< رُوما 13 >

لِتَخْضَعْ كُلُّ نَفْسٍ لِلسَّلَاطِينِ ٱلْفَائِقَةِ، لِأَنَّهُ لَيْسَ سُلْطَانٌ إِلَّا مِنَ ٱللهِ، وَٱلسَّلَاطِينُ ٱلْكَائِنَةُ هِيَ مُرَتَّبَةٌ مِنَ ٱللهِ، ١ 1
প্রত্যেক আত্মা উচ্চ পদস্থ কর্তৃপক্ষদের মেনে চলুক, কারণ ঈশ্বরের সেই সমস্ত কর্তৃপক্ষের ঠিক করে রেখেছেন। এবং যে সকল কর্ত্তৃপক্ষ আছেন তাদের ঈশ্বর-নিযুক্ত করেন।
حَتَّى إِنَّ مَنْ يُقَاوِمُ ٱلسُّلْطَانَ يُقَاوِمُ تَرْتِيبَ ٱللهِ، وَٱلْمُقَاوِمُونَ سَيَأْخُذُونَ لِأَنْفُسِهِمْ دَيْنُونَةً. ٢ 2
অতএব যে কেউ কর্তৃপক্ষের বিরোধিতা করে সে ঈশ্বরের আদেশের বিরোধিতা করে; আর যারা বিরোধিতা করে, তারা নিজেদের উপরে বিচার ডেকে আনবে।
فَإِنَّ ٱلْحُكَّامَ لَيْسُوا خَوْفًا لِلْأَعْمَالِ ٱلصَّالِحَةِ بَلْ لِلشِّرِّيرَةِ. أَفَتُرِيدُ أَنْ لَا تَخَافَ ٱلسُّلْطَانَ؟ ٱفْعَلِ ٱلصَّلَاحَ فَيَكُونَ لَكَ مَدْحٌ مِنْهُ، ٣ 3
কারণ কর্তৃপক্ষরা ভালো কাজের জন্য নয়, কিন্তু খারাপ কাজের জন্য ভয়াবহ। তুমি কি তত্ত্বাবধায়কের কাছে নির্ভয়ে থাকতে চাও? ভালো কাজ কর তবে তাঁর কাছ থেকে প্রশংসা পাবে।
لِأَنَّهُ خَادِمُ ٱللهِ لِلصَّلَاحِ! وَلَكِنْ إِنْ فَعَلْتَ ٱلشَّرَّ فَخَفْ، لِأَنَّهُ لَا يَحْمِلُ ٱلسَّيْفَ عَبَثًا، إِذْ هُوَ خَادِمُ ٱللهِ، مُنْتَقِمٌ لِلْغَضَبِ مِنَ ٱلَّذِي يَفْعَلُ ٱلشَّرَّ. ٤ 4
কারণ তোমার ভালো কাজের জন্য তিনি তোমার পক্ষে ঈশ্বরেরই দাস। কিন্তু তুমি যদি খারাপ কাজ কর, তবে ভীত হও, কোনো কারণ ছাড়া তিনি তরোয়াল ধরেন না। কারণ তিনি ঈশ্বরের দাস, যারা খারাপ কাজ করে, তাদের তিনি ঈশ্বরের হয়ে শাস্তি দেন।
لِذَلِكَ يَلْزَمُ أَنْ يُخْضَعَ لَهُ، لَيْسَ بِسَبَبِ ٱلْغَضَبِ فَقَطْ، بَلْ أَيْضًا بِسَبَبِ ٱلضَّمِيرِ. ٥ 5
অতএব তুমি মান্য কর রাগের ভয়ে নয়, কিন্তু বিবেকের জন্য ঈশ্বরের বশীভূত হওয়া দরকার।
فَإِنَّكُمْ لِأَجْلِ هَذَا تُوفُونَ ٱلْجِزْيَةَ أَيْضًا، إِذْ هُمْ خُدَّامُ ٱللهِ مُوَاظِبُونَ عَلَى ذَلِكَ بِعَيْنِهِ. ٦ 6
কারণ এই জন্য তোমরা কর দিয়ে থাক। কারণ কর্তৃপক্ষ হলো ঈশ্বরের দাস, তারা সেই কাজে রত রয়েছেন।
فَأَعْطُوا ٱلْجَمِيعَ حُقُوقَهُمُ: ٱلْجِزْيَةَ لِمَنْ لَهُ ٱلْجِزْيَةُ. ٱلْجِبَايَةَ لِمَنْ لَهُ ٱلْجِبَايَةُ. وَٱلْخَوْفَ لِمَنْ لَهُ ٱلْخَوْفُ. وَٱلْإِكْرَامَ لِمَنْ لَهُ ٱلْإِكْرَامُ. ٧ 7
যার যা প্রাপ্য, তাকে তা দাও। যাকে কর দিতে হয়, কর দাও; যাকে শুল্ক দিতে হয়, শুল্ক দাও; যাকে ভয় করতে হয়, ভয় কর; যাকে সম্মান করতে হয়, সম্মান কর।
لَا تَكُونُوا مَدْيُونِينَ لِأَحَدٍ بِشَيْءٍ إِلَّا بِأَنْ يُحِبَّ بَعْضُكُمْ بَعْضًا، لِأَنَّ مَنْ أَحَبَّ غَيْرَهُ فَقَدْ أَكْمَلَ ٱلنَّامُوسَ. ٨ 8
তোমরা কারোর কিছু নিও না, কেবল একে অন্যকে ভালবাসো। কারণ যে তার প্রতিবেশীকে ভালবাসে, সে সম্পূর্ণরূপে মশির নিয়ম পালন করেছে।
لِأَنَّ «لَا تَزْنِ، لَا تَقْتُلْ، لَا تَسْرِقْ، لَا تَشْهَدْ بِٱلزُّورِ، لَا تَشْتَهِ»، وَإِنْ كَانَتْ وَصِيَّةً أُخْرَى، هِيَ مَجْمُوعَةٌ فِي هَذِهِ ٱلْكَلِمَةِ: «أَنْ تُحِبَّ قَرِيبَكَ كَنَفْسِكَ». ٩ 9
কারণ, “ব্যভিচার কর না। নরহত্যা কর না। চুরি কর না। লোভ কর না” এবং যদি আর কোন আদেশ থাকে, সে সব এই বাক্যে এক কথায় বলা হয়েছে, “তোমার প্রতিবেশীকে নিজের মত ভালবাসবে।”
اَلْمَحَبَّةُ لَا تَصْنَعُ شَرًّا لِلْقَرِيبِ، فَٱلْمَحَبَّةُ هِيَ تَكْمِيلُ ٱلنَّامُوسِ. ١٠ 10
১০ভালবাসা প্রতিবেশীর খারাপ করে না। অতএব ভালবাসাই আইনের পূর্ণতা সাধন করে।
هَذَا وَإِنَّكُمْ عَارِفُونَ ٱلْوَقْتَ، أَنَّهَا ٱلْآنَ سَاعَةٌ لِنَسْتَيْقِظَ مِنَ ٱلنَّوْمِ، فَإِنَّ خَلَاصَنَا ٱلْآنَ أَقْرَبُ مِمَّا كَانَ حِينَ آمَنَّا. ١١ 11
১১এই কারণে, তোমরা বর্তমান দিন জানো, তোমাদের এখন ঘুম থেকে জেগে ওঠার দিন হয়েছে। কারণ যখন আমরা বিশ্বাস করেছিলাম, তখন অপেক্ষা এখন মুক্তি আমাদের আরও কাছে।
قَدْ تَنَاهَى ٱللَّيْلُ وَتَقَارَبَ ٱلنَّهَارُ، فَلْنَخْلَعْ أَعْمَالَ ٱلظُّلْمَةِ وَنَلْبَسْ أَسْلِحَةَ ٱلنُّورِ. ١٢ 12
১২রাত প্রায় শেষ এবং দিন হয়ে আসছে প্রায়। অতএব এস আমরা অন্ধকারের সব কাজ ছেড়ে দিই এবং আলোর অস্ত্রশস্ত্র পরিধান করি।
لِنَسْلُكْ بِلِيَاقَةٍ كَمَا فِي ٱلنَّهَارِ: لَا بِٱلْبَطَرِ وَٱلسُّكْرِ، لَا بِٱلْمَضَاجِعِ وَٱلْعَهَرِ، لَا بِٱلْخِصَامِ وَٱلْحَسَدِ. ١٣ 13
১৩এস আমরা দিনের উপযুক্ত কাজ করি, হৈ-হুল্লোড় করে মদ খাওয়া অথবা মাতলামিতে নয়, ব্যভিচার অথবা ভোগবিলাস নয়, ঝগড়া-ঝাঁটি অথবা হিংসাতে নয়।
بَلِ ٱلْبَسُوا ٱلرَّبَّ يَسُوعَ ٱلْمَسِيحَ، وَلَا تَصْنَعُوا تَدْبِيرًا لِلْجَسَدِ لِأَجْلِ ٱلشَّهَوَاتِ. ١٤ 14
১৪কিন্তু তোমরা প্রভু যীশু খ্রীষ্টকে পরিধান কর এবং দেহের ইচ্ছা পূর্ণ করবার দিকে মন দিও না।

< رُوما 13 >