< دوم پادشاهان 18 >

و در سال سوم هوشع بن ایله، پادشاه اسرائیل، حزقیا ابن آحاز، پادشاه یهوداآغاز سلطنت نمود. ۱ 1
এলার ছেলে ইস্রায়েলের রাজা হোশেয়ের রাজত্বের তিন বছরের মাথায় যিহূদার রাজা আহসের ছেলে হিষ্কিয় রাজত্ব করতে শুরু করলেন।
او بیست و پنج ساله بود که پادشاه شد و بیست و نه سال در اورشلیم سلطنت کرد و اسم مادرش ابی، دختر زکریا بود. ۲ 2
তিনি পঁচিশ বছর বয়সী ছিলেন যখন তিনি রাজত্ব করতে শুরু করেছিলেন এবং তিনি ঊনত্রিশ বছর যিরূশালেমে রাজত্ব করেছিলেন। তাঁর মায়ের নাম ছিল অবী, তিনি সখরিয়ের মেয়ে ছিলেন।
و آنچه در نظر خداوند پسند بود، موافق هر‌چه پدرش داود کرده بود، به عمل آورد. ۳ 3
হিষ্কিয় তাঁর পূর্বপুরুষ দায়ূদের সব কাজের মতই সদাপ্রভুর চোখে যা ঠিক তিনি তাই করতেন।
او مکان های بلندرا برداشت و تماثیل را شکست و اشیره را قطع نمود و مار برنجین را که موسی ساخته بود، خردکرد زیرا که بنی‌اسرائیل تا آن زمان برایش بخورمی سوزانیدند. و او آن را نحشتان نامید. ۴ 4
তিনি উঁচু জায়গাগুলো ধ্বংস করলেন, পাথরের স্তম্ভগুলো নষ্ট করে দিলেন এবং আশেরা মূর্তিগুলি কেটে ফেললেন। মোশি যে পিতল সাপটা তৈরী করেছিলেন তিনি সেটি ভেঙে ফেললেন, কারণ ইস্রায়েলের লোকেরা সেই দিন পর্যন্তও সেই সাপের উদ্দেশ্যে ধূপ জ্বালাচ্ছিল। তিনি ব্রোঞ্জের সাপটার নাম দিলেন নহুষ্টন (পিতলের টুকরো)।
او بریهوه، خدای اسرائیل توکل نمود و بعد از او ازجمیع پادشاهان یهودا کسی مثل او نبود و نه ازآنانی که قبل از او بودند. ۵ 5
হিষ্কিয় ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর উপর নির্ভর করতেন। সুতরাং তাঁর পরে যিহূদার রাজাদের মধ্যে তাঁর মত আর কেউ ছিলেন না, তাঁর আগেও ছিল না।
و به خداوند چسپیده، از پیروی او انحراف نورزید و اوامری را که خداوند به موسی‌امر فرموده بود، نگاه داشت. ۶ 6
সেজন্য তিনি সদাপ্রভুকে আঁকড়ে ধরে রেখেছিলেন। তাঁর পথ থেকে তিনি ফিরলেন না বরং সদাপ্রভু মোশিকে যে সব আদেশ দিয়েছিলেন সেগুলি সব তিনি পালন করতেন।
وخداوند با او می‌بود و به هر طرفی که رو می‌نمود، فیروز می‌شد و بر پادشاه آشور عاصی شده، او راخدمت ننمود. ۷ 7
আর সদাপ্রভু তাঁর সঙ্গে সঙ্গে থাকতেন এবং তিনি যে কোন জায়গায় যেতেন তাতে সফল হতেন। অশূরের রাজার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করলেন এবং তিনি তাঁর অধীনতা অস্বীকার করলেন।
او فلسطینیان را تا غزه وحدودش و از برجهای دیده بانان تا شهرهای حصاردار شکست داد. ۸ 8
তিনি ঘসা (গাজা) ও তার সীমানা, চৌকি দেওয়ার উঁচু ঘর থেকে উঁচু দেওয়াল বিশিষ্ট শহর পর্যন্ত এবং পলেষ্টীয়দের তিনি আক্রমণ করলেন।
و در سال چهارم حزقیا پادشاه که سال هفتم هوشع بن ایله، پادشاه اسرائیل بود، شلمناسر، پادشاه آشور به سامره برآمده، آن رامحاصره کرد. ۹ 9
রাজা হিষ্কিয়ের রাজত্বের চতুর্থ বছরে, অর্থাৎ ইস্রায়েলের রাজা এলার ছেলে হোশেয়ের রাজত্বের সপ্তম বছরে অশূরের রাজা শল্‌মনেষর শমরিয়ার বিরুদ্ধে এসে শহরটা ঘেরাও করলেন।
و در آخر سال سوم در سال ششم حزقیا آن را گرفتند، یعنی در سال نهم هوشع، پادشاه اسرائیل، سامره گرفته شد. ۱۰ 10
১০এবং তিন বছর পরে অশূরের লোকেরা তা অধিকার করল, হিষ্কিয়ের রাজত্বের ষষ্ঠ বছরে আর ইস্রায়েলের রাজা হোশেয়ের রাজত্বের নবম বছরে শমরীয়কে দখল বা অধিকার করে নেওয়া হয়।
وپادشاه آشور، اسرائیل را به آشور کوچانیده، ایشان را در حلح و خابور، نهر جوزان، و درشهرهای مادیان برده، سکونت داد. ۱۱ 11
১১পরে অশূরের রাজা ইস্রায়েলের লোকদের বন্দী করে অশূরিয়াতে নিয়ে গেলেন এবং হলহে, হাবোর নদীর ধারে গোষণ এলাকায় এবং মাদীয়দের বিভিন্ন শহরে তাদের বসবাস করতে দিলেন।
از این جهت که آواز یهوه، خدای خود را نشنیده بودندو از عهد او و هر‌چه موسی، بنده خداوند، امرفرموده بود، تجاوز نمودند و آن را اطاعت نکردندو به عمل نیاوردند. ۱۲ 12
১২তিনি এই সব করেছিলেন, কারণ তাদের নিজেদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর বাক্য তারা মেনে চলে নি, বরং তাঁর ব্যবস্থা, অর্থাৎ সদাপ্রভুর দাস মোশির সমস্ত আদেশ তারা অমান্য করত। সেই সব আদেশের কথা তারা শুনতও না এবং তা পালন করতে অস্বীকার করেছিল।
و در سال چهاردهم حزقیا پادشاه، سنحاریب، پادشاه آشور بر تمامی شهرهای حصاردار یهودا برآمده، آنها را تسخیر نمود. ۱۳ 13
১৩পরে রাজা হিষ্কিয়ের রাজত্বের চৌদ্দ বছরেরদিন অশূরের রাজা সন্‌হেরীব যিহূদার সমস্ত দেয়ালে ঘেরা শহরগুলো আক্রমণ করে তাদের দখল করে নিলেন।
وحزقیا پادشاه یهودا نزد پادشاه آشور به لاکیش فرستاده، گفت: «خطا کردم. از من برگرد و آنچه راکه بر من بگذاری، ادا خواهم کرد.» پس پادشاه آشور سیصد وزنه نقره و سی وزنه طلا بر حزقیاپادشاه یهودا گذاشت. ۱۴ 14
১৪তখন যিহূদার রাজা হিষ্কিয় লাখীশে অশূরের রাজাকে এই কথা বলে পাঠালেন, “আমি তোমার বিরুদ্ধে অন্যায় করেছি। আপনি ফিরে যান। আপনি আমাকে যা ভার দেবেন আমি তা বহন করব।” এতে অশূরের রাজা যিহূদার রাজা হিষ্কিয়ের কাছে প্রায় বারো টন রূপা এবং প্রায় এক টনের মত সোনা দাবি করেছিলেন।
و حزقیا تمامی نقره‌ای را که در خانه خداوند و در خزانه های خانه پادشاه یافت شد، داد. ۱۵ 15
১৫ফলে হিষ্কিয় সদাপ্রভুর গৃহে যত রূপা পেয়েছিলেন এবং রাজবাড়ীর ভান্ডারগুলোতে যত রূপা ছিল সবই তাঁকে দিলেন।
در آن وقت حزقیا طلارا از درهای هیکل خداوند و از ستونهایی که حزقیا، پادشاه یهودا آنها را به طلا پوشانیده بودکنده، آن را به پادشاه آشور داد. ۱۶ 16
১৬যিহূদার রাজা হিষ্কিয় সদাপ্রভুর গৃহের দরজা ও দরজার চৌকাঠ যে সোনা দিয়ে মুড়িয়েছিলেন সেগুলি কেটে নিয়ে অশূরের রাজাকে দিলেন।
و پادشاه آشور، ترتان و ربساریس وربشاقی را از لاکیش نزد حزقیای پادشاه به اورشلیم با موکب عظیم فرستاد. و ایشان برآمده، به اورشلیم رسیدند و چون برآمدند، رفتند و نزدقنات برکه فوقانی که به‌سر راه مزرعه گازر است، ایستادند. ۱۷ 17
১৭পরে অশূরের রাজা লাখীশ থেকে তর্ত্তনকে, রব্‌সারীসকে ও রব্‌শাকিকে মস্ত বড় এক দল সৈন্য দিয়ে যিরূশালেমে রাজা হিষ্কিয়ের কাছে পাঠিয়ে দিলেন। তাঁরা যাত্রা করে যিরূশালেমে এসে ধোপার মাঠের রাস্তার ধারে উঁচু জায়গার পুকুরের সঙ্গে লাগানো জলের নালার কাছে পৌঁছালেন।
و چون پادشاه را خواندند، الیاقیم بن حلقیا که ناظر خانه بود و شبنای کاتب و یوآخ بن آساف وقایع نگار، نزد ایشان بیرون آمدند. ۱۸ 18
১৮যখন তাঁরা রাজাকে ডাকলেন তখন রাজবাড়ীর পরিচালক হিল্কিয়ের ছেলে ইলীয়াকীম, রাজার লেখক শিব্‌ন এবং ইতিহাস লেখক আসফের ছেলে যোয়াহ বের হয়ে তাঁদের কাছে দেখা করতে গেলেন।
و ربشاقی به ایشان گفت: «به حزقیا بگویید: سلطان عظیم، پادشاه آشور چنین می‌گوید: این اعتماد شما که بر آن توکل می‌نمایی، چیست؟ ۱۹ 19
১৯তখন রব্‌শাকি তাঁদের বললেন, “আপনারা হিষ্কিয়কে এই কথা বলুন যে, সেই মহান রাজা, অশূরের রাজা বলেছেন, ‘তোমার বিশ্বাসের উত্স কি?
تو سخن می‌گویی، اما مشورت و قوت جنگ تو، محض سخن باطل است. الان کیست که بر اوتوکل نموده‌ای که بر من عاصی شده‌ای. ۲۰ 20
২০তুমি বলেছ তোমার যুদ্ধ করবার বুদ্ধি ও শক্তি আছে, কিন্তু সেগুলো শুধু মুখের কথা মাত্র। বল দেখি, তুমি কার উপর নির্ভর করছ? কে তোমাকে সাহস দিয়েছে আমার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করতে?
اینک حال بر عصای این نی خرد شده، یعنی بر مصرتوکل می‌نمایی که اگر کسی بر آن تکیه کند، به‌دستش فرو رفته، آن را مجروح می‌سازد. همچنان است فرعون، پادشاه مصر برای همگانی که بر وی توکل می‌نمایند. ۲۱ 21
২১দেখো, তুমি তো নির্ভর করছ সেই থেঁৎলে যাওয়া নলের মত দণ্ডে, অর্থাৎ মিশরের উপর। কিন্তু যে কেউ সেই নলের উপর নির্ভর করবে তা তার হাতে ফুটে বিদ্ধ করবে। মিশরের রাজা ফরৌণের উপর যারা নির্ভর করে তাদের প্রতি সে সেইরূপ করে।’
و اگر مرا گویید که بر یهوه، خدای خود توکل داریم، آیا او آن نیست که حزقیا مکان های بلند و مذبح های او را برداشته است و به یهودا و اورشلیم گفته که پیش این مذبح در اورشلیم سجده نمایید؟ ۲۲ 22
২২কিন্তু তোমরা যদি আমাকে বল যে, আমরা নিজেদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর উপরে নির্ভর করেছি, তাহলে কি তিনি সেই নন যাঁর উঁচু স্থান ও বেদীগুলো হিষ্কিয় দূর করে দিয়েছেন এবং যিহূদা ও যিরূশালেমের লোকদের বলেছে তোমরা যিরূশালেমের এই বেদির সামনে উপাসনা করবে?
پس حال با آقایم، پادشاه آشور شرط ببند و من دو هزار اسب به تومی دهم. اگر از جانب خود سواران بر آنها توانی گذاشت! ۲۳ 23
২৩অশূররে এখন তুমি আমার হয়ে তোমাদের রাজাকে একবার বল, ‘তুমি যদি পার তবে আমার মালিক অশূরের রাজার সঙ্গে এই প্রতিজ্ঞা কর যে, আমি তোমাকে দুই হাজার ঘোড়া দেব যদি তুমি তাতে চড়বার জন্য লোক দিতে পার।
پس چگونه روی یک پاشا ازکوچکترین بندگان آقایم را خواهی برگردانید و برمصر به جهت ارابه‌ها و سواران توکل داری؟ ۲۴ 24
২৪যদি তাই না পার তবে আমার মালিকের কর্মচারীদের মধ্যে সব থেকে যে ছোট তাকেই বা তুমি কেমন করে বাধা দেবে? তুমিতো মিশরের রথ আর ঘোড়সওয়ারের উপর নির্ভর করেছ!
وآیا من الان بی‌اذن خداوند بر این مکان به جهت خرابی آن برآمده‌ام، خداوند مرا گفته است بر این زمین برآی و آن را خراب کن.» ۲۵ 25
২৫আমি কি সদাপ্রভুর কাছ থেকে অনুমতি না নিয়েই এই জায়গা আক্রমণ ও ধ্বংস করতে এসেছি? সদাপ্রভুই আমাকে বলেছেন, এই দেশের বিরুদ্ধে আক্রমণ করে তা ধ্বংস করে দিতে’।”
آنگاه الیاقیم بن حلقیا و شبنا و یوآخ به ربشاقی گفتند: «تمنا اینکه با بندگانت به زبان ارامی گفتگو نمایی که آن را می‌فهمیم و با ما به زبان یهود در گوش مردمی که بر حصارند، گفتگومنمای.» ۲۶ 26
২৬তখন হিল্কিয়ের ছেলে ইলীয়াকীম, শিব্‌ন ও যোয়াহ রব্‌শাকিকে বললেন, “অনুরোধ করি আপনার দাসদের কাছে আপনি অরামীয় ভাষায় কথা বলুন, কারণ আমরা এটা বুঝতে পারি। দেয়ালের উপরকার লোকদের সামনে আপনি আমাদের সঙ্গে ইব্রীয় ভাষায় কথা বলবেন না।”
ربشاقی به ایشان گفت: «آیا آقایم مرانزد آقایت و تو فرستاده است تا این سخنان رابگویم؟ مگر مرا نزد مردانی که بر حصارنشسته‌اند، نفرستاده، تا ایشان با شما نجاست خود را بخوردند و بول خود را بنوشند؟» ۲۷ 27
২৭কিন্তু রব্‌শাকি উত্তর দিয়ে তাদের বললেন, “আমার মালিক কি কেবল তোমাদের মালিক ও তোমাদের কাছে এই সব কথা বলতে আমাকে পাঠিয়েছেন? যারা দেয়ালের উপরে বসা ঐ সব লোকেদের কাছে, যারা তোমার মত নিজের নিজের পায়খানা ও প্রস্রাব খেতে হবে তাদের কাছেও কি বলে পাঠান নি?”
پس ربشاقی ایستاد و به آواز بلند به زبان یهود صدا زد و خطاب کرده، گفت: «کلام سلطان عظیم، پادشاه آشور را بشنوید. ۲۸ 28
২৮তারপর রব্‌শাকি দাঁড়িয়ে জোরে জোরে ইব্রীয় ভাষায় বললেন, “তোমরা মহান রাজা অশূর রাজার কথা শোন।
پادشاه چنین می‌گوید: حزقیا شما را فریب ندهد زیرا که اوشما را نمی تواند از دست وی برهاند. ۲۹ 29
২৯রাজা বলছেন যে, হিষ্কিয় যেন তোমাদের না ঠকায়। কারণ সে তাঁর শক্তি থেকে তোমাদের রক্ষা করতে পারবে না।
و حزقیاشما را بر یهوه مطمئن نسازد و نگوید که یهوه، البته ما را خواهد رهانید و این شهر به‌دست پادشاه آشور تسلیم نخواهد شد. ۳۰ 30
৩০আর হিষ্কিয় যেন এই কথা বলে সদাপ্রভুর উপর তোমাদের বিশ্বাস না জন্মায় যে, ‘সদাপ্রভু অবশ্যই আমাদের উদ্ধার করবেন; এই শহর অশূর রাজার হাতে তুলে দেবেন না।’
به حزقیاگوش مدهید زیرا که پادشاه آشور چنین می‌گوید: با من صلح کنید و نزد من بیرون آیید تا هرکس ازمو خود و هرکس از انجیر خویش بخورد وهرکس از آب چشمه خود بنوشد. ۳۱ 31
৩১তোমরা হিষ্কিয়ের কথা শুনো না। কারণ অশূরের রাজা এই কথা বলেছেন যে, ‘আমার সঙ্গে তোমরা সন্ধি কর এবং বের হয়ে আমার কাছে এস। তখন তোমরা প্রত্যেকে তার নিজের আঙুর ও ডুমুর গাছের ফল খেতে পারবে এবং নিজের কুয়ো থেকে জল পান করতে পারবে।
تا بیایم وشما را به زمین مانند زمین خودتان بیاورم، یعنی به زمین غله و شیره و زمین نان و تاکستانها و زمین زیتونهای نیکو و عسل تا زنده بمانید و نمیرید. پس به حزقیا گوش مدهید زیرا که شما را فریب می‌دهد و می‌گوید: یهوه ما را خواهد رهانید. ۳۲ 32
৩২তারপর আমি এসে তোমাদের নিজের দেশের মত আর এক দেশে তোমাদের নিয়ে যাব। সেই দেশ হল শস্য ও নতুন আঙুর রসের দেশ, রুটি ও আঙুর ক্ষেতের দেশ, জিতবৃক্ষের ও মধুর দেশ। তাতে তোমরা মরবে না বরং বাঁচবে। কিন্তু হিষ্কিয়ের কথা শুনো না যখন তোমাদের বলবে এবং ভুলাবে যে, সদাপ্রভু আমাদের উদ্ধার করবেন।
آیا هیچکدام از خدایان امتها، هیچ وقت زمین خود را از دست پادشاه آشور رهانیده است؟ ۳۳ 33
৩৩অন্যান্য জাতির কোন দেবতারা কি অশূর রাজার শক্তি থেকে নিজের নিজের দেশ রক্ষা করতে পেরেছে?
خدایان حمات و ارفاد کجایند؟ و خدایان سفروایم و هینع و عوا کجا؟ و آیا سامره را ازدست من رهانیده‌اند؟ ۳۴ 34
৩৪হমাৎ ও অর্পদের দেবতারা কোথায়? সফর্বয়িম, হেনা ও ইব্বার দেবতারা কোথায়? তারা কি আমার হাত থেকে শমরিয়াকে রক্ষা করতে পেরেছে?
از جمیع خدایان این زمینها کدامند که زمین خویش را از دست من نجات داده‌اند تا یهوه، اورشلیم را از دست من نجات دهد؟» ۳۵ 35
৩৫এই সব দেশের সমস্ত দেব দেবতাদের মধ্যে কে আমার হাত থেকে নিজের দেশকে রক্ষা করেছে? তবে কেমন করে সদাপ্রভু আমার হাত থেকে যিরূশালেমকে রক্ষা করবেন’?”
اما قوم سکوت نموده، به او هیچ جواب ندادند زیرا که پادشاه امر فرموده بود و گفته بود که او را جواب ندهید. ۳۶ 36
৩৬কিন্তু লোকেরা চুপ করে রইল, কোন উত্তর দিল না, কারণ রাজা কোন উত্তর না দেওয়ার তাদের আদেশ করেছিলেন।
پس الیاقیم بن حلقیا که ناظر خانه بود و شبنه کاتب و یوآخ بن آساف وقایع نگار با جامه دریده نزد حزقیا آمدند وسخنان ربشاقی را به او باز‌گفتند. ۳۷ 37
৩৭তার পরে রাজবাড়ীর পরিচালক হিল্কিয়ের ছেলে ইলীয়াকীম, রাজার লেখক শিব্‌ন এবং ইতিহাস লেখক আসফের ছেলে যোয়াহ তাঁদের নিজের কাপড় ছিঁড়ে হিষ্কিয়ের কাছে গেলেন এবং রব্‌শাকির সমস্ত কথা তাঁকে জানালেন।

< دوم پادشاهان 18 >