গণনা পুস্তক 34
১সদাপ্রভু মোশিকে বললেন,
2 ২ “তুমি ইস্ৰায়েলৰ সন্তান সকলক এই আজ্ঞা দিয়া, তেওঁলোকক এই কথা কোৱা, ‘যেতিয়া তোমালোক কনান দেশত সোমাবা, তোমালোকে অধিকাৰৰ অৰ্থে পাব লগা দেশ এই, চাৰিসীমা অনুসাৰে এয়ে কনান দেশ,
২“তুমি ইস্রায়েল সন্তানদের আদেশ দাও, তাদেরকে বল, ‘যখন তোমরা কনান দেশে প্রবেশ করবে, তোমরা অধিকারের জন্য যে দেশ পাবে, চারদিকের সীমানা অনুসারে সেই কনান দেশ।
3 ৩ তেতিয়া ইদোমৰ কাষত থকা ছিন মৰুভূমিৰ পৰা তোমালোকৰ দক্ষিণ অঞ্চল হ’ব; তোমালোকৰ দক্ষিণ সীমা লৱণ-সমুদ্ৰৰ অন্তৰ পৰা পূৱফালে হ’ব।
৩ইদোমের কাছে অবস্থিত সিন মরুভূমি থেকে তোমাদের দক্ষিণ অঞ্চল হবে ও পূর্বদিকে লবণ সমুদ্রের শেষভাগ থেকে তোমাদের দক্ষিণ সীমানা হবে।
4 ৪ আৰু তোমালোকৰ সীমা পৰ্ব্বত পাৰ হৈ যোৱা অক্ৰব্বীম নামেৰে ঠাইৰ দক্ষিণে ঘূৰি ছিনলৈকে যাব আৰু কাদেচ-বৰ্ণেয়াৰ দক্ষিণফালে ওলাব আৰু হচৰ-অদ্দৰ ওলাই অচমোনলৈকে যাব।
৪তোমাদের সীমানা অক্রব্বীম আরোহণ পথের দক্ষিণ দিকে ফিরে সিন পর্যন্ত যাবে এবং কাদেশ বার্নিয়ার দক্ষিণ প্রান্ত দিয়ে গিয়ে হৎসর-অদরে এসে অস্মোন পর্যন্ত যাবে।
৫পরে ঐ সীমানা অস্মোন থেকে মিশরের নদী পর্যন্ত বেড়িয়ে আসবে এবং মহাসমুদ্র পর্যন্ত এই সীমানার শেষ হবে।
৬পশ্চিম সীমানার জন্য মহাসমুদ্র তোমাদের পক্ষে থাকল, এটাই তোমাদের পশ্চিম সীমানা হবে।
৭তোমাদের উত্তর সীমানা এটা; তোমরা মহাসমুদ্র থেকে নিজেদের জন্য হোর পর্বত লক্ষ্য করবে।
৮হোর পর্বত থেকে হমাতের প্রবেশস্থান লক্ষ্য করবে। সেখান থেকে সেই সীমানা সদাদ পর্যন্ত ছড়িয়ে যাবে।
৯তখন সেই সীমানা সিফ্রোণ পর্যন্ত যাবে ও হৎসর-ঐনন পর্যন্ত ছড়িয়ে যাবে; এটাই তোমাদের উত্তর সীমানা হবে।
১০তখন পূর্ব সীমানার জন্য তোমরা হৎসর ঐনন থেকে শফাম লক্ষ্য করবে।
11 ১১ পাছত সেই সীমা চফামৰ পৰা ঐনৰ পূৱফাল হৈ ৰিব্লালৈ নামি যাব; সেয়ে আৰু নামি কিন্নেৰৎ সাগৰৰ পূৱ চুকত লাগিব।
১১তখন সেই সীমানা শফাম থেকে ঐনের পূর্ব দিক হয়ে রিব্লা পর্যন্ত নেমে যাবে; সে সীমানা নেমে পূর্বদিকে কিন্নেরৎ হ্রদের তট পর্যন্ত যাবে।
12 ১২ পাছত সেই সীমা যৰ্দ্দনলৈ নামি লৱণ-সমুদ্ৰত তাৰ শেষ হ’ব। সেই চাৰিফালৰ সীমা অনুসাৰেই তোমালোকৰ দেশ হ’ব’।”
১২তখন সেই সীমানা যর্দ্দন দিয়ে যাবে এবং লবণ সমুদ্র পর্যন্ত ছড়িয়ে যাবে; চারদিকের সীমানা অনুসারে এই তোমাদের দেশ হবে’।”
13 ১৩ পুনৰায় মোচিয়ে ইস্ৰায়েলৰ সন্তান সকলক এই আজ্ঞা কৰিলে, “যি দেশ তোমালোকে চিঠি-খেলেৰে অধিকাৰ কৰিবা, যি দেশ যিহোৱাই ন ফৈদ আৰু আধা ফৈদক দিবলৈ আজ্ঞা কৰিছে, সেয়ে এই দেশ।
১৩তখন মোশি ইস্রায়েল সন্তানদের এই আদেশ দিলেন, “যে দেশ তোমরা গুলিবাঁটের মাধ্যমে অধিকার করবে, সদাপ্রভু সাড়ে নয় বংশকে যে দেশ দিতে আদেশ করেছেন এই সেই দেশ।
14 ১৪ কিয়নো নিজ নিজ পিতৃ-বংশ অনুসাৰে ৰূবেণৰ সন্তান সকলৰ ফৈদ আৰু নিজ নিজ পিতৃ-বংশ অনুসাৰে গাদৰ সন্তান সকলৰ ফৈদ আৰু মনচিৰ আধা ফৈদে নিজ নিজ উত্তৰাধিকাৰ ল’লে।
১৪কারণ নিজেদের পূর্বপুরুষদের বংশ অনুসারে রূবেণ সন্তানদের বংশ, নিজেদের পূর্বপুরুষদের বংশ অনুসারে গাদ সন্তানদের বংশ নিজের অধিকার পেয়েছে ও মনঃশির অর্ধেক বংশও পেয়েছে।
১৫যিরীহোর কাছে অবস্থিত যর্দ্দনের পূর্বপারে সূর্য্যোদয়ের দিকে সেই আড়াই বংশ নিজেদের অধিকার পেয়েছে।”
১৬সদাপ্রভু মোশিকে বললেন,
১৭“যারা তোমাদের অধিকারের জন্য দেশ ভাগ করে দেবে, তাদের নাম এই; ইলীয়াসর যাজক ও নূনের ছেলে যিহোশূয়।
১৮তোমরা প্রত্যেক বংশ থেকে একজন করে নেতাকে দেশ ভাগ করার জন্য গ্রহণ করবে।
১৯সেই ব্যক্তিদের নাম এই, যিহূদা বংশের যিফূন্নির ছেলে কালেব।
২০শিমিয়োন সন্তানদের বংশের অম্মীহূদের ছেলে শমূয়েল।
২১বিন্যামীন বংশের কিশ্লোনের ছেলে ইলীদদ।
২২দান সন্তানদের বংশশের নেতা যগ্লির ছেলে বুক্কি।
২৩যোষেফের ছেলেদের মধ্যে মনঃশি সন্তানদের বংশের নেতা এফোদের ছেলে হন্নীয়েল।
২৪ইফ্রয়িম সন্তানদের বংশের নেতা শিপ্তনের ছেলে কমূয়েল।
২৫সবূলূন সন্তানদের বংশের নেতা পর্ণকের ছেলে ইলীষাফণ।
২৬ইষাখর সন্তানদের বংশের নেতা অসসনের ছেলে পল্টিয়েল।
২৭আশের সন্তানদের বংশের নেতা শলোমির ছেলে অহীহূদ।
২৮নপ্তালি সন্তানদের বংশের নেতা অম্মীহূদের ছেলে পদহেল।”
29 ২৯ কনান দেশত ইস্ৰায়েলৰ সন্তান সকলৰ কাৰণে উত্তৰাধীকাৰ ভাগ কৰি দিবলৈ যিহোৱাই এই সকলো লোকক আজ্ঞা কৰিলে।
২৯কনান দেশে ইস্রায়েল সন্তানদের জন্য অধিকার ভাগ করে দিতে সদাপ্রভু এইসব লোককে আদেশ করলেন।
