< رُوما 8 >

إِذًا لَا شَيْءَ مِنَ ٱلدَّيْنُونَةِ ٱلْآنَ عَلَى ٱلَّذِينَ هُمْ فِي ٱلْمَسِيحِ يَسُوعَ، ٱلسَّالِكِينَ لَيْسَ حَسَبَ ٱلْجَسَدِ بَلْ حَسَبَ ٱلرُّوحِ. ١ 1
অতএব যারা এখন খ্রীষ্ট যীশুতে আছে তাদের আর কোনো শাস্তির যোগ্য অপরাধ নেই।
لِأَنَّ نَامُوسَ رُوحِ ٱلْحَيَاةِ فِي ٱلْمَسِيحِ يَسُوعَ قَدْ أَعْتَقَنِي مِنْ نَامُوسِ ٱلْخَطِيَّةِ وَٱلْمَوْتِ. ٢ 2
কারণ খ্রীষ্ট যীশুতে জীবনের আত্মার যে মূল তত্ত্ব, তা আমাকে পাপের ও মৃত্যুর মূল তথ্য থেকে মুক্ত করেছে।
لِأَنَّهُ مَا كَانَ ٱلنَّامُوسُ عَاجِزًا عَنْهُ، فِي مَا كَانَ ضَعِيفًا بِٱلْجَسَدِ، فَٱللهُ إِذْ أَرْسَلَ ٱبْنَهُ فِي شِبْهِ جَسَدِ ٱلْخَطِيَّةِ، وَلِأَجْلِ ٱلْخَطِيَّةِ، دَانَ ٱلْخَطِيَّةَ فِي ٱلْجَسَدِ، ٣ 3
কারণ আইন কানুন দেহের মাধ্যমে দুর্বল হয়ে পড়ার জন্য যা করতে পারে নি তা ঈশ্বর করেছেন, তিনি নিজের পুত্রকে আমাদের মত পাপময় দেহে এবং পাপের জন্য বলিরূপে পাঠিয়ে দিয়েছেন এবং তিনি পুত্রের দেহের মাধ্যমে পাপের বিচার করে দোষী করলেন।
لِكَيْ يَتِمَّ حُكْمُ ٱلنَّامُوسِ فِينَا، نَحْنُ ٱلسَّالِكِينَ لَيْسَ حَسَبَ ٱلْجَسَدِ بَلْ حَسَبَ ٱلرُّوحِ. ٤ 4
তিনি এটা করেছেন যাতে আইনের বিধিগুলি আমাদের মধ্যে পূর্ণ হয়, আমরা যারা দেহের বশে নয় কিন্তু আত্মার বশে চলি।
فَإِنَّ ٱلَّذِينَ هُمْ حَسَبَ ٱلْجَسَدِ فَبِمَا لِلْجَسَدِ يَهْتَمُّونَ، وَلَكِنَّ ٱلَّذِينَ حَسَبَ ٱلرُّوحِ فَبِمَا لِلرُّوحِ. ٥ 5
কারণ যারা দেহের বশে আছে, তারা দেহের বিষয়ের দিকেই মনোযোগ দেয়; কিন্তু যারা আত্মার অধীনে আছে, তারা আত্মিক বিষয় এর দিকে মনোযোগ দেয়।
لِأَنَّ ٱهْتِمَامَ ٱلْجَسَدِ هُوَ مَوْتٌ، وَلَكِنَّ ٱهْتِمَامَ ٱلرُّوحِ هُوَ حَيَاةٌ وَسَلَامٌ. ٦ 6
কারণ দেহের মনোবৃত্তি হলো মৃত্যু কিন্তু আত্মার মনোবৃত্তি জীবন ও শান্তি।
لِأَنَّ ٱهْتِمَامَ ٱلْجَسَدِ هُوَ عَدَاوَةٌ لِلهِ، إِذْ لَيْسَ هُوَ خَاضِعًا لِنَامُوسِ ٱللهِ، لِأَنَّهُ أَيْضًا لَا يَسْتَطِيعُ. ٧ 7
কারণ দেহের মনোবৃত্তি হলো ঈশ্বরের বিরুদ্ধতা, আর তা ঈশ্বরের আইন মেনে চলতে পারে না, বাস্তবে হতে পারেও না।
فَٱلَّذِينَ هُمْ فِي ٱلْجَسَدِ لَا يَسْتَطِيعُونَ أَنْ يُرْضُوا ٱللهَ. ٨ 8
যারা দেহের অধীনে থাকে তারা ঈশ্বরকে সন্তুষ্ট করতে সক্ষম নয়।
وَأَمَّا أَنْتُمْ فَلَسْتُمْ فِي ٱلْجَسَدِ بَلْ فِي ٱلرُّوحِ، إِنْ كَانَ رُوحُ ٱللهِ سَاكِنًا فِيكُمْ. وَلَكِنْ إِنْ كَانَ أَحَدٌ لَيْسَ لَهُ رُوحُ ٱلْمَسِيحِ، فَذَلِكَ لَيْسَ لَهُ. ٩ 9
যদিও, তোমরা দেহের অধীনে নও কিন্তু আত্মার অধীনে আছ যদি বাস্তবে ঈশ্বরের আত্মা তোমাদের মধ্যে বাস করেন। কিন্তু যদি করো খ্রীষ্টের আত্মা নেই, তবে সে খ্রীষ্টের থেকে নয়।
وَإِنْ كَانَ ٱلْمَسِيحُ فِيكُمْ، فَٱلْجَسَدُ مَيِّتٌ بِسَبَبِ ٱلْخَطِيَّةِ، وَأَمَّا ٱلرُّوحُ فَحَيَاةٌ بِسَبَبِ ٱلْبِرِّ. ١٠ 10
১০যদি খ্রীষ্ট তোমাদের অন্তরে থাকেন, তবে একদিকে দেহ পাপের জন্য মৃত বটে, কিন্তু অন্য দিকে ধার্মিকতার দিক থেকে আত্মা জীবিত।
وَإِنْ كَانَ رُوحُ ٱلَّذِي أَقَامَ يَسُوعَ مِنَ ٱلْأَمْوَاتِ سَاكِنًا فِيكُمْ، فَٱلَّذِي أَقَامَ ٱلْمَسِيحَ مِنَ ٱلْأَمْوَاتِ سَيُحْيِي أَجْسَادَكُمُ ٱلْمَائِتَةَ أَيْضًا بِرُوحِهِ ٱلسَّاكِنِ فِيكُمْ. ١١ 11
১১আর যিনি মৃতদের মধ্য থেকে যীশুকে উঠিয়েছেন, তাঁর আত্মা যদি তোমাদের মধ্যে বাস করেন, তবে যিনি মৃতদের মধ্য থেকে খ্রীষ্ট যীশুকে পুনরুত্থিত করেছেন তিনি তোমাদের অন্তরে বাস করছেন এবং নিজের আত্মার মাধ্যমে তোমাদের মরণশীল দেহকেও জীবিত করবেন।
فَإِذًا أَيُّهَا ٱلْإِخْوَةُ نَحْنُ مَدْيُونُونَ لَيْسَ لِلْجَسَدِ لِنَعِيشَ حَسَبَ ٱلْجَسَدِ. ١٢ 12
১২সুতরাং, হে ভাইয়েরা, আমরা ঋণী কিন্তু দেহের কাছে নয় যে, দেহের ইচ্ছা অনুযায়ী জীবন যাপন করব।
لِأَنَّهُ إِنْ عِشْتُمْ حَسَبَ ٱلْجَسَدِ فَسَتَمُوتُونَ، وَلَكِنْ إِنْ كُنْتُمْ بِٱلرُّوحِ تُمِيتُونَ أَعْمَالَ ٱلْجَسَدِ فَسَتَحْيَوْنَ. ١٣ 13
১৩কারণ যদি দেহের ইচ্ছায় জীবন যাপন কর, তবে তোমরা নিশ্চিত ভাবে মরবে, কিন্তু যদি পবিত্র আত্মাতে দেহের সব খারাপ কাজগুলি মেরে ফেল তবে জীবিত থাকবে।
لِأَنَّ كُلَّ ٱلَّذِينَ يَنْقَادُونَ بِرُوحِ ٱللهِ، فَأُولَئِكَ هُمْ أَبْنَاءُ ٱللهِ. ١٤ 14
১৪কারণ যত লোক ঈশ্বরের আত্মায় পরিচালিত হয় তারা সবাই ঈশ্বরের পুত্র।
إِذْ لَمْ تَأْخُذُوا رُوحَ ٱلْعُبُودِيَّةِ أَيْضًا لِلْخَوْفِ، بَلْ أَخَذْتُمْ رُوحَ ٱلتَّبَنِّي ٱلَّذِي بِهِ نَصْرُخُ: «يَا أَبَا ٱلْآبُ». ١٥ 15
১৫আর তোমরা দাসত্ব করবার জন্য আত্মা পাও নি যে, আবার ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের জন্য আত্মা পেয়েছ, যে মন্দ আত্মার মাধ্যমে আমরা আব্বা, পিতা, বলে ডেকে উঠি।
اَلرُّوحُ نَفْسُهُ أَيْضًا يَشْهَدُ لِأَرْوَاحِنَا أَنَّنَا أَوْلَادُ ٱللهِ. ١٦ 16
১৬পবিত্র আত্মা নিজেই আমাদের আত্মার সঙ্গে সাক্ষ্য দিচ্ছে যে, আমরা ঈশ্বরেরই সন্তান।
فَإِنْ كُنَّا أَوْلَادًا فَإِنَّنَا وَرَثَةٌ أَيْضًا، وَرَثَةُ ٱللهِ وَوَارِثُونَ مَعَ ٱلْمَسِيحِ. إِنْ كُنَّا نَتَأَلَّمُ مَعَهُ لِكَيْ نَتَمَجَّدَ أَيْضًا مَعَهُ. ١٧ 17
১৭যখন আমরা সন্তান, তখন আমরা উত্তরাধিকারী, একদিকে ঈশ্বরের উত্তরাধিকারী এবং অন্য দিকে খ্রীষ্টের সহউত্তরাধিকারী, যদি বাস্তবে আমরা তাঁর সঙ্গে দুঃখভোগ করি, তবে যেন তাঁর সঙ্গে আমরা মহিমান্বিত হই।
فَإِنِّي أَحْسِبُ أَنَّ آلَامَ ٱلزَّمَانِ ٱلْحَاضِرِ لَا تُقَاسُ بِٱلْمَجْدِ ٱلْعَتِيدِ أَنْ يُسْتَعْلَنَ فِينَا. ١٨ 18
১৮কারণ আমার সিদ্ধান্ত এই যে, আমাদের জন্য যে মহিমা প্রকাশিত হবে, তার সঙ্গে এই বর্ত্তমান দিনের র কষ্ট ও দুঃখভোগ তুলনার যোগ্য নয়।
لِأَنَّ ٱنْتِظَارَ ٱلْخَلِيقَةِ يَتَوَقَّعُ ٱسْتِعْلَانَ أَبْنَاءِ ٱللهِ. ١٩ 19
১৯কারণ সৃষ্টির একান্ত আশা ঈশ্বরের পুত্রদের প্রকাশের জন্য অপেক্ষা করছে।
إِذْ أُخْضِعَتِ ٱلْخَلِيقَةُ لِلْبُطْلِ - لَيْسَ طَوْعًا، بَلْ مِنْ أَجْلِ ٱلَّذِي أَخْضَعَهَا - عَلَى ٱلرَّجَاءِ، ٢٠ 20
২০কারণ সৃষ্টির উদ্দেশ্যটাই অসার হয়ে গেছে, এটা নিজের আশায় হলো তা নয়, কিন্তু তাঁর ইচ্ছাতেই হয়েছে এবং তার সঙ্গে দৃঢ় আস্থাও দিয়েছেন।
لِأَنَّ ٱلْخَلِيقَةَ نَفْسَهَا أَيْضًا سَتُعْتَقُ مِنْ عُبُودِيَّةِ ٱلْفَسَادِ إِلَى حُرِّيَّةِ مَجْدِ أَوْلَادِ ٱللهِ. ٢١ 21
২১এই আশা হলো যে, সৃষ্টি নিজেও বিনাশের দাসত্ব থেকে মুক্ত হয়ে ঈশ্বরের সন্তানদের মহিমায় স্বাধীনতা পাবে।
فَإِنَّنَا نَعْلَمُ أَنَّ كُلَّ ٱلْخَلِيقَةِ تَئِنُّ وَتَتَمَخَّضُ مَعًا إِلَى ٱلْآنَ. ٢٢ 22
২২কারণ আমরা জানি যে, সব সৃষ্টি এখনও পর্যন্ত একসঙ্গে যন্ত্রণায় চিত্কার করছে এবং একসঙ্গে ব্যথা পাচ্ছে।
وَلَيْسَ هَكَذَا فَقَطْ، بَلْ نَحْنُ ٱلَّذِينَ لَنَا بَاكُورَةُ ٱلرُّوحِ، نَحْنُ أَنْفُسُنَا أَيْضًا نَئِنُّ فِي أَنْفُسِنَا، مُتَوَقِّعِينَ ٱلتَّبَنِّيَ فِدَاءَ أَجْسَادِنَا. ٢٣ 23
২৩কিন্তু শুধু তাই নয়; এমনকি আমরাও যাদের আত্মার প্রথম ফল আছে, সেই আমরা নিজেরাও দত্তক পুত্রের জন্য নিজেদের শরীরের মুক্তির অপেক্ষা করতে করতে নিজেদের মধ্যে যন্ত্রণায় চিত্কার করছি।
لِأَنَّنَا بِٱلرَّجَاءِ خَلَصْنَا. وَلَكِنَّ ٱلرَّجَاءَ ٱلْمَنْظُورَ لَيْسَ رَجَاءً، لِأَنَّ مَا يَنْظُرُهُ أَحَدٌ كَيْفَ يَرْجُوهُ أَيْضًا؟ ٢٤ 24
২৪কারণ আমাদের দৃঢ় আস্থা আছে যে পরিত্রান পেয়েছি। কিন্তু যে দৃঢ় আস্থা দেখতে পাচ্ছি তা আসলে আস্থা নয়। কারণ যে যা দেখে সে তার উপর কেন দৃঢ় আশা করবে?
وَلَكِنْ إِنْ كُنَّا نَرْجُو مَا لَسْنَا نَنْظُرُهُ فَإِنَّنَا نَتَوَقَّعُهُ بِٱلصَّبْرِ. ٢٥ 25
২৫কিন্তু আমরা যা এখনো দেখতে পায়নি তার উপর যদি দৃঢ় আস্থা করি, তবে ধৈর্য্যের সঙ্গে তার আশায় থাকি।
وَكَذَلِكَ ٱلرُّوحُ أَيْضًا يُعِينُ ضَعَفَاتِنَا، لِأَنَّنَا لَسْنَا نَعْلَمُ مَا نُصَلِّي لِأَجْلِهِ كَمَا يَنْبَغِي. وَلَكِنَّ ٱلرُّوحَ نَفْسَهُ يَشْفَعُ فِينَا بِأَنَّاتٍ لَا يُنْطَقُ بِهَا. ٢٦ 26
২৬ঠিক সেইভাবে আত্মাও আমাদের দুর্বলতায় সাহায্য করেন; কারণ আমরা জানি না কেমন করে প্রার্থনা করতে হয়, কিন্তু আত্মা নিজে মধ্যস্থতা করে যন্ত্রণার মাধ্যমে আমাদের জন্য অনুরোধ করেন।
وَلَكِنَّ ٱلَّذِي يَفْحَصُ ٱلْقُلُوبَ يَعْلَمُ مَا هُوَ ٱهْتِمَامُ ٱلرُّوحِ، لِأَنَّهُ بِحَسَبِ مَشِيئَةِ ٱللهِ يَشْفَعُ فِي ٱلْقِدِّيسِينَ. ٢٧ 27
২৭আর যিনি হৃদয়ের সন্ধান করেন তিনি জানেন আত্মার মনোভাব কি, কারণ তিনি পবিত্রদের জন্য ঈশ্বরের ইচ্ছা অনুযায়ী মধ্যস্থতা করে অনুরোধ করেন।
وَنَحْنُ نَعْلَمُ أَنَّ كُلَّ ٱلْأَشْيَاءِ تَعْمَلُ مَعًا لِلْخَيْرِ لِلَّذِينَ يُحِبُّونَ ٱللهَ، ٱلَّذِينَ هُمْ مَدْعُوُّونَ حَسَبَ قَصْدِهِ. ٢٨ 28
২৮এবং আমরা জানি যারা ঈশ্বরকে ভালবাসে, যারা তাঁর সঙ্কল্প অনুযায়ী মনোনীত, সবকিছু একসঙ্গে তাদের মঙ্গলের জন্য কাজ করছে।
لِأَنَّ ٱلَّذِينَ سَبَقَ فَعَرَفَهُمْ سَبَقَ فَعَيَّنَهُمْ لِيَكُونُوا مُشَابِهِينَ صُورَةَ ٱبْنِهِ، لِيَكُونَ هُوَ بِكْرًا بَيْنَ إِخْوَةٍ كَثِيرِينَ. ٢٩ 29
২৯কারণ তিনি যাদের আগে থেকে জানতেন, তাদেরকে নিজের পুত্রের প্রতিমূর্ত্তির মত হবার জন্য আগে থেকে ঠিক করে রেখেছিলেন; যেন তিনি অনেক ভাইয়ের মধ্যে প্রথমজাত ভাই হন।
وَٱلَّذِينَ سَبَقَ فَعَيَّنَهُمْ، فَهَؤُلَاءِ دَعَاهُمْ أَيْضًا. وَٱلَّذِينَ دَعَاهُمْ، فَهَؤُلَاءِ بَرَّرَهُمْ أَيْضًا. وَٱلَّذِينَ بَرَّرَهُمْ، فَهَؤُلَاءِ مَجَّدَهُمْ أَيْضًا. ٣٠ 30
৩০আর তিনি যাদেরকে আগে থেকে ঠিক করলেন, তাদেরকে তিনি আহ্বানও করলেন। আর যাদেরকে আহ্বান করলেন, তাদেরকে তিনি ধার্মিক বলে গন্যও করলেন; আর যাদেরকে ধার্মিক বলে গণ্য করলেন তাদেরকে মহিমান্বিতও করলেন।
فَمَاذَا نَقُولُ لِهَذَا؟ إِنْ كَانَ ٱللهُ مَعَنَا، فَمَنْ عَلَيْنَا؟ ٣١ 31
৩১এখন আমরা এই সব বিষয়ে কি বলব? যখন ঈশ্বর আমাদের পক্ষে, তখন কে আমাদের বিরুদ্ধে হতে পারে?
اَلَّذِي لَمْ يُشْفِقْ عَلَى ٱبْنِهِ، بَلْ بَذَلَهُ لِأَجْلِنَا أَجْمَعِينَ، كَيْفَ لَا يَهَبُنَا أَيْضًا مَعَهُ كُلَّ شَيْءٍ؟ ٣٢ 32
৩২যিনি নিজের পুত্রের উপর মায়া করলেন না, কিন্তু আমাদের সবার জন্য তাঁকে দান করলেন, তিনি কি তাঁর সঙ্গে সবই আমাদেরকে অনুগ্রহের সঙ্গে দান করবেন না?
مَنْ سَيَشْتَكِي عَلَى مُخْتَارِي ٱللهِ؟ ٱللهُ هُوَ ٱلَّذِي يُبَرِّرُ. ٣٣ 33
৩৩ঈশ্বর যাদের মনোনীত করেছেন তাদের বিপক্ষে কে অভিযোগ করবে? ঈশ্বর ত তাদেরকে ধার্মিক করেন।
مَنْ هُوَ ٱلَّذِي يَدِينُ؟ اَلْمَسِيحُ هُوَ ٱلَّذِي مَاتَ، بَلْ بِٱلْحَرِيِّ قَامَ أَيْضًا، ٱلَّذِي هُوَ أَيْضًا عَنْ يَمِينِ ٱللهِ، ٱلَّذِي أَيْضًا يَشْفَعُ فِينَا. ٣٤ 34
৩৪তবে কে তাদের দোষী করবে? তিনি কি খ্রীষ্ট যীশু যিনি মরলেন এবং তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভাবে মৃতদের মধ্য থেকে উঠলেন; আর তিনিই ঈশ্বরের দক্ষিণে বসে আছেন এবং আমাদের জন্য অনুরোধ করছেন।
مَنْ سَيَفْصِلُنَا عَنْ مَحَبَّةِ ٱلْمَسِيحِ؟ أَشِدَّةٌ أَمْ ضِيْقٌ أَمِ ٱضْطِهَادٌ أَمْ جُوعٌ أَمْ عُرْيٌ أَمْ خَطَرٌ أَمْ سَيْفٌ؟ ٣٥ 35
৩৫কে আমাদের খ্রীষ্টের ভালবাসা থেকে পৃথক করবে? কি দারুন যন্ত্রণা? কি কষ্ট? কি তাড়না? কি দূর্ভিক্ষ? কি উলঙ্গতা? কি প্রাণ-সংশয়? কি খড়্গ?
كَمَا هُوَ مَكْتُوبٌ: «إِنَّنَا مِنْ أَجْلِكَ نُمَاتُ كُلَّ ٱلنَّهَارِ. قَدْ حُسِبْنَا مِثْلَ غَنَمٍ لِلذَّبْحِ». ٣٦ 36
৩৬যেমন শাস্ত্রে লেখা আছে, “তোমার জন্য আমরা সারাটা দিন ধরে নিহত হচ্ছি। আমরা পশুবধের জন্য মেষের মত বিবেচিত হলাম।”
وَلَكِنَّنَا فِي هَذِهِ جَمِيعِهَا يَعْظُمُ ٱنْتِصَارُنَا بِٱلَّذِي أَحَبَّنَا. ٣٧ 37
৩৭যিনি আমাদেরকে ভালবেসেছেন, তাঁরই মাধ্যমে আমরা এই সব বিষয়ে বিজয়ী অপেক্ষাও অনেক বেশি জয়ী হয়েছি।
فَإِنِّي مُتَيَقِّنٌ أَنَّهُ لَا مَوْتَ وَلَا حَيَاةَ، وَلَا مَلَائِكَةَ وَلَا رُؤَسَاءَ وَلَا قُوَّاتِ، وَلَا أُمُورَ حَاضِرَةً وَلَا مُسْتَقْبَلَةً، ٣٨ 38
৩৮কারণ আমি নিশ্চয় জানি যে, কি মৃত্যু, কি জীবন, কি দূতগণ, কি আধিপত্য সকল, কি বর্তমান বিষয়গুলি, কি ভবিষ্যতের বিষয়, কি পরাক্রম,
وَلَا عُلْوَ وَلَا عُمْقَ، وَلَا خَلِيقَةَ أُخْرَى، تَقْدِرُ أَنْ تَفْصِلَنَا عَنْ مَحَبَّةِ ٱللهِ ٱلَّتِي فِي ٱلْمَسِيحِ يَسُوعَ رَبِّنَا. ٣٩ 39
৩৯কি উচ্চ জায়গা, কি গভীরতা, এমনকি অন্য কোন সৃষ্টির জিনিস, কোনো কিছুই আমাদের প্রভু খ্রীষ্ট যীশুতে ঈশ্বরের ভালবাসা থেকে আমাদের আলাদা করতে পারবে না।

< رُوما 8 >