< اَلتَّكْوِينُ 26 >

وَكَانَ فِي ٱلْأَرْضِ جُوعٌ غَيْرُ ٱلْجُوعِ ٱلْأَوَّلِ ٱلَّذِي كَانَ فِي أَيَّامِ إِبْرَاهِيمَ، فَذَهَبَ إِسْحَاقُ إِلَى أَبِيمَالِكَ مَلِكِ ٱلْفِلِسْطِينِيِّينَ، إِلَى جَرَارَ. ١ 1
আগে অব্রামের দিনের যে দূর্ভিক্ষ হয়, তাছাড়া দেশে আর এক দূর্ভিক্ষ দেখা দিল। তখন ইসহাক গরারে পলেষ্টীয়দের রাজা অবীমেলকের কাছে গেলেন।
وَظَهَرَ لَهُ ٱلرَّبُّ وَقَالَ: «لَا تَنْزِلْ إِلَى مِصْرَ. ٱسْكُنْ فِي ٱلْأَرْضِ ٱلَّتِي أَقُولُ لَكَ. ٢ 2
সদাপ্রভু তাঁকে দর্শন দিয়ে বললেন, “তুমি মিশর দেশে নেমে যেও না, আমি তোমাকে যে দেশের কথা বলব, সেখানে থাক;
تَغَرَّبْ فِي هَذِهِ ٱلْأَرْضِ فَأَكُونَ مَعَكَ وَأُبَارِكَكَ، لِأَنِّي لَكَ وَلِنَسْلِكَ أُعْطِي جَمِيعَ هَذِهِ ٱلْبِلَادِ، وَأَفِي بِٱلْقَسَمِ ٱلَّذِي أَقْسَمْتُ لِإِبْرَاهِيمَ أَبِيكَ. ٣ 3
এই দেশে বসবাস কর; আমি তোমার সঙ্গে থেকে তোমাকে আশীর্বাদ করব, কারণ আমিই তোমাকে ও তোমার বংশকে এই সব দেশ দেব এবং তোমার বাবা অব্রাহামের কাছে যে শপথ করেছিলাম, তা সফল করব।
وَأُكَثِّرُ نَسْلَكَ كَنُجُومِ ٱلسَّمَاءِ، وَأُعْطِي نَسْلَكَ جَمِيعَ هَذِهِ ٱلْبِلَادِ، وَتَتَبَارَكُ فِي نَسْلِكَ جَمِيعُ أُمَمِ ٱلْأَرْضِ، ٤ 4
আমি আকাশের তারাদের মতো তোমার বংশ বৃদ্ধি করব, তোমার বংশকে এই সব দেশ দেব ও তোমার বংশে পৃথিবীর যাবতীয় জাতি আশীর্বাদ প্রাপ্ত হবে।
مِنْ أَجْلِ أَنَّ إِبْرَاهِيمَ سَمِعَ لِقَوْلِي وَحَفِظَ مَا يُحْفَظُ لِي: أَوَامِرِي وَفَرَائِضِي وَشَرَائِعِي». ٥ 5
কারণ অব্রাহাম আমার বাক্য মেনে আমার আদেশ, আমার আজ্ঞা, আমার বিধি ও আমার ব্যবস্থা সব পালন করেছে।”
فَأَقَامَ إِسْحَاقُ فِي جَرَارَ. ٦ 6
তাই ইসহাক গরারে বাস করলেন।
وَسَأَلَهُ أَهْلُ ٱلْمَكَانِ عَنِ ٱمْرَأَتِهِ، فَقَالَ: «هِيَ أُخْتِي». لِأَنَّهُ خَافَ أَنْ يَقُولَ: «ٱمْرَأَتِي» لَعَلَّ أَهْلَ ٱلْمَكَانِ: «يَقْتُلُونَنِي مِنْ أَجْلِ رِفْقَةَ» لِأَنَّهَا كَانَتْ حَسَنَةَ ٱلْمَنْظَرِ. ٧ 7
আর সে জায়গার লোকেরা তাঁর স্ত্রীর বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, “উনি আমার বোন; কারণ, এ আমার স্ত্রী, এই কথা বলতে তিনি ভয় পেলেন, ভাবলেন, কি জানি এই জায়গার লোকেরা রিবিকার জন্য আমাকে হত্যা করবে; কারণ তিনি দেখতে সুন্দরী ছিলেন।”
وَحَدَثَ إِذْ طَالَتْ لَهُ ٱلْأَيَّامُ هُنَاكَ أَنَّ أَبِيمَالِكَ مَلِكَ ٱلْفِلِسْطِينِيِّينَ أَشْرَفَ مِنَ ٱلْكُوَّةِ وَنَظَرَ، وَإِذَا إِسْحَاقُ يُلَاعِبُ رِفْقَةَ ٱمْرَأَتَهُ. ٨ 8
কিন্তু সে জায়গায় বহুকাল বাস করলে পর কোনো দিনের পলেষ্টীয়দের রাজা অবীমেলক জানালা দিয়ে দেখলেন, আর দেখ, ইসহাক নিজের স্ত্রী রিবিকার সঙ্গে সোহাগপূর্ণ ব্যবহার করছে।
فَدَعَا أَبِيمَالِكُ إِسْحَاقَ وَقَالَ: «إِنَّمَا هِيَ ٱمْرَأَتُكَ! فَكَيْفَ قُلْتَ: هِيَ أُخْتِي؟» فَقَالَ لَهُ إِسْحَاقُ: «لِأَنِّي قُلْتُ: لَعَلِّي أَمُوتُ بِسَبَبِهَا». ٩ 9
তখন অবীমেলক ইসহাককে ডেকে বললেন, “দেখুন, তিনি অবশ্য আপনার স্ত্রী; তবে আপনি বোন বলে তাঁর পরিচয় কেন দিয়েছিলেন?” ইসহাক উত্তর করলেন, “আমি ভাবছিলাম, কি জানি, তাঁর জন্য আমার মৃত্যু হবে।”
فَقَالَ أَبِيمَالِكُ: «مَا هَذَا ٱلَّذِي صَنَعْتَ بِنَا؟ لَوْلَا قَلِيلٌ لَٱضْطَجَعَ أَحَدُ ٱلشَّعْبِ مَعَ ٱمْرَأَتِكَ فَجَلَبْتَ عَلَيْنَا ذَنْبًا». ١٠ 10
১০তখন অবীমেলক বললেন, “আপনি আমাদের সঙ্গে এ কি ব্যবহার করলেন? কোনো লোক আপনার ভার্য্যার সঙ্গে অনায়াসে শয়ন করতে পারত; তা হলে আপনি আমাদেরকে দোষী করতেন।”
فَأَوْصَى أَبِيمَالِكُ جَمِيعَ ٱلشَّعْبِ قَائِلًا: «ٱلَّذِي يَمَسُّ هَذَا ٱلرَّجُلَ أَوِ ٱمْرَأَتَهُ مَوْتًا يَمُوتُ». ١١ 11
১১তাই অবীমেলক সব লোককে এই আজ্ঞা দিলেন, “যে কেউ এই ব্যক্তিকে কিম্বা এর স্ত্রীকে স্পর্শ করবে, তাঁর প্রাণদণ্ড অবশ্য হবে।”
وَزَرَعَ إِسْحَاقُ فِي تِلْكَ ٱلْأَرْضِ فَأَصَابَ فِي تِلْكَ ٱلسَّنَةِ مِئَةَ ضِعْفٍ، وَبَارَكَهُ ٱلرَّبُّ. ١٢ 12
১২আর ইসহাক সেই দেশে চাষবাস করে সেই বছর একশো গুণ শস্য পেলেন এবং সদাপ্রভু তাঁকে আশীর্বাদ করলেন।
فَتَعَاظَمَ ٱلرَّجُلُ وَكَانَ يَتَزَايَدُ فِي ٱلتَّعَاظُمِ حَتَّى صَارَ عَظِيمًا جِدًّا. ١٣ 13
১৩আর তিনি ধনী হলেন এবং আরো বৃদ্ধি পেয়ে অনেক বড় লোক হলেন;
فَكَانَ لَهُ مَوَاشٍ مِنَ ٱلْغَنَمِ وَمَوَاشٍ مِنَ ٱلْبَقَرِ وَعَبِيدٌ كَثِيرُونَ. فَحَسَدَهُ ٱلْفِلِسْطِينِيُّونَ. ١٤ 14
১৪আর তাঁর ভেড়া ও গরু সম্পত্তি এবং অনেক দাস দাসী হল; আর পলেষ্টীয়রা তাঁর প্রতি হিংসা করতে লাগল।
وَجَمِيعُ ٱلْآبَارِ، ٱلَّتِي حَفَرَهَا عَبِيدُ أَبِيهِ فِي أَيَّامِ إِبْرَاهِيمَ أَبِيهِ، طَمَّهَا ٱلْفِلِسْطِينِيُّونَ وَمَلَأُوهَا تُرَابًا. ١٥ 15
১৫তাঁর বাবা অব্রাহামের দিনের তাঁর দাসরা যে যে কুয়ো খুঁড়েছিল, পলেষ্টীয়রা সে সব বুজিয়ে ফেলেছিল ও ধূলোতে ভর্তি করেছিল।
وَقَالَ أَبِيمَالِكُ لِإِسْحَاقَ: «ٱذْهَبْ مِنْ عِنْدِنَا لِأَنَّكَ صِرْتَ أَقْوَى مِنَّا جِدًّا». ١٦ 16
১৬পরে অবীমেলক ইসহাককে বললেন, “আমাদের কাছ থেকে চলে যান, কারণ আপনি আমাদের থেকে অনেক শক্তিশালী হয়েছেন।”
فَمَضَى إِسْحَاقُ مِنْ هُنَاكَ، وَنَزَلَ فِي وَادِي جَرَارَ وَأَقَامَ هُنَاكَ. ١٧ 17
১৭পরে ইস্‌হাক সেখান থেকে চলে গেলেন ও গরারের উপত্যকাতে তাঁবু স্থাপন করে সেখানে বাস করলেন।
فَعَادَ إِسْحَاقُ وَنَبَشَ آبَارَ ٱلْمَاءِ ٱلَّتِي حَفَرُوهَا فِي أَيَّامِ إِبْرَاهِيمَ أَبِيهِ، وَطَمَّهَا ٱلْفِلِسْطِينِيُّونَ بَعْدَ مَوْتِ أَبِيهِ، وَدَعَاهَا بِأَسْمَاءٍ كَٱلْأَسْمَاءِ ٱلَّتِي دَعَاهَا بِهَا أَبُوهُ. ١٨ 18
১৮ইস্‌হাক নিজের বাবা অব্রাহামের দিনের খোঁড়া কুয়ো সব আবার খুঁড়লেন; কারণ অব্রাহামের মৃত্যুর পরে পলেষ্টীয়রা সে সব বুজিয়ে ফেলেছিল; তাঁর বাবা সেই সকলের যে যে নাম রেখেছিলেন, তিনিও সেই সেই নাম রাখলেন!
وَحَفَرَ عَبِيدُ إِسْحَاقَ فِي ٱلْوَادِي فَوَجَدُوا هُنَاكَ بِئْرَ مَاءٍ حَيٍّ. ١٩ 19
১৯সেই উপত্যকায় ইসহাকের দাসরা খুঁড়ে জলের উনুই বিশিষ্ট এক কুয়ো পেল।
فَخَاصَمَ رُعَاةُ جَرَارَ رُعَاةَ إِسْحَاقَ قَائِلِينَ: «لَنَا ٱلْمَاءُ». فَدَعَا ٱسْمَ ٱلْبِئْرِ «عِسِقَ» لِأَنَّهُمْ نَازَعُوهُ. ٢٠ 20
২০তাতে গরারীয় পশুপালকেরা ইসহাকের পশুপালকদের সঙ্গে বিবাদ করে বলল, এ জল আমাদের; অতএব তিনি সেই কুয়োর নাম এষক [বিবাদ] রাখলেন, যেহেতু তারা তাঁর সঙ্গে বিবাদ করেছিল।
ثُمَّ حَفَرُوا بِئْرًا أُخْرَى وَتَخَاصَمُوا عَلَيْهَا أَيْضًا، فَدَعَا ٱسْمَهَا «سِطْنَةَ». ٢١ 21
২১পরে তাঁর দাসরা আর এক কুয়ো খনন করলে তারা সেটির জন্যও বিবাদ করল; তাতে তিনি সেটির নাম সিটনা [বিপক্ষতা] রাখলেন।
ثُمَّ نَقَلَ مِنْ هُنَاكَ وَحَفَرَ بِئْرًا أُخْرَى وَلَمْ يَتَخَاصَمُوا عَلَيْهَا، فَدَعَا ٱسْمَهَا «رَحُوبُوتَ»، وَقَالَ: «إِنَّهُ ٱلْآنَ قَدْ أَرْحَبَ لَنَا ٱلرَّبُّ وَأَثْمَرْنَا فِي ٱلْأَرْضِ». ٢٢ 22
২২তিনি সেখান থেকে চলে গিয়ে অন্য এক কুয়ো খনন করলেন; সেটার জন্য তারা বিবাদ করল না; তাই তিনি সেটার নাম রহোবোৎ [প্রশস্ত স্থান] রেখে বললেন, এখন সদাপ্রভু আমাদেরকে প্রশস্ত স্থান দিলেন, আমরা দেশে ফলবন্ত হব।
ثُمَّ صَعِدَ مِنْ هُنَاكَ إِلَى بِئْرِ سَبْعٍ. ٢٣ 23
২৩পরে তিনি সেখান থেকে বের-শেবাতে উঠে গেলেন।
فَظَهَرَ لَهُ ٱلرَّبُّ فِي تِلْكَ ٱللَّيْلَةِ وَقَالَ: «أَنَا إِلَهُ إِبْرَاهِيمَ أَبِيكَ. لَا تَخَفْ لِأَنِّي مَعَكَ، وَأُبَارِكُكَ وَأُكَثِّرُ نَسْلَكَ مِنْ أَجْلِ إِبْرَاهِيمَ عَبْدِي». ٢٤ 24
২৪সেই রাতে সদাপ্রভু তাঁকে দর্শন দিয়ে বললেন, “আমি তোমার পিতা অব্রাহামের ঈশ্বর, ভয় কর না, কারণ আমি নিজের দাস অব্রাহামের অনুরোধে তোমার সহবর্ত্তী, আমি আশীর্বাদ করব ও তোমার বংশ বৃদ্ধি করব।”
فَبَنَى هُنَاكَ مَذْبَحًا وَدَعَا بِٱسْمِ ٱلرَّبِّ. وَنَصَبَ هُنَاكَ خَيْمَتَهُ، وَحَفَرَ هُنَاكَ عَبِيدُ إِسْحَاقَ بِئْرًا. ٢٥ 25
২৫ইসহাক সেই জায়গায় যজ্ঞবেদি নির্মাণ করে সদাপ্রভুর নামে ডাকলেন, আর সেই জায়গায় তিনি তাঁবু স্থাপন করলেন ও তাঁর দাসরা সেখানে একটা কুয়ো খুঁড়ল।
وَذَهَبَ إِلَيْهِ مِنْ جَرَارَ أَبِيمَالِكُ وَأَحُزَّاتُ مِنْ أَصْحَابِهِ وَفِيكُولُ رَئِيسُ جَيْشِهِ. ٢٦ 26
২৬আর অবীমেলক নিজের বন্ধু অহূষৎকে ও সেনাপতি ফীকোলকে সঙ্গে নিয়ে গরার থেকে ইসহাকের কাছে গেলেন।
فَقَالَ لَهُمْ إِسْحَاقُ: «مَا بَالُكُمْ أَتَيْتُمْ إِلَيَّ وَأَنْتُمْ قَدْ أَبْغَضْتُمُونِي وَصَرَفْتُمُونِي مِنْ عِنْدِكُمْ؟» ٢٧ 27
২৭ইসহাক তাঁদেরকে বললেন, “আপনারা আমার কাছে কি জন্য আসলেন? আপনারা তো আমাকে হিংসা করে আপনাদের থেকে দূর করে দিয়েছেন।”
فَقَالُوا: «إِنَّنَا قَدْ رَأَيْنَا أَنَّ ٱلرَّبَّ كَانَ مَعَكَ، فَقُلْنَا: لِيَكُنْ بَيْنَنَا حَلْفٌ، بَيْنَنَا وَبَيْنَكَ، وَنَقْطَعُ مَعَكَ عَهْدًا: ٢٨ 28
২৮তাঁরা বললেন, “আমরা স্পষ্টই দেখলাম, সদাপ্রভু আপনার সহবর্ত্তী, এই জন্য বললাম, আমাদের মধ্য অর্থাৎ আমাদের ও আপনার মধ্যে একটা শপথ হোক, আর আমরা একটা নিয়ম স্থির করি।
أَنْ لَا تَصْنَعَ بِنَا شَرًّا، كَمَا لَمْ نَمَسَّكَ وَكَمَا لَمْ نَصْنَعْ بِكَ إِلَا خَيْرًا وَصَرَفْنَاكَ بِسَلَامٍ. أَنْتَ ٱلْآنَ مُبَارَكُ ٱلرَّبِّ». ٢٩ 29
২৯আমরা যেমন আপনাকে স্পর্শ করিনি ও আপনার মঙ্গল ছাড়া আর কিছুই করিনি, বরং আপনাকে শান্তিতে বিদায় করেছি, সেই রকম আপনিও আমাদের উপর হিংসা করবেন না; আপনিই এমন সদাপ্রভুর আশীর্বাদের পাত্র।”
فَصَنَعَ لَهُمْ ضِيَافَةً، فَأَكَلُوا وَشَرِبُوا. ٣٠ 30
৩০তখন ইস্‌হাক তাঁদের জন্যে ভোজ প্রস্তুত করলে তাঁরা ভোজন পান করলেন।
ثُمَّ بَكَّرُوا فِي ٱلْغَدِ وَحَلَفُوا بَعْضُهُمْ لِبَعْضٍ، وَصَرَفَهُمْ إِسْحَاقُ. فَمَضَوْا مِنْ عِنْدِهِ بِسَلَامٍ. ٣١ 31
৩১পরে তাঁরা ভোরবেলায় উঠে পরস্পর শপথ করলেন; তখন ইস্‌হাক তাঁদেরকে বিদায় করলে তাঁরা শান্তিতে তাঁর কাছ থেকে চলে গেলেন।
وَحَدَثَ فِي ذَلِكَ ٱلْيَوْمِ أَنَّ عَبِيدَ إِسْحَاقَ جَاءُوا وَأَخْبَرُوهُ عَنِ ٱلْبِئْرِ ٱلَّتِي حَفَرُوا، وَقَالُوا لَهُ: «قَدْ وَجَدْنَا مَاءً». ٣٢ 32
৩২সেই দিন ইস্‌হাকের দাসরা এসে নিজেদের খোঁড়া কূপের বিষয়ে সংবাদ দিয়ে তাঁকে বলল, “জল পেয়েছি।”
فَدَعَاهَا «شِبْعَةَ»، لِذَلِكَ ٱسْمُ ٱلْمَدِينَةِ بِئْرُ سَبْعٍ إِلَى هَذَا ٱلْيَوْمِ. ٣٣ 33
৩৩তিনি তার নাম শিবিয়া [দিব্যি] রাখলেন, এই জন্য আজ পর্যন্ত সেই নগরের নাম বের-শেবা রয়েছে।
وَلَمَّا كَانَ عِيسُو ٱبْنَ أَرْبَعِينَ سَنَةً ٱتَّخَذَ زَوْجَةً: يَهُودِيتَ ٱبْنَةَ بِيرِي ٱلْحِثِّيِّ، وَبَسْمَةَ ٱبْنَةَ إِيلُونَ ٱلْحِثِّيِّ. ٣٤ 34
৩৪আর এষৌ চল্লিশ বছর বয়সে হিত্তীয় বেরির যিহূদীৎকে এবং হিত্তীয় এলোনের মেয়ে বাসমৎকে বিয়ে করলেন।
فَكَانَتَا مَرَارَةَ نَفْسٍ لِإِسْحَاقَ وَرِفْقَةَ. ٣٥ 35
৩৫এরা ইসহাকের ও রিবিকার জীবনে দুঃখ দিল।

< اَلتَّكْوِينُ 26 >