< عِبرانِيّين 10 >

لِأَنَّ ٱلنَّامُوسَ، إِذْ لَهُ ظِلُّ ٱلْخَيْرَاتِ ٱلْعَتِيدَةِ لَا نَفْسُ صُورَةِ ٱلْأَشْيَاءِ، لَا يَقْدِرُ أَبَدًا بِنَفْسِ ٱلذَّبَائِحِ كُلَّ سَنَةٍ، ٱلَّتِي يُقَدِّمُونَهَا عَلَى ٱلدَّوَامِ، أَنْ يُكَمِّلَ ٱلَّذِينَ يَتَقَدَّمُونَ. ١ 1
অতএব আইন আগাম ভালো বিষয়ের ছায়াবিশিষ্ট, তা সেই সব বিষয়ের অবিকল মূর্ত্তি না; সুতরাং এই ভাবে যে সব বছর বছর একই বলিদান উৎসর্গ করা যায়, তার মাধ্যমে, যারা ঈশ্বরের কাছে উপস্থিত হয়, তাদের নিয়ম কখনও সঠিক করতে পারে না।
وَإِلَّا، أَفَمَا زَالَتْ تُقَدَّمُ؟ مِنْ أَجْلِ أَنَّ ٱلْخَادِمِينَ، وَهُمْ مُطَهَّرُونَ مَرَّةً، لَا يَكُونُ لَهُمْ أَيْضًا ضَمِيرُ خَطَايَا. ٢ 2
যদি পারত, তবে ঐ বলিদান কি শেষ হত না? কারণ উপাসনাকারীরা একবার পবিত্র হলে তাদের কোন পাপের বিবেক আর থাকত না।
لَكِنْ فِيهَا كُلَّ سَنَةٍ ذِكْرُ خَطَايَا. ٣ 3
কিন্তু ঐ সকল যজ্ঞে বছর বছর পুনরায় পাপ মনে করা হয়।
لِأَنَّهُ لَا يُمْكِنُ أَنَّ دَمَ ثِيرَانٍ وَتُيُوسٍ يَرْفَعُ خَطَايَا. ٤ 4
কারণ বৃষের কি ছাগলের রক্ত যে পাপ হরণ করবে, এটা হতেই পারে না।
لِذَلِكَ عِنْدَ دُخُولِهِ إِلَى ٱلْعَالَمِ يَقُولُ: «ذَبِيحَةً وَقُرْبَانًا لَمْ تُرِدْ، وَلَكِنْ هَيَّأْتَ لِي جَسَدًا. ٥ 5
এই কারণ খ্রীষ্ট জগতে প্রবেশ করবার দিনে বলেন, “তুমি বলি ও নৈবেদ্য চাওনি, কিন্তু আমার জন্য দেহ তৈরী করেছ;
بِمُحْرَقَاتٍ وَذَبَائِحَ لِلْخَطِيَّةِ لَمْ تُسَرَّ. ٦ 6
হোমে ও পাপার্থক বলিদানে তুমি সন্তুষ্ট হওনি।”
ثُمَّ قُلْتُ: هَأَنَذَا أَجِيءُ. فِي دَرْجِ ٱلْكِتَابِ مَكْتُوبٌ عَنِّي، لِأَفْعَلَ مَشِيئَتَكَ يَا ٱللهُ». ٧ 7
তখন আমি কহিলাম, “দেখ, আমি আসিয়াছি, শাস্ত্রে আমার বিষয়ে লেখা আছে, হে ঈশ্বর, যেন তোমার ইচ্ছা পালন করি।”
إِذْ يَقُولُ آنِفًا: «إِنَّكَ ذَبِيحَةً وَقُرْبَانًا وَمُحْرَقَاتٍ وَذَبَائِحَ لِلْخَطِيَّةِ لَمْ تُرِدْ وَلَا سُرِرْتَ بِهَا». ٱلَّتِي تُقَدَّمُ حَسَبَ ٱلنَّامُوسِ. ٨ 8
উপরে তিনি বলেন, “বলিদান, উপহার, হোম ও পাপার্থক বলি তুমি চাওনি এবং তাতে সন্তুষ্টও হওনি” এই সব নিয়ম অনুসারে উৎসর্গ হয়
ثُمَّ قَالَ: «هَأَنَذَا أَجِيءُ لِأَفْعَلَ مَشِيئَتَكَ يَا ٱللهُ». يَنْزِعُ ٱلْأَوَّلَ لِكَيْ يُثَبِّتَ ٱلثَّانِيَ. ٩ 9
তারপরে তিনি বললেন, “দেখ, তোমার ইচ্ছা পালন করবার জন্য এসেছি।” তিনি প্রথম নিয়ম লোপ করছেন, যেন দ্বিতীয় নিয়ম স্থাপিত করেন।
فَبِهَذِهِ ٱلْمَشِيئَةِ نَحْنُ مُقَدَّسُونَ بِتَقْدِيمِ جَسَدِ يَسُوعَ ٱلْمَسِيحِ مَرَّةً وَاحِدَةً. ١٠ 10
১০সেই ইচ্ছা অনুসারে, যীশু খ্রীষ্টের দেহ একবার উৎসর্গ করণের মাধ্যমে, আমরা পবিত্রীকৃত হয়ে রয়েছি।
وَكُلُّ كَاهِنٍ يَقُومُ كُلَّ يَوْمٍ يَخْدِمُ وَيُقَدِّمُ مِرَارًا كَثِيرَةً تِلْكَ ٱلذَّبَائِحَ عَيْنَهَا، ٱلَّتِي لَا تَسْتَطِيعُ ٱلْبَتَّةَ أَنْ تَنْزِعَ ٱلْخَطِيَّةَ. ١١ 11
১১আর প্রত্যেক যাজক দিন দিন সেবা করবার এবং এক ধরনের বলিদান বার বার উৎসর্গ করবার জন্য দাঁড়ায়; সেই সব বলিদান কখনও পাপ হরণ করতে পারে না।
وَأَمَّا هَذَا فَبَعْدَمَا قَدَّمَ عَنِ ٱلْخَطَايَا ذَبِيحَةً وَاحِدَةً، جَلَسَ إِلَى ٱلْأَبَدِ عَنْ يَمِينِ ٱللهِ، ١٢ 12
১২কিন্তু খ্রীষ্ট পাপের একই বলিদান চিরকালের জন্য উৎসর্গ করে ঈশ্বরের ডানদিকে বসলেন,
مُنْتَظِرًا بَعْدَ ذَلِكَ حَتَّى تُوضَعَ أَعْدَاؤُهُ مَوْطِئًا لِقَدَمَيْهِ. ١٣ 13
১৩এবং ততক্ষণ অবধি অপেক্ষা করছেন, যে পর্যন্ত তাঁর শত্রুরা তাঁর পায়ের নিচে না হয়।
لِأَنَّهُ بِقُرْبَانٍ وَاحِدٍ قَدْ أَكْمَلَ إِلَى ٱلْأَبَدِ ٱلْمُقَدَّسِينَ. ١٤ 14
১৪কারণ যারা পবিত্রীকৃত হয়, তাদেরকে তিনি একই উৎসর্গের মাধ্যমে চিরকালের জন্য সঠিক করেছেন।
وَيَشْهَدُ لَنَا ٱلرُّوحُ ٱلْقُدُسُ أَيْضًا. لِأَنَّهُ بَعْدَمَا قَالَ سَابِقًا: ١٥ 15
১৫আর পবিত্র আত্মাও আমাদের কাছে সাক্ষ্য দিচ্ছেন, কারণ প্রথমে তিনি বলেন,
«هَذَا هُوَ ٱلْعَهْدُ ٱلَّذِي أَعْهَدُهُ مَعَهُمْ بَعْدَ تِلْكَ ٱلْأَيَّامِ، يَقُولُ ٱلرَّبُّ، أَجْعَلُ نَوَامِيسِي فِي قُلُوبِهِمْ وَأَكْتُبُهَا فِي أَذْهَانِهِمْ، ١٦ 16
১৬সেই দিনের পর, প্রভু বলেন, “আমি তাদের সাথে এই নতুন নিয়ম তৈরী করব, আমি তাদের হৃদয়ে আমার নতুন নিয়ম দেব, আর তাদের মনে তা লিখব,”
وَلَنْ أَذْكُرَ خَطَايَاهُمْ وَتَعَدِّيَاتِهِمْ فِي مَا بَعْدُ». ١٧ 17
১৭তারপরে তিনি বলেন, “এবং তাদের পাপ ও অধর্ম্ম সব আর কখনও মনে করব না।”
وَإِنَّمَا حَيْثُ تَكُونُ مَغْفِرَةٌ لِهَذِهِ لَا يَكُونُ بَعْدُ قُرْبَانٌ عَنِ ٱلْخَطِيَّةِ. ١٨ 18
১৮ভাল, যে জায়গায় এই সবের ক্ষমা সেই জায়গায়, পাপার্থক বলি আর হয় না।
فَإِذْ لَنَا أَيُّهَا ٱلْإِخْوَةُ ثِقَةٌ بِٱلدُّخُولِ إِلَى «ٱلْأَقْدَاسِ» بِدَمِ يَسُوعَ، ١٩ 19
১৯অতএব, হে ভাইয়েরা, যীশু আমাদের জন্য রক্ত দিয়ে, যে পবিত্র পথ সংস্কার করেছেন, অর্থাৎ তাঁর দেহ দিয়ে
طَرِيقًا كَرَّسَهُ لَنَا حَدِيثًا حَيًّا، بِٱلْحِجَابِ، أَيْ جَسَدِهِ، ٢٠ 20
২০আমরা সেই নূতন ও জীবন্ত পথে, যীশুর দেহের গুণে পর্দার মাধ্যমে পবিত্র জায়গায় প্রবেশ করতে সাহস প্রাপ্ত হয়েছি;
وَكَاهِنٌ عَظِيمٌ عَلَى بَيْتِ ٱللهِ، ٢١ 21
২১এবং ঈশ্বরের গৃহের উপরে নিযুক্ত এক মহান যাজকও আমাদের আছেন;
لِنَتَقَدَّمْ بِقَلْبٍ صَادِقٍ فِي يَقِينِ ٱلْإِيمَانِ، مَرْشُوشَةً قُلُوبُنَا مِنْ ضَمِيرٍ شِرِّيرٍ، وَمُغْتَسِلَةً أَجْسَادُنَا بِمَاءٍ نَقِيٍّ. ٢٢ 22
২২এই জন্য এস, আমরা সত্য হৃদয় সহকারে বিশ্বাসের কৃতনিশ্চয়তায় [ঈশ্বরের] নিকটে উপস্থিত হই; আমাদের তো হৃদয় শুচি করা হয়েছে। দোষী বিবেকের হাত থেকে মুক্ত করা হয়েছে এবং শুদ্ধ জলে স্নাত শরীর বিশিষ্ট হয়েছি;
لِنَتَمَسَّكْ بِإِقْرَارِ ٱلرَّجَاءِ رَاسِخًا، لِأَنَّ ٱلَّذِي وَعَدَ هُوَ أَمِينٌ. ٢٣ 23
২৩এস, আমাদের প্রত্যাশার অঙ্গীকার অটল করে ধরি, কারণ যিনি প্রতিজ্ঞা করেছেন, তিনি বিশ্বস্ত;
وَلْنُلَاحِظْ بَعْضُنَا بَعْضًا لِلتَّحْرِيضِ عَلَى ٱلْمَحَبَّةِ وَٱلْأَعْمَالِ ٱلْحَسَنَةِ، ٢٤ 24
২৪এবং এস, আমরা পরস্পর মনোযোগ করি, যেন ভালবাসা ও ভালো কাজের সম্বন্ধে পরস্পরকে উদ্দীপিত করে তুলতে পারি;
غَيْرَ تَارِكِينَ ٱجْتِمَاعَنَا كَمَا لِقَوْمٍ عَادَةٌ، بَلْ وَاعِظِينَ بَعْضُنَا بَعْضًا، وَبِٱلْأَكْثَرِ عَلَى قَدْرِ مَا تَرَوْنَ ٱلْيَوْمَ يَقْرُبُ، ٢٥ 25
২৫এবং আমরা সমাজে একত্র হওয়া পরিত্যাগ না করি যেমন কারো কারো সেই রকম অভ্যাস আছে বরং পরস্পরকে চেতনা দিই; আর আমরা তার আগমনের দিন যত বেশি কাছাকাছি হতে দেখছি, ততই যেন বেশি এ বিষয়ে আগ্রহী হই।
فَإِنَّهُ إِنْ أَخْطَأْنَا بِٱخْتِيَارِنَا بَعْدَمَا أَخَذْنَا مَعْرِفَةَ ٱلْحَقِّ، لَا تَبْقَى بَعْدُ ذَبِيحَةٌ عَنِ ٱلْخَطَايَا، ٢٦ 26
২৬কারণ সত্যের তত্ত্বজ্ঞান পেলে পর যদি আমরা স্বেচ্ছায় পাপ করি, তবে পাপার্থক আর কোনো বলিদান অবশিষ্ট থাকে না,
بَلْ قُبُولُ دَيْنُونَةٍ مُخِيفٌ، وَغَيْرَةُ نَارٍ عَتِيدَةٍ أَنْ تَأْكُلَ ٱلْمُضَادِّينَ. ٢٧ 27
২৭কেবল থাকে বিচারের ভয়ঙ্কর প্রতীক্ষা এবং ঈশ্বরের শত্রুদেরকে গ্রাস করতে উদ্যত অনন্ত আগুনের চন্ডতা।
مَنْ خَالَفَ نَامُوسَ مُوسَى فَعَلَى شَاهِدَيْنِ أَوْ ثَلَاثَةِ شُهُودٍ يَمُوتُ بِدُونِ رَأْفَةٍ. ٢٨ 28
২৮কেউ মোশির নিয়ম অমান্য করলে সেই দুই বা তিন সাক্ষীর প্রমাণে বিনা দয়ায় মারা যায়;
فَكَمْ عِقَابًا أَشَرَّ تَظُنُّونَ أَنَّهُ يُحْسَبُ مُسْتَحِقًّا مَنْ دَاسَ ٱبْنَ ٱللهِ، وَحَسِبَ دَمَ ٱلْعَهْدِ ٱلَّذِي قُدِّسَ بِهِ دَنِسًا، وَٱزْدَرَى بِرُوحِ ٱلنِّعْمَةِ؟ ٢٩ 29
২৯ভেবে দেখ, যে ব্যক্তি ঈশ্বরের পুত্রকে ঘৃণা করেছে এবং নতুন নিয়মের যে রক্তের মাধ্যমে যা অপবিত্রতা পবিত্রীকৃত হয়েছিল, তা তুচ্ছ করেছে এবং অনুগ্রহ দানের আত্মার অপমান করেছে, সে কত বেশি নিশ্চয় ঘোরতর শাস্তির যোগ্য না হবে!
فَإِنَّنَا نَعْرِفُ ٱلَّذِي قَالَ: «لِيَ ٱلِٱنْتِقَامُ، أَنَا أُجَازِي، يَقُولُ ٱلرَّبُّ». وَأَيْضًا: «ٱلرَّبُّ يَدِينُ شَعْبَهُ». ٣٠ 30
৩০কারণ এই কথা যিনি বলেছেন, তাঁকে আমরা জানি, “প্রতিশোধ নেওয়া আমারই কাজ, আমিই প্রতিফল দেব,” আবার, “প্রভু নিজের প্রজাদের বিচার করবেন।”
مُخِيفٌ هُوَ ٱلْوُقُوعُ فِي يَدَيِ ٱللهِ ٱلْحَيِّ! ٣١ 31
৩১জীবন্ত ঈশ্বরের হাতে পড়া ভয়ানক বিষয়।
وَلَكِنْ تَذَكَّرُوا ٱلْأَيَّامَ ٱلسَّالِفَةَ ٱلَّتِي فِيهَا بَعْدَمَا أُنِرْتُمْ صَبَرْتُمْ عَلَى مُجَاهَدَةِ آلَامٍ كَثِيرَةٍ. ٣٢ 32
৩২তোমরা বরং আগেকার সেই দিন মনে কর, যখন তোমরা সত্য গ্রহণ করে নানা দুঃখভোগরূপ ভারী সংগ্রাম সহ্য করেছিলে,
مِنْ جِهَةٍ مَشْهُورِينَ بِتَعْيِيرَاتٍ وَضِيقَاتٍ، وَمِنْ جِهَةٍ صَائِرِينَ شُرَكَاءَ ٱلَّذِينَ تُصُرِّفَ فِيهِمْ هَكَذَا. ٣٣ 33
৩৩একে তো অপমানে ও তাড়নায় নির্যাতিত হয়েছিলে, তাতে আবার সেই প্রকার দুর্দ্দশাপন্ন লোকদের সহভাগী হয়েছিলে।
لِأَنَّكُمْ رَثَيْتُمْ لِقُيُودِي أَيْضًا، وَقَبِلْتُمْ سَلْبَ أَمْوَالِكُمْ بِفَرَحٍ، عَالِمِينَ فِي أَنْفُسِكُمْ أَنَّ لَكُمْ مَالًا أَفْضَلَ فِي ٱلسَّمَاوَاتِ وَبَاقِيًا. ٣٤ 34
৩৪কারণ তোমরা বন্দিদের প্রতি করুণা প্রকাশ করেছিলে এবং আনন্দের সাথে নিজের নিজের সম্পত্তির লুট স্বীকার করেছিলে, কারণ তোমরা জানতে, তোমাদের আরও ভালো আর চিরস্থায়ী সম্পত্তি আছে।
فَلَا تَطْرَحُوا ثِقَتَكُمُ ٱلَّتِي لَهَا مُجَازَاةٌ عَظِيمَةٌ. ٣٥ 35
৩৫অতএব তোমাদের সেই সাহস ত্যাগ কোরো না, যা মহাপুরস্কারযুক্ত।
لِأَنَّكُمْ تَحْتَاجُونَ إِلَى ٱلصَّبْرِ، حَتَّى إِذَا صَنَعْتُمْ مَشِيئَةَ ٱللهِ تَنَالُونَ ٱلْمَوْعِدَ. ٣٦ 36
৩৬কারণ ধৈর্য্য তোমাদের প্রয়োজন আছে, যেন ঈশ্বরের ইচ্ছা পালন করে প্রতিজ্ঞার ফল পাও।
لِأَنَّهُ بَعْدَ قَلِيلٍ جِدًّا «سَيَأْتِي ٱلْآتِي وَلَا يُبْطِئُ. ٣٧ 37
৩৭কারণ পবিত্র শাস্ত্রে লেখা আছে “আর খুব কম দিন বাকি আছে, যিনি আসছেন, তিনি আসবেন, দেরী করবেন না।
أَمَّا ٱلْبَارُّ فَبِٱلْإِيمَانِ يَحْيَا، وَإِنِ ٱرْتَدَّ لَا تُسَرُّ بِهِ نَفْسِي». ٣٨ 38
৩৮কিন্তু আমার ধার্মিক ব্যক্তি বিশ্বাসেই বেঁচে থাকবে, আর যদি সরে যায়, তবে আমার প্রাণ তাতে সন্তুষ্ট হবে না।”
وَأَمَّا نَحْنُ فَلَسْنَا مِنَ ٱلِٱرْتِدَادِ لِلْهَلَاكِ، بَلْ مِنَ ٱلْإِيمَانِ لِٱقْتِنَاءِ ٱلنَّفْسِ. ٣٩ 39
৩৯কিন্তু আমরা বিনাশের জন্য সরে পড়বার লোক না, বরং প্রাণের রক্ষার জন্য বিশ্বাসের লোক।

< عِبرانِيّين 10 >