< اَلْمَزَامِيرُ 94 >
يَا إِلَهَ ٱلنَّقَمَاتِ يَارَبُّ، يَا إِلَهَ ٱلنَّقَمَاتِ، أَشْرِقِ. | ١ 1 |
১হে প্রতিফল দানকারী ঈশ্বর সদাপ্রভুু, ঈশ্বর আপনার ক্রোধ প্রকাশ করুন।
ٱرْتَفِعْ يَا دَيَّانَ ٱلْأَرْضِ. جَازِ صَنِيعَ ٱلْمُسْتَكْبِرِينَ. | ٢ 2 |
২ওঠ, হে পৃথিবীর বিচারকর্ত্তা, অহঙ্কারীদেরকে অপকারের প্রতিফল দাও।
حَتَّى مَتَى ٱلْخُطَاةُ يَارَبُّ، حَتَّى مَتَى ٱلْخُطَاةُ يَشْمَتُونَ؟ | ٣ 3 |
৩দুষ্টরা কত কাল, হে সদাপ্রভু, দুষ্টরা কত কাল উল্লাস করবে?
يُبِقُّونَ، يَتَكَلَّمُونَ بِوَقَاحَةٍ. كُلُّ فَاعِلِي ٱلْإِثْمِ يَفْتَخِرُونَ. | ٤ 4 |
৪তারা বকবক করছে, সগর্বে কথা বলছে, অধর্মচারী সবাই অহঙ্কার করছে।
يَسْحَقُونَ شَعْبَكَ يَارَبُّ، وَيُذِلُّونَ مِيرَاثَكَ. | ٥ 5 |
৫হে সদাপ্রভুু, তোমার প্রজাদেরকেই তারা চূর্ণ করছে, তোমার অধিকারকে দুঃখ দিচ্ছে।
يَقْتُلُونَ ٱلْأَرْمَلَةَ وَٱلْغَرِيبَ، وَيُمِيتُونَ ٱلْيَتِيمَ. | ٦ 6 |
৬তারা বিধবা ও প্রবাসীকে বধ করছে; পিতৃহীনদেরকে মেরে ফেলছে।
وَيَقُولُونَ: «ٱلرَّبُّ لَا يُبْصِرُ، وَإِلَهُ يَعْقُوبَ لَا يُلَاحِظُ». | ٧ 7 |
৭তারা বলছে সদাপ্রভুু দেখবেন না, যাকোবের ঈশ্বর বিবেচনা করবেন না।
اِفْهَمُوا أَيُّهَا ٱلْبُلَدَاءُ فِي ٱلشَّعْبِ، وَيَا جُهَلَاءُ مَتَى تَعْقِلُونَ؟ | ٨ 8 |
৮হে লোকদের মধ্যবর্ত্তী নরপশুরা, বিবেচনা কর; হে নির্বোধেরা, কবে তোমাদের সুবুদ্ধি হবে?
ٱلْغَارِسُ ٱلْأُذُنِ أَلَا يَسْمَعُ؟ ٱلصَّانِعُ ٱلْعَيْنَ أَلَا يُبْصِرُ؟ | ٩ 9 |
৯যিনি কান সৃষ্টি করেছেন, তিনি কি শুনবেন না? যিনি চোখ গঠন করেছেন, তিনি কি দেখবেন না?
ٱلْمُؤَدِّبُ ٱلْأُمَمَ أَلَا يُبَكِّتُ؟ ٱلْمُعَلِّمُ ٱلْإِنْسَانَ مَعْرِفَةً. | ١٠ 10 |
১০যিনি জাতিদের শিক্ষাদাতা, তিনি কি ভর্ত্সনা করবেন না? তিনিই তো মানুষকে জ্ঞান শিক্ষা দেন।
ٱلرَّبُّ يَعْرِفُ أَفْكَارَ ٱلْإِنْسَانِ أَنَّهَا بَاطِلَةٌ. | ١١ 11 |
১১সদাপ্রভুু, মানুষের কল্পনাগুলি জানেন, সেগুলো সবই ভ্রষ্ট।
طُوبَى لِلرَّجُلِ ٱلَّذِي تُؤَدِّبُهُ يَارَبُّ، وَتُعَلِّمُهُ مِنْ شَرِيعَتِكَ | ١٢ 12 |
১২ধন্য সেই ব্যক্তি যাকে তুমি শাসন কর, হে সদাপ্রভুু যাকে তুমি আপন ব্যবস্থা থেকে শিক্ষা দাও,
لِتُرِيحَهُ مِنْ أَيَّامِ ٱلشَّرِّ، حَتَّى تُحْفَرَ لِلشِّرِّيرِ حُفْرَةٌ. | ١٣ 13 |
১৩যেন তুমি তাকে বিপদের দিনের র থেকে বিশ্রাম দাও, দুষ্টের জন্য যতক্ষণ পর্যন্ত কুয়ো খোঁড়া না হয়।
لِأَنَّ ٱلرَّبَّ لَا يَرْفُضُ شَعْبَهُ، وَلَا يَتْرُكُ مِيرَاثَهُ. | ١٤ 14 |
১৪কারণ সদাপ্রভুু নিজের প্রজাদেরকে দূর করবেন না, নিজের অধিকার ছাড়বেন না।
لِأَنَّهُ إِلَى ٱلْعَدْلِ يَرْجِعُ ٱلْقَضَاءُ، وَعَلَى أَثَرِهِ كُلُّ مُسْتَقِيمِي ٱلْقُلُوبِ. | ١٥ 15 |
১৫রাজ শাসন আবার ধার্মিকতার কাছে আসবে; সরলমনা সকলেই তার অনুগামী হবে।
مَنْ يَقُومُ لِي عَلَى ٱلْمُسِيئِينَ؟ مَنْ يَقِفُ لِي ضِدَّ فَعَلَةِ ٱلْإِثْمِ؟ | ١٦ 16 |
১৬কে আমার পক্ষ হয়ে দূরাচারদের বিরুদ্ধে উঠবে? কে আমার পক্ষে দুষ্টদের বিরুদ্ধে দাড়াবে?
لَوْلَا أَنَّ ٱلرَّبَّ مُعِينِي، لَسَكَنَتْ نَفْسِي سَرِيعًا أَرْضَ ٱلسُّكُوتِ. | ١٧ 17 |
১৭সদাপ্রভুু যদি আমায় সাহায্য না করতেন, আমার প্রাণ তাড়াতাড়ি নিঃশব্দ জায়গায় বসবাস করত।
إِذْ قُلْتُ: «قَدْ زَلَّتْ قَدَمِي» فَرَحْمَتُكَ يَارَبُّ تَعْضُدُنِي. | ١٨ 18 |
১৮যখন আমি বলতাম, আমার পা বিচলিত হল, তখন, হে সদাপ্রভুু, তোমার দয়া আমাকে সুস্থির রাখত।
عِنْدَ كَثْرَةِ هُمُومِي فِي دَاخِلِي، تَعْزِيَاتُكَ تُلَذِّذُ نَفْسِي. | ١٩ 19 |
১৯আমার মনের চিন্তা বাড়ার দিনের, তোমার দেওয়া সান্ত্বনা আমার প্রাণকে আহ্লাদিত করে
هَلْ يُعَاهِدُكَ كُرْسِيُّ ٱلْمَفَاسِدِ، ٱلْمُخْتَلِقُ إِثْمًا عَلَى فَرِيضَةٍ؟ | ٢٠ 20 |
২০দুষ্টতার সিংহাসন কি তোমার সখা হতে পারে? যারা সংবিধানের মাধ্যমে অন্যায় তৈরী করে?
يَزْدَحِمُونَ عَلَى نَفْسِ ٱلصِّدِّيقِ، وَيَحْكُمُونَ عَلَى دَمٍ زَكِيٍّ. | ٢١ 21 |
২১তারা ধার্ম্মিকের প্রাণের বিরুদ্ধে দলবদ্ধ হয়, নির্দোষের রক্তকে দোষী করে।
فَكَانَ ٱلرَّبُّ لِي صَرْحًا، وَإِلَهِي صَخْرَةَ مَلْجَإِي. | ٢٢ 22 |
২২কিন্তু সদাপ্রভুু আমার উচ্চ দূর্গ হয়েছেন, আমার ঈশ্বর আমার আশ্রয়-শৈল হয়েছেন।
وَيَرُدُّ عَلَيْهِمْ إِثْمَهُمْ، وَبِشَرِّهِمْ يُفْنِيهِمْ. يُفْنِيهِمُ ٱلرَّبُّ إِلَهُنَا. | ٢٣ 23 |
২৩তিনি তাদের অধর্ম্ম তাদেরই উপরে দিয়েছেন, তাদের দুষ্টতায় তাদের উচ্ছিন্ন করবেন; সদাপ্রভুু আমাদের ঈশ্বর, তাদেরকেই উচ্ছিন্ন করবেন।