< إِشَعْيَاءَ 10 >
وَيْلٌ لِلَّذِينَ يَقْضُونَ أَقْضِيَةَ ٱلْبُطْلِ، وَلِلْكَتَبَةِ ٱلَّذِينَ يُسَجِّلُونَ جَوْرًا | ١ 1 |
১ধিক সেই নিয়মকারীদেরকে, যারা অধর্ম্মের ব্যবস্থা স্থাপন করে ও যারা অবৈধ বিচার জারি করে।
لِيَصُدُّوا ٱلضُّعَفَاءَ عَنِ ٱلْحُكْمِ، وَيَسْلُبُوا حَقَّ بَائِسِي شَعْبِي، لِتَكُونَ ٱلْأَرَامِلُ غَنِيمَتَهُمْ وَيَنْهَبُوا ٱلْأَيْتَامَ. | ٢ 2 |
২তারা গরিবদেরকে ন্যায়বিচার থেকে ফিরিয়ে দেয় ও আমার দুঃখী লোকদের অধিকার লুট করে, যেন বিধবারা তাদের লুটের জিনিস হয় এবং তারা পিতৃহীনদেরকে তাদের লুটের জিনিস করতে পারে।
وَمَاذَا تَفْعَلُونَ فِي يَوْمِ ٱلْعِقَابِ، حِينَ تَأْتِي ٱلتَّهْلُكَةُ مِنْ بَعِيدٍ؟ إِلَى مَنْ تَهْرُبُونَ لِلْمَعُونَةِ، وَأَيْنَ تَتْرُكُونَ مَجْدَكُمْ؟ | ٣ 3 |
৩শাস্তি দেবার দিনের ও যখন দূর থেকে বিপদ আসবে তখন তোমরা কি করবে? সাহায্যের জন্য কার কাছে পালাবে? তোমাদের ধন-সম্পদ কোথায় ফেলে যাবে?
إِمَّا يَجْثُونَ بَيْنَ ٱلْأَسْرَى، وَإِمَّا يَسْقُطُونَ تَحْتَ ٱلْقَتْلَى. مَعَ كُلِّ هَذَا لَمْ يَرْتَدَّ غَضَبُهُ، بَلْ يَدُهُ مَمْدُودَةٌ بَعْدُ! | ٤ 4 |
৪তারা বন্দীদের মধ্যে নীচু হয়ে থাকবে অথবা মৃতদের মধ্যে পড়ে যাবে; কারণ এই সবে তো তার রাগ থামেনি; কিন্তু এখনও তাঁর হাত ওঠানোই রয়েছে।
«وَيْلٌ لِأَشُّورَ قَضِيبِ غَضَبِي، وَٱلْعَصَا فِي يَدِهِمْ هِيَ سَخَطِي. | ٥ 5 |
৫ধিক অশূরকে! সে আমার ক্রোধের লাঠি! সে সেই লাঠি, যার হাতে আমার ভীষণ ক্রোধ।
عَلَى أُمَّةٍ مُنَافِقَةٍ أُرْسِلُهُ، وَعَلَى شَعْبِ سَخَطِي أُوصِيهِ، لِيَغْتَنِمَ غَنِيمَةً وَيَنْهَبَ نَهْبًا، وَيَجْعَلَهُمْ مَدُوسِينَ كَطِينِ ٱلْأَزِقَّةِ. | ٦ 6 |
৬আমি তাকে অহঙ্কারী জাতির বিরুদ্ধে পাঠাব এবং যারা আমার ক্রোধ বহন করে তাদেরকেও পাঠাব যেন সে লুট করে ও লুটের জিনিস নিয়ে যায় ও তাদেরকে রাস্তার কাদার মত মাড়ায়।
أَمَّا هُوَ فَلَا يَفْتَكِرُ هَكَذَا، وَلَا يَحْسِبُ قَلْبُهُ هَكَذَا. بَلْ فِي قَلْبِهِ أَنْ يُبِيدَ وَيَقْرِضَ أُمَمًا لَيْسَتْ بِقَلِيلَةٍ. | ٧ 7 |
৭কিন্তু তার পরিকল্পনা সেরকম না, তার হৃদয় তা ভাবে না; তার উদ্দেশ্য ধ্বংস করা আর অনেক জাতিকে শেষ করে দেওয়া।
فَإِنَّهُ يَقُولُ: أَلَيْسَتْ رُؤَسَائِي جَمِيعًا مُلُوكًا؟ | ٨ 8 |
৮কারণ সে বলে, “আমার অধ্যক্ষরা কি সবাই রাজা নয়?
أَلَيْسَتْ كَلْنُو مِثْلَ كَرْكَمِيشَ؟ أَلَيْسَتْ حَمَاةُ مِثْلَ أَرْفَادَ؟ أَلَيْسَتِ ٱلسَّامِرَةُ مِثْلَ دِمَشْقَ؟ | ٩ 9 |
৯কর্কমীশের মত নয়? হমাৎ কি অর্পদের মত নয়? আর শমরিয়া কি দামেস্কের মত নয়?
كَمَا أَصَابَتْ يَدِي مَمَالِكَ ٱلْأَوْثَانِ، وَأَصْنَامُهَا ٱلْمَنْحُوتَةُ هِيَ أَكْثَرُ مِنَ ٱلَّتِي لِأُورُشَلِيمَ وَلِلسَّامِرَةِ، | ١٠ 10 |
১০সে সব প্রতিমার রাজ্য আমার হাতে পড়েছে; সেগুলির খোদাই করা মুর্ত্তিগুলো যিরূশালেম ও শমরিয়ার মূর্তিগুলোর চেয়ে অনেক বড়।
أَفَلَيْسَ كَمَا صَنَعْتُ بِٱلسَّامِرَةِ وَبِأَوْثَانِهَا أَصْنَعُ بِأُورُشَلِيمَ وَأَصْنَامِهَا؟». | ١١ 11 |
১১আমি শমরিয়াকে ও তার প্রতিমাগুলোকে যেমন করেছি, যিরূশালেম ও তার মূর্তিগুলোর প্রতি কি সেরকম করব না?”
فَيَكُونُ مَتَى أَكْمَلَ ٱلسَّيِّدُ كُلَّ عَمَلِهِ بِجَبَلِ صِهْيَوْنَ وَبِأُورُشَلِيمَ، أَنِّي أُعَاقِبُ ثَمَرَ عَظَمَةِ قَلْبِ مَلِكِ أَشُّورَ وَفَخْرَ رِفْعَةِ عَيْنَيْهِ. | ١٢ 12 |
১২প্রভু সিয়োন পাহাড় ও যিরূশালেমে নিজের সব কাজ শেষ করলে পর, তিনি বলবেন, “আমি অশূরের রাজার অহঙ্কারী হৃদয়ের বক্তব্য ও গর্বিত চাহনির জন্য শাস্তি দেব।”
لِأَنَّهُ قَالَ: «بِقُدْرَةِ يَدِي صَنَعْتُ، وَبِحِكْمَتِي. لِأَنِّي فَهِيمٌ. وَنَقَلْتُ تُخُومَ شُعُوبٍ، وَنَهَبْتُ ذَخَائِرَهُمْ، وَحَطَطْتُ ٱلْمُلُوكَ كَبَطَلٍ. | ١٣ 13 |
১৩কারণ সে বলে, “আমার হাতের শক্তি ও আমার জ্ঞানের দ্বারা আমি কাজ করেছি, কারণ আমার বুদ্ধি আছে এবং জাতিদের সীমা আমি বাদ দিয়ে দিয়েছি, তাদের ধন-সম্পদ লুট করেছি; বীরের মত আমি তাদেরকে নীচে নামিয়েছি যারা সিংহাসনের ওপরে বসে।
فَأَصَابَتْ يَدِي ثَرْوَةَ ٱلشُّعُوبِ كَعُشٍّ، وَكَمَا يُجْمَعُ بَيْضٌ مَهْجُورٌ، جَمَعْتُ أَنَا كُلَّ ٱلْأَرْضِ، وَلَمْ يَكُنْ مُرَفْرِفُ جَنَاحٍ وَلَا فَاتِحُ فَمٍ وَلَا مُصَفْصِفٌ». | ١٤ 14 |
১৪পাখীর বাসার মতো জাতিদের সম্পত্তি আমার হাত লুট করেছে এবং লোকে যেমন পরিত্যক্ত ডিম কুড়ায়, তেমনি আমি সমস্ত পৃথিবীকে জড়ো করেছি; ডানা নাড়তে অথবা মুখ খুলতে কেউ কিচির মিচির শব্দ করছিল না।”
هَلْ تَفْتَخِرُ ٱلْفَأْسُ عَلَى ٱلْقَاطِعِ بِهَا، أَوْ يَتَكَبَّرُ ٱلْمِنْشَارُ عَلَى مُرَدِّدِهِ؟ كَأَنَّ ٱلْقَضِيبَ يُحَرِّكُ رَافِعَهُ! كَأَنَّ ٱلْعَصَا تَرْفَعُ مَنْ لَيْسَ هُوَ عُودًا! | ١٥ 15 |
১৫কুড়াল কি কাঠুরের বিরুদ্ধে অহঙ্কার করবে? করাত কি কাঠ-মিস্ত্রির চেয়ে নিজেকে প্রশংসা করবে? যারা লাঠি তোলে লাঠি যেন তাদেরকে চালাচ্ছে; অথবা কাঠের লাঠি যেন তাকে উঠাচ্ছে।
لِذَلِكَ يُرْسِلُ ٱلسَّيِّدُ، سَيِّدُ ٱلْجُنُودِ، عَلَى سِمَانِهِ هُزَالًا، وَيُوقِدُ تَحْتَ مَجْدِهِ وَقِيدًا كَوَقِيدِ ٱلنَّارِ. | ١٦ 16 |
১৬অতএব প্রভু বাহিনীদের সদাপ্রভু, তার অভিজাত যোদ্ধাদের মধ্যে দুর্বলতা পাঠাবেন ও তার মহিমার নীচে জ্বলন্ত আগুনের শিখার মত জ্বালানো হবে।
وَيَصِيرُ نُورُ إِسْرَائِيلَ نَارًا وَقُدُّوسُهُ لَهِيبًا، فَيُحْرِقُ وَيَأْكُلُ حَسَكَهُ وَشَوْكَهُ فِي يَوْمٍ وَاحِدٍ، | ١٧ 17 |
১৭ইস্রায়েলের সদাপ্রভু আগুনের মত হবেন ও যিনি তার পবিত্রজন তিনি শিখার মত হবেন; তা একদিনের তার সব কাঁটাঝোপ ও কাঁটাগাছ পুড়িয়ে গ্রাস করবে।
وَيُفْنِي مَجْدَ وَعْرِهِ وَبُسْتَانِهِ، ٱلنَّفْسَ وَٱلْجَسَدَ جَمِيعًا. فَيَكُونُ كَذَوَبَانِ ٱلْمَرِيضِ. | ١٨ 18 |
১৮সদাপ্রভু তার বনের ও উদ্যানের মহিমাকে, প্রাণ ও শরীরকে গ্রাস করবে তাতে রোগীর মতো জীর্ণ হবে।
وَبَقِيَّةُ أَشْجَارِ وَعْرِهِ تَكُونُ قَلِيلَةً حَتَّى يَكْتُبَهَا صَبِيٌّ. | ١٩ 19 |
১৯আর তার বনের গাছ এমন অল্প হবে যে, বালক তা গুনে লিখতে পারবে।
وَيَكُونُ فِي ذَلِكَ ٱلْيَوْمِ أَنَّ بَقِيَّةَ إِسْرَائِيلَ وَٱلنَّاجِينَ مِنْ بَيْتِ يَعْقُوبَ لَا يَعُودُونَ يَتَوَكَّلُونَ أَيْضًا عَلَى ضَارِبِهِمْ، بَلْ يَتَوَكَّلُونَ عَلَى ٱلرَّبِّ قُدُّوسِ إِسْرَائِيلَ بِٱلْحَقِّ. | ٢٠ 20 |
২০সেই দিন ইস্রায়েলের অবশিষ্ট অংশ ও যাকোবের বংশের পালিয়ে যাওয়া লোকেরা নিজেদের প্রহারককারীর ওপরে নির্ভর করবে না; কিন্তু ইস্রায়েলের পবিত্রতম সদাপ্রভুর ওপরে সত্যভাবে নির্ভর করবে।
تَرْجِعُ ٱلْبَقِيَّةُ، بَقِيَّةُ يَعْقُوبَ، إِلَى ٱللهِ ٱلْقَدِيرِ. | ٢١ 21 |
২১যাকোবের বাকি লোকেরা ফিরে আসবে, যাকোবের বাকি লোকেরা শক্তিশালী ঈশ্বরের কাছে ফিরে আসবে।
لِأَنَّهُ وَإِنْ كَانَ شَعْبُكَ يَا إِسْرَائِيلُ كَرَمْلِ ٱلْبَحْرِ تَرْجِعُ بَقِيَّةٌ مِنْهُ. قَدْ قُضِيَ بِفَنَاءٍ فَائِضٍ بِٱلْعَدْلِ. | ٢٢ 22 |
২২কারণ, হে ইস্রায়েল, তোমার লোকেরা সমুদ্রের বালির মতো হলেও তাদের বাকি অংশ ফিরে আসবে; ধ্বংস নির্ধারিত, তা ধার্মিকতার বন্যার মতো হবে।
لِأَنَّ ٱلسَّيِّدَ رَبَّ ٱلْجُنُودِ يَصْنَعُ فَنَاءً وَقَضَاءً فِي كُلِّ ٱلْأَرْضِ. | ٢٣ 23 |
২৩কারণ বাহিনীদের প্রভু সদাপ্রভু দেশের ওপর যে ধ্বংস ঠিক করে রেখেছেন সেইমত প্রভু বাহিনীদের সদাপ্রভু কাজ করবেন।
وَلَكِنْ هَكَذَا يَقُولُ ٱلسَّيِّدُ رَبُّ ٱلْجُنُودِ: «لَا تَخَفْ مِنْ أَشُّورَ يَا شَعْبِي ٱلسَّاكِنُ فِي صِهْيَوْنَ. يَضْرِبُكَ بِٱلْقَضِيبِ، وَيَرْفَعُ عَصَاهُ عَلَيْكَ عَلَى أُسْلُوبِ مِصْرَ. | ٢٤ 24 |
২৪অতএব, বাহিনীদের প্রভু সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “হে আমার লোকেরা, তোমরা যারা সিয়োনে থাক, অশূর থেকে ভীত হয়ো না; যদিও সে তোমাকে লাঠির আঘাত করে ও তোমার বিরুদ্ধে লাঠি ওঠায়, যেমন মিশর করেছিল।
لِأَنَّهُ بَعْدَ قَلِيلٍ جِدًّا يَتِمُّ ٱلسَّخَطُ وَغَضَبِي فِي إِبَادَتِهِمْ». | ٢٥ 25 |
২৫তাকে ভয় কর না, কারণ খুব অল্প দিনের র মধ্যে আমার ক্রোধ শেষ হবে এবং আমার রাগ ধ্বংসে পরিণত হবে।”
وَيُقِيمُ عَلَيْهِ رَبُّ ٱلْجُنُودِ سَوْطًا، كَضَرْبَةِ مِدْيَانَ عِنْدَ صَخْرَةِ غُرَابَ، وَعَصَاهُ عَلَى ٱلْبَحْرِ، وَيَرْفَعُهَا عَلَى أُسْلُوبِ مِصْرَ. | ٢٦ 26 |
২৬তখন বাহিনীদের সদাপ্রভু তার বিরুদ্ধে চাবুক চালাবেন, যেমন ওরেব পাহাড়ে মিদিয়নকে পরাজিত করেছিলেন এবং তাঁর লাঠি সাগরের ওপরে থাকবে এবং তিনি তা ওঠাবেন যেমন মিশরে করেছিলেন।
وَيَكُونُ فِي ذَلِكَ ٱلْيَوْمِ أَنَّ حِمْلَهُ يَزُولُ عَنْ كَتِفِكَ، وَنِيرَهُ عَنْ عُنُقِكَ، وَيَتْلَفُ ٱلنِّيرُ بِسَبَبِ ٱلسَّمَانَةِ. | ٢٧ 27 |
২৭সেই দিন তোমার কাঁধ থেকে তার বোঝা, তোমার ঘাড় থেকে তার যোঁয়ালী তুলে নেওয়া হবে এবং তোমার ঘাড়ের চর্বির জন্য যোঁয়ালী ভেঙে যাবে।
قَدْ جَاءَ إِلَى عَيَّاثَ. عَبَرَ بِمِجْرُونَ. وَضَعَ فِي مِخْمَاشَ أَمْتِعَتَهُ. | ٢٨ 28 |
২৮শত্রু অয়াতে এসেছে এবং মিগ্রোণ পার হয়ে গেছে; মিক্মসে সে তার জিনিসপত্র রেখে গেছে।
عَبَرُوا ٱلْمَعْبَرَ. بَاتُوا فِي جَبَعَ. ٱرْتَعَدَتِ ٱلرَّامَةُ. هَرَبَتْ جِبْعَةُ شَاوُلَ. | ٢٩ 29 |
২৯তারা গিরিপথ পার হয়ে এসেছে এবং তারা গেবাতে রাত কাটিয়েছে। রামা কাঁপছে, শৌলের গিবিয়া পালিয়ে গেছে।
اِصْهِلِي بِصَوْتِكِ يَا بِنْتَ جَلِّيمَ. ٱسْمَعِي يَا لَيْشَةُ. مِسْكِينَةٌ هِيَ عَنَاثُوثُ. | ٣٠ 30 |
৩০হে গল্লীমের মেয়েরা, জোরে চিৎকার কর! হে লয়িশা মনোযোগ দাও! তোমার দুঃখী অনাথোৎ!
هَرَبَتْ مَدْمِينَةُ. ٱحْتَمَى سُكَّانُ جِيبِيمَ. | ٣١ 31 |
৩১মদমেনার লোকেরা পালিয়ে যাচ্ছে এবং গেবীমের লোকেরা নিরাপত্তার জন্য দৌড়াচ্ছে।
ٱلْيَوْمَ يَقِفُ فِي نُوبَ. يَهُزُّ يَدَهُ عَلَى جَبَلِ بِنْتِ صِهْيَوْنَ، أَكَمَةِ أُورُشَلِيمَ. | ٣٢ 32 |
৩২সে আজকে নোবে গিয়ে দাঁড়াবে এবং সে সিয়োনের মেয়ের পাহাড়ের দিকে, যিরূশালেমের পাহাড়ের দিকে হাত নাড়াচ্ছে।
هُوَذَا ٱلسَّيِّدُ رَبُّ ٱلْجُنُودِ يَقْضِبُ ٱلْأَغْصَانَ بِرُعْبٍ، وَٱلْمُرْتَفِعُو ٱلْقَامَةِ يُقْطَعُونَ، وَٱلْمُتَشَامِخُونَ يَنْخَفِضُونَ. | ٣٣ 33 |
৩৩দেখ, বাহিনীদের প্রভু সদাপ্রভু, ভয়ঙ্করভাবে ডালগুলি ভাঙবেন; লম্বা গাছগুলি কেটে ফেলবেন এবং উন্নত গাছগুলি নীচু হবে।
وَيُقْطَعُ غَابُ ٱلْوَعْرِ بِٱلْحَدِيدِ، وَيَسْقُطُ لُبْنَانُ بِقَدِيرٍ. | ٣٤ 34 |
৩৪তিনি করাত দিয়ে বনের ঘন জঙ্গল কেটে ফেলবেন এবং তার মহিমাতে লিবানোনের পতন হবে।