থেকে সরিয়ে ফেলবো।
وَلَكِنْ عِنْدَكَ هَذَا: أَنَّكَ تُبْغِضُ أَعْمَالَ ٱلنُّقُولَاوِيِّينَ ٱلَّتِي أُبْغِضُهَا أَنَا أَيْضًا. ٦ 6
কিন্তু তোমার একটা গুণ আছে; আমি যে নীকলায়তীয়রা যা করে তা তুমি ঘৃণা কর, আর আমিও তা ঘৃণা করি।
مَنْ لَهُ أُذُنٌ فَلْيَسْمَعْ مَا يَقُولُهُ ٱلرُّوحُ لِلْكَنَائِسِ. مَنْ يَغْلِبُ فَسَأُعْطِيهِ أَنْ يَأْكُلَ مِنْ شَجَرَةِ ٱلْحَيَاةِ ٱلَّتِي فِي وَسَطِ فِرْدَوْسِ ٱللهِ». ٧ 7
যার শোনার কান আছে, সে শুনুক, পবিত্র আত্মা মণ্ডলী গুলোকে কি বলছেন, যে জয়ী হবে, তাকে আমি ঈশ্বরের “স্বর্গরাজ্যের জীবনবৃক্ষের” ফল খেতে দেব।
وَٱكْتُبْ إِلَى مَلَاكِ كَنِيسَةِ سِمِيرْنَا: «هَذَا يَقُولُهُ ٱلْأَوَّلُ وَٱلْآخِرُ، ٱلَّذِي كَانَ مَيْتًا فَعَاشَ: ٨ 8
স্মুর্ণা শহরের মণ্ডলীর দূতের কাছে লেখ; যিনি প্রথম ও শেষ, যিনি মরেছেন এবং জীবিত হয়েছেন তিনি এই কথা বলেছেন।
أَنَا أَعْرِفُ أَعْمَالَكَ وَضِيْقَتَكَ وَفَقْرَكَ مَعَ أَنَّكَ غَنِيٌّ. وَتَجْدِيفَ ٱلْقَائِلِينَ: إِنَّهُمْ يَهُودٌ وَلَيْسُوا يَهُودًا، بَلْ هُمْ مَجْمَعُ ٱلشَّيْطَانِ. ٩ 9
তোমার কষ্ট ও অভাবের কথা আমি জানি, (কিন্তু তুমি ধনী), নিজেদের যিহুদী বললেও যারা যিহুদী নয়, বরং শয়তানের সমাজ ও তাদের ধর্ম্মনিন্দাও আমি জানি।
لَا تَخَفِ ٱلْبَتَّةَ مِمَّا أَنْتَ عَتِيدٌ أَنْ تَتَأَلَّمَ بِهِ. هُوَذَا إِبْلِيسُ مُزْمِعٌ أَنْ يُلْقِيَ بَعْضًا مِنْكُمْ فِي ٱلسِّجْنِ لِكَيْ تُجَرَّبُوا، وَيَكُونَ لَكُمْ ضِيْقٌ عَشَرَةَ أَيَّامٍ. كُنْ أَمِينًا إِلَى ٱلْمَوْتِ فَسَأُعْطِيكَ إِكْلِيلَ ٱلْحَيَاةِ. ١٠ 10
১০তুমি যে সব দুঃখ ভোগ করতে যাচ্ছ, তাতে ভয় পেয় না। শোন, শয়তান তোমাদের মধ্যে কয়েক জন বিশ্বাসীকে পরীক্ষা করার জন্য কারাগারে পুরে দেবে, তাতে দশ দিন ধরে তোমরা কষ্টভোগ করবে। তুমি মৃত্যু পর্যন্ত বিশ্বস্ত থাক, তাতে আমি তোমাকে জীবনমুকুট দেব।
مَنْ لَهُ أُذُنٌ فَلْيَسْمَعْ مَا يَقُولُهُ ٱلرُّوحُ لِلْكَنَائِسِ. مَنْ يَغْلِبُ فَلَا يُؤْذِيهِ ٱلْمَوْتُ ٱلثَّانِي». ١١ 11
১১যার কান আছে, সে শুনুক, পবিত্র আত্মা মণ্ডলী গুলোকে কি বলছেন। যে জয়ী হবে, দ্বিতীয় মৃত্যু তাকে ক্ষতি করবে না।
وَٱكْتُبْ إِلَى مَلَاكِ ٱلْكَنِيسَةِ ٱلَّتِي فِي بَرْغَامُسَ: «هَذَا يَقُولُهُ ٱلَّذِي لَهُ ٱلسَّيْفُ ٱلْمَاضِي ذُو ٱلْحَدَّيْنِ: ١٢ 12
১২পর্গাম শহরের মণ্ডলীর দূতের কাছে লেখ যিনি ধারালো ছোরার দুইদিকেই ধার আছে তার অধিকারী, তিনি একথা বলছেন;
أَنَا عَارِفٌ أَعْمَالَكَ، وَأَيْنَ تَسْكُنُ حَيْثُ كُرْسِيُّ ٱلشَّيْطَانِ، وَأَنْتَ مُتَمَسِّكٌ بِٱسْمِي، وَلَمْ تُنْكِرْ إِيمَانِي حَتَّى فِي ٱلْأَيَّامِ ٱلَّتِي فِيهَا كَانَ أَنْتِيبَاسُ شَهِيدِي ٱلْأَمِينُ ٱلَّذِي قُتِلَ عِنْدَكُمْ حَيْثُ ٱلشَّيْطَانُ يَسْكُنُ. ١٣ 13
১৩তুমি কোথায় বাস করছ তা আমি জানি, সেখানে শয়তানের সিংহাসন আছে। তবুও তুমি আমার নামে বিশ্বস্ত আছ এবং আমার ওপর তোমার বিশ্বাসকে অস্বীকার কর নি; যেখানে শয়তান বাস করে, সেখানে যখন আমার বিশ্বস্ত সাক্ষী আন্তিপা তোমাদের সামনে খুন হয়েছিল।
وَلَكِنْ عِنْدِي عَلَيْكَ قَلِيلٌ: أَنَّ عِنْدَكَ هُنَاكَ قَوْمًا مُتَمَسِّكِينَ بِتَعْلِيمِ بَلْعَامَ، ٱلَّذِي كَانَ يُعَلِّمُ بَالَاقَ أَنْ يُلْقِيَ مَعْثَرَةً أَمَامَ بَنِي إِسْرَائِيلَ: أَنْ يَأْكُلُوا مَا ذُبِحَ لِلْأَوْثَانِ، وَيَزْنُوا. ١٤ 14
১৪কিন্তু তোমার বিরুদ্ধে আমার কয়েকটা কথা বলার আছে, কারণ তোমার ওখানে কিছু লোক আছে যারা বিলিয়মের শিক্ষা অনুসারে চলে; সেই লোক বালক রাজাকে শিক্ষা দিয়েছিল, যেন তিনি প্রতিমার সামনে উত্সর্গ করা প্রসাদ খাওয়া ও ব্যভিচার করার মধ্য দিয়ে ইস্রায়েল সন্তানদের পাপের দিকে নিয়ে যান।
هَكَذَا عِنْدَكَ أَنْتَ أَيْضًا قَوْمٌ مُتَمَسِّكُونَ بِتَعْلِيمِ ٱلنُّقُولَاوِيِّينَ ٱلَّذِي أُبْغِضُهُ. ١٥ 15
১৫তাছাড়া নীকলায়তীয়দের শিক্ষা অনুসারে যারা চলে, সেইরূপ কয়েক জন ও তোমার ওখানে আছে।
فَتُبْ وَإِلَّا فَإِنِّي آتِيكَ سَرِيعًا وَأُحَارِبُهُمْ بِسَيْفِ فَمِي. ١٦ 16
১৬অতএব মন ফেরাও, যদি মন না ফেরাও তবে আমি শীঘ্রই তোমার কাছে আসব এবং আমার মুখ থেকে বেরিয়ে আসা তরোয়াল দিয়ে তাদের সাথে যুদ্ধ করব।
مَنْ لَهُ أُذُنٌ فَلْيَسْمَعْ مَا يَقُولُهُ ٱلرُّوحُ لِلْكَنَائِسِ. مَنْ يَغْلِبُ فَسَأُعْطِيهِ أَنْ يَأْكُلَ مِنَ ٱلْمَنِّ ٱلْمُخْفَى، وَأُعْطِيهِ حَصَاةً بَيْضَاءَ، وَعَلَى ٱلْحَصَاةِ ٱسْمٌ جَدِيدٌ مَكْتُوبٌ لَا يَعْرِفُهُ أَحَدٌ غَيْرُ ٱلَّذِي يَأْخُذُ». ١٧ 17
১৭যার কান আছে, সে শুনুক, পবিত্র আত্মা মণ্ডলী গুলোকে কি বলছেন। যে জয়ী হবে, তাকে আমি লুকানো “স্বর্গীয় খাদ্য” দেব এবং একটা সাদা পাথর তাকে দেব, সেই পাথরের ওপরে “নূতন এক নাম” লেখা আছে; আর কেউ সেই নাম জানে না, কেবল যে সেটা পাবে, সেই তা জানবে।
وَٱكْتُبْ إِلَى مَلَاكِ ٱلْكَنِيسَةِ ٱلَّتِي فِي ثِيَاتِيرَا: «هَذَا يَقُولُهُ ٱبْنُ ٱللهِ، ٱلَّذِي لَهُ عَيْنَانِ كَلَهِيبِ نَارٍ، وَرِجْلَاهُ مِثْلُ ٱلنُّحَاسِ ٱلنَّقِيِّ: ١٨ 18
১৮থুয়াতীরা শহরের মণ্ডলীর দূতের কাছে লেখ; যিনি ঈশ্বরের পুত্র, যাঁর চোখ আগুনের শিখার মত এবং যাঁর পা পালিশ করা পিতলের মত, তিনি এই কথা বলছেন,
أَنَا عَارِفٌ أَعْمَالَكَ وَمَحَبَّتَكَ وَخِدْمَتَكَ وَإِيمَانَكَ وَصَبْرَكَ، وَأَنَّ أَعْمَالَكَ ٱلْأَخِيرَةَ أَكْثَرُ مِنَ ٱلْأُولَى. ١٩ 19
১৯আমি তোমার সব কাজ, তোমার ভালবাসা ও বিশ্বাস এবং সেবা ও তোমার ধৈর্য্যের কথা জানি, আর তুমি প্রথমে যে সব কাজ করেছিলে তার চেয়ে এখন যে আরো বেশি কাজ করছ সে কথাও আমি জানি।
لَكِنْ عِنْدِي عَلَيْكَ قَلِيلٌ: أَنَّكَ تُسَيِّبُ ٱلْمَرْأَةَ إِيزَابَلَ ٱلَّتِي تَقُولُ إِنَّهَا نَبِيَّةٌ، حَتَّى تُعَلِّمَ وَتُغْوِيَ عَبِيدِي أَنْ يَزْنُوا وَيَأْكُلُوا مَا ذُبِحَ لِلْأَوْثَانِ. ٢٠ 20
২০কিন্তু তোমার বিরুদ্ধে আমার কথা আছে; ঈষেবল নামে যে মহিলার অন্যায় সহ্য করছ, যে নিজেকে ভাববাদীনী বলে, তার শিক্ষার দ্বারা সে আমার দাসদের ভুলায়, যেন তারা ব্যভিচার করে এবং প্রতিমার সামনে উত্সর্গ করা প্রসাদ খায়।
وَأَعْطَيْتُهَا زَمَانًا لِكَيْ تَتُوبَ عَنْ زِنَاهَا وَلَمْ تَتُبْ. ٢١ 21
২১আমি তাকে মন পরিবর্তনের জন্য দিন দিয়েছিলাম, কিন্তু সে নিজের ব্যভিচার থেকে মন ফেরাতে চায় নি।
هَا أَنَا أُلْقِيهَا فِي فِرَاشٍ، وَٱلَّذِينَ يَزْنُونَ مَعَهَا فِي ضِيقَةٍ عَظِيمَةٍ، إِنْ كَانُوا لَا يَتُوبُونَ عَنْ أَعْمَالِهِمْ. ٢٢ 22
২২দেখ, আমি তাকে অসুস্থ করে বিছানায় ফেলে রাখব এবং যারা তার সাথে ব্যভিচার করে, সেই সব নারীরা তাদের কাজের জন্য যদি মন না ফেরাও, তবে নিজেদের ভীষণ কষ্টের মধ্যে ফেলবে;
وَأَوْلَادُهَا أَقْتُلُهُمْ بِٱلْمَوْتِ. فَسَتَعْرِفُ جَمِيعُ ٱلْكَنَائِسِ أَنِّي أَنَا هُوَ ٱلْفَاحِصُ ٱلْكُلَى وَٱلْقُلُوبِ، وَسَأُعْطِي كُلَّ وَاحِدٍ مِنْكُمْ بِحَسَبِ أَعْمَالِهِ. ٢٣ 23
২৩মহামারী দিয়ে তার অনুসরণকারীদের ও আমি মেরে ফেলব; তাতে সব মণ্ডলীগুলো জানতে পারবে যে, “আমিই মানুষের হৃদয় ও মন খুঁজে দেখি, আমি কাজ অনুসারে তোমাদের প্রত্যেককে ফল দেব।”
وَلَكِنَّنِي أَقُولُ لَكُمْ وَلِلْبَاقِينَ فِي ثِيَاتِيرَا، كُلِّ ٱلَّذِينَ لَيْسَ لَهُمْ هَذَا ٱلتَّعْلِيمُ، وَٱلَّذِينَ لَمْ يَعْرِفُوا أَعْمَاقَ ٱلشَّيْطَانِ، كَمَا يَقُولُونَ: إِنِّي لَا أُلْقِي عَلَيْكُمْ ثِقْلًا آخَرَ، ٢٤ 24
২৪কিন্তু থুয়াতীরাতের বাকি লোকেরা, তোমরা যারা সেই শিক্ষা মত চল না এবং যাকে শয়তানের সেই গভীর শিক্ষা বলা হয় তা জান না, তোমাদের আমি বলছি তোমাদের উপরে শাসন ভার দেব না;
وَإِنَّمَا ٱلَّذِي عِنْدَكُمْ تَمَسَّكُوا بِهِ إِلَى أَنْ أَجِيءَ. ٢٥ 25
২৫কেবল যা তোমাদের আছে, আমি না আসা পর্যন্ত তা শক্ত করে ধরে রাখো।
وَمَنْ يَغْلِبُ وَيَحْفَظُ أَعْمَالِي إِلَى ٱلنِّهَايَةِ فَسَأُعْطِيهِ سُلْطَانًا عَلَى ٱلْأُمَمِ، ٢٦ 26
২৬পিতা যেমন আমাকে সব জাতির উপরে প্রভু হবার ক্ষমতা দিয়েছেন, তেমনি যে জয়ী হবে এবং আমি যা চাই তা শেষ পর্যন্ত করতে থাকবে, আমি তাকেও সেই কর্তৃত্ব দেব;
فَيَرْعَاهُمْ بِقَضِيبٍ مِنْ حَدِيدٍ، كَمَا تُكْسَرُ آنِيَةٌ مِنْ خَزَفٍ، كَمَا أَخَذْتُ أَنَا أَيْضًا مِنْ عِنْدِ أَبِي، ٢٧ 27
২৭সে লৌহদন্ড দিয়ে তাদের শাসন করবে এবং মাটির পাত্রের মত তাদের চুরমার করে ফেলবে।
وَأُعْطِيهِ كَوْكَبَ ٱلصُّبْحِ. ٢٨ 28
২৮ঠিক যেমন আমি আমার পিতার কাছ থেকে পেয়েছিলাম তেমন তাকে আমি ভোরের তারাও দেব।
مَنْ لَهُ أُذُنٌ فَلْيَسْمَعْ مَا يَقُولُهُ ٱلرُّوحُ لِلْكَنَائِسِ». ٢٩ 29
২৯যার কান আছে, সে শুনুক, পবিত্র আত্মা মণ্ডলী গুলোকে কি বলছেন।

< رُؤيا 2 >