< مَرَاثِي إِرْمِيَا 3 >
أَنَا هُوَ ٱلرَّجُلُ ٱلَّذِي رأَى مَذَلَّةً بِقَضِيبِ سَخَطِهِ. | ١ 1 |
আমিই সেই ব্যক্তি, যে সদাপ্রভুর ক্রোধের দণ্ড দ্বারা কৃত দুঃখকষ্ট দেখেছে।
قَادَنِي وَسَيَّرَنِي فِي ٱلظَّلَامِ وَلَا نُورَ. | ٢ 2 |
তিনি আমাকে তাড়িয়ে নিয়ে গেছেন এবং আলোতে নয় অন্ধকারে গমন করিয়েছেন;
حَقًّا إِنَّهُ يَعُودُ وَيَرُدُّ عَلَيَّ يَدَهُ ٱلْيَوْمَ كُلَّهُ. | ٣ 3 |
সত্যিই, তিনি সমস্ত দিন, বারংবার আমার বিরুদ্ধে তাঁর হাত তুলেছেন।
أَبْلَى لَحْمِي وَجِلْدِي. كَسَّرَ عِظَامِي. | ٤ 4 |
তিনি আমার চামড়া ও আমার মাংস জীর্ণ হতে দিয়েছেন, তিনি আমার হাড়গুলি ভেঙে ফেলেছেন।
بَنَى عَلَيَّ وَأَحَاطَنِي بِعَلْقَمٍ وَمَشَقَّةٍ. | ٥ 5 |
তিনি তিক্ততা ও দুর্দশা দিয়ে আমাকে অবরুদ্ধ করেছেন ও ঘিরে ধরেছেন।
أَسْكَنَنِي فِي ظُلُمَاتٍ كَمَوْتَى ٱلْقِدَمِ. | ٦ 6 |
যারা অনেক দিন আগে মারা গেছে, তাদের মতো তিনি আমাকে অন্ধকারে বসতি করান।
سَيَّجَ عَلَيَّ فَلَا أَسْتَطِيعُ ٱلْخُرُوجَ. ثَقَّلَ سِلْسِلَتِي. | ٧ 7 |
তিনি আমার চারপাশে বেড়া দিয়েছেন, যেন আমি পালাতে না পারি; তিনি শিকল দিয়ে আমাকে ভারাক্রান্ত করেছেন।
أَيْضًا حِينَ أَصْرُخُ وَأَسْتَغِيثُ يَصُدُّ صَلَاتِي. | ٨ 8 |
এমনকি, যখন আমি সাহায্যের জন্য তাঁকে ডাকি বা কাঁদি, তিনি আমার প্রার্থনা শোনেন না।
سَيَّجَ طُرُقِي بِحِجَارَةٍ مَنْحُوتَةٍ. قَلَبَ سُبُلِي. | ٩ 9 |
বিশাল সব পাথর দিয়ে তিনি আমার পথ অবরুদ্ধ করেছেন, তিনি আমার সব পথ বাঁকা করেছেন।
هُوَ لِي دُبٌّ كَامِنٌ، أَسَدٌ فِي مَخَابِىءَ. | ١٠ 10 |
ভালুক যেমন লুকিয়ে ওৎ পাতে, যেভাবে সিংহ গোপনে লুকিয়ে থাকে,
مَيَّلَ طُرُقِي وَمَزَّقَنِي. جَعَلَنِي خَرَابًا. | ١١ 11 |
সেইভাবে তিনি আমাকে পথ থেকে টেনে এনে খণ্ডবিখণ্ড করেছেন এবং আমাকে সহায়হীন করেছেন।
مَدَّ قَوْسَهُ وَنَصَبَنِي كَغَرَضٍ لِلسَّهْمِ. | ١٢ 12 |
তিনি তাঁর ধনুকে চাড়া দিয়েছেন, এবং আমাকে তাঁর তিরগুলির লক্ষ্যবস্তু করেছেন।
أَدْخَلَ فِي كُلْيَتَيَّ نِبَالَ جُعْبَتِهِ. | ١٣ 13 |
তাঁর তূণের তির দিয়ে তিনি বিদ্ধ করেছেন আমার হৃদয়।
صِرْتُ ضُحْكَةً لِكُلِّ شَعْبِي، وَأُغْنِيَةً لَهُمُ ٱلْيَوْمَ كُلَّهُ. | ١٤ 14 |
আমার সব লোকজনদের কাছে আমি হাসির খোরাক হয়েছি; তারা সারাদিন আমাকে নিয়ে বিদ্রুপাত্মক গান গায়।
أَشْبَعَنِي مَرَائِرَ وَأَرْوَانِي أَفْسَنْتِينًا، | ١٥ 15 |
তিনি আমাকে তিক্ততায় পূর্ণ করেছেন, এবং পান করার জন্য আমাকে এক বিষপূর্ণ পানপাত্র দিয়েছেন।
وَجَرَشَ بِٱلْحَصَى أَسْنَانِي. كَبَسَنِي بِٱلرَّمَادِ. | ١٦ 16 |
তিনি কাঁকর দিয়ে আমার দাঁত ভেঙেছেন; তিনি ধুলিতে আমাকে পদদলিত করেছেন।
وَقَدْ أَبْعَدْتَ عَنِ ٱلسَّلَامِ نَفْسِي. نَسِيتُ ٱلْخَيْرَ. | ١٧ 17 |
আমি শান্তি থেকে বঞ্চিত হয়েছি, আমি ভুলে গিয়েছি সমৃদ্ধি কাকে বলে।
وَقُلْتُ: «بَادَتْ ثِقَتِي وَرَجَائِي مِنَ ٱلرَّبِّ». | ١٨ 18 |
তাই আমি বলি, “আমার জৌলুস শেষ হয়ে গেছে, এবং সদাপ্রভুর কাছ থেকে আমার সব প্রত্যাশার অবসান হয়েছে।”
ذِكْرُ مَذَلَّتِي وَتَيَهَانِي أَفْسَنْتِينٌ وَعَلْقَمٌ. | ١٩ 19 |
আমি আমার কষ্ট ও অস্থির বিচরণ স্মরণ করি, আমার তিক্ততা ও পিত্তের কথা।
ذِكْرًا تَذْكُرُ نَفْسِي وَتَنْحَنِي فِيَّ. | ٢٠ 20 |
সেগুলি আমার ভালোভাবেই স্মরণে আছে, এবং আমার প্রাণ আমারই মধ্যে অবসন্ন হয়েছে।
أُرَدِّدُ هَذَا فِي قَلْبِي، مِنْ أَجْلِ ذَلِكَ أَرْجُو: | ٢١ 21 |
তবুও আমি আবার একথা স্মরণ করি, আর তাই আমার আশা জেগে আছে:
إِنَّهُ مِنْ إِحْسَانَاتِ ٱلرَّبِّ أَنَّنَا لَمْ نَفْنَ، لِأَنَّ مَرَاحِمَهُ لَا تَزُولُ. | ٢٢ 22 |
সদাপ্রভুর মহৎ প্রেমের জন্য আমরা নষ্ট হইনি, কেননা তাঁর সহানুভূতি কখনও শেষ হয় না।
هِيَ جَدِيدَةٌ فِي كُلِّ صَبَاحٍ. كَثِيرَةٌ أَمَانَتُكَ. | ٢٣ 23 |
প্রতি প্রভাতে তা নতুন করে দেখা দেয়; তোমার বিশ্বস্ততা মহৎ।
نَصِيبِي هُوَ ٱلرَّبُّ، قَالَتْ نَفْسِي، مِنْ أَجْلِ ذَلِكَ أَرْجُوهُ. | ٢٤ 24 |
আমি নিজেকে বলি, “সদাপ্রভু আমার অধিকার; এজন্য আমি তাঁর প্রতীক্ষায় থাকব।”
طَيِّبٌ هُوَ ٱلرَّبُّ لِلَّذِينَ يَتَرَجَّوْنَهُ، لِلنَّفْسِ ٱلَّتِي تَطْلُبُهُ. | ٢٥ 25 |
যারা সদাপ্রভুর উপরে তাদের আশা রাখে, এবং যারা তাঁর অন্বেষণ করে, তিনি তাদের পক্ষে মঙ্গলময়;
جَيِّدٌ أَنْ يَنْتَظِرَ ٱلْإِنْسَانُ وَيَتَوَقَّعَ بِسُكُوتٍ خَلَاصَ ٱلرَّبِّ. | ٢٦ 26 |
সদাপ্রভুর পরিত্রাণের জন্য শান্তভাবে অপেক্ষা করা ভালো।
جَيِّدٌ لِلرَّجُلِ أَنْ يَحْمِلَ ٱلنِّيرَ فِي صِبَاهُ. | ٢٧ 27 |
মানুষের যৌবনকালে জোয়াল বহন করা উত্তম।
يَجْلِسُ وَحْدَهُ وَيَسْكُتُ، لِأَنَّهُ قَدْ وَضَعَهُ عَلَيْهِ. | ٢٨ 28 |
নীরবে সে একা বসে থাকুক, কেননা সেই জোয়াল সদাপ্রভু তার উপরে দিয়েছেন।
يَجْعَلُ فِي ٱلتُّرَابِ فَمَهُ لَعَلَّهُ يُوجَدُ رَجَاءٌ. | ٢٩ 29 |
সে ধুলোয় নিজের মুখ ঢেকে রাখুক— হয়তো তখনও আশা থাকতে পারে।
يُعْطِي خَدَّهُ لِضَارِبِهِ. يَشْبَعُ عَارًا. | ٣٠ 30 |
যে তাকে আঘাত করেছে, তার প্রতি সে গাল পেতে দিক, এবং সে অপমানে পূর্ণ হোক।
لِأَنَّ ٱلسَّيِّدَ لَا يَرْفُضُ إِلَى ٱلْأَبَدِ. | ٣١ 31 |
কারণ প্রভু মানুষকে চিরকালের জন্য পরিত্যাগ করেন না।
فَإِنَّهُ وَلَوْ أَحْزَنَ يَرْحَمُ حَسَبَ كَثْرَةِ مَرَاحِمِهِ. | ٣٢ 32 |
যদিও তিনি তাকে দুঃখ দেন, তাহলেও তিনি করুণা প্রদর্শন করবেন, তাঁর অব্যর্থ ভালোবাসা এমনই মহান।
لِأَنَّهُ لَا يُذِلُّ مِنْ قَلْبِهِ، وَلَا يُحْزِنُ بَنِي ٱلْإِنْسَانِ. | ٣٣ 33 |
কারণ তিনি ইচ্ছা করে মানবসন্তানদের কষ্ট বা মনোদুঃখ দেন না।
أَنْ يَدُوسَ أَحَدٌ تَحْتَ رِجْلَيْهِ كُلَّ أَسْرَى ٱلْأَرْضِ، | ٣٤ 34 |
দেশের সব বন্দিকে যদি লোকেরা পদতলে দলিত করে,
أَنْ يُحَرِّفَ حَقَّ ٱلرَّجُلِ أَمَامَ وَجْهِ ٱلْعَلِيِّ، | ٣٥ 35 |
পরাৎপর ঈশ্বরের সামনে যদি মানুষকে তার ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করে,
أَنْ يَقْلِبَ ٱلْإِنْسَانَ فِي دَعْوَاهُ. ٱلسَّيِّدُ لَا يَرَى! | ٣٦ 36 |
তারা যদি ন্যায়বিচার না পায়— তাহলে প্রভু কি এসব বিষয় দেখবেন না?
مَنْ ذَا ٱلَّذِي يَقُولُ فَيَكُونَ وَٱلرَّبُّ لَمْ يَأْمُرْ؟ | ٣٧ 37 |
প্রভু যদি অনুমতি না দেন তাহলে কে কিছু বলে তা ঘটাতে পারে?
مِنْ فَمِ ٱلْعَلِيِّ أَلَا تَخْرُجُ ٱلشُّرُورُ وَٱلْخَيْرُ؟ | ٣٨ 38 |
পরাৎপর ঈশ্বরের মুখ থেকে কি বিপর্যয় ও উত্তমতা দুই-ই নির্গত হয় না?
لِمَاذَا يَشْتَكِي ٱلْإِنْسَانُ ٱلْحَيُّ، ٱلرَّجُلُ مِنْ قِصَاصِ خَطَايَاهُ؟ | ٣٩ 39 |
তাহলে তাদের পাপের জন্য শাস্তি পেলে জীবিত মানুষমাত্র কেন অভিযোগ করে?
لِنَفْحَصْ طُرُقَنَا وَنَمْتَحِنْهَا وَنَرْجِعْ إِلَى ٱلرَّبِّ. | ٤٠ 40 |
এসো আমরা নিজেদের জীবনাচরণ যাচাই ও পরীক্ষা করি, আর এসো, আমরা সদাপ্রভুর পথে ফিরে যাই।
لِنَرْفَعْ قُلُوبَنَا وَأَيْدِيَنَا إِلَى ٱللهِ فِي ٱلسَّمَاوَاتِ: | ٤١ 41 |
এসো, আমরা স্বর্গের ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে আমাদের হৃদয় ও আমাদের হাতগুলি তুলে ধরি, এবং বলি:
«نَحْنُ أَذْنَبْنَا وَعَصَيْنَا. أَنْتَ لَمْ تَغْفِرْ. | ٤٢ 42 |
“আমরা পাপ করেছি ও বিদ্রোহী হয়েছি, এবং তুমি আমাদের ক্ষমা করোনি।
ٱلْتَحَفْتَ بِٱلْغَضَبِ وَطَرَدْتَنَا. قَتَلْتَ وَلَمْ تَشْفِقْ. | ٤٣ 43 |
“তুমি ক্রোধে নিজেকে আচ্ছাদন করে আমাদের তাড়া করেছ; কোনো মমতা ছাড়াই তুমি হত্যা করেছ।
ٱلْتَحَفْتَ بِٱلسَّحَابِ حَتَّى لَا تَنْفُذَ ٱلصَّلَاةُ. | ٤٤ 44 |
তুমি মেঘ দ্বারা নিজেকে ঢেকেছ, ফলে কোনো প্রার্থনা তা ভেদ করতে পারে না।
جَعَلْتَنَا وَسَخًا وَكَرْهًا فِي وَسَطِ ٱلشُّعُوبِ. | ٤٥ 45 |
তুমি জাতিগণের মধ্যে আমাদের আবর্জনা ও বর্জ্যপদার্থের মতো অবস্থা করেছ।
فَتَحَ كُلُّ أَعْدَائِنَا أَفْوَاهَهُمْ عَلَيْنَا. | ٤٦ 46 |
“আমাদের সব শত্রু আমাদের বিরুদ্ধে তাদের মুখ হাঁ করে খুলে আছে।
صَارَ عَلَيْنَا خَوْفٌ وَرُعْبٌ، هَلَاكٌ وَسَحْقٌ». | ٤٧ 47 |
আমরা ত্রাস ও ফাঁদ, ধ্বংস ও বিনাশের মুখে পড়েছি।”
سَكَبَتْ عَيْنَايَ يَنَابِيعَ مَاءٍ عَلَى سَحْقِ بِنْتِ شَعْبِي. | ٤٨ 48 |
আমার দু-চোখ দিয়ে অশ্রুধারা বয়ে যাচ্ছে কেননা আমার লোকেরা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।
عَيْنِي تَسْكُبُ وَلَا تَكُفُّ بِلَا ٱنْقِطَاعٍ | ٤٩ 49 |
আমার অশ্রু অবিরাম বয়ে যায়, তার কোনো উপশম হয় না,
حَتَّى يُشْرِفَ وَيَنْظُرَ ٱلرَّبُّ مِنَ ٱلسَّمَاءِ. | ٥٠ 50 |
যতক্ষণ না সদাপ্রভু স্বর্গ থেকে নিচে দৃষ্টিপাত করেন।
عَيْنِي تُؤَثِّرُ فِي نَفْسِي لِأَجْلِ كُلِّ بَنَاتِ مَدِينَتِي. | ٥١ 51 |
আমার নগরের সমস্ত নারীর যে দশা আমি দেখি, তা আমার প্রাণকে দুঃখ দেয়।
قَدِ ٱصْطَادَتْنِي أَعْدَائِي كَعُصْفُورٍ بِلَا سَبَبٍ. | ٥٢ 52 |
যারা বিনা কারণে আমার শত্রু হয়েছিল, তারা পাখির মতো আমাকে শিকার করেছে।
قَرَضُوا فِي ٱلْجُبِّ حَيَاتِي وَأَلْقَوْا عَلَيَّ حِجَارَةً. | ٥٣ 53 |
তারা গর্তে ফেলে আমার প্রাণ শেষ করতে চেয়েছে, তারা আমার দিকে পাথর ছুঁড়েছে;
طَفَتِ ٱلْمِيَاهُ فَوْقَ رَأْسِي. قُلْتُ: «قَدْ قُرِضْتُ!». | ٥٤ 54 |
জলরাশি আমার মাথার উপরে উঠেছে, এবং আমি ভেবেছিলাম, আমি প্রায় নিশ্চিহ্ন হতে চলেছি।
دَعَوْتُ بِٱسْمِكَ يَارَبُّ مِنَ ٱلْجُبِّ ٱلْأَسْفَلِ. | ٥٥ 55 |
গর্তের গভীর তলদেশ থেকে হে সদাপ্রভু, আমি তোমার নামে ডেকেছি।
لِصَوْتِي سَمِعْتَ: «لَا تَسْتُرْ أُذُنَكَ عَنْ زَفْرَتِي، عَنْ صِيَاحِي». | ٥٦ 56 |
তুমি আমার এই বিনতি শুনেছ: “উপশম লাভের জন্য আমার কান্নার প্রতি তুমি তোমার কান রুদ্ধ কোরো না।”
دَنَوْتَ يَوْمَ دَعَوْتُكَ. قُلْتَ: «لَا تَخَفْ!». | ٥٧ 57 |
আমি তোমাকে ডাকলে তুমি নিকটে এলে, আর তুমি বললে, “ভয় কোরো না।”
خَاصَمْتَ يَا سَيِّدُ خُصُومَاتِ نَفْسِي. فَكَكْتَ حَيَاتِي. | ٥٨ 58 |
হে সদাপ্রভু, তুমি আমার পক্ষ নিয়েছ; তুমি আমার জীবন মুক্ত করেছ।
رَأَيْتَ يَارَبُّ ظُلْمِي. أَقِمْ دَعْوَايَ. | ٥٩ 59 |
হে সদাপ্রভু, আমার প্রতি যে অন্যায় করা হয়েছে, তা তুমি দেখেছ। আমার বিচার করে তুমি আমাকে নির্দোষ প্রতিপন্ন করো!
رَأَيْتَ كُلَّ نَقْمَتِهِمْ، كُلَّ أَفْكَارِهِمْ عَلَيَّ. | ٦٠ 60 |
তাদের প্রতিশোধ গ্রহণের গভীরতা, আমার বিরুদ্ধে তাদের সব ষড়যন্ত্র তুমি দেখেছ।
سَمِعْتَ تَعْيِيرَهُمْ يَارَبُّ، كُلَّ أَفْكَارِهِمْ عَلَيَّ. | ٦١ 61 |
হে সদাপ্রভু, তুমি তাদের টিটকিরি, আমার বিরুদ্ধে তাদের সব ষড়যন্ত্রের কথা শুনেছ,
كَلَامُ مُقَاوِمِيَّ وَمُؤَامَرَتُهُمْ عَلَيَّ ٱلْيَوْمَ كُلَّهُ. | ٦٢ 62 |
যা আমার শত্রুরা আমার বিরুদ্ধে সারাদিন ফিসফিস ও বিড়বিড় করে বলে।
اُنْظُرْ إِلَى جُلُوسِهِمْ وَوُقُوفِهِمْ، أَنَا أُغْنِيَتُهُمْ! | ٦٣ 63 |
ওদের দেখো! ওরা দাঁড়িয়ে থাকুক বা বসে থাকুক, ওরা গান গেয়ে আমাকে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করে।
رُدَّ لَهُمْ جَزَاءً يَارَبُّ حَسَبَ عَمَلِ أَيَادِيهِمْ. | ٦٤ 64 |
হে সদাপ্রভু, তাদের হস্তকৃত কাজের যোগ্য প্রতিফল তাদের দাও।
أَعْطِهِمْ غِشَاوَةَ قَلْبٍ، لَعْنَتَكَ لَهُمْ. | ٦٥ 65 |
তাদের হৃদয়ের উপরে তুমি একটি আবরণ দাও, তোমার অভিশাপ তাদের উপরে বর্তাক।
اِتْبَعْ بِٱلْغَضَبِ وَأَهْلِكْهُمْ مِنْ تَحْتِ سَمَاوَاتِ ٱلرَّبِّ. | ٦٦ 66 |
সক্রোধে তাদের পিছনে তাড়া করো ও সদাপ্রভুর স্বর্গের নিচে তাদের ধ্বংস করো।