ՂՈԻԿԱՍ 2
1 Այդ օրերը Օգոստոս կայսրէն հրամանագիր ելաւ, որ ամբողջ երկրագունդը արձանագրուի:
সেই সময়, সম্রাট অগাস্টাস, এক হুকুম জারি করলেন যে, সমগ্র রোমীয় জগতে লোকগণনা করা হবে।
2 (Այս առաջին աշխարհագիրը եղաւ՝ երբ Կիւրենոս Սուրիայի վրայ կառավարիչ էր: )
সিরিয়ার শাসনকর্তা কুরিণিয়ের সময় এটিই ছিল প্রথম জনগণনা।
3 Բոլորը կ՚երթային արձանագրուելու, իւրաքանչիւրը՝ իր քաղաքին մէջ:
আর নাম তালিকাভুক্তির জন্য প্রত্যেকেই নিজের নিজের নগরে গেল।
4 Յովսէփ ալ՝ Գալիլեայէն, Նազարէթ քաղաքէն, բարձրացաւ դէպի Հրէաստան՝ Դաւիթի քաղաքը, որ Բեթլեհէմ կը կոչուի, (քանի ինք Դաւիթի տունէն եւ գերդաստանէն էր, )
যোষেফও দাউদের কুল ও বংশজাত পুরুষ হিসেবে, গালীলের নাসরৎ নগর থেকে যিহূদিয়ার অন্তর্গত দাউদের নগর বেথলেহেমের উদ্দেশে যাত্রা করলেন।
5 արձանագրուելու Մարիամի հետ, որ իր նշանածն էր ու յղի էր:
তিনি তাঁর বাগদত্তা স্ত্রী মরিয়মকে নিয়ে সেখানে নাম তালিকাভুক্তির জন্য গেলেন। মরিয়ম তখন সন্তানের জন্মের প্রতীক্ষায় ছিলেন।
6 Երբ անոնք հոն էին՝ անոր ծնանելու օրերը լրացան.
তাঁরা যখন সেখানে ছিলেন, তখন সন্তানের জন্ম দেওয়ার সময় ঘনিয়ে এল।
7 եւ իր անդրանիկ որդին ծնաւ, խանձարուրով փաթթեց զայն ու մսուրին մէջ պառկեցուց, որովհետեւ իջեւանին մէջ տեղ չկար իրենց:
মরিয়ম তাঁর প্রথম সন্তান, এক পুত্রের জন্ম দিলেন এবং শিশুটিকে কাপড়ে জড়িয়ে জাবপাত্রে শুইয়ে রাখলেন, কারণ পান্থশালায় তাদের জন্য কোনো স্থান ছিল না।
8 Այդ երկրամասը դաշտաբնակ հովիւներ կային, որոնք իրենց հօտերը կը պահպանէին գիշերուան մէջ:
আশেপাশের মাঠে কয়েকজন মেষপালক অবস্থিতি করছিল। তারা রাত্রিবেলা তাদের মেষপাল পাহারা দিচ্ছিল।
9 Եւ ահա՛ Տէրոջ հրեշտակը անոնց վրայ հասաւ, Տէրոջ փառքը անոնց շուրջը փայլեցաւ, ու սաստիկ վախցան:
প্রভুর এক দূত তাদের সামনে আবির্ভূত হলেন, ও প্রভুর প্রতাপ তাদের চারপাশে উজ্জ্বল হওয়ায় তারা ভীতচকিত হয়ে উঠল।
10 Բայց հրեշտակը ըսաւ անոնց. «Մի՛ վախնաք, որովհետեւ ահա՛ ես մեծ ուրախութեան աւետիս մը կու տամ ձեզի, որ ամբողջ ժողովուրդին պիտի ըլլայ.
কিন্তু দূত তাদের বললেন, “ভয় কোরো না, আমি তোমাদের কাছে এক মহা আনন্দের সুসমাচার নিয়ে এসেছি—এই আনন্দ হবে সব মানুষেরই জন্য।
11 որովհետեւ այսօր՝ Դաւիթի քաղաքին մէջ՝ Փրկիչ մը ծնաւ ձեզի, որ Օծեալ Տէրն է:
আজ দাউদের নগরে তোমাদের জন্য এক উদ্ধারকর্তা জন্মগ্রহণ করেছেন, তিনি খ্রীষ্ট প্রভু।
12 Եւ սա՛ ձեզի նշան մը պիտի ըլլայ. երախայ մը պիտի գտնէք՝ խանձարուրով փաթթուած ու մսուրի մէջ պառկած»:
তোমাদের কাছে এই হবে চিহ্ন: তোমরা কাপড়ে জড়ানো এক শিশুকে জাবপাত্রে শুইয়ে রাখা অবস্থায় দেখতে পাবে।”
13 Յանկարծ այդ հրեշտակին հետ երկնային զօրքերու բազմութիւն մը եղաւ, որոնք Աստուած կը գովաբանէին եւ կ՚ըսէին.
হঠাৎই বিশাল এক স্বর্গীয় দূতবাহিনী ওই দূতের সঙ্গে সম্মিলিত হয়ে ঈশ্বরের বন্দনা করে বলতে লাগলেন,
14 «Ամենաբարձր վայրերուն մէջ՝ Աստուծոյ փա՜ռք, երկրի վրայ՝ խաղաղութի՜ւն, մարդոց մէջ՝ բարեացակամութի՜ւն»:
“ঊর্ধ্বতমলোকে ঈশ্বরের মহিমা, আর পৃথিবীতে তাঁর প্রীতির পাত্র সব মানুষের মাঝে শান্তি।”
15 Երբ հրեշտակները երկինք վերցուեցան անոնցմէ, հովիւները ըսին իրարու. «Եկէ՛ք, երթա՛նք մինչեւ Բեթլեհէմ, ու տեսնե՛նք թէ ի՛նչ է այս եղած բանը՝ որ Տէրը գիտցուց մեզի»:
স্বর্গদূতেরা তাদের ছেড়ে স্বর্গে ফিরে যাওয়ার পরে মেষপালকেরা নিজেদের মধ্যে বলাবলি করল, “চলো, প্রভু আমাদের যে ঘটনার কথা জানালেন, আমরা বেথলেহেমে গিয়ে তা দেখে আসি।”
16 Ուստի գացին աճապարելով, եւ գտան Մարիամն ու Յովսէփը, եւ մսուրին մէջ պառկած երախան:
তারা দ্রুত সেখানে গিয়ে মরিয়ম, যোষেফ ও জাবপাত্রে শুইয়ে রাখা শিশুটিকে দেখতে পেল।
17 Երբ տեսան, գիտցուցին այն խօսքը՝ որ այս մանուկին մասին ըսուեցաւ իրենց:
তারা শিশুটিকে দর্শন করার পর তাঁর সম্পর্কে যে কথা বলা হয়েছিল, সেই কথা চারদিকে ছড়িয়ে দিল।
18 Բոլոր լսողները կը զարմանային այն բաներուն վրայ, որ հովիւները կը պատմէին իրենց:
যারা মেষপালকদের এই কথা শুনল, তারা সবাই হতচকিত হল।
19 Իսկ Մարիամ կը պահէր այս բոլոր բաները իր սիրտին մէջ, եւ կը խորհրդածէր:
কিন্তু মরিয়ম এসব বিষয় তাঁর হৃদয়ের মধ্যে সঞ্চয় করে রাখলেন, আর এ নিয়ে চিন্তা করে গেলেন।
20 Յետոյ հովիւները վերադարձան, փառաբանելով ու գովաբանելով Աստուած այն բոլոր բաներուն համար՝ որ լսեցին եւ տեսան, ինչպէս իրենց ըսուած էր:
যেমন তাদের বলা হয়েছিল, তেমনই সব দেখেশুনে মেষপালকেরা ঈশ্বরের গৌরব ও বন্দনা করতে করতে ফিরে গেল।
21 Երբ ութ օրերը լրացան՝ մանուկը տարին թլփատելու: Անոր անունը դրուեցաւ Յիսուս, որ հրեշտակին կոչած անունն էր՝ դեռ ինք մօրը որովայնին մէջ չյղացուած:
আট দিন পরে, শিশুটির সুন্নত অনুষ্ঠানের সময়ে, তাঁর নাম রাখা হল যীশু। শিশুটি মায়ের গর্ভে আসার আগেই স্বর্গদূত তাঁর এই নাম দিয়েছিলেন।
22 Երբ անոնց մաքրութեան օրերը լրացան՝ Մովսէսի Օրէնքին համաձայն, Երուսաղէմ տարին զայն՝ Տէրոջ ներկայացնելու,
মোশির বিধান অনুসারে তাঁদের শুদ্ধকরণের সময় পূর্ণ হওয়ার পর, যোষেফ ও মরিয়ম যীশুকে জেরুশালেমের মন্দিরে প্রভুর সান্নিধ্যে উপস্থিত করার জন্য নিয়ে গেলেন, যেমন
23 (ինչպէս գրուած է Տէրոջ Օրէնքին մէջ. «Ամէն արու որ արգանդ կը բանայ՝ պիտի կոչուի “Տէրոջ սրբացած”», )
প্রভুর বিধান লেখা আছে, “প্রত্যেক প্রথমজাত পুরুষসন্তান প্রভুর কাছে উৎসর্গীকৃত হবে,” এবং
24 ու Տէրոջ Օրէնքին մէջ ըսուածին համաձայն զոհ մը ընծայելու՝ զոյգ մը տատրակ, կամ աղաւնիի երկու ձագ:
প্রভুর বিধান অনুযায়ী তারা যেন “এক জোড়া ঘুঘু পাখি বা দুটি কপোতশাবক” বলির জন্য উৎসর্গ করেন।
25 Այդ ատեն՝՝ Երուսաղէմի մէջ մարդ մը կար, որուն անունը Սիմէոն էր: Ան արդար եւ բարեպաշտ էր, Իսրայէլի մխիթարութեան կը սպասէր, ու Սուրբ Հոգին անոր վրայ էր:
সেই সময় জেরুশালেমে শিমিয়োন নামে এক ব্যক্তি ছিলেন। তিনি ছিলেন ধার্মিক ও ভক্তিপরায়ণ। তিনি ইস্রায়েলের সান্ত্বনাপ্রাপ্তির প্রতীক্ষায় ছিলেন এবং পবিত্র আত্মা তাঁর উপর অধিষ্ঠিত ছিলেন।
26 Ան պատգամ ստացած էր Սուրբ Հոգիէն թէ մահ պիտի չտեսնէր՝ մինչեւ որ տեսնէր Տէրոջ Օծեալը:
পবিত্র আত্মা তাঁর কাছে প্রকাশ করেছিলেন যে, প্রভুর মশীহকে দর্শন না করা পর্যন্ত তাঁর মৃত্যু হবে না।
27 Ան ալ՝ առաջնորդուելով Հոգիէն՝ եկաւ տաճարը. ու երբ ծնողները բերին Յիսուս մանուկը՝ որպէսզի Օրէնքին սովորութեան համաձայն կատարեն անոր համար,
আত্মার চালনায় তিনি মন্দির-প্রাঙ্গণে এসে উপস্থিত হলেন। বিধানের প্রথা অনুযায়ী সেই শিশু যীশুর বাবা-মা যখন তাঁকে নিয়ে এলেন,
28 ինք ալ առաւ զայն իր գիրկը, օրհնեց Աստուած եւ ըսաւ.
শিমিয়োন তাঁকে দু-হাতে তুলে নিয়ে ঈশ্বরের স্তুতি করতে লাগলেন এবং বললেন,
29 «Հիմա, Տէ՛ր, արձակէ՛ ծառադ խաղաղութեամբ՝ քու խօսքիդ համաձայն.
“সার্বভৌম প্রভু, তোমার প্রতিশ্রুতিমতো এবার তুমি তোমার দাসকে শান্তিতে বিদায় দাও।
30 որովհետեւ աչքերս տեսան քու փրկութիւնդ՝
কারণ আমার দুই চোখ তোমার পরিত্রাণ দেখেছে,
31 որ պատրաստեցիր բոլոր ժողովուրդներուն առջեւ,
যা তুমি সমস্ত জাতির দৃষ্টিগোচরে প্রস্তুত করেছ,
32 լոյս մը՝ հեթանոսները լուսաւորելու, ու փառք՝ Իսրայէլի, քու ժողովուրդիդ»:
পরজাতিদের কাছে প্রকাশিত হওয়ার জন্য ইনিই সেই জ্যোতি এবং তোমার প্রজা ইস্রায়েল জাতির জন্য গৌরব।”
33 Յովսէփ եւ անոր մայրը զարմացած էին այն բաներուն վրայ՝ որ կը խօսուէին անոր մասին:
যীশুর সম্পর্কে যে কথা বলা হল, তা শুনে তাঁর বাবা-মা চমৎকৃত হলেন।
34 Սիմէոն օրհնեց զանոնք, եւ ըսաւ անոր մօր՝ Մարիամի. «Ահա՛ այս մանուկը սահմանուած է շատ մարդոց իյնալուն ու ելլելուն համար՝ Իսրայէլի մէջ, եւ հակաճառութեան նշան մը ըլլալու համար.
তখন শিমিয়োন তাঁদের আশীর্বাদ করলেন এবং যীশুর মা মরিয়মকে বললেন, “এই শিশু হবেন ইস্রায়েলের অনেকের পতন ও উত্থানের কারণ এবং ইনি হবেন এক চিহ্নস্বরূপ, যার বিরুদ্ধতা করবে অনেকে,
35 (եւ քու սիրտիդ մէջէն ալ թուր մը պիտի անցնի՝՝.) որպէսզի շատ սիրտերու մտածումները յայտնուին»:
ফলে অনেকের হৃদয় হবে উদ্ঘাটিত; আর একটি তরোয়াল তোমারও প্রাণকে বিদ্ধ করবে।”
36 Նաեւ հոն էր Աննա մարգարէուհին, Փանուէլի աղջիկը, Ասերի տոհմէն: Ան յառաջացած տարիք ունէր. ամուսինին հետ եօթը տարի ապրած էր իր կուսութենէն ետք,
সেখানে হান্না নামে এক মহিলা ভাববাদী ছিলেন। তিনি ছিলেন আশের বংশীয় পনূয়েলের মেয়ে। তাঁর অনেক বয়স হয়েছিল। বিবাহের পর তিনি স্বামীর সঙ্গে সাত বছর জীবনযাপন করেছিলেন।
37 ու այրի էր՝ գրեթէ ութսունչորս տարեկան: Ան չէր հեռանար տաճարէն, հապա ծոմով եւ աղերսանքով կը պաշտէր Աստուած՝ գիշեր ու ցերեկ:
পরে চুরাশি বছর পর্যন্ত তিনি বিধবার জীবনযাপন করেন। তিনি কখনও মন্দির পরিত্যাগ করে যাননি, বরং তিনি উপোস ও প্রার্থনার সঙ্গে দিনরাত আরাধনা করতেন।
38 Այդ նոյն պահուն ան եկաւ, ներբողեց Տէրը, եւ խօսեցաւ անոր մասին բոլոր անոնց՝ որ Երուսաղէմի մէջ կը սպասէին ազատագրութեան:
তিনি সেই মুহূর্তে তাদের কাছে এগিয়ে এসে ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দিলেন। আর যারা জেরুশালেমের মুক্তির অপেক্ষায় ছিল, তাদের সকলের কাছে শিশুটির বিষয়ে বলতে লাগলেন।
39 Երբ գործադրեցին ամէն բան՝ Տէրոջ Օրէնքին համաձայն, վերադարձան Գալիլեա, իրենց Նազարէթ քաղաքը:
প্রভুর বিধান অনুযায়ী সমস্ত কাজ সম্পাদন করে যোষেফ ও মরিয়ম নিজেদের নগর গালীল প্রদেশের নাসরতে ফিরে গেলেন।
40 Եւ մանուկը կը մեծնար ու հոգիով կը զօրանար՝ իմաստութեամբ լեցուած, եւ Աստուծոյ շնորհքը անոր վրայ էր:
আর বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সেই শিশু বলীয়ান হয়ে উঠলেন; তিনি বিজ্ঞতায় পূর্ণ হলেন এবং তাঁর উপরে ঈশ্বরের অনুগ্রহ রইল।
41 Անոր ծնողները ամէն տարի՝ Զատիկի տօնին՝ կ՚երթային Երուսաղէմ:
যীশুর বাবা-মা প্রতি বছর নিস্তারপর্ব পালন করতে জেরুশালেমে যেতেন।
42 Ու երբ ան եղաւ տասներկու տարեկան, բարձրացան Երուսաղէմ՝ տօնին սովորութեան համաձայն:
তাঁর যখন বারো বছর বয়স, প্রথানুসারে তাঁরা পর্বে যোগ দিতে গেলেন।
43 Երբ օրերը աւարտեցին ու վերադարձան, Յիսուս պատանին մնաց Երուսաղէմ: Բայց Յովսէփ եւ անոր մայրը չէին գիտեր.
পর্ব শেষে তাঁর বাবা-মা যখন ঘরে ফিরে আসছিলেন, কিশোর যীশু জেরুশালেমে রয়ে গেলেন, কিন্তু এ বিষয়ে তাঁরা কিছুই জানতে পারলেন না।
44 հապա կարծելով թէ ան ուղեկիցներուն հետ է՝ մէկ օրուան ճամբայ գացին, ու կը փնտռէին զայն իրենց ազգականներուն եւ ծանօթներուն մէջ:
যীশু তাঁদের দলের সঙ্গেই আছেন, ভেবে নিয়ে তাঁরা একদিনের পথ অতিক্রম করলেন। তারপর তাঁরা তাদের আত্মীয়পরিজন ও বন্ধুবান্ধবদের মধ্যে তাঁর খোঁজ করতে লাগলেন।
45 Երբ չգտան՝ Երուսաղէմ վերադարձան զայն փնտռելու:
যীশুর সন্ধান না পেয়ে, তাঁকে খুঁজতে তাঁরা জেরুশালেমে ফিরে গেলেন।
46 Երեք օր ետք գտան զայն տաճարին մէջ. նստած էր վարդապետներուն հետ, մտիկ կ՚ընէր անոնց եւ բան կը հարցնէր:
তিন দিন পর তাঁরা তাঁকে মন্দির-প্রাঙ্গণে খুঁজে পেলেন এবং দেখলেন, যীশু শাস্ত্রগুরুদের মাঝে বসে তাঁদের কথা শুনছেন, আর বহু প্রশ্ন করছেন।
47 Բոլոր զայն լսողները կը զմայլէին անոր խելքէն ու պատասխաններէն:
তাঁর বুদ্ধিমত্তা ও উত্তর দেওয়ার ক্ষমতায় প্রত্যেক শ্রোতাই বিস্মিত হচ্ছিলেন।
48 Երբ տեսան զայն՝ ապշած մնացին, եւ մայրը ըսաւ անոր. «Որդեա՛կ, ինչո՞ւ ա՛յդպէս ըրիր մեզի. ահա՛ հայրդ ու ես կը փնտռէինք քեզ՝ չափազանց մորմոքած»:
তাঁর বাবা-মা তাঁকে দেখতে পেয়ে আশ্চর্য হলেন। তাঁর মা তাঁকে বললেন, “বৎস, তুমি আমাদের সঙ্গে এরকম আচরণ করলে কেন? তোমার বাবা আর আমি কত ব্যাকুল হয়ে তোমাকে খুঁজছিলাম!”
49 Ըսաւ անոնց. «Ինչո՞ւ կը փնտռէիք զիս. չէի՞ք գիտեր թէ ես պէտք է ըլլամ իմ Հօրս տունը»:
তিনি বললেন, “তোমরা আমার সন্ধান করছিলে কেন? তোমরা কি জানতে না যে, আমাকে আমার পিতার গৃহে থাকতে হবে?”
50 Սակայն անոնք չհասկցան այս խօսքը՝ որ ըսաւ իրենց:
যীশু তাঁদের যে কী বলছিলেন, তা কিন্তু তাঁরা বুঝতে পারলেন না।
51 Յետոյ իջաւ անոնց հետ ու գնաց Նազարէթ, եւ կը հպատակէր անոնց. բայց անոր մայրը այս բոլոր խօսքերը կը պահէր իր սիրտին մէջ:
এরপর তিনি তাঁদের সঙ্গে নাসরতে ফিরে গেলেন ও তাঁদের বাধ্য হয়ে রইলেন। তাঁর মা কিন্তু এই সমস্ত কথা হৃদয়ে সঞ্চয় করে রাখলেন।
52 Յիսուս կը զարգանար իմաստութեամբ ու հասակով, եւ շնորհք գտնելով Աստուծոյ ու մարդոց քով:
আর যীশু জ্ঞানে ও বয়সে বেড়ে উঠতে লাগলেন এবং ঈশ্বর ও মানুষের অনুগ্রহে সমৃদ্ধ হতে থাকলেন।
