< اَلْعَدَد 5 >

وَكَلَّمَ ٱلرَّبُّ مُوسَى قَائِلًا: ١ 1
সদাপ্রভু মোশিকে বললেন,
«أَوْصِ بَنِي إِسْرَائِيلَ أَنْ يَنْفُوا مِنَ ٱلْمَحَلَّةِ كُلَّ أَبْرَصَ، وَكُلَّ ذِي سَيْلٍ، وَكُلَّ مُتَنَجِّسٍ لِمَيْتٍ. ٢ 2
“ইস্রায়েলীদের আদেশ দাও যেন তারা সংক্রামক চর্মরোগী বা প্রমেহী অথবা শবের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে অশুচি ব্যক্তিকে ছাউনি থেকে বহিষ্কার করে।
ٱلذَّكَرَ وَٱلْأُنْثَى تَنْفُونَ. إِلَى خَارِجِ ٱلْمَحَلَّةِ تَنْفُونَهُمْ لِكَيْلَا يُنَجِّسُوا مَحَلَّاتِهِمْ حَيْثُ أَنَا سَاكِنٌ فِي وَسَطِهِمْ». ٣ 3
পুরুষ ও স্ত্রী নির্বিশেষে, তারা তাদের বহিষ্কার করবে। তাদের ছাউনির বাইরে পাঠাতে হবে যেন যে শিবিরে আমি তাদের মধ্যে অবস্থান করি, সেই শিবির কলুষিত না হয়।”
فَفَعَلَ هَكَذَا بَنُو إِسْرَائِيلَ وَنَفَوْهُمْ إِلَى خَارِجِ ٱلْمَحَلَّةِ. كَمَا كَلَّمَ ٱلرَّبُّ مُوسَى هَكَذَا فَعَلَ بَنُو إِسْرَائِيلَ. ٤ 4
ইস্রায়েলীরা সেইরকমই করল; তারা তাদের ছাউনির বাইরে পাঠিয়ে দিল। সদাপ্রভু যে রকম মোশিকে আদেশ দিয়েছিলেন, তারা ঠিক সেই কাজ করল।
وَكَلَّمَ ٱلرَّبُّ مُوسَى قَائِلًا: ٥ 5
সদাপ্রভু মোশিকে বললেন,
«قُلْ لِبَنِي إِسْرَائِيلَ: إِذَا عَمِلَ رَجُلٌ أَوِ ٱمْرَأَةٌ شَيْئًا مِنْ جَمِيعِ خَطَايَا ٱلْإِنْسَانِ، وَخَانَ خِيَانَةً بِٱلرَّبِّ، فَقَدْ أَذْنَبَتْ تِلْكَ ٱلنَّفْسُ. ٦ 6
“ইস্রায়েলীদের বলো, ‘যখন কোনো পুরুষ বা স্ত্রী, অন্য কোনো ব্যক্তির প্রতি কোনও ধরনের অন্যায় আচরণ করে এবং সে সদাপ্রভুর কাছে অবিশ্বস্ত প্রতিপন্ন হয়, তাহলে সেই ব্যক্তি অপরাধী সাব্যস্ত হবে।
فَلْتُقِرَّ بِخَطِيَّتِهَا ٱلَّتِي عَمِلَتْ، وَتَرُدَّ مَا أَذْنَبَتْ بِهِ بِعَيْنِهِ، وَتَزِدْ عَلَيْهِ خُمْسَهُ، وَتَدْفَعْهُ لِلَّذِي أَذْنَبَتْ إِلَيْهِ. ٧ 7
সে তার কৃত পাপস্বীকার করবে। তার অন্যায়ের জন্য সে পূর্ণ ক্ষতিপূরণ দেবে, তার সঙ্গে এক-পঞ্চমাংশ বেশি যোগ করবে এবং যার বিরুদ্ধে সে অন্যায় করেছে, সেই ব্যক্তিকে তার সমস্তটাই দেবে।
وَإِنْ كَانَ لَيْسَ لِلرَّجُلِ وَلِيٌّ لِيَرُدَّ إِلَيْهِ ٱلْمُذْنَبَ بِهِ، فَٱلْمُذْنَبُ بِهِ ٱلْمَرْدُودُ يَكُونُ لِلرَّبِّ لِأَجْلِ ٱلْكَاهِنِ، فَضْلًا عَنْ كَبْشِ ٱلْكَفَّارَةِ ٱلَّذِي يُكَفِّرُ بِهِ عَنْهُ. ٨ 8
যদি সেই ব্যক্তির কোনো নিকটাত্মীয় না থাকে, যাকে সেই অন্যায়ের জন্য ক্ষতিপূরণ দেওয়া যেতে পারে, তাহলে তা সদাপ্রভুর অধিকারভুক্ত হবে। তার জন্য কৃত প্রায়শ্চিত্তের মেষের সঙ্গে সেইসব অবশ্যই যাজককে দিতে হবে।
وَكُلُّ رَفِيعَةٍ مَعَ كُلِّ أَقْدَاسِ بَنِي إِسْرَائِيلَ ٱلَّتِي يُقَدِّمُونَهَا لِلْكَاهِنِ تَكُونُ لَهُ. ٩ 9
যাজকের কাছে ইস্রায়েলীদের দ্বারা আনীত সমস্ত পবিত্র উপহার, তাদেরই অধিকারস্বরূপ হবে।
وَٱلْإِنْسَانُ أَقْدَاسُهُ تَكُونُ لَهُ. إِذَا أَعْطَى إِنْسَانٌ شَيْئًا لِلْكَاهِنِ فَلَهُ يَكُونُ». ١٠ 10
প্রত্যেক ব্যক্তির পবিত্র দানসকল তার নিজস্ব হলেও, যে সমস্ত সে যাজকের কাছে নিবেদন করে তা যাজকেরই হবে।’”
وَكَلَّمَ ٱلرَّبُّ مُوسَى قَائِلًا: ١١ 11
তারপর সদাপ্রভু মোশিকে বললেন,
«كَلِّمْ بَنِي إِسْرَائِيلَ وَقُلْ لَهُمْ: إِذَا زَاغَتِ ٱمْرَأَةُ رَجُلٍ وَخَانَتْهُ خِيَانَةً، ١٢ 12
“ইস্রায়েলীদের সঙ্গে আলাপ করে তাদের বলো, ‘যদি কারোর স্ত্রী বিপথগামী ও তার প্রতি অবিশ্বস্ত হয়,
وَٱضْطَجَعَ مَعَهَا رَجُلٌ ٱضْطِجَاعَ زَرْعٍ، وَأُخْفِيَ ذَلِكَ عَنْ عَيْنَيْ رَجُلِهَا، وَٱسْتَتَرَتْ وَهِيَ نَجِسَةٌ وَلَيْسَ شَاهِدٌ عَلَيْهَا، وَهِيَ لَمْ تُؤْخَذْ، ١٣ 13
অন্য পুরুষের সঙ্গে শয়ন করে এবং সেই বিষয় তার স্বামীর নিকট গুপ্ত থাকে, তার অশুদ্ধতা অনাবিষ্কৃত থেকে যায় (যেহেতু তার বিপক্ষে কোনো সাক্ষী নেই, অথবা সেই কাজ কারোর দৃষ্টিগোচর হয়নি),
فَٱعْتَرَاهُ رُوحُ ٱلْغَيْرَةِ وَغَارَ عَلَى ٱمْرَأَتِهِ وَهِيَ نَجِسَةٌ، أَوِ ٱعْتَرَاهُ رُوحُ ٱلْغَيْرَةِ وَغَارَ عَلَى ٱمْرَأَتِهِ وَهِيَ لَيْسَتْ نَجِسَةً، ١٤ 14
যদি তার স্বামী ঈর্ষান্বিত হয়ে তাকে সন্দেহ করে এবং সে অশুচি হয় অথবা যদি ঈর্ষান্বিত হয়ে স্ত্রীকে সন্দেহ করলেও যদিও সে অশুচি না হয়ে থাকে,
يَأْتِي ٱلرَّجُلُ بِٱمْرَأَتِهِ إِلَى ٱلْكَاهِنِ، وَيَأْتِي بِقُرْبَانِهَا مَعَهَا: عُشْرِ ٱلْإِيفَةِ مِنْ طَحِينِ شَعِيرٍ، لَا يَصُبُّ عَلَيْهِ زَيْتًا وَلَا يَجْعَلُ عَلَيْهِ لُبَانًا، لِأَنَّهُ تَقْدِمَةُ غَيْرَةٍ، تَقْدِمَةُ تَذْكَارٍ تُذَكِّرُ ذَنْبًا. ١٥ 15
সে তার স্ত্রীকে যাজকের কাছে নিয়ে যাবে। সে অবশ্যই তার স্ত্রীর তরফে, এক ঐফার এক-দশমাংশ যবের ময়দা নৈবেদ্যরূপে নিয়ে আসবে। সে তার উপরে জলপাই তেল দেবে না, বা ধূপ নিবেদন করবে না, কারণ এই শস্য-নৈবেদ্য ঈর্ষাজনিত কারণে আনীত, যা অপরাধ চিহ্নিতকরণের অভিপ্রায়ে আনা স্মরণার্থক দানস্বরূপ।
فَيُقَدِّمُهَا ٱلْكَاهِنُ وَيُوقِفُهَا أَمَامَ ٱلرَّبِّ، ١٦ 16
“‘যাজক সেই স্ত্রীকে সদাপ্রভুর সামনে দাঁড় করাবে।
وَيَأْخُذُ ٱلْكَاهِنُ مَاءً مُقَدَّسًا فِي إِنَاءِ خَزَفٍ، وَيَأْخُذُ ٱلْكَاهِنُ مِنَ ٱلْغُبَارِ ٱلَّذِي فِي أَرْضِ ٱلْمَسْكَنِ وَيَجْعَلُ فِي ٱلْمَاءِ، ١٧ 17
তারপর সে একটি মাটির পাত্রে সামান্য পবিত্র জল নেবে এবং উপাসনা-তাঁবুর মেঝে থেকে একটু ধুলো নিয়ে ওই জলের মধ্যে দেবে।
وَيُوقِفُ ٱلْكَاهِنُ ٱلْمَرْأَةَ أَمَامَ ٱلرَّبِّ، وَيَكْشِفُ رَأْسَ ٱلْمَرْأَةِ، وَيَجْعَلُ فِي يَدَيْهَا تَقْدِمَةَ ٱلتَّذْكَارِ ٱلَّتِي هِيَ تَقْدِمَةُ ٱلْغَيْرَةِ، وَفِي يَدِ ٱلْكَاهِنِ يَكُونُ مَاءُ ٱللَّعْنَةِ ٱلْمُرُّ. ١٨ 18
যাজক সেই স্ত্রীকে সদাপ্রভুর সামনে দাঁড় করিয়ে তার চুল খুলে দেবে ও তার হাতে স্মারক নৈবেদ্য, অর্থাৎ ঈর্ষাজনিত শস্য-নৈবেদ্য দেবে। সে কিন্তু ওই তিক্ত জল নিজের হাতে ধারণ করবে, যা শাপ বহন করে আনবে।
وَيَسْتَحْلِفُ ٱلْكَاهِنُ ٱلْمَرْأَةَ وَيَقُولُ لَهَا: إِنْ كَانَ لَمْ يَضْطَجِعْ مَعَكِ رَجُلٌ، وَإِنْ كُنْتِ لَمْ تَزِيغِي إِلَى نَجَاسَةٍ مِنْ تَحْتِ رَجُلِكِ، فَكُونِي بَرِيئَةً مِنْ مَاءِ ٱللَّعْنَةِ هَذَا ٱلْمُرِّ. ١٩ 19
তারপর যাজক সেই স্ত্রীকে শপথ করিয়ে বলবে, “যদি কোনো পুরুষ তোমার সঙ্গে শয়ন না করে থাকে, তুমি যদি ভ্রষ্টা না হয়ে থাকো এবং যদি তোমার স্বামীর সঙ্গে বিবাহিত হয়েছ, তাই যদি অশুচি না হয়ে থাকো, তাহলে এই তিক্ত জল যা শাপ বহন করে আনে, তা তোমার ক্ষতি না করুক।
وَلَكِنْ إِنْ كُنْتِ قَدْ زُغْتِ مِنْ تَحْتِ رَجُلِكِ وَتَنَجَّسْتِ، وَجَعَلَ مَعَكِ رَجُلٌ غَيْرُ رَجُلِكِ مَضْجَعَهُ. ٢٠ 20
কিন্তু তোমার স্বামীর সঙ্গে সম্মিলিত হলেও যদি তুমি ভ্রষ্টা হয়ে থাকো এবং তোমার স্বামী ছাড়াও অন্য ব্যক্তির সঙ্গে শয়ন করে কলুষিত হয়ে থাকো,”
يَسْتَحْلِفُ ٱلْكَاهِنُ ٱلْمَرْأَةَ بِحَلْفِ ٱللَّعْنَةِ، وَيَقُولُ ٱلْكَاهِنُ لِلْمَرْأَةِ: يَجْعَلُكِ ٱلرَّبُّ لَعْنَةً وَحَلْفًا بَيْنَ شَعْبِكِ، بِأَنْ يَجْعَلَ ٱلرَّبُّ فَخْذَكِ سَاقِطَةً وَبَطْنَكِ وَارِمًا. ٢١ 21
এখানে যাজক, সেই স্ত্রীকে শপথের এই শাপের অধীনে নিয়ে আসবে, “তাহলে সদাপ্রভু তাই করুন যেন তোমার জনগোষ্ঠী তোমাকে অভিশাপ দেয় ও প্রকাশ্যে তোমার নিন্দা করে এবং তিনি তোমার ঊরুদেশ নিশ্চল ও উদর স্ফীত করুন।
وَيَدْخُلُ مَاءُ ٱللَّعْنَةِ هَذَا فِي أَحْشَائِكِ لِوَرَمِ ٱلْبَطْنِ، وَلِإِسْقَاطِ ٱلْفَخْذِ. فَتَقُولُ ٱلْمَرْأَةُ: آمِينَ، آمِينَ. ٢٢ 22
এই অভিশপ্ত জল তোমার মধ্যে প্রবেশ করে তোমার উদর স্ফীত ও ঊরুদেশ নিশ্চল করুক।” “‘তখন স্ত্রীলোকটিকে বলতে হবে, “আমেন, হ্যাঁ তাই হোক।”
وَيَكْتُبُ ٱلْكَاهِنُ هَذِهِ ٱللَّعْنَاتِ فِي ٱلْكِتَابِ ثُمَّ يَمْحُوهَا فِي ٱلْمَاءِ ٱلْمُرِّ، ٢٣ 23
“‘যাজক এই শাপের বাণীগুলি একটি গোটান পুঁথিতে লিখে ওই তিক্ত জলে সেই লেখা ধুয়ে ফেলবে।
وَيَسْقِي ٱلْمَرْأَةَ مَاءَ ٱللَّعْنَةِ ٱلْمُرَّ، فَيَدْخُلُ فِيهَا مَاءُ ٱللَّعْنَةِ لِلْمَرَارَةِ. ٢٤ 24
সে স্ত্রীলোকটিকে ওই তিক্ত জলপান করাবে, যা শাপ বহন করে আনবে এবং সেই জল তার উদরে প্রবেশ করে দুঃসহ যন্ত্রণা সৃষ্টি করবে।
وَيَأْخُذُ ٱلْكَاهِنُ مِنْ يَدِ ٱلْمَرْأَةِ تَقْدِمَةَ ٱلْغَيْرَةِ، وَيُرَدِّدُ ٱلتَّقْدِمَةَ أَمَامَ ٱلرَّبِّ وَيُقَدِّمُهَا إِلَى ٱلْمَذْبَحِ. ٢٥ 25
যাজক তার হাত থেকে ঈর্ষাজনিত শস্য-নৈবেদ্য গ্রহণ করে সদাপ্রভুর অভিমুখে দোলাবে এবং যজ্ঞবেদির কাছে নিয়ে আসবে।
وَيَقْبِضُ ٱلْكَاهِنُ مِنَ ٱلتَّقْدِمَةِ تَذْكَارَهَا وَيُوقِدُهُ عَلَى ٱلْمَذْبَحِ، وَبَعْدَ ذَلِكَ يَسْقِي ٱلْمَرْأَةَ ٱلْمَاءَ. ٢٦ 26
তারপর যাজক পূর্ণ একমুঠো ওই শস্য-নৈবেদ্য নিয়ে স্মারক নৈবেদ্যরূপে বেদিতে পোড়াবে; তারপর সে, সেই স্ত্রীকে ওই জলপান করাবে।
وَمَتَى سَقَاهَا ٱلْمَاءَ، فَإِنْ كَانَتْ قَدْ تَنَجَّسَتْ وَخَانَتْ رَجُلَهَا، يَدْخُلُ فِيهَا مَاءُ ٱللَّعْنَةِ لِلْمَرَارَةِ، فَيَرِمُ بَطْنُهَا وَتَسْقُطُ فَخْذُهَا، فَتَصِيرُ ٱلْمَرْأَةُ لَعْنَةً فِي وَسَطِ شَعْبِهَا. ٢٧ 27
যদি সে নিজেকে কলুষিত করে থাকে এবং তার স্বামীর প্রতি অবিশ্বস্ত হয়ে থাকে, তাহলে সে যখন শাপবাহী ওই জলপান করবে, সেটি তার উদরে প্রবেশ করে দুঃসহ যন্ত্রণা সৃষ্টি করবে; তার উদর স্ফীত হবে ও ঊরুদেশ নিশ্চল হয়ে যাবে। সে তার গোষ্ঠীর মধ্যে অভিশপ্ত প্রতিপন্ন হবে।
وَإِنْ لَمْ تَكُنِ ٱلْمَرْأَةُ قَدْ تَنَجَّسَتْ بَلْ كَانَتْ طَاهِرَةً، تَتَبَرَّأُ وَتَحْبَلُ بِزَرْعٍ. ٢٨ 28
কিন্তু যদি সেই স্ত্রী নিজেকে অশুচি না করে থাকে এবং নিষ্কলুষ থাকে, তাহলে সে অপরাধ মুক্ত হবে এবং সন্তানের জন্ম দিতে সক্ষম হবে।
«هَذِهِ شَرِيعَةُ ٱلْغَيْرَةِ، إِذَا زَاغَتِ ٱمْرَأَةٌ مِنْ تَحْتِ رَجُلِهَا وَتَنَجَّسَتْ، ٢٩ 29
“‘এই হবে ঈর্ষাপরায়ণতার বিধি, যখন কোনো স্ত্রীলোক ভ্রষ্টাচারী এবং তার স্বামীর সঙ্গে বিবাহিতা হলেও অশুচি হয়।
أَوْ إِذَا ٱعْتَرَى رَجُلًا رُوحُ غَيْرَةٍ فَغَارَ عَلَى ٱمْرَأَتِهِ، يُوقِفُ ٱلْمَرْأَةَ أَمَامَ ٱلرَّبِّ، وَيَعْمَلُ لَهَا ٱلْكَاهِنُ كُلَّ هَذِهِ ٱلشَّرِيعَةِ. ٣٠ 30
অথবা যখন কোনো ব্যক্তির মনে ঈর্ষার মনোভাব জাগে ও সে তার স্ত্রীর প্রতি সন্ধিগ্ধমনা হয়। যাজক সদাপ্রভুর কাছে তার অবস্থান যাচাই করে দেখবে এবং এই সম্পূর্ণ বিধি তার উপরে প্রয়োগ করবে।
فَيَتَبَرَّأُ ٱلرَّجُلُ مِنَ ٱلذَّنْبِ، وَتِلْكَ ٱلْمَرْأَةُ تَحْمِلُ ذَنْبَهَا». ٣١ 31
কৃত কোনও অন্যায় কাজের জন্য স্বামী নির্দোষ প্রতিপন্ন হবে, কিন্তু সেই স্ত্রীলোকটি তার পাপের পরিণতি ভোগ করবে।’”

< اَلْعَدَد 5 >