< מִשְׁלֵי 4 >

שִׁמְע֣וּ בָ֭נִים מ֣וּסַר אָ֑ב וְ֝הַקְשִׁ֗יבוּ לָדַ֥עַת בִּינָֽה׃ 1
আমার পুত্ররা, বাবার উপদেশ শোন, সুবিবেচনা বোঝবার জন্য মনোযোগ কর।
כִּ֤י לֶ֣קַח טֹ֭וב נָתַ֣תִּי לָכֶ֑ם תֹּֽ֝ורָתִ֗י אַֽל־תַּעֲזֹֽבוּ׃ 2
আমি তোমাদেরকে সুশিক্ষা দেব; তোমরা আমার শিক্ষা ত্যাগ কোরো না।
כִּי־בֵ֭ן הָיִ֣יתִי לְאָבִ֑י רַ֥ךְ וְ֝יָחִ֗יד לִפְנֵ֥י אִמִּֽי׃ 3
কারণ আমিও নিজে আমার বাবার ছেলে ছিলাম, মায়ের চোখে শান্ত ও একমাত্র সন্তান ছিলাম।
וַיֹּרֵ֗נִי וַיֹּ֥אמֶר לִ֗י יִֽתְמָךְ־דְּבָרַ֥י לִבֶּ֑ךָ שְׁמֹ֖ר מִצְוֹתַ֣י וֽ͏ֶחְיֵֽה׃ 4
বাবা আমাকে শিক্ষা দিতেন, বলতেন, তোমার হৃদয়ে আমার কথা ধরে রাখ; আমার আদেশ সব পালন কর, জীবনযাপন কর;
קְנֵ֣ה חָ֭כְמָה קְנֵ֣ה בִינָ֑ה אַל־תִּשְׁכַּ֥ח וְאַל־תֵּ֝֗ט מֵֽאִמְרֵי־פִֽי׃ 5
প্রজ্ঞা ও সুবিবেচনা অর্জন কর, সুবিবেচনা অর্জন কর, ভুলো না; আমার মুখের কথা থেকে মুখ সরিয়ে নিও না।
אַל־תַּעַזְבֶ֥הָ וְתִשְׁמְרֶ֑ךָּ אֱהָבֶ֥הָ וְתִצְּרֶֽךָּ׃ 6
প্রজ্ঞাকে ছেড়ো না, সে তোমাকে রক্ষা করবে; তাকে প্রেম কর, সে তোমাকে নিরাপদে রাখবে।
רֵאשִׁ֣ית חָ֭כְמָה קְנֵ֣ה חָכְמָ֑ה וּבְכָל־קִ֝נְיָנְךָ֗ קְנֵ֣ה בִינָֽה׃ 7
প্রজ্ঞাই প্রধান বিষয়, তুমি প্রজ্ঞা উপার্জন কর; সব খরচ দিয়ে সুবিবেচনা পেতে পারো।
סַלְסְלֶ֥הָ וּֽתְרֹומְמֶ֑ךָּ תְּ֝כַבֵּ֗דְךָ כִּ֣י תְחַבְּקֶֽנָּה׃ 8
তাকে যত্ন কর, সে তোমাকে উন্নত করবে, যখন তাকে গ্রহণ কর, সে তোমাকে সম্মান দেবে।
תִּתֵּ֣ן לְ֭רֹאשְׁךָ לִוְיַת־חֵ֑ן עֲטֶ֖רֶת תִּפְאֶ֣רֶת תְּמַגְּנֶֽךָּ׃ 9
সে তোমার মাথায় বিজয়ের মালা দেবে, সে একটি সুন্দর মুকুট তোমাকে দান করবে।
שְׁמַ֣ע בְּ֭נִי וְקַ֣ח אֲמָרָ֑י וְיִרְבּ֥וּ לְ֝ךָ֗ שְׁנֹ֣ות חַיִּֽים׃ 10
১০আমার পুত্র, শোনো, আমার কথায় মনোযোগ দাও, তাতে তোমার জীবনের আয়ু বৃদ্ধি হবে।
בְּדֶ֣רֶךְ חָ֭כְמָה הֹרֵתִ֑יךָ הִ֝דְרַכְתִּ֗יךָ בְּמַעְגְּלֵי־יֹֽשֶׁר׃ 11
১১আমি তোমাকে প্রজ্ঞার পথ দেখিয়েছি, তোমাকে সরল পথে চালিয়েছি।
בְּֽ֭לֶכְתְּךָ לֹא־יֵצַ֣ר צַעֲדֶ֑ךָ וְאִם־תָּ֝ר֗וּץ לֹ֣א תִכָּשֵֽׁל׃ 12
১২তোমার চলার দিন বাধা পাবে না এবং যদি তুমি দৌড়াও, তোমার হোঁচট লাগবে না।
הַחֲזֵ֣ק בַּמּוּסָ֣ר אַל־תֶּ֑רֶף נִ֝צְּרֶ֗הָ כִּי־הִ֥יא חַיֶּֽיךָ׃ 13
১৩উপদেশ ধরে রেখো, ছেড়ে দিও না, তা রক্ষা কর, কারণ তা তোমার জীবন।
בְּאֹ֣רַח רְ֭שָׁעִים אַל־תָּבֹ֑א וְאַל־תְּ֝אַשֵּׁ֗ר בְּדֶ֣רֶךְ רָעִֽים׃ 14
১৪দুষ্টদের পথে যেও না, মন্দদের পথে যেও না,
פְּרָעֵ֥הוּ אַל־תַּעֲבָר־בֹּ֑ו שְׂטֵ֖ה מֵעָלָ֣יו וַעֲבֹֽור׃ 15
১৫এড়িয়ে চল, তার কাছ দিয়ে যেও না; তা থেকে মুখ ঘুরিয়ে এগিয়ে যাও।
כִּ֤י לֹ֣א יִֽ֭שְׁנוּ אִם־לֹ֣א יָרֵ֑עוּ וְֽנִגְזְלָ֥ה שְׁ֝נָתָ֗ם אִם־לֹ֥א יִכְשֹׁולוּ (יַכְשִֽׁילוּ)׃ 16
১৬কারণ খারাপ কাজ না করলে তাদের ঘুম হয় না, কাউকে হোঁচট না লাগালে তাদের ঘুম চলে যায়।
כִּ֣י לָ֭חֲמוּ לֶ֣חֶם רֶ֑שַׁע וְיֵ֖ין חֲמָסִ֣ים יִשְׁתּֽוּ׃ 17
১৭কারণ তারা দুষ্টতার রুটি খায়, তারা অত্যাচারের আঙ্গুর রস পান করে।
וְאֹ֣רַח צַ֭דִּיקִים כְּאֹ֣ור נֹ֑גַהּ הֹולֵ֥ךְ וָ֝אֹ֗ור עַד־נְכֹ֥ון הַיֹּֽום׃ 18
১৮কিন্তু ধার্ম্মিকদের পথ সকালের আলোর মত, যা দুপুর পর্যন্ত ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে;
דֶּ֣רֶךְ רְ֭שָׁעִים כָּֽאֲפֵלָ֑ה לֹ֥א יָ֝דְע֗וּ בַּמֶּ֥ה יִכָּשֵֽׁלוּ׃ פ 19
১৯দুষ্টদের পথ অন্ধকারের মত; তারা কিসে হোঁচট খাবে, জানে না।
בְּ֭נִי לִדְבָרַ֣י הַקְשִׁ֑יבָה לַ֝אֲמָרַ֗י הַט־אָזְנֶֽךָ׃ 20
২০আমার পুত্র, আমার বাক্যে মনোযোগ দাও; আমার কথায় কান দাও।
אַל־יַלִּ֥יזוּ מֵעֵינֶ֑יךָ שָׁ֝מְרֵ֗ם בְּתֹ֣וךְ לְבָבֶֽךָ׃ 21
২১তারা তোমার চোখের বাইরে না যাক, তোমার হৃদয়ে তা রাখ।
כִּֽי־חַיִּ֣ים הֵ֭ם לְמֹצְאֵיהֶ֑ם וּֽלְכָל־בְּשָׂרֹ֥ו מַרְפֵּֽא׃ 22
২২কারণ যারা তা খোঁজে, তাদের পক্ষে তা জীবন, তা তাদের শরীরের স্বাস্থ্যস্বরূপ।
מִֽכָּל־מִ֭שְׁמָר נְצֹ֣ר לִבֶּ֑ךָ כִּֽי־מִ֝מֶּ֗נּוּ תֹּוצְאֹ֥ות חַיִּֽים׃ 23
২৩সব কিছুর থেকে তোমরা হৃদয় রক্ষা কর, কারণ তা থেকে জীবনের সঞ্চার হয়।
הָסֵ֣ר מִ֭מְּךָ עִקְּשׁ֣וּת פֶּ֑ה וּלְז֥וּת שְׂ֝פָתַ֗יִם הַרְחֵ֥ק מִמֶּֽךָּ׃ 24
২৪মুখের কুটিলতা নিজে থেকে দূর কর, বিকৃত কথা নিজে থেকে দূর কর।
עֵ֭ינֶיךָ לְנֹ֣כַח יַבִּ֑יטוּ וְ֝עַפְעַפֶּ֗יךָ יַיְשִׁ֥רוּ נֶגְדֶּֽךָ׃ 25
২৫তোমার চোখের দৃষ্টি সরল হোক, তোমার সামনে তোমার দৃষ্টি নির্ধারণ কর।
פַּ֭לֵּס מַעְגַּ֣ל רַגְלֶ֑ךָ וְֽכָל־דְּרָכֶ֥יךָ יִכֹּֽנוּ׃ 26
২৬তোমার চলার পথ সমান কর, তোমার সমস্ত পথ নিরাপদ হোক।
אַֽל־תֵּט־יָמִ֥ין וּשְׂמֹ֑אול הָסֵ֖ר רַגְלְךָ֣ מֵרָֽע׃ 27
২৭ডান দিকে কি বাম দিকে ফিরো না, খারাপ থেকে তোমার পা সরিয়ে নাও।

< מִשְׁלֵי 4 >