< رُؤيا 15 >

ثُمَّ رَأَيْتُ آيَةً أُخْرَى فِي ٱلسَّمَاءِ،عَظِيمَةً وَعَجِيبَةً: سَبْعَةَ مَلَائِكَةٍ مَعَهُمُ ٱلسَّبْعُ ٱلضَّرَبَاتُ ٱلْأَخِيرَةُ، لِأَنْ بِهَا أُكْمِلَ غَضَبُ ٱللهِ. ١ 1
পরে আমি স্বর্গে আর একটি মহান এবং আশ্চর্য্য চিহ্ন দেখলাম; সাতজন স্বর্গদূত তাদের হাতে সাতটি আঘাত (ঈশ্বর প্রদত্ত সন্তাপ) নিয়ে আসতে দেখলাম; যেগুলো হলো শেষ আঘাত, কারণ সেগুলো দিয়ে ঈশ্বরের ক্রোধ শেষ হবে।
وَرَأَيْتُ كَبَحْرٍ مِنْ زُجَاجٍ مُخْتَلِطٍ بِنَارٍ، وَٱلْغَالِبِينَ عَلَى ٱلْوَحْشِ وَصُورَتِهِ وَعَلَى سِمَتِهِ وَعَدَدِ ٱسْمِهِ، وَاقِفِينَ عَلَى ٱلْبَحْرِ ٱلزُّجَاجِيِّ، مَعَهُمْ قِيثَارَاتُ ٱللهِ، ٢ 2
আমি একটি আগুন মেশানো কাচের সমুদ্র দেখতে পেলাম; এবং যারা সেই জন্তু এবং তার প্রতিমূর্ত্তি ও তার নামের সংখ্যার ওপরে জয়লাভ করেছে তারা ঐ কাচের সমুদ্রের কিনারায় ঈশ্বরের দেওয়া বীণা হাতে করে দাঁড়িয়ে আছে।
وَهُمْ يُرَتِّلُونَ تَرْنِيمَةَ مُوسَى عَبْدِ ٱللهِ، وَتَرْنِيمَةَ ٱلْخَرُوفِ قَائِلِينَ: «عَظِيمَةٌ وَعَجِيبَةٌ هِيَ أَعْمَالُكَ، أَيُّهَا ٱلرَّبُّ ٱلْإِلَهُ، ٱلْقَادِرُ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ! عَادِلَةٌ وَحَقٌّ هِيَ طُرُقُكَ، يَا مَلِكَ ٱلْقِدِّيسِينَ! ٣ 3
আর তারা ঈশ্বরের দাস মোশির গীত ও মেষশিশুর এই গীত গাইছিল, “মহান ও আশ্চর্য্য তোমার সব কাজ, হে প্রভু ঈশ্বর, সর্বশক্তিমান; ন্যায্য ও সত্য হলো তোমার সব পথ, হে জাতিগণের রাজা!
مَنْ لَا يَخَافُكَ يَارَبُّ وَيُمَجِّدُ ٱسْمَكَ؟ لِأَنَّكَ وَحْدَكَ قُدُّوسٌ، لِأَنَّ جَمِيعَ ٱلْأُمَمِ سَيَأْتُونَ وَيَسْجُدُونَ أَمَامَكَ، لِأَنَّ أَحْكَامَكَ قَدْ أُظْهِرَتْ». ٤ 4
হে প্রভু, কে না তোমাকে ভয় করবে? এবং তোমার নামের গৌরব কে না করবে? কারণ তুমিই একমাত্র পবিত্র, সমস্ত জাতি আসবে, এবং তোমার সামনে উপাসনা করবে, কারণ তোমার ধর্ম্মকার্য সব প্রকাশ হয়েছে।”
ثُمَّ بَعْدَ هَذَا نَظَرْتُ وَإِذَا قَدِ ٱنْفَتَحَ هَيْكَلُ خَيْمَةِ ٱلشَّهَادَةِ فِي ٱلسَّمَاءِ، ٥ 5
আর তারপরে আমি দেখলাম, স্বর্গে সেই উপাসনা ঘরটা সাক্ষ্য তাঁবুটা খোলা হল;
وَخَرَجَتِ ٱلسَّبْعَةُ ٱلْمَلَائِكَةُ وَمَعَهُمُ ٱلسَّبْعُ ٱلضَّرَبَاتِ مِنَ ٱلْهَيْكَلِ، وَهُمْ مُتَسَرْبِلُونَ بِكَتَّانٍ نَقِيٍّ وَبَهِيٍّ، وَمُتَمَنْطِقُونَ عِنْدَ صُدُورِهِمْ بِمَنَاطِقَ مِنْ ذَهَبٍ. ٦ 6
তারপর সেই সাতজন স্বর্গদূত সাতটি আঘাত নিয়ে ওই উপাসনা ঘর থেকে বের হয়ে আসলেন, তাঁদের পরনে ছিল পরিষ্কার ও উজ্জ্বল ঝক ঝকে বস্ত্র এবং তাঁদের বুকে সোনার বেল্ট ছিল।
وَوَاحِدٌ مِنَ ٱلْأَرْبَعَةِ ٱلْحَيَوَانَاتِ أَعْطَى ٱلسَّبْعَةَ ٱلْمَلَائِكَةِ سَبْعَةَ جَامَاتٍ مِنْ ذَهَبٍ، مَمْلُوَّةٍ مِنْ غَضَبِ ٱللهِ ٱلْحَيِّ إِلَى أَبَدِ ٱلْآبِدِينَ. (aiōn g165) ٧ 7
পরে চারটি প্রাণীর মধ্যে একটি প্রাণী সেই সাতটি স্বর্গদূতকে সাতটি সোনার বাটি দিলেন, সেগুলি যুগে যুগে জীবিত ঈশ্বরের ক্রোধে পূর্ণ ছিল। (aiōn g165)
وَٱمْتَلَأَ ٱلْهَيْكَلُ دُخَانًا مِنْ مَجْدِ ٱللهِ وَمِنْ قُدْرَتِهِ، وَلَمْ يَكُنْ أَحَدٌ يَقْدِرُ أَنْ يَدْخُلَ ٱلْهَيْكَلَ حَتَّى كَمِلَتْ سَبْعُ ضَرَبَاتِ ٱلسَّبْعَةِ ٱلْمَلَائِكَةِ. ٨ 8
তাতে ঈশ্বরের প্রতাপ থেকে ও তাঁর শক্তি থেকে যে ধোঁয়া বের হচ্ছিল সেই ধোঁয়ায় পবিত্র উপাসনা ঘরটা ভরে গেল; আর সেই সাতটি স্বর্গদূতের সাতটি আঘাত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কেউ উপাসনা ঘরে ঢুকতে পারল না।

< رُؤيا 15 >