< عِبرانِيّين 3 >
مِنْ ثَمَّ أَيُّهَا ٱلْإِخْوَةُ ٱلْقِدِّيسُونَ، شُرَكَاءُ ٱلدَّعْوَةِ ٱلسَّمَاوِيَّةِ، لَاحِظُوا رَسُولَ ٱعْتِرَافِنَا وَرَئِيسَ كَهَنَتِهِ ٱلْمَسِيحَ يَسُوعَ، | ١ 1 |
১অতএব, হে পবিত্র ভাইয়েরা, স্বর্গীয় আহ্বানের অংশীদার, যীশু আমাদের ধর্ম্ম বিশ্বাসের প্রেরিত ও মহাযাজক;
حَالَ كَوْنِهِ أَمِينًا لِلَّذِي أَقَامَهُ، كَمَا كَانَ مُوسَى أَيْضًا فِي كُلِّ بَيْتِهِ. | ٢ 2 |
২মোশি যেমন ঈশ্বরের কাছে বিশ্বস্ত ছিলেন, তেমনি তিনিও নিজের নিয়োগকর্তার কাছে বিশ্বস্ত ছিলেন।
فَإِنَّ هَذَا قَدْ حُسِبَ أَهْلًا لِمَجْدٍ أَكْثَرَ مِنْ مُوسَى، بِمِقْدَارِ مَا لِبَانِي ٱلْبَيْتِ مِنْ كَرَامَةٍ أَكْثَرَ مِنَ ٱلْبَيْتِ. | ٣ 3 |
৩ফলে গৃহ নির্মাতা যে পরিমাণে গৃহের থেকে বেশি সম্মান পান, সেই পরিমাণে ইনি মোশির থেকে বেশি গৌরবের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছেন।
لِأَنَّ كُلَّ بَيْتٍ يَبْنِيهِ إِنْسَانٌ مَا، وَلَكِنَّ بَانِيَ ٱلْكُلِّ هُوَ ٱللهُ. | ٤ 4 |
৪কারণ প্রত্যেক গৃহ কারোর মাধ্যমে নির্মিত হয়, কিন্তু যিনি সবই নির্মাণ করেছেন, তিনি ঈশ্বর।
وَمُوسَى كَانَ أَمِينًا فِي كُلِّ بَيْتِهِ كَخَادِمٍ، شَهَادَةً لِلْعَتِيدِ أَنْ يُتَكَلَّمَ بِهِ. | ٥ 5 |
৫আর মোশি ঈশ্বরের সমস্ত গৃহের মধ্যে দাসের মত বিশ্বস্ত ছিলেন; ভবিষ্যতে যা কিছু বলা হবে, সেই সবের বিষয় সাক্ষ্য দেবার জন্যই ছিলেন;
وَأَمَّا ٱلْمَسِيحُ فَكَٱبْنٍ عَلَى بَيْتِهِ. وَبَيْتُهُ نَحْنُ إِنْ تَمَسَّكْنَا بِثِقَةِ ٱلرَّجَاءِ وَٱفْتِخَارِهِ ثَابِتَةً إِلَى ٱلنِّهَايَةِ. | ٦ 6 |
৬কিন্তু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের গৃহের উপরে পুত্রের মত [বিশ্বস্ত]; আর যদি আমরা আমাদের সাহস ও আমাদের প্রত্যাশার গর্ব শেষ পর্যন্ত দৃঢ়ভাবে রাখি, তবে তাঁর গৃহ আমরাই।
لِذَلِكَ كَمَا يَقُولُ ٱلرُّوحُ ٱلْقُدُسُ: «ٱلْيَوْمَ، إِنْ سَمِعْتُمْ صَوْتَهُ، | ٧ 7 |
৭সেইজন্য, পবিত্র আত্মা যেমন বলেন, “আজ যদি তোমরা তাঁর রব শোনো,
فَلَا تُقَسُّوا قُلُوبَكُمْ، كَمَا فِي ٱلْإِسْخَاطِ، يَوْمَ ٱلتَّجْرِبَةِ فِي ٱلْقَفْرِ | ٨ 8 |
৮তবে নিজের নিজের হৃদয় কঠিন কোরো না, যেমন সেই ইস্রায়েলীয়দের বিদ্রোহের জায়গায়, মরূপ্রান্তের মধ্যে সেই পরীক্ষার দিনের ঘটেছিল;
حَيْثُ جَرَّبَنِي آبَاؤُكُمُ. ٱخْتَبَرُونِي وَأَبْصَرُوا أَعْمَالِي أَرْبَعِينَ سَنَةً. | ٩ 9 |
৯সেখানে তোমাদের পিতৃপুরুষেরা বিদ্রোহ করে আমার পরীক্ষা নিল এবং চল্লিশ বছর ধরে আমার কাজ দেখল;
لِذَلِكَ مَقَتُّ ذَلِكَ ٱلْجِيلَ، وَقُلْتُ: إِنَّهُمْ دَائِمًا يَضِلُّونَ فِي قُلُوبِهِمْ، وَلَكِنَّهُمْ لَمْ يَعْرِفُوا سُبُلِي. | ١٠ 10 |
১০সেইজন্য আমি এই জাতির প্রতি অসন্তুষ্ট হলাম, আর বললাম, এরা সবদিন হৃদয়ে বিপথগামী হয়; আর তারা আমার রাস্তা জানল না;
حَتَّى أَقْسَمْتُ فِي غَضَبِي: لَنْ يَدْخُلُوا رَاحَتِي». | ١١ 11 |
১১তখন আমি নিজে রেগে গিয়ে এই শপথ করলাম, এরা আমার বিশ্রামে প্রবেশ করবে না।”
اُنْظُرُوا أَيُّهَا ٱلْإِخْوَةُ، أَنْ لَا يَكُونَ فِي أَحَدِكُمْ قَلْبٌ شِرِّيرٌ بِعَدَمِ إِيمَانٍ فِي ٱلِٱرْتِدَادِ عَنِ ٱللهِ ٱلْحَيِّ. | ١٢ 12 |
১২ভাইয়েরা, সতর্ক থেকো, অবিশ্বাসের এমন মন্দ হৃদয় তোমাদের কাছে কারোর মধ্যে থাকে যে, তোমরা জীবন্ত ঈশ্বর থেকে সরে যাও।
بَلْ عِظُوا أَنْفُسَكُمْ كُلَّ يَوْمٍ، مَا دَامَ ٱلْوَقْتُ يُدْعَى ٱلْيَوْمَ، لِكَيْ لَا يُقَسَّى أَحَدٌ مِنْكُمْ بِغُرُورِ ٱلْخَطِيَّةِ. | ١٣ 13 |
১৩বরং তোমরা দিন দিন একে অপরকে চেতনা দাও, যতক্ষণ আজ নামে আখ্যাত দিন থাকে, যেন তোমাদের মধ্যে কেউ পাপের প্রতারণায় কঠিন না হয়।
لِأَنَّنَا قَدْ صِرْنَا شُرَكَاءَ ٱلْمَسِيحِ، إِنْ تَمَسَّكْنَا بِبَدَاءَةِ ٱلثِّقَةِ ثَابِتَةً إِلَى ٱلنِّهَايَةِ، | ١٤ 14 |
১৪কারণ আমরা খ্রীষ্টের সহভাগী হয়েছি, যদি আদি থেকে আমাদের নিশ্চয় জ্ঞান শেষ পর্যন্ত দৃঢ়ভাবে ধরে রাখি।
إِذْ قِيلَ: «ٱلْيَوْمَ، إِنْ سَمِعْتُمْ صَوْتَهُ، فَلَا تُقَسُّوا قُلُوبَكُمْ، كَمَا فِي ٱلْإِسْخَاطِ». | ١٥ 15 |
১৫যেমন পবিত্র শাস্ত্রে লেখা আছে, “আজ যদি তোমরা তাঁর রব শোনো, তবে নিজের নিজের হৃদয় কঠিন কোরো না, যেমন সেই ইস্রায়েলীয়দের বিদ্রোহের জায়গায়।”
فَمَنْ هُمُ ٱلَّذِينَ إِذْ سَمِعُوا أَسْخَطُوا؟ أَلَيْسَ جَمِيعُ ٱلَّذِينَ خَرَجُوا مِنْ مِصْرَ بِوَاسِطَةِ مُوسَى؟ | ١٦ 16 |
১৬বল দেখি, কারা ঈশ্বরের রব শুনেও তাঁর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিল? মোশির মাধ্যমে মিশর থেকে আসা সমস্ত লোক কি নয়?
وَمَنْ مَقَتَ أَرْبَعِينَ سَنَةً؟ أَلَيْسَ ٱلَّذِينَ أَخْطَأُوا، ٱلَّذِينَ جُثَثُهُمْ سَقَطَتْ فِي ٱلْقَفْرِ؟ | ١٧ 17 |
১৭কাদের জন্যই বা ঈশ্বর চল্লিশ বছর অসন্তুষ্ট ছিলেন? তাদের জন্য কি নয়, যারা পাপ করেছিল, যাদের মৃতদেহ মরূপ্রান্তে পড়েছিল?
وَلِمَنْ أَقْسَمَ: «لَنْ يَدْخُلُوا رَاحَتَهُ»، إِلَّا لِلَّذِينَ لَمْ يُطِيعُوا؟ | ١٨ 18 |
১৮ঈশ্বর কাদের বিরুদ্ধেই বা এই শপথ করেছিলেন যে, “এরা আমার বিশ্রামে প্রবেশ করবে না,” অবাধ্যদের বিরুদ্ধে কি না?
فَنَرَى أَنَّهُمْ لَمْ يَقْدِرُوا أَنْ يَدْخُلُوا لِعَدَمِ ٱلْإِيمَانِ. | ١٩ 19 |
১৯এতে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, অবিশ্বাসের কারণেই তারা প্রবেশ করতে পারল না।