< إِشَعْيَاءَ 39 >

فِي ذَلِكَ ٱلزَّمَانِ أَرْسَلَ مَرُودَخُ بَلَادَانَ بْنُ بَلَادَانَ مَلِكُ بَابِلَ رَسَائِلَ وَهَدِيَّةً إِلَى حَزَقِيَّا، لِأَنَّهُ سَمِعَ أَنَّهُ مَرِضَ ثُمَّ صَحَّ. ١ 1
এই দিন ব্যাবিলনের রাজা বলদনের ছেলে মরোদক-বলদন হিষ্কিয়ের অসুখ ও সুস্থ হবার খবর শুনে তাঁর কাছে চিঠি ও উপহার পাঠিয়ে দিলেন।
فَفَرِحَ بِهِمْ حَزَقِيَّا وَأَرَاهُمْ بَيْتَ ذَخَائِرِهِ: ٱلْفِضَّةَ وَٱلذَّهَبَ وَٱلْأَطْيَابَ وَٱلزَّيْتَ ٱلطَّيِّبَ، وَكُلَّ بَيْتِ أَسْلِحَتِهِ وَكُلَّ مَا وُجِدَ فِي خَزَائِنِهِ. لَمْ يَكُنْ شَيْءٌ لَمْ يُرِهِمْ إِيَّاهُ حَزَقِيَّا فِي بَيْتِهِ وَفِي كُلِّ مُلْكِهِ. ٢ 2
হিষ্কিয় দূতেদের দ্বারা সন্তুষ্ট হয়ে তার যা ছিল; মূল্যবান জিনিস রৌপ্যের ভান্ডার, সোনা, মশলা এবং মূল্যবান তেল, তার অস্ত্রের ভান্ডার এবং তার সব ধনভান্ডারেও পাওয়া যায়নি, তার বাড়িতেও কিছু পাওয়া যায়নি, না তার রাজ্যে, এমন কিছু নেই যে হিষ্কিয় তাদের দেখায়নি।
فَجَاءَ إِشَعْيَاءُ ٱلنَّبِيُّ إِلَى ٱلْمَلِكِ حَزَقِيَّا وَقَالَ لَهُ: «مَاذَا قَالَ هَؤُلَاءِ ٱلرِّجَالُ، وَمِنْ أَيْنَ جَاءُوا إِلَيْكَ؟» فَقَالَ حَزَقِيَّا: «جَاءُوا إِلَيَّ مِنْ أَرْضٍ بَعِيدَةٍ، مِنْ بَابِلَ». ٣ 3
ভাববাদী যিশাইয় রাজা হিষ্কিয়ের কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, এই লোকেরা তোমাকে কি বলল? আর কোথা থেকেই তারা এসেছিল? হিষ্কিয় বললেন, তারা দূর দেশ ব্যাবিলন থেকে এসেছিল।
فَقَالَ: «مَاذَا رَأَوْا فِي بَيْتِكَ؟» فَقَالَ حَزَقِيَّا: «رَأَوْا كُلَّ مَا فِي بَيْتِي. لَيْسَ فِي خَزَائِنِي شَيْءٌ لَمْ أُرِهِمْ إِيَّاهُ». ٤ 4
ভাববাদী যিশাইয় জিজ্ঞাসা করলেন, “ওরা তোমার বাড়ীর মধ্যে কি কি দেখেছে?” হিষ্কিয় বলল, “আমার বাড়িতে সব কিছুই তারা দেখেছে। আমার মূল্যবান জিনিসগুলোর মধ্যে এমন কিছু নেই যা আমি তাদের দেখাই নি।”
فَقَالَ إِشَعْيَاءُ لِحَزَقِيَّا: «ٱسْمَعْ قَوْلَ رَبِّ ٱلْجُنُودِ: ٥ 5
তখন যিশাইয় হিষ্কিয়কে বললেন, “বাহিনীদের সদাপ্রভু এই কথা শোন:
هُوَذَا تَأْتِي أَيَّامٌ يُحْمَلُ فِيهَا كُلُّ مَا فِي بَيْتِكَ، وَمَا خَزَنَهُ آبَاؤُكَ إِلَى هَذَا ٱلْيَوْمِ، إِلَى بَابِلَ. لَا يُتْرَكُ شَيْءٌ، يَقُولُ ٱلرَّبُّ. ٦ 6
দেখো, এমন দিন আসবে যখন তোমার প্রাসাদে সব কিছু তোমার পূর্বপুরুষরা আজ পর্যন্ত যে জিনিসগুলো সংরক্ষণ করেছিল, ব্যাবিলননকে তা বহন করতে হবে, কিছুই বাকি থাকবে না।
وَمِنْ بَنِيكَ ٱلَّذِينَ يَخْرُجُونَ مِنْكَ ٱلَّذِينَ تَلِدُهُمْ، يَأْخُذُونَ، فَيَكُونُونَ خِصْيَانًا فِي قَصْرِ مَلِكِ بَابِلَ». ٧ 7
এবং তুমি যাকে জন্ম দিয়েছ, যেহেতু তোমরা নিজেই পিতা হয়েছ, তারা তাদের দূরে নিয়ে যাবে, তারা ব্যাবিলনের রাজার বাড়িতে নপুংসকদের সেবা কাজ করবে।”
فَقَالَ حَزَقِيَّا لِإِشَعْيَاءَ: «جَيِّدٌ هُوَ قَوْلُ ٱلرَّبِّ ٱلَّذِي تَكَلَّمْتَ بِهِ». وَقَالَ: «فَإِنَّهُ يَكُونُ سَلَامٌ وَأَمَانٌ فِي أَيَّامِي». ٨ 8
তখন হিষ্কিয় যিশায়কে বললেন, “সদাপ্রভুর কথা তুমি যে বলেন তা ভাল।” কারণ তিনি চিন্তা করেন, আমার দিন গুলোতে শান্তি ও স্থিতিশীলতা থাকবে।

< إِشَعْيَاءَ 39 >