< إِشَعْيَاءَ 28 >
وَيْلٌ لِإِكْلِيلِ فَخْرِ سُكَارَى أَفْرَايِمَ، وَلِلزَّهْرِ ٱلذَّابِلِ، جَمَالِ بَهَائِهِ ٱلَّذِي عَلَى رَأْسِ وَادِي سَمَائِنِ، ٱلْمَضْرُوبِينَ بِٱلْخَمْرِ. | ١ 1 |
ইফ্রয়িমের মত্ত ব্যক্তিদের অহংকার, সেই মুকুটকে ধিক্, যে ফুলের শোভা ও যার মহিমার সৌন্দর্য ম্লান হয়ে যাচ্ছে, যা এক উর্বর উপত্যকার মাথায় অবস্থিত, সেই নগর, যাদের অহংকার সুরার কারণে অবনমিত হয়েছে!
هُوَذَا شَدِيدٌ وَقَوِيٌّ لِلسَّيِّدِ كَٱنْهِيَالِ ٱلْبَرَدِ، كَنَوْءٍ مُهْلِكٍ، كَسَيْلِ مِيَاهٍ غَزِيرَةٍ جَارِفَةٍ، قَدْ أَلْقَاهُ إِلَى ٱلْأَرْضِ بِشِدَّةٍ. | ٢ 2 |
দেখো, প্রভুর এক পরাক্রমী ও শক্তিশালী ব্যক্তি আছেন। শিলাবৃষ্টি ও ধ্বংসাত্মক ঝড়ের মতো, মুষলধারায় বৃষ্টি ও প্লাবনকারী বারিধারার মতো, তিনি একে সবলে মাটিতে নিক্ষেপ করবেন।
بِٱلْأَرْجُلِ يُدَاسُ إِكْلِيلُ فَخْرِ سُكَارَى أَفْرَايِمَ. | ٣ 3 |
সেই মুকুট, যা ইফ্রয়িমের মত্ত ব্যক্তিদের গর্ব, পায়ের নিচে দলিত হবে।
وَيَكُونُ ٱلزَّهْرُ ٱلذَّابِلُ، جَمَالُ بَهَائِهِ ٱلَّذِي عَلَى رَأْسِ وَادِي ٱلسَّمَائِنِ كَبَاكُورَةِ ٱلتِّينِ قَبْلَ ٱلصَّيْفِ، ٱلَّتِي يَرَاهَا ٱلنَّاظِرُ فَيَبْلَعُهَا وَهِيَ فِي يَدِهِ. | ٤ 4 |
সেই ম্লানপ্রায় ফুল, তার মহিমার সৌন্দর্য, যা এক উর্বর উপত্যকার মাথায় অবস্থিত, যা চয়ন করার আগে পাকা ডুমুরের মতো হবে— তাকে দেখামাত্র যেমন কেউ তা পেড়ে হাতে নেয়, আর তা খেয়ে ফেলে, তেমনই।
فِي ذَلِكَ ٱلْيَوْمِ يَكُونُ رَبُّ ٱلْجُنُودِ إِكْلِيلَ جَمَالٍ وَتَاجَ بَهَاءٍ لِبَقِيَّةِ شَعْبِهِ، | ٥ 5 |
সেইদিন, বাহিনীগণের সদাপ্রভু এক গৌরবের মুকুটস্বরূপ হবেন, তাঁর প্রজাদের অবশিষ্টাংশের জন্য তিনি হবেন এক সুন্দর শিরোভূষণ।
وَرُوحَ ٱلْقَضَاءِ لِلْجَالِسِ لِلْقَضَاءِ، وَبَأْسًا لِلَّذِينَ يَرُدُّونَ ٱلْحَرْبَ إِلَى ٱلْبَابِ. | ٦ 6 |
যিনি বিচারকের আসনে বসেন, তিনি তাঁকে ন্যায়বিচারের প্রেরণা দেবেন, যারা নগর-দুয়ারে আক্রমণ রোধ করে, তিনি হবেন তাদের কাছে শক্তির উৎস।
وَلَكِنَّ هَؤُلَاءِ أَيْضًا ضَلُّوا بِٱلْخَمْرِ وَتَاهُوا بِٱلْمُسْكِرِ. ٱلْكَاهِنُ وَٱلنَّبِيُّ تَرَنَّحَا بِٱلْمُسْكِرِ. ٱبْتَلَعَتْهُمَا ٱلْخَمْرُ. تَاهَا مِنَ ٱلْمُسْكِرِ، ضَلَّا فِي ٱلرُّؤْيَا، قَلِقَا فِي ٱلْقَضَاءِ. | ٧ 7 |
এরাও সুরার কারণে টলোমলো হয় এবং সুরা পানের কারণে এলোমেলো চলে: যাজকেরা ও ভাববাদীরা সুরা পান করে টলোমলো হয় সুরা পান করে তারা চুর হয়ে থাকে; তারা সুরা পানের জন্য এলোমেলো চলে, দর্শন দেখামাত্র তারা টলটলায়মান হয়, সিদ্ধান্ত গ্রহণের সময় তারা হোঁচট খায়।
فَإِنَّ جَمِيعَ ٱلْمَوَائِدِ ٱمْتَلَأَتْ قَيْئًا وَقَذَرًا. لَيْسَ مَكَانٌ. | ٨ 8 |
খাবারের সব টেবিল বমিতে পূর্ণ, নোংরা নয়, এমন কোনো স্থান নেই।
«لِمَنْ يُعَلِّمُ مَعْرِفَةً، وَلِمَنْ يُفْهِمُ تَعْلِيمًا؟ أَلِلْمَفْطُومِينَ عَنِ ٱللَّبَنِ، لِلْمَفْصُولِينَ عَنِ ٱلثُّدِيِّ؟ | ٩ 9 |
“সে কাকে শিক্ষা দিতে চাইছে? কার কাছে সে তার বার্তার ব্যাখ্যা করছে? সেই শিশুদের কাছে কি, যাদের স্তন্যপান ত্যাগ করানো হচ্ছে, না তাদের কাছে, যাদের স্তন থেকে সরানো হচ্ছে?
لِأَنَّهُ أَمْرٌ عَلَى أَمْرٍ. أَمْرٌ عَلَى أَمْرٍ. فَرْضٌ عَلَى فَرْضٍ. فَرْضٌ عَلَى فَرْضٍ. هُنَا قَلِيلٌ هُنَاكَ قَلِيلٌ». | ١٠ 10 |
কারণ, এ যেন: এরকম করো, সেইরকম করো, নিয়মের উপরে নিয়ম, তার উপরে নিয়ম, এখানে একটু আর ওখানে একটু।”
إِنَّهُ بِشَفَةٍ لَكْنَاءَ وَبِلِسَانٍ آخَرَ يُكَلِّمُ هَذَا ٱلشَّعْبَ، | ١١ 11 |
তাহলে ভালোই তো, বিদেশি ওষ্ঠাধর ও অদ্ভুত ভাষার দ্বারা ঈশ্বর এই জাতির সঙ্গে কথা বলবেন।
ٱلَّذِينَ قَالَ لَهُمْ: «هَذِهِ هِيَ ٱلرَّاحَةُ. أَرِيحُوا ٱلرَّازِحَ، وَهَذَا هُوَ ٱلسُّكُونُ». وَلَكِنْ لَمْ يَشَاءُوا أَنْ يَسْمَعُوا. | ١٢ 12 |
যাদের কাছে তিনি বলেছেন, “এই হল বিশ্রামের স্থান, ক্লান্ত ব্যক্তি এখানে বিশ্রাম করুক” এবং “এই হল প্রাণ জুড়ানোর স্থান”— কিন্তু তারা তা শুনতে চাইলো না।
فَكَانَ لَهُمْ قَوْلُ ٱلرَّبِّ: أَمْرًا عَلَى أَمْرٍ. أَمْرًا عَلَى أَمْرٍ. فَرْضًا عَلَى فَرْضٍ. فَرْضًا عَلَى فَرْضٍ. هُنَا قَلِيلًا هُنَاكَ قَلِيلًا، لِكَيْ يَذْهَبُوا وَيَسْقُطُوا إِلَى ٱلْوَرَاءِ وَيَنْكَسِرُوا وَيُصَادُوا فَيُؤْخَذُوا. | ١٣ 13 |
সেই কারণে, সদাপ্রভুর বাণী তাদের কাছে এরকম হল: এরকম করো, সেইরকম করো, নিয়মের উপরে নিয়ম, তার উপরে নিয়ম, এখানে একটু আর ওখানে একটু— যেন তারা যায় ও পিছন দিকে পড়ে, আহত হয়ে ফাঁদে পড়ে ও ধৃত হয়।
لِذَلِكَ ٱسْمَعُوا كَلَامَ ٱلرَّبِّ يَارِجَالَ ٱلْهُزْءِ، وُلَاةَ هَذَا ٱلشَّعْبِ ٱلَّذِي فِي أُورُشَلِيمَ. | ١٤ 14 |
সেই কারণে নিন্দুকেরা ও জেরুশালেমে স্থিত এই জাতির শাসকেরা, তোমরা সদাপ্রভুর বাণী শোনো।
لِأَنَّكُمْ قُلْتُمْ: «قَدْ عَقَدْنَا عَهْدًا مَعَ ٱلْمَوْتِ، وَصَنَعْنَا مِيثَاقًا مَعَ ٱلْهَاوِيَةِ. ٱلسَّوْطُ ٱلْجَارِفُ إِذَا عَبَرَ لَا يَأْتِينَا، لِأَنَّنَا جَعَلْنَا ٱلْكَذِبَ مَلْجَأَنَا، وَبِٱلْغِشِّ ٱسْتَتَرْنَا». (Sheol ) | ١٥ 15 |
তোমরা অহংকার করে বলো, “আমরা মৃত্যুর সঙ্গে একটি সন্ধিচুক্তি করেছি, কবরের সঙ্গে আমাদের একটি নিয়ম হয়েছে। যখন কোনো অপ্রতিরোধ্য কশা আছড়ে পড়ে, তা আমাদের স্পর্শ করতে পারবে না, কারণ এক মিথ্যাকে আমরা আশ্রয়স্থল করেছি, আর মিথ্যাচারই হল আমাদের লুকানোর স্থান।” (Sheol )
لِذَلِكَ هَكَذَا يَقُولُ ٱلسَّيِّدُ ٱلرَّبُّ: «هَأَنَذَا أُؤَسِّسُ فِي صِهْيَوْنَ حَجَرًا، حَجَرَ ٱمْتِحَانٍ، حَجَرَ زَاوِيَةٍ كَرِيمًا، أَسَاسًا مُؤَسَّسًا: مَنْ آمَنَ لَا يَهْرُبُ. | ١٦ 16 |
তাই সার্বভৌম সদাপ্রভু একথা বলেন: “দেখো, আমি সিয়োনে এক পাথর স্থাপন করি, সেটি এক পরীক্ষিত পাথর, সুদৃঢ় ভিত্তির জন্য তা এক মহামূল্যবান কোণের পাথর; যে বিশ্বাস করে, সে কখনও আতঙ্কগ্রস্ত হবে না।
وَأَجْعَلُ ٱلْحَقَّ خَيْطًا وَٱلْعَدْلَ مِطْمَارًا، فَيَخْطَفُ ٱلْبَرَدُ مَلْجَأَ ٱلْكَذِبِ، وَيَجْرُفُ ٱلْمَاءُ ٱلسِّتَارَةَ. | ١٧ 17 |
আমি ন্যায়বিচারকে মানদণ্ড ও ধার্মিকতাকে করব ওলন-দড়ি; শিলাবৃষ্টি তোমাদের আশ্রয়স্থান, অর্থাৎ মিথ্যাচারকে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে, আর জল তোমার লুকানোর স্থানের উপর দিয়ে বইবে।
وَيُمْحَى عَهْدُكُمْ مَعَ ٱلْمَوْتِ، وَلَا يَثْبُتُ مِيثَاقُكُمْ مَعَ ٱلْهَاوِيَةِ. ٱلسَّوْطُ ٱلْجَارِفُ إِذَا عَبَرَ تَكُونُونَ لَهُ لِلدَّوْسِ. (Sheol ) | ١٨ 18 |
মৃত্যুর সঙ্গে কৃত তোমাদের সন্ধিচুক্তি বাতিল করা হবে; কবরের সঙ্গে তোমাদের চুক্তিনিয়ম স্থির থাকবে না। যখন সেই অপ্রতিরোধ্য কশা আছড়ে পড়বে, তোমরা তার দ্বারা প্রহারিত হবে। (Sheol )
كُلَّمَا عَبَرَ يَأْخُذُكُمْ، فَإِنَّهُ كُلَّ صَبَاحٍ يَعْبُرُ، فِي ٱلنَّهَارِ وَفِي ٱللَّيْلِ، وَيَكُونُ فَهْمُ ٱلْخَبَرِ فَقَطِ ٱنْزِعَاجًا». | ١٩ 19 |
যেই তা আসবে, তা তোমাদের বহন করে নিয়ে যাবে; সকালের পর সকাল, দিনে বা রাত্রে, তা ক্রমাগত আছড়ে পড়বে।” এই বার্তা বুঝতে পারলে তা প্রচণ্ড বিভীষিকা নিয়ে আসবে।
لِأَنَّ ٱلْفِرَاشَ قَدْ قَصَرَ عَنِ ٱلتَّمَدُّدِ، وَٱلْغِطَاءَ ضَاقَ عَنِ ٱلِٱلْتِحَافِ. | ٢٠ 20 |
পা ছড়ানোর জন্য বিছানা ভীষণ খাটো, তোমাদের গায়ে জড়ানোর জন্য কম্বলও ছোটো।
لِأَنَّهُ كَمَا فِي جَبَلِ فَرَاصِيمَ يَقُومُ ٱلرَّبُّ، وَكَمَا فِي ٱلْوَطَاءِ عِنْدَ جِبْعُونَ يَسْخَطُ لِيَفْعَلَ فَعْلَهُ، فَعْلَهُ ٱلْغَرِيبَ، وَلِيَعْمَلَ عَمَلَهُ، عَمَلَهُ ٱلْغَرِيبَ. | ٢١ 21 |
সদাপ্রভু উঠে দাঁড়াবেন, যেমন পরাসীম পর্বতে করেছিলেন, গিবিয়োনের উপত্যকায় যেমন করেছিলেন, তেমনই তিনি নিজেকে তুলে ধরবেন, যেন তিনি তাঁর কাজ করতে পারেন, তাঁর অদ্ভুত কাজ, তাঁর করণীয় কাজ সম্পন্ন করেন, তাঁর রহস্যময় সেই করণীয় কাজ।
فَٱلْآنَ لَا تَكُونُوا مُتَهَكِّمِينَ لِئَلَّا تُشَدَّدَ رُبُطُكُمْ، لِأَنِّي سَمِعْتُ فَنَاءً قُضِيَ بِهِ مِنْ قِبَلِ ٱلسَّيِّدِ رَبِّ ٱلْجُنُودِ عَلَى كُلِّ ٱلْأَرْضِ. | ٢٢ 22 |
এখন তোমাদের ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা বন্ধ করো, নইলে তোমাদের শৃঙ্খল আরও ভারী হবে; প্রভু, সর্বশক্তিমান সদাপ্রভু আমাকে বলেছেন, সমস্ত দেশের বিরুদ্ধে ধ্বংসের পরোয়ানা জারি হয়ে গেছে।
اُصْغُوا وَٱسْمَعُوا صَوْتِي. ٱنْصُتُوا وَٱسْمَعُوا قَوْلِي: | ٢٣ 23 |
তোমরা শোনো ও আমার কথায় কান দাও; মনোযোগ দাও ও আমি যা বলি তা শোনো।
هَلْ يَحْرُثُ ٱلْحَارِثُ كُلَّ يَوْمٍ لِيَزْرَعَ، وَيَشُقُّ أَرْضَهُ وَيُمَهِّدُهَا؟ | ٢٤ 24 |
কৃষক যখন বীজ বপনের জন্য জমি চাষ করে, সে কি তা চাষ করেই যায়? সে কি ক্রমাগত পাথর ভাঙ্গে ও মাটিতে মই দেয়?
أَلَيْسَ أَنَّهُ إِذَا سَوَّى وَجْهَهَا يَبْذُرُ ٱلشُّونِيزَ وَيُذَرِّي ٱلْكَمُّونَ، وَيَضَعُ ٱلْحِنْطَةَ فِي أَتْلَامٍ، وَٱلشَّعِيرَ فِي مَكَانٍ مُعَيَّنٍ، وَٱلْقَطَانِيَّ فِي حُدُودِهَا؟ | ٢٥ 25 |
সে যখন ভূমির উপরিভাগ সমান করে, সে কি মৌরি ও জিরের বীজ বোনে না? সে কি যথাস্থানে গম ও যব ও খেতের সীমানায় ভুট্টা যথা উপায়ে বপন করে না?
فَيُرْشِدُهُ. بِٱلْحَقِّ يُعَلِّمُهُ إِلَهُهُ. | ٢٦ 26 |
তার ঈশ্বর তাকে নির্দেশ দেন ও তাকে যথার্থ নিয়মের শিক্ষা দেন।
إِنَّ ٱلشُّونِيزَ لَا يُدْرَسُ بِٱلنَّوْرَجِ، وَلَا تُدَارُ بَكَرَةُ ٱلْعَجَلَةِ عَلَى ٱلْكَمُّونِ، بَلْ بِٱلْقَضِيبِ يُخْبَطُ ٱلشُّونِيزُ، وَٱلْكَمُّونُ بِٱلْعَصَا. | ٢٧ 27 |
মৌরি হাতগাড়ির দ্বারা মাড়াই করা হয় না, জিরের উপরে গোরুগাড়ির চাকাও চালানো হয় না; মৌরি লাঠি দিয়ে পেটানো হয়, জিরে একটি ছড়ির দ্বারা।
يُدَقُّ ٱلْقَمْحُ لِأَنَّهُ لَا يَدْرُسُهُ إِلَى ٱلْأَبَدِ، فَيَسُوقُ بَكَرَةَ عَجَلَتِهِ وَخَيْلَهُ. لَا يَسْحَقُهُ. | ٢٨ 28 |
রুটি তৈরি করার জন্য গম অবশ্যই চূর্ণ করতে হয়, তাই কেউই গম অনবরত মাড়াই করে না। যদিও মাড়াই করা গাড়ির চাকা তার উপরে চালানো হয়, ঘোড়ার খুরে তা কিন্তু চূর্ণ হয় না।
هَذَا أَيْضًا خَرَجَ مِنْ قِبَلِ رَبِّ ٱلْجُنُودِ. عَجِيبُ ٱلرَّأْيِ عَظِيمُ ٱلْفَهْمِ. | ٢٩ 29 |
এই সমস্ত জ্ঞান আসে সর্বশক্তিমান সদাপ্রভুর কাছ থেকে, যাঁর পরিকল্পনা অপূর্ব, যাঁর প্রজ্ঞা চমৎকার।