< يوحنَّا 10 >

«اَلْحَقَّ ٱلْحَقَّ أَقُولُ لَكُمْ: إِنَّ ٱلَّذِي لَا يَدْخُلُ مِنَ ٱلْبَابِ إِلَى حَظِيرَةِ ٱلْخِرَافِ، بَلْ يَطْلَعُ مِنْ مَوْضِعٍ آخَرَ، فَذَاكَ سَارِقٌ وَلِصٌّ. ١ 1
পরে যীশু বললেন, “আমি তোমাদের সত্যি বলছি, যে ব্যক্তি সদর দরজা দিয়ে মেষদের খোঁয়াড়ে প্রবেশ না করে অন্য কোনো দিক দিয়ে ডিঙিয়ে আসে, সে চোর ও দস্যু।
وَأَمَّا ٱلَّذِي يَدْخُلُ مِنَ ٱلْبَابِ فَهُوَ رَاعِي ٱلْخِرَافِ. ٢ 2
যে সদর দরজা দিয়ে প্রবেশ করে, সেই তার মেষদের পালক।
لِهَذَا يَفْتَحُ ٱلْبَوَّابُ، وَٱلْخِرَافُ تَسْمَعُ صَوْتَهُ، فَيَدْعُو خِرَافَهُ ٱلْخَاصَّةَ بِأَسْمَاءٍ وَيُخْرِجُهَا. ٣ 3
পাহারাদার তার জন্য দরজা খুলে দেয় এবং মেষ তার গলার স্বর শোনে। সে নিজের মেষদের নাম ধরে ডেকে তাদের বাইরে নিয়ে যায়।
وَمَتَى أَخْرَجَ خِرَافَهُ ٱلْخَاصَّةَ يَذْهَبُ أَمَامَهَا، وَٱلْخِرَافُ تَتْبَعُهُ، لِأَنَّهَا تَعْرِفُ صَوْتَهُ. ٤ 4
নিজের সব মেষকে বাইরে নিয়ে এসে সে তাদের সামনে সামনে এগিয়ে চলে। তার মেষেরা তাকে অনুসরণ করে, কারণ তারা তার কণ্ঠস্বর চেনে।
وَأَمَّا ٱلْغَرِيبُ فَلَا تَتْبَعُهُ بَلْ تَهْرُبُ مِنْهُ، لِأَنَّهَا لَا تَعْرِفُ صَوْتَ ٱلْغُرَبَاءِ». ٥ 5
কিন্তু তারা কখনও কোনো অপরিচিত ব্যক্তিকে অনুসরণ করবে না; বরং, তারা তার কাছ থেকে ছুটে পালাবে, কারণ অপরিচিত লোকের গলার স্বর তারা চেনে না।”
هَذَا ٱلْمَثَلُ قَالَهُ لَهُمْ يَسُوعُ، وَأَمَّا هُمْ فَلَمْ يَفْهَمُوا مَا هُوَ ٱلَّذِي كَانَ يُكَلِّمُهُمْ بِهِ. ٦ 6
যীশু এই রূপকটি ব্যবহার করলেন, কিন্তু তিনি তাদের কী বললেন, তারা তা বুঝতে পারল না।
فَقَالَ لَهُمْ يَسُوعُ أَيْضًا: «ٱلْحَقَّ ٱلْحَقَّ أَقُولُ لَكُمْ: إِنِّي أَنَا بَابُ ٱلْخِرَافِ. ٧ 7
তাই যীশু তাদের আবার বললেন, “আমি তোমাদের সত্যি বলছি, আমিই মেষদের দ্বার।
جَمِيعُ ٱلَّذِينَ أَتَوْا قَبْلِي هُمْ سُرَّاقٌ وَلُصُوصٌ، وَلَكِنَّ ٱلْخِرَافَ لَمْ تَسْمَعْ لَهُمْ. ٨ 8
যারা আমার আগে এসেছিল, তারা সবাই ছিল চোর ও দস্যু, তাই মেষেরা তাদের ডাকে কান দেয়নি।
أَنَا هُوَ ٱلْبَابُ. إِنْ دَخَلَ بِي أَحَدٌ فَيَخْلُصُ وَيَدْخُلُ وَيَخْرُجُ وَيَجِدُ مَرْعًى. ٩ 9
আমিই দ্বার, আমার মধ্য দিয়ে যে প্রবেশ করবে, সে রক্ষা পাবে। সে ভিতরে আসবে ও বাইরে যাবে, আর চারণভূমির সন্ধান পাবে।
اَلسَّارِقُ لَا يَأْتِي إِلَّا لِيَسْرِقَ وَيَذْبَحَ وَيُهْلِكَ، وَأَمَّا أَنَا فَقَدْ أَتَيْتُ لِتَكُونَ لَهُمْ حَيَاةٌ وَلِيَكُونَ لَهُمْ أَفْضَلُ. ١٠ 10
চোর আসে কেবল চুরি, হত্যা ও ধ্বংস করতে, কিন্তু আমি এসেছি যেন তারা জীবন পায় এবং তা পূর্ণরূপেই পায়।
أَنَا هُوَ ٱلرَّاعِي ٱلصَّالِحُ، وَٱلرَّاعِي ٱلصَّالِحُ يَبْذِلُ نَفْسَهُ عَنِ ٱلْخِرَافِ. ١١ 11
“আমিই উৎকৃষ্ট মেষপালক। উৎকৃষ্ট মেষপালক মেষদের জন্য তাঁর প্রাণ সমর্পণ করেন।
وَأَمَّا ٱلَّذِي هُوَ أَجِيرٌ، وَلَيْسَ رَاعِيًا، ٱلَّذِي لَيْسَتِ ٱلْخِرَافُ لَهُ، فَيَرَى ٱلذِّئْبَ مُقْبِلًا وَيَتْرُكُ ٱلْخِرَافَ وَيَهْرُبُ، فَيَخْطَفُ ٱلذِّئْبُ ٱلْخِرَافَ وَيُبَدِّدُهَا. ١٢ 12
বেতনজীবী লোক মেষপালক নয়, সে মেষপালের মালিকও নয়। তাই সে নেকড়ে বাঘকে আসতে দেখে, মেষদের ছেড়ে পালিয়ে যায়। নেকড়ে তখন মেষপালকে আক্রমণ করে ছিন্নভিন্ন করে দেয়।
وَٱلْأَجِيرُ يَهْرُبُ لِأَنَّهُ أَجِيرٌ، وَلَا يُبَالِي بِٱلْخِرَافِ. ١٣ 13
বেতনজীবী বলেই সে পালিয়ে যায়, মেষপালের জন্য কোনো চিন্তা করে না।
أَمَّا أَنَا فَإِنِّي ٱلرَّاعِي ٱلصَّالِحُ، وَأَعْرِفُ خَاصَّتِي وَخَاصَّتِي تَعْرِفُنِي، ١٤ 14
“আমিই উৎকৃষ্ট মেষপালক, আমার মেষদের আমি জানি ও আমার নিজেরা আমাকে জানে—
كَمَا أَنَّ ٱلْآبَ يَعْرِفُنِي وَأَنَا أَعْرِفُ ٱلْآبَ. وَأَنَا أَضَعُ نَفْسِي عَنِ ٱلْخِرَافِ. ١٥ 15
যেমন পিতা আমাকে জানেন ও আমি পিতাকে জানি—আর মেষদের জন্য আমি আমার প্রাণ সমর্পণ করি।
وَلِي خِرَافٌ أُخَرُ لَيْسَتْ مِنْ هَذِهِ ٱلْحَظِيرَةِ، يَنْبَغِي أَنْ آتِيَ بِتِلْكَ أَيْضًا فَتَسْمَعُ صَوْتِي، وَتَكُونُ رَعِيَّةٌ وَاحِدَةٌ وَرَاعٍ وَاحِدٌ. ١٦ 16
এই খোঁয়াড়ের বাইরেও আমার অন্য মেষ আছে। তারা আমার কণ্ঠস্বর শুনবে। তখন একটি পাল এবং একজন পালক হবে।
لِهَذَا يُحِبُّنِي ٱلْآبُ، لِأَنِّي أَضَعُ نَفْسِي لِآخُذَهَا أَيْضًا. ١٧ 17
আমার পিতা এজন্য আমাকে প্রেম করেন, কারণ আমি আমার প্রাণ সমর্পণ করি, যেন আবার তা পুনরায় গ্রহণ করি।
لَيْسَ أَحَدٌ يَأْخُذُهَا مِنِّي، بَلْ أَضَعُهَا أَنَا مِنْ ذَاتِي. لِي سُلْطَانٌ أَنْ أَضَعَهَا وَلِي سُلْطَانٌ أَنْ آخُذَهَا أَيْضًا. هَذِهِ ٱلْوَصِيَّةُ قَبِلْتُهَا مِنْ أَبِي». ١٨ 18
কেউ আমার কাছ থেকে তা কেড়ে নিতে পারে না। আমি স্বেচ্ছায় আমার প্রাণ সমর্পণ করি। সমর্পণ করার অধিকার এবং তা ফিরে পাওয়ারও অধিকার আমার আছে। আমার পিতার কাছ থেকে আমি এই আদেশ লাভ করেছি।”
فَحَدَثَ أَيْضًا ٱنْشِقَاقٌ بَيْنَ ٱلْيَهُودِ بِسَبَبِ هَذَا ٱلْكَلَامِ. ١٩ 19
একথায় ইহুদিদের মধ্যে আবার মতভেদ দেখা দিল।
فَقَالَ كَثِيرُونَ مِنْهُمْ: «بِهِ شَيْطَانٌ وَهُوَ يَهْذِي. لِمَاذَا تَسْتَمِعُونَ لَهُ؟». ٢٠ 20
তাদের অনেকেই বলল, “ওকে ভূতে পেয়েছে; তাই ও পাগলের মতো কথা বলছে। ওর কথা শুনছ কেন?”
آخَرُونَ قَالُوا: «لَيْسَ هَذَا كَلَامَ مَنْ بِهِ شَيْطَانٌ. أَلَعَلَّ شَيْطَانًا يَقْدِرُ أَنْ يَفْتَحَ أَعْيُنَ ٱلْعُمْيَانِ؟». ٢١ 21
কিন্তু অন্যেরা বলল, “এসব কথা তো ভূতের পাওয়া লোকের নয়! ভূত কি অন্ধদের চোখ খুলে দিতে পারে?”
وَكَانَ عِيدُ ٱلتَّجْدِيدِ فِي أُورُشَلِيمَ، وَكَانَ شِتَاءٌ. ٢٢ 22
এরপর জেরুশালেমে মন্দির-উৎসর্গের পর্ব এসে গেল। তখন শীতকাল।
وَكَانَ يَسُوعُ يَتَمَشَّى فِي ٱلْهَيْكَلِ فِي رِوَاقِ سُلَيْمَانَ، ٢٣ 23
যীশু মন্দির চত্বরে শলোমনের বারান্দায় হেঁটে বেড়াচ্ছিলেন।
فَٱحْتَاطَ بِهِ ٱلْيَهُودُ وَقَالُوا لَهُ: «إِلَى مَتَى تُعَلِّقُ أَنْفُسَنَا؟ إِنْ كُنْتَ أَنْتَ ٱلْمَسِيحَ فَقُلْ لَنَا جَهْرًا». ٢٤ 24
ইহুদিরা তাঁকে ঘিরে ধরে বলল, “আর কত দিন তুমি আমাদের অনিশ্চয়তার মধ্যে রাখবে? তুমি যদি খ্রীষ্ট হও, সেকথা আমাদের স্পষ্ট করে বলো!”
أَجَابَهُمْ يَسُوعُ: «إِنِّي قُلْتُ لَكُمْ وَلَسْتُمْ تُؤْمِنُونَ. اَلْأَعْمَالُ ٱلَّتِي أَنَا أَعْمَلُهَا بِٱسْمِ أَبِي هِيَ تَشْهَدُ لِي. ٢٥ 25
উত্তরে যীশু বললেন, “আমি বলা সত্ত্বেও তোমরা বিশ্বাস করোনি। আমার পিতার নামে সম্পাদিত অলৌকিক কাজই আমার পরিচয় বহন করে।
وَلَكِنَّكُمْ لَسْتُمْ تُؤْمِنُونَ لِأَنَّكُمْ لَسْتُمْ مِنْ خِرَافِي، كَمَا قُلْتُ لَكُمْ. ٢٦ 26
কিন্তু তোমরা তা বিশ্বাস করো না, কারণ তোমরা আমার পালের মেষ নও।
خِرَافِي تَسْمَعُ صَوْتِي، وَأَنَا أَعْرِفُهَا فَتَتْبَعُنِي. ٢٧ 27
আমার মেষেরা আমার কণ্ঠস্বর শোনে, আমি তাদের জানি, আর তারা আমাকে অনুসরণ করে।
وَأَنَا أُعْطِيهَا حَيَاةً أَبَدِيَّةً، وَلَنْ تَهْلِكَ إِلَى ٱلْأَبَدِ، وَلَا يَخْطَفُهَا أَحَدٌ مِنْ يَدِي. (aiōn g165, aiōnios g166) ٢٨ 28
আমি তাদের অনন্ত জীবন দান করি; তারা কোনোদিনই বিনষ্ট হবে না। আর কেউ তাদের আমার হাত থেকে কেড়ে নিতে পারবে না। (aiōn g165, aiōnios g166)
أَبِي ٱلَّذِي أَعْطَانِي إِيَّاهَا هُوَ أَعْظَمُ مِنَ ٱلْكُلِّ، وَلَا يَقْدِرُ أَحَدٌ أَنْ يَخْطَفَ مِنْ يَدِ أَبِي. ٢٩ 29
আমার পিতা, যিনি তাদের আমাকে দিয়েছেন, তিনি সবার চেয়ে মহান। আমার পিতার হাত থেকে কেউ তাদের কেড়ে নিতে পারে না।
أَنَا وَٱلْآبُ وَاحِدٌ». ٣٠ 30
আমি ও পিতা, আমরা এক।”
فَتَنَاوَلَ ٱلْيَهُودُ أَيْضًا حِجَارَةً لِيَرْجُمُوهُ. ٣١ 31
ইহুদিরা তাঁকে আবার পাথর ছুঁড়ে মারার জন্য পাথর তুলে নিল।
أَجَابَهُمْ يَسُوعُ: «أَعْمَالًا كَثِيرَةً حَسَنَةً أَرَيْتُكُمْ مِنْ عِنْدِ أَبِي. بِسَبَبِ أَيِّ عَمَلٍ مِنْهَا تَرْجُمُونَنِي؟». ٣٢ 32
কিন্তু যীশু তাদের বললেন, “পিতার দেওয়া শক্তিতে আমি তোমাদের অনেক মহৎ অলৌকিক কাজ দেখিয়েছি। সেগুলির মধ্যে কোনটির জন্য তোমরা আমাকে পাথর মারতে চাইছ?”
أَجَابَهُ ٱلْيَهُودُ قَائِلِينَ: «لَسْنَا نَرْجُمُكَ لِأَجْلِ عَمَلٍ حَسَنٍ، بَلْ لِأَجْلِ تَجْدِيفٍ، فَإِنَّكَ وَأَنْتَ إِنْسَانٌ تَجْعَلُ نَفْسَكَ إِلَهًا». ٣٣ 33
ইহুদিরা বলল, “এসব কোনো কারণের জন্যই নয়, কিন্তু ঈশ্বরনিন্দার জন্য আমরা তোমাকে পাথর মারতে উদ্যত হয়েছি, কারণ তুমি একজন সামান্য মানুষ হয়েও নিজেকে ঈশ্বর বলে দাবি করছ।”
أَجَابَهُمْ يَسُوعُ: «أَلَيْسَ مَكْتُوبًا فِي نَامُوسِكُمْ: أَنَا قُلْتُ إِنَّكُمْ آلِهَةٌ؟ ٣٤ 34
যীশু তাদের বললেন, “তোমাদের বিধানপুস্তকে কি লেখা নেই, ‘আমি বলেছি, তোমরা “ঈশ্বর”’?
إِنْ قَالَ آلِهَةٌ لِأُولَئِكَ ٱلَّذِينَ صَارَتْ إِلَيْهِمْ كَلِمَةُ ٱللهِ، وَلَا يُمْكِنُ أَنْ يُنْقَضَ ٱلْمَكْتُوبُ، ٣٥ 35
যাদের কাছে ঈশ্বরের বাক্য প্রকাশিত হয়েছিল, তিনি যদি তাদের ‘ঈশ্বর’ নামে অভিহিত করে থাকেন—এবং শাস্ত্রের তো পরিবর্তন হতে পারে না—
فَٱلَّذِي قَدَّسَهُ ٱلْآبُ وَأَرْسَلَهُ إِلَى ٱلْعَالَمِ، أَتَقُولُونَ لَهُ: إِنَّكَ تُجَدِّفُ، لِأَنِّي قُلْتُ: إِنِّي ٱبْنُ ٱللهِ؟ ٣٦ 36
তাহলে পিতা যাকে তাঁর আপনজনরূপে পৃথক করে জগতে পাঠিয়েছেন, তাঁর বিষয়ে কী বলবে? তবে ‘আমি ঈশ্বরের পুত্র,’ একথা বলার জন্য কেন তোমরা আমাকে ঈশ্বরনিন্দার অভিযোগে অভিযুক্ত করছ?
إِنْ كُنْتُ لَسْتُ أَعْمَلُ أَعْمَالَ أَبِي فَلَا تُؤْمِنُوا بِي. ٣٧ 37
আমার পিতা যা করেন, আমি যদি সে কাজ না করি, তাহলে তোমরা আমাকে বিশ্বাস কোরো না।
وَلَكِنْ إِنْ كُنْتُ أَعْمَلُ، فَإِنْ لَمْ تُؤْمِنُوا بِي فَآمِنُوا بِٱلْأَعْمَالِ، لِكَيْ تَعْرِفُوا وَتُؤْمِنُوا أَنَّ ٱلْآبَ فِيَّ وَأَنَا فِيهِ». ٣٨ 38
কিন্তু আমি যদি তা করি, তোমরা আমাকে বিশ্বাস না করলেও, সেই অলৌকিক কাজগুলিকে বিশ্বাস করো, যেন তোমরা জানতে ও বুঝতে পারো যে, পিতা আমার মধ্যে ও আমি পিতার মধ্যে আছি।”
فَطَلَبُوا أَيْضًا أَنْ يُمْسِكُوهُ فَخَرَجَ مِنْ أَيْدِيهِمْ، ٣٩ 39
তারা আবার তাঁকে বন্দি করার চেষ্টা করল, কিন্তু তিনি তাদের কবল এড়িয়ে গেলেন।
وَمَضَى أَيْضًا إِلَى عَبْرِ ٱلْأُرْدُنِّ إِلَى ٱلْمَكَانِ ٱلَّذِي كَانَ يُوحَنَّا يُعَمِّدُ فِيهِ أَوَّلًا وَمَكَثَ هُنَاكَ. ٤٠ 40
এরপর যীশু জর্ডন নদীর অপর পারে ফিরে গেলেন, যেখানে যোহন আগে লোকেদের বাপ্তিষ্ম দিতেন। তিনি সেখানে থেকে গেলেন এবং বহু লোক তাঁর কাছে এল।
فَأَتَى إِلَيْهِ كَثِيرُونَ وَقَالُوا: «إِنَّ يُوحَنَّا لَمْ يَفْعَلْ آيَةً وَاحِدَةً، وَلَكِنْ كُلُّ مَا قَالَهُ يُوحَنَّا عَنْ هَذَا كَانَ حَقًّا». ٤١ 41
তারা বলল, “যোহন কখনও চিহ্নকাজ সম্পাদন না করলেও, এই মানুষটির বিষয়ে তিনি যথার্থ কথাই বলেছেন।”
فَآمَنَ كَثِيرُونَ بِهِ هُنَاكَ. ٤٢ 42
সেখানে বহু মানুষ যীশুতে বিশ্বাস স্থাপন করল।

< يوحنَّا 10 >