< মথি 6 >

1 “সতর্ক থেকো তোমরা যেন প্রকাশ্যে কোনো লোক-দেখানো ধর্মকর্ম না করো। যদি করো, তাহলে তোমরা তোমাদের স্বর্গস্থ পিতার কাছ থেকে কোনো পুরস্কারই পাবে না।
সাৱধানা ভৱত, মনুজান্ দৰ্শযিতুং তেষাং গোচৰে ধৰ্ম্মকৰ্ম্ম মা কুৰুত, তথা কৃতে যুষ্মাকং স্ৱৰ্গস্থপিতুঃ সকাশাৎ কিঞ্চন ফলং ন প্ৰাপ্স্যথ|
2 “তাই তোমরা যখন কোনো দরিদ্র মানুষকে দান করো, তখন ভণ্ডেরা যেমন সমাজভবনগুলিতে বা পথে পথে মানুষদের কাছে প্রশংসা পাওয়ার জন্য তূরী বাজিয়ে ঘোষণা করে, তোমরা তেমন কোরো না। আমি তোমাদের সত্যি বলছি, তারা তাদের পুরস্কার পেয়ে গেছে।
ৎৱং যদা দদাসি তদা কপটিনো জনা যথা মনুজেভ্যঃ প্ৰশংসাং প্ৰাপ্তুং ভজনভৱনে ৰাজমাৰ্গে চ তূৰীং ৱাদযন্তি, তথা মা কুৰি, অহং তুভ্যং যথাৰ্থং কথযামি, তে স্ৱকাযং ফলম্ অলভন্ত|
3 কিন্তু যখন তুমি দরিদ্রদের দান করো, তোমার ডান হাত কী করছে, তা যেন তোমার বাঁ হাত জানতে না পায়, যেন তোমার দান গোপনে হয়।
কিন্তু ৎৱং যদা দদাসি, তদা নিজদক্ষিণকৰো যৎ কৰোতি, তদ্ ৱামকৰং মা জ্ঞাপয|
4 তাহলে তোমার পিতা, যিনি গোপনে সবকিছু দেখেন, তিনি তোমাকে পুরস্কার দেবেন।
তেন তৱ দানং গুপ্তং ভৱিষ্যতি যস্তু তৱ পিতা গুপ্তদৰ্শী, স প্ৰকাশ্য তুভ্যং ফলং দাস্যতি|
5 “আর তোমরা যখন প্রার্থনা করো, তখন ভণ্ডদের মতো কোরো না, কারণ তারা সমাজভবনগুলিতে বা পথের কোণে কোণে দাঁড়িয়ে লোক-দেখানো প্রার্থনা করতে ভালোবাসে। আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, তারা তাদের পুরস্কার পেয়ে গেছে।
অপৰং যদা প্ৰাৰ্থযসে, তদা কপটিনইৱ মা কুৰু, যস্মাৎ তে ভজনভৱনে ৰাজমাৰ্গস্য কোণে তিষ্ঠন্তো লোকান্ দৰ্শযন্তঃ প্ৰাৰ্থযিতুং প্ৰীযন্তে; অহং যুষ্মান্ তথ্যং ৱদামি, তে স্ৱকীযফলং প্ৰাপ্নুৱন্|
6 কিন্তু তুমি যখন প্রার্থনা করো তখন ঘরে যাও, দরজা বন্ধ করো ও তোমার পিতা যিনি অদৃশ্য হলেও উপস্থিত—তাঁর কাছে প্রার্থনা করো। এতে তোমার পিতা, যিনি গোপনে সবকিছু দেখেন, তিনি তোমাকে পুরস্কৃত করবেন।
তস্মাৎ প্ৰাৰ্থনাকালে অন্তৰাগাৰং প্ৰৱিশ্য দ্ৱাৰং ৰুদ্ৱ্ৱা গুপ্তং পশ্যতস্তৱ পিতুঃ সমীপে প্ৰাৰ্থযস্ৱ; তেন তৱ যঃ পিতা গুপ্তদৰ্শী, স প্ৰকাশ্য তুভ্যং ফলং দাস্যতি
7 আর তুমি প্রার্থনা করার সময় পরজাতীয়দের মতো অর্থহীন পুনরাবৃত্তি কোরো না, কারণ তারা মনে করে, বাগবাহুল্যের জন্যই তারা প্রার্থনার উত্তর পাবে।
অপৰং প্ৰাৰ্থনাকালে দেৱপূজকাইৱ মুধা পুনৰুক্তিং মা কুৰু, যস্মাৎ তে বোধন্তে, বহুৱাৰং কথাযাং কথিতাযাং তেষাং প্ৰাৰ্থনা গ্ৰাহিষ্যতে|
8 তাদের মতো হোয়ো না, কারণ তোমাদের কী প্রয়োজন তা চাওয়ার পূর্বেই তোমাদের পিতা জানেন।
যূযং তেষামিৱ মা কুৰুত, যস্মাৎ যুষ্মাকং যদ্ যৎ প্ৰযোজনং যাচনাতঃ প্ৰাগেৱ যুষ্মাকং পিতা তৎ জানাতি|
9 “অতএব, তোমরা এভাবে প্রার্থনা কোরো: “‘হে আমাদের স্বর্গস্থ পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,
অতএৱ যূযম ঈদৃক্ প্ৰাৰ্থযধ্ৱং, হে অস্মাকং স্ৱৰ্গস্থপিতঃ, তৱ নাম পূজ্যং ভৱতু|
10 তোমার রাজ্য আসুক, তোমার ইচ্ছা যেমন স্বর্গে, তেমন পৃথিবীতেও পূর্ণ হোক।
১০তৱ ৰাজৎৱং ভৱতু; তৱেচ্ছা স্ৱৰ্গে যথা তথৈৱ মেদিন্যামপি সফলা ভৱতু|
11 আমাদের দৈনিক আহার আজ আমাদের দাও।
১১অস্মাকং প্ৰযোজনীযম্ আহাৰম্ অদ্য দেহি|
12 আমরা যেমন আমাদের বিরুদ্ধে অপরাধীদের ক্ষমা করেছি, তেমন তুমিও আমাদের অপরাধসকল ক্ষমা করো।
১২ৱযং যথা নিজাপৰাধিনঃ ক্ষমামহে, তথৈৱাস্মাকম্ অপৰাধান্ ক্ষমস্ৱ|
13 আর আমাদের প্রলোভনে পড়তে দিয়ো না, কিন্তু সেই পাপাত্মা থেকে রক্ষা করো।’
১৩অস্মান্ পৰীক্ষাং মানয, কিন্তু পাপাত্মনো ৰক্ষ; ৰাজৎৱং গৌৰৱং পৰাক্ৰমঃ এতে সৰ্ৱ্ৱে সৰ্ৱ্ৱদা তৱ; তথাস্তু|
14 কারণ তোমরা যদি লোকের অপরাধ ক্ষমা করো, তোমাদের স্বর্গস্থ পিতাও তোমাদের অপরাধ ক্ষমা করবেন।
১৪যদি যূযম্ অন্যেষাম্ অপৰাধান্ ক্ষমধ্ৱে তৰ্হি যুষ্মাকং স্ৱৰ্গস্থপিতাপি যুষ্মান্ ক্ষমিষ্যতে;
15 কিন্তু তোমরা যদি লোকের অপরাধ ক্ষমা না করো, তোমাদের পিতাও তোমাদের অপরাধসকল ক্ষমা করবেন না।
১৫কিন্তু যদি যূযম্ অন্যেষাম্ অপৰাধান্ ন ক্ষমধ্ৱে, তৰ্হি যুষ্মাকং জনকোপি যুষ্মাকম্ অপৰাধান্ ন ক্ষমিষ্যতে|
16 “তোমরা যখন উপোস করো, তখন ভণ্ডদের মতো নিজেদের গুরুগম্ভীর দেখিয়ো না, কারণ তারা নিজেদের মুখমণ্ডল মলিন করে লোকদের দেখায় যে তারা উপোস করছে। আমি তোমাদের সত্যি বলছি, তারা তাদের পুরস্কার পেয়ে গেছে।
১৬অপৰম্ উপৱাসকালে কপটিনো জনা মানুষান্ উপৱাসং জ্ঞাপযিতুং স্ৱেষাং ৱদনানি ম্লানানি কুৰ্ৱ্ৱন্তি, যূযং তইৱ ৱিষণৱদনা মা ভৱত; অহং যুষ্মান্ তথ্যং ৱদামি তে স্ৱকীযফলম্ অলভন্ত|
17 কিন্তু তুমি যখন উপোস করো, তোমার মাথায় তেল দিয়ো ও মুখ ধুয়ো,
১৭যদা ৎৱম্ উপৱসসি, তদা যথা লোকৈস্ত্ৱং উপৱাসীৱ ন দৃশ্যসে, কিন্তু তৱ যোঽগোচৰঃ পিতা তেনৈৱ দৃশ্যসে, তৎকৃতে নিজশিৰসি তৈলং মৰ্দ্দয ৱদনঞ্চ প্ৰক্ষালয;
18 ফলে তুমি যে উপোস করছ, তা যেন লোকদের কাছে স্পষ্ট না হয়, কেবলমাত্র তোমার পিতার কাছেই স্পষ্ট হয় যিনি অদৃশ্য। এতে তোমার পিতা, যিনি গোপনে সব দেখেন, তিনি তোমাকে পুরস্কৃত করবেন।
১৮তেন তৱ যঃ পিতা গুপ্তদৰ্শী স প্ৰকাশ্য তুভ্যং ফলং দাস্যতি|
19 “তোমরা নিজেদের জন্য পৃথিবীতে ধন সঞ্চয় কোরো না। এখানে কীটপতঙ্গ ও মরচে তা নষ্ট করে এবং চোর সিঁধ কেটে চুরি করে।
১৯অপৰং যত্ৰ স্থানে কীটাঃ কলঙ্কাশ্চ ক্ষযং নযন্তি, চৌৰাশ্চ সন্ধিং কৰ্ত্তযিৎৱা চোৰযিতুং শক্নুৱন্তি, তাদৃশ্যাং মেদিন্যাং স্ৱাৰ্থং ধনং মা সংচিনুত|
20 কিন্তু নিজেদের জন্য স্বর্গে ধন সঞ্চয় করো, যেখানে কীটপতঙ্গ ও মরচে তা নষ্ট করতে পারে না এবং চোরেও সিঁধ কেটে চুরি করতে পারে না।
২০কিন্তু যত্ৰ স্থানে কীটাঃ কলঙ্কাশ্চ ক্ষযং ন নযন্তি, চৌৰাশ্চ সন্ধিং কৰ্ত্তযিৎৱা চোৰযিতুং ন শক্নুৱন্তি, তাদৃশে স্ৱৰ্গে ধনং সঞ্চিনুত|
21 কারণ যেখানে তোমাদের ধন থাকবে, সেখানেই তোমাদের মন পড়ে থাকবে।
২১যস্মাৎ যত্ৰ স্থানে যুষ্মাংক ধনং তত্ৰৈৱ খানে যুষ্মাকং মনাংসি|
22 “চোখ শরীরের প্রদীপ। তোমার দুই চোখ যদি নির্মল হয়, তাহলে তোমার সমস্ত শরীর আলোময় হয়ে উঠবে।
২২লোচনং দেহস্য প্ৰদীপকং, তস্মাৎ যদি তৱ লোচনং প্ৰসন্নং ভৱতি, তৰ্হি তৱ কৃৎস্নং ৱপু ৰ্দীপ্তিযুক্তং ভৱিষ্যতি|
23 কিন্তু তোমার চোখ যদি মন্দ হয়, তোমার সমস্ত শরীর অন্ধকারে ছেয়ে যাবে। তোমার ভিতরের আলো যদি অন্ধকারময় হয়ে ওঠে, তবে সেই অন্ধকার কতই না ভয়ংকর!
২৩কিন্তু লোচনেঽপ্ৰসন্নে তৱ কৃৎস্নং ৱপুঃ তমিস্ৰযুক্তং ভৱিষ্যতি| অতএৱ যা দীপ্তিস্ত্ৱযি ৱিদ্যতে, সা যদি তমিস্ৰযুক্তা ভৱতি, তৰ্হি তৎ তমিস্ৰং কিযন্ মহৎ|
24 “কেউই দুজন মনিবের সেবা করতে পারে না। সে হয় একজনকে ঘৃণা করে অপরজনকে ভালোবাসবে, নয়তো সে একজনের অনুগত হয়ে অপরজনকে অবজ্ঞা করবে। তোমরা ঈশ্বর ও অর্থ, এই দুয়ের সেবা করতে পারো না।
২৪কোপি মনুজো দ্ৱৌ প্ৰভূ সেৱিতুং ন শক্নোতি, যস্মাদ্ একং সংমন্য তদন্যং ন সম্মন্যতে, যদ্ৱা একত্ৰ মনো নিধায তদন্যম্ অৱমন্যতে; তথা যূযমপীশ্ৱৰং লক্ষ্মীঞ্চেত্যুভে সেৱিতুং ন শক্নুথ|
25 “এই কারণে আমি তোমাদের বলছি, তোমাদের জীবনের বিষয়ে দুশ্চিন্তা কোরো না, তোমরা কী খাবে বা পান করবে; বা শরীরের বিষয়ে, কী পোশাক পড়বে। খাবারের চেয়ে জীবন কি বড়ো বিষয় নয় এবং পোশাকের চেয়ে শরীর কি বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়?
২৫অপৰম্ অহং যুষ্মভ্যং তথ্যং কথযামি, কিং ভক্ষিষ্যামঃ? কিং পাস্যামঃ? ইতি প্ৰাণধাৰণায মা চিন্তযত; কিং পৰিধাস্যামঃ? ইতি কাযৰক্ষণায ন চিন্তযত; ভক্ষ্যাৎ প্ৰাণা ৱসনাঞ্চ ৱপূংষি কিং শ্ৰেষ্ঠাণি ন হি?
26 আকাশের পাখিদের দিকে তাকিয়ে দেখো; তারা বীজবপন করে না, ফসল কাটে না, বা গোলায় সঞ্চয়ও করে না; তবুও তোমাদের স্বর্গস্থ পিতা তাদের খাবার জুগিয়ে দেন। তোমরা কি তাদের চেয়েও অনেক বেশি মূল্যবান নও?
২৬ৱিহাযসো ৱিহঙ্গমান্ ৱিলোকযত; তৈ ৰ্নোপ্যতে ন কৃত্যতে ভাণ্ডাগাৰে ন সঞ্চীযতেঽপি; তথাপি যুষ্মাকং স্ৱৰ্গস্থঃ পিতা তেভ্য আহাৰং ৱিতৰতি|
27 দুশ্চিন্তা করে তোমাদের কেউ কি নিজের আয়ু এক ঘণ্টাও বৃদ্ধি করতে পারে?
২৭যূযং তেভ্যঃ কিং শ্ৰেষ্ঠা ন ভৱথ? যুষ্মাকং কশ্চিৎ মনুজঃ চিন্তযন্ নিজাযুষঃ ক্ষণমপি ৱৰ্দ্ধযিতুং শক্নোতি?
28 “আর পোশাকের বিষয়ে তোমরা কেন দুশ্চিন্তা করো? দেখো, মাঠের লিলি ফুল কীভাবে বিকশিত হয়। তারা পরিশ্রম করে না, সুতোও কাটে না।
২৮অপৰং ৱসনায কুতশ্চিন্তযত? ক্ষেত্ৰোৎপন্নানি পুষ্পাণি কথং ৱৰ্দ্ধন্তে তদালোচযত| তানি তন্তূন্ নোৎপাদযন্তি কিমপি কাৰ্য্যং ন কুৰ্ৱ্ৱন্তি;
29 তবুও আমি তোমাদের বলছি, রাজা শলোমনও তার সমস্ত মহিমায় এদের একটিরও মতো সুশোভিত ছিলেন না।
২৯তথাপ্যহং যুষ্মান্ ৱদামি, সুলেমান্ তাদৃগ্ ঐশ্ৱৰ্য্যৱানপি তৎপুষ্পমিৱ ৱিভূষিতো নাসীৎ|
30 মাঠের যে ঘাস আজ আছে, অথচ আগামীকাল আগুনে নিক্ষিপ্ত করা হবে, ঈশ্বর যদি সেগুলিকে এত সুশোভিত করে থাকেন, তাহলে ওহে অল্পবিশ্বাসীরা, তিনি কি তোমাদের আরও বেশি সুশোভিত করবেন না?
৩০তস্মাৎ ক্ষদ্য ৱিদ্যমানং শ্চঃ চুল্ল্যাং নিক্ষেপ্স্যতে তাদৃশং যৎ ক্ষেত্ৰস্থিতং কুসুমং তৎ যদীশ্চৰ ইত্থং বিভূষযতি, তৰ্হি হে স্তোকপ্ৰত্যযিনো যুষ্মান্ কিং ন পৰিধাপযিষ্যতি?
31 সেই কারণে, ‘আমরা কী খাব?’ বা ‘আমরা কী পান করব?’ বা ‘আমরা কী পরব?’ এসব নিয়ে তোমরা দুশ্চিন্তা কোরো না।
৩১তস্মাৎ অস্মাভিঃ কিমৎস্যতে? কিঞ্চ পাযিষ্যতে? কিং ৱা পৰিধাযিষ্যতে, ইতি ন চিন্তযত|
32 কারণ পরজাতীয়রাই এই সমস্ত বিষয়ে ব্যতিব্যস্ত হয়ে থাকে, অথচ তোমাদের স্বর্গস্থ পিতা জানেন যে এগুলো তোমাদের প্রয়োজন।
৩২যস্মাৎ দেৱাৰ্চ্চকা অপীতি চেষ্টন্তে; এতেষু দ্ৰৱ্যেষু প্ৰযোজনমস্তীতি যুষ্মাকং স্ৱৰ্গস্থঃ পিতা জানাতি|
33 কিন্তু তোমরা প্রথমে তাঁর রাজ্য ও ধার্মিকতার অন্বেষণ করো, তাহলে এই সমস্ত বিষয়ও তোমাদের দেওয়া হবে।
৩৩অতএৱ প্ৰথমত ঈশ্ৱৰীযৰাজ্যং ধৰ্ম্মঞ্চ চেষ্টধ্ৱং, তত এতানি ৱস্তূনি যুষ্মভ্যং প্ৰদাযিষ্যন্তে|
34 অতএব, কালকের বিষয়ে দুশ্চিন্তা কোরো না, কারণ কাল স্বয়ং নিজের বিষয়ে দুশ্চিন্তা করবে। প্রত্যেকটি দিনের কষ্ট প্রতিটি দিনের জন্য যথেষ্ট।
৩৪শ্ৱঃ কৃতে মা চিন্তযত, শ্ৱএৱ স্ৱযং স্ৱমুদ্দিশ্য চিন্তযিষ্যতি; অদ্যতনী যা চিন্তা সাদ্যকৃতে প্ৰচুৰতৰা|

< মথি 6 >