Luke 22
1 Now the feast of unleavened bread was near, which is called the Passover.
১তখন খামিরহীন রুটির পর্ব, যাকে নিস্তারপর্ব্ব বলে, কাছাকাছি ছিল;
2 And the chief priests and the scribes were looking for a chance to put him to death, but they went in fear of the people.
২আর প্রধান যাজকেরা ও ব্যবস্থার শিক্ষকেরা কীভাবে তাঁকে হত্যা করতে পারে, তারই চেষ্টা করছিল, কারণ তারা লোকদের ভয় করত।
3 And Satan came into Judas Iscariot, who was one of the twelve.
৩আর শয়তান ঈষ্করিয়োতীয় নামে যিহূদার ভিতরে প্রবেশ করল, এ সেই বারো জনের একজন।
4 And he went away and had a discussion with the chief priests and the rulers, about how he might give him up to them.
৪তখন সে গিয়ে প্রধান যাজকদের ও সেনাপতিদের সাথে কথাবার্তা বলল, কীভাবে তাঁকে তাদের হাতে সমর্পণ করতে পারবে।
5 And they were glad, and undertook to give him money.
৫তখন তারা আনন্দিত হল ও তাকে টাকা দিতে প্রতিজ্ঞা করল। তাতে সে রাজি হল এবং
6 And he made an agreement with them to give him up to them, if he got a chance, when the people were not present.
৬জনতার নজরের বাইরে তাঁকে ধরিয়ে দেবার সুযোগ খুঁজতে লাগল।
7 And the day of unleavened bread came, when the Passover lamb is put to death.
৭পরে খামিরহীন রুটির দিন, অর্থাৎ যে দিন নিস্তারপর্ব্বের মেষশাবক বলি দিতে হত, সেই দিন আসল।
8 And Jesus sent Peter and John, saying, Go and make the Passover ready for us, so that we may take it.
৮তখন তিনি পিতর ও যোহনকে পাঠিয়ে দিয়ে বললেন, তোমরা গিয়ে নিস্তারপর্ব্বের ভোজ প্রস্তুত কর, আমরা ভোজন করব।
9 And they said to him, Where are we to get it ready?
৯তারা বললেন, কোথায় প্রস্তুত করব?
10 And he said to them, When you go into the town you will see a man coming to you with a vessel of water; go after him into the house into which he goes.
১০আপনার ইচ্ছা কি? তিনি তাদেরকে বললেন, দেখ, তোমরা সবাই শহরে ঢুকলে এমন একজন লোকের দেখা পাবে, যে একটা কলসিতে করে জল নিয়ে যাচ্ছে; তোমরা তার পেছনে পেছনে যেও; সে যে বাড়িতে ঢুকবে।
11 And say to the master of the house, The Master says, Where is the guest-room, where I may take the Passover with my disciples?
১১আর সেই বাড়ির মালিককে বোলো, গুরু বলেছেন, যেখানে আমি আমার শিষ্যদের সঙ্গে নিস্তারপর্ব্বের ভোজ খেতে পারি, আমার সেই অতিথিশালা কোথায়?
12 And he will take you up to a great room with a table and seats: there make ready.
১২তাতে সে তোমাদের সাজানো একটি ওপরের বড় ঘর দেখিয়ে দেবে;
13 And they went, and it was as he had said: and they made the Passover ready.
১৩সেই জায়গায় প্রস্তুত কর। তারা গিয়ে, তিনি যেরকম বলেছিলেন, সেরকম দেখতে পেলেন; পরে তাঁরা নিস্তারপর্ব্বের ভোজ তৈরী করলেন।
14 And when the time had come, he took his seat, and the Apostles with him.
১৪পরে দিন হলে তিনি ও প্রেরিতরা একসঙ্গে ভোজে অংশগ্রহণ করলেন।
15 And he said, I have had a great desire to keep this Passover with you before I come to my death;
১৫তখন তিনি তাদের বললেন, আমার দুঃখভোগের আগে তোমাদের সাথে আমি এই নিস্তারপর্ব্বের ভোজ ভোজন করতে আমি খুব ইচ্ছা করছি;
16 For I say to you, I will not take it till it is made complete in the kingdom of God.
১৬কারণ আমি তোমাদের বলছি, যে পর্যন্ত ঈশ্বরের রাজ্যে এ পূর্ণ না হয়, সেই পর্যন্ত আমি এ আর ভোজন করব না।
17 And he took a cup and, having given praise, he said, Make division of this among yourselves;
১৭পরে তিনি পানপাত্র নিয়ে ধন্যবাদ দিয়ে বললেন, এটা নাও এবং নিজেদের মধ্যে ভাগ কর;
18 For I say to you, I will not take of the fruit of the vine till the kingdom of God has come.
১৮কারণ আমি তোমাদের বলছি, যে পর্যন্ত ঈশ্বরের রাজ্যের আগমন না হয়, এখন থেকে সেই পর্যন্ত আমি আঙ্গুর ফলের রস পান করব না।
19 And he took bread and, having given praise, he gave it to them when it had been broken, saying, This is my body, which is given for you: do this in memory of me.
১৯পরে তিনি রুটী নিয়ে ধন্যবাদ দিয়ে ভাঙলেন এবং তাদেরকে দিলেন, আর বললেন, “এটা আমার শরীর যেটা তোমাদের দেওয়া হয়েছে। এটি আমার স্মরণে কর।
20 And in the same way, after the meal, he took the cup, saying, This cup is the new testament, made with my blood which is given for you.
২০আর সেইভাবে তিনি খাওয়ার পর পানপাত্রও নিয়ে বললেন, এই পানপাত্র আমার রক্তের নতুন নিয়ম, যে রক্ত তোমাদের জন্য বাহিত হয়।
21 But the hand of him who is false to me is with me at the table.
২১কিন্তু দেখ, যে ব্যক্তি আমাকে সমর্পণ করছে, তার হাত আমার সঙ্গে টেবিলের উপরে রয়েছে।
22 For it will be done to the Son of man after the purpose of God, but unhappy is that man by whom he is given up.
২২কারণ যেমন নির্ধারিত হয়েছে সেই অনুসারেই মনুষ্যপুত্র যাচ্ছেন, কিন্তু ধিক সেই ব্যক্তিকে, যার মাধ্যমে তিনি সমর্পিত হন।”
23 And they were wondering among themselves which of them it was who would do this thing.
২৩তখন্ তারা একে অপরকে জিজ্ঞাসা করতে লাগলেন, “তবে আমাদের মধ্যে এ কাজ কে করবে?”
24 And there was an argument among them about which of them was the greatest.
২৪আর তাদের মধ্যে এই নিয়ে তর্ক শুরু হল যে, তাদের মধ্যে কে শ্রেষ্ঠ বলে গণ্য।
25 And he said, The kings of the Gentiles are lords over them, and those who have authority are given names of honour.
২৫কিন্তু তিনি তাদের বললেন, অইহূদিদের রাজারাই তাদের উপরে প্রভুত্ব করে এবং তাদের উপর যার কর্তৃত্ব থাকে তাকে সম্মানীয় শাসক বলে।
26 But let it not be so with you; but he who is greater, let him become like the younger; and he who is chief, like a servant.
২৬কিন্তু তোমরা সেই রকম হয়ো না; বরং তোমাদের মধ্যে যে শ্রেষ্ঠ, সে ছোটোর মত হোক; এবং যে প্রধান, সে দাসের মত হোক।
27 For which is greater, the guest who is seated at a meal or the servant who is waiting on him? is it not the guest? but I am among you as a servant.
২৭কারণ, কে শ্রেষ্ঠ? যে ভোজনে বসে, না পরিবেশন করে? যে ভোজনে বসে সেই কি না? কিন্তু আমি তোমাদের মধ্যে দাসের মত আছি।
28 But you are those who have kept with me through my troubles;
২৮তোমরাই আমার সব পরীক্ষায় তো আমার সঙ্গে রয়েছ;
29 And I will give you a kingdom as my Father has given one to me,
২৯আর আমার পিতা যেমন আমার জন্য নির্ধারণ করেছেন, আমিও তেমনি তোমাদের জন্য এক রাজ্য নির্ধারণ করছি,
30 So that you may take food and drink at my table in my kingdom, and be seated like kings, judging the twelve tribes of Israel.
৩০যেন তোমরা আমার রাজ্যে আমার সঙ্গে ভোজন পান কর; আর তোমরা সিংহাসনে বসে ইস্রায়েলের বারো বংশের বিচার করবে।
31 Simon, Simon, Satan has made a request to have you, so that he may put you to the test as grain is tested:
৩১শিমোন, শিমোন, দেখ, গমের মত চেলে বের করার জন্য শয়তান তোমাদের নিজের বলে চেয়েছে;
32 But I have made prayer for you, that your faith may not go from you: and when you are turned again, make your brothers strong.
৩২কিন্তু আমি তোমার জন্য প্রার্থনা করেছি, যেন তোমাদের বিশ্বাসে ভাঙ্গন না ধরে; আর তুমিও একবার ফিরলে পর তোমার ভাইদের সুস্থির করও।
33 And he said to him, Lord, I am ready to go with you to prison and to death.
৩৩তিনি তাকে বললেন, প্রভু, আপনার সঙ্গে আমি কারাগারে যেতে এবং মরতেও রাজি আছি।
34 And he said, I say to you, Peter, before the cock's second cry today, you will say three times that you have no knowledge of me.
৩৪তিনি বললেন, পিতর আমি তোমাকে বলছি, যে পর্যন্ত তুমি আমাকে চেন না বলে তিনবার অস্বীকার করবে, সেই পর্যন্ত আজ মোরগ ডাকবে না।
35 And he said to them, When I sent you out without money or bag or shoes, were you in need of anything? And they said, Nothing.
৩৫আর তিনি তাদের বললেন, আমি যখন থলি, ঝুলি ও জুতো ছাড়া তোমাদের পাঠিয়েছিলাম, তখন কি কিছুরই অভাব হয়েছিল? তারা বললেন কিছুই না।
36 And he said to them, But now, he who has a money-bag, or a bag for food, let him take it: and he who has not, let him give his coat for money and get a sword.
৩৬তখন তিনি তাদের বললেন, এখন যার থলি আছে, সে তা নিয়ে যাক, সেইভাবে ঝুলিও নিয়ে নিক; এবং যার নেই, সে নিজের পোষাক বিক্রি করে তলোয়ার কিনুক।
37 For I say to you that these words will be put into effect in me, And he was numbered among the evil-doers: for what has been said in the Writings about me has an end.
৩৭কারণ আমি তোমাদের বলছি, এই যে কথা শাস্ত্রে লেখা আছে, “আর তিনি অধার্মিকদের সঙ্গে গণ্য হলেন” তা আমাতে পূর্ণ হতে হবে; কারণ আমার বিষয়ে যা, তা পূর্ণ হচ্ছে।
38 And they said, Lord, here are two swords. And he said, It is enough.
৩৮তখন তারা বললেন, প্রভু, দেখুন, দুটি তলোয়ার আছে। তিনি তাদের বললেন, এই যথেষ্ট।
39 And he came out, and went, as his way was, to the Mountain of Olives, and the disciples went with him.
৩৯পরে তিনি বাইরে এসে নিজের নিয়ম অনুসারে জৈতুন পর্বতে গেলেন এবং শিষ্যরাও তার পিছন পিছন গেলেন।
40 And when he came to the place, he said to them, Make a prayer that you may not be put to the test.
৪০সেই জায়গায় আসলে পর তিনি তাদের বললেন, তোমরা প্রার্থনা কর, যেন প্রলোভনে না পড়।
41 And he went a little distance away from them and, falling on his knees in prayer, he said,
৪১পরে তিনি তাদের থেকে কিছু দূরে গিয়ে হাঁটু গেড়ে বসে প্রার্থনা করতে লাগলেন, বললেন,
42 Father, if it is your pleasure, take this cup from me: but still, let your pleasure, not mine, be done.
৪২পিতা যদি তোমার ইচ্ছা হয়, আমার থেকে এই দুঃখের পানপাত্র দূর কর; তবুও আমার ইচ্ছা নয়, তোমারই ইচ্ছা পূর্ণ হোক
43 And an angel from heaven came to him, to give him strength.
৪৩তখন স্বর্গ থেকে এক দূত দেখা দিয়ে তাঁকে সবল করলেন।
44 And being in great trouble of soul, the force of his prayer became stronger, and great drops, like blood, came from him, falling to the earth.
৪৪পরে তিনি করুন দুঃখে মগ্ন হয়ে আরো একমনে প্রার্থনা করলেন; আর তার ঘাম যেন রক্তের আকারে বড় বড় ফোঁটা হয়ে জমিতে পড়তে লাগল।
45 And, getting up from prayer, he came to the disciples, and saw that they were sleeping for sorrow.
৪৫পরে তিনি প্রার্থনা করে উঠলে পর শিষ্যদের কাছে এসে দেখলেন, তারা দুঃখের জন্য ঘুমিয়ে পড়েছে,
46 And he said, Why are you sleeping? Get up, and give yourselves to prayer, so that you may not be put to the test.
৪৬আর তাদের বললেন, কেন ঘুমাচ্ছ? ওঠ, প্রার্থনা কর, যেন প্রলোভনে না পড়।
47 And while he was saying these words, there came a band of people, and Judas, one of the twelve, was in front of them, and he came near to Jesus to give him a kiss.
৪৭তিনি কথা বলছেন, এমন দিন দেখ, অনেক লোক এবং যার নাম যিহূদা সেই বারো জনের মধ্যে একজন সে তাদের আগে আগে আসছে; সে যীশুকে চুম্বন করবার জন্য তাঁর কাছে আসল।
48 But Jesus said to him, Judas, will you be false to the Son of man with a kiss?
৪৮কিন্তু যীশু তাকে বললেন, যিহূদা, চুম্বনের মাধ্যমে কি মনুষ্যপুত্রকে সমর্পণ করছ?
49 And when those who were with him saw what was coming, they said, Lord, may we not make use of our swords?
৪৯তখন কি কি ঘটবে, তা দেখে যারা তাঁর কাছে ছিলেন, তারা বললেন, প্রভু আমরা কি তলোয়ারের আঘাত করব?
50 And one of them gave a blow to the servant of the high priest, cutting off his right ear.
৫০আর তাদের মধ্যে এক ব্যক্তি মহাযাজকের দাসকে আঘাত করে তার ডান কান কেটে ফেললেন।
51 But Jesus, answering, said, Put up with this, at least. And touching his ear, he made it well.
৫১কিন্তু যীশু উত্তরে বললেন, এই পর্যন্ত শান্ত হও। পরে তিনি তার কান স্পর্শ করে তাকে সুস্থ করলেন।
52 And Jesus said to the chief priests and the captains of the Temple and the rulers, who had come against him, Have you come out as against a thief, with swords and sticks?
৫২আর তার বিরুদ্ধে যে প্রধান যাজকেরা, ধর্মগৃহের সেনাপতি ও প্রাচীনেরা এসেছিল, যীশু তাদের বললেন, লোকে “যেমন দস্যুর বিরুদ্ধে যায়, তেমনি খড়গ ও লাঠি নিয়ে কি তোমরা আসলে?
53 When I was in the Temple with you every day, your hands were not stretched out against me: but this is your hour, and the authority of the dark power.
৫৩আমি যখন প্রতিদিন ধর্মগৃহে তোমাদের সঙ্গে ছিলাম, তখন আমায় উপরে হাত রাখেনি; কিন্তু এই তোমাদের দিন এবং অন্ধকারের কর্তৃত্ব।”
54 And they made him a prisoner and took him away to the house of the high priest. But Peter went after them at a distance.
৫৪পরে তারা তাঁকে ধরে নিয়ে গেল এবং মহাযাজকের বাড়িতে আনলো; আর পিতর দূরে থেকে পিছন পিছন চললেন।
55 And a fire was lighted in the middle of the open square, and they were seated together, and Peter was among them.
৫৫পরে লোকেরা উঠোনের মধ্যে আগুন জ্বালিয়ে একসঙ্গে বসলে পিতর তাদের মধ্যে বসলেন।
56 And a certain woman-servant, seeing him in the light of the fire, and looking at him with attention, said, This man was with him.
৫৬তিনি সেই আলোর কাছে বসলে এক দাসী তাকে দেখে তার দিকে এক নজরে চেয়ে বলল, এ ব্যক্তি ওর সঙ্গে ছিল।
57 But he said, Woman, it is not true; I have no knowledge of him.
৫৭কিন্তু তিনি অস্বীকার করে বললেন, না, নারী! আমি ওকে চিনি না।
58 And after a little time, another saw him and said, You are one of them; and he said, Man, I am not.
৫৮একটু পরে আর একজন তাকে দেখে বলল, তুমিও তাদের একজন। পিতর বললেন, না, আমি নই।
59 And after about an hour, another man said, with decision, Certainly this man was with him, for he is a Galilaean.
৫৯ঘন্টাখানেক পরে আর একজন জোর দিয়ে বলল, সত্যি, এ ব্যক্তিও তাঁর সঙ্গে ছিল, কারণ এ গালীলীয় লোক।
60 And Peter said, Man, I have no knowledge of these things of which you are talking. And straight away, while he was saying these words, there came the cry of a cock.
৬০তখন পিতর বললেন, দেখ, তুমি কি বলছ, আমি বুঝতে পারছি না। তিনি কথা বলছিলেন, আর অমনি মোরগ ডেকে উঠল।
61 And the Lord, turning, gave Peter a look. And the words of the Lord came to Peter's mind, how he had said, This night, before the hour of the cock's cry, you will be false to me three times.
৬১আর প্রভু মুখ ফিরিয়ে পিতরের দিকে নজর দিলেন; তাতে প্রভু এই যে কথা বলেছিলেন, “আজ মোরগ ডাকবার আগে তুমি তিনবার আমাকে অস্বীকার করবে।” তা পিতরের মনে পড়ল।
62 And he went out, weeping bitterly.
৬২আর তিনি বাইরে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন।
63 And the men in whose hands Jesus was, made sport of him and gave him blows.
৬৩আর যে লোকেরা যীশুকে ধরেছিল, তারা তাঁকে ঠাট্টা ও মারধর করতে শুরু করল।
64 And, covering his eyes, they said to him, Are you prophet enough to say who gave you that blow?
৬৪আর তাঁর চোখ ঢেকে জিজ্ঞাসা করল, ভাববাণী বল দেখি, “কে তোকে মারলো?”
65 And they said a number of other evil things against him.
৬৫আর তারা ঈশ্বরনিন্দা করে তাঁর বিরুদ্ধে আরো অনেক কথা বলতে লাগল।
66 And when it was day, the rulers of the people came together, with the chief priests and the scribes, and they took him before their Sanhedrin, saying,
৬৬যখন দিন হল, তখন লোকদের প্রাচীন নেতারা, প্রধান যাজকেরা ও ব্যবস্থার শিক্ষক একসঙ্গে মিলিত হল এবং নিজেদের সভার মধ্যে তাঁকে নিয়ে এসে বলল।
67 If you are the Christ, say so. But he said, If I say so you will not have belief;
৬৭তুমি যদি সেই খ্রীষ্ট হও, তবে আমাদের বল, তিনি তাদের বললেন, “যদি তোমাদের বলি, তোমরা বিশ্বাস করবে না;
68 And if I put a question to you, you will not give an answer.
৬৮আর যদি তোমাদের জিজ্ঞাসা করি, কোনো উত্তর দেবে না;”
69 But in the future the Son of man will be seated at the right hand of the power of God.
৬৯কিন্তু এখন থেকে মনুষ্যপুত্র ঈশ্বরের শক্তির ডান পাশে বসে থাকবেন।
70 And they all said, Are you then the Son of God? and he said, You say that I am.
৭০তখন সবাই বলল, তবে তুমি কি ঈশ্বরের পুত্র? তিনি তাদের বললেন, তোমরাই তো বলছ যে, “আমিই সেই।”
71 And they said, What more need have we of witness? we have the very words of his mouth.
৭১তখন তারা বলল, “আর সাক্ষ্যে আমাদের কি প্রয়োজন? আমরা নিজেরাই তো তাঁর মুখে শুনলাম।”
