< اَلْمُلُوكِ ٱلثَّانِي 8 >

وَكَلَّمَ أَلِيشَعُ ٱلْمَرْأَةَ ٱلَّتِي أَحْيَا ٱبْنَهَا قَائِلًا: «قُومِي وَٱنْطَلِقِي أَنْتِ وَبَيْتُكِ وَتَغَرَّبِي حَيْثُمَا تَتَغَرَّبِي، لِأَنَّ ٱلرَّبَّ قَدْ دَعَا بِجُوعٍ فَيَأْتِي أَيْضًا عَلَى ٱلْأَرْضِ سَبْعَ سِنِينٍ». ١ 1
ইলীশায় যে স্ত্রীলোকটীর ছেলেকে জীবিত করে তুলেছিলেন, তাঁকে বলেছিলেন, “তুমি তোমার পরিবার নিয়ে যেখানে পার সেখানে গিয়ে বাস কর; কারণ সদাপ্রভু দূর্ভিক্ষ পাঠাবেন, আর তা সাত বছর পর্যন্ত এই দেশে থাকবে।”
فَقَامَتِ ٱلْمَرْأَةُ وَفَعَلَتْ حَسَبَ كَلَامِ رَجُلِ ٱللهِ، وَٱنْطَلَقَتْ هِيَ وَبَيْتُهَا وَتَغَرَّبَتْ فِي أَرْضِ ٱلْفِلِسْطِينِيِّينَ سَبْعَ سِنِينٍ. ٢ 2
তাতে সেই স্ত্রীলোকটী উঠে ঈশ্বরের লোকের বাক্য অনুসারে কাজ করলেন; তিনি ও তাঁর পরিবার সেখান থেকে গিয়ে সাত বছর পলেষ্টীয়দের দেশে বাস করলেন।
وَفِي نِهَايَةِ ٱلسِّنِينِ ٱلسَّبْعِ رَجَعَتِ ٱلْمَرْأَةُ مِنْ أَرْضِ ٱلْفِلِسْطِينِيِّينَ، وَخَرَجَتْ لِتَصْرُخَ إِلَى ٱلْمَلِكِ لِأَجْلِ بَيْتِهَا وَحَقْلِهَا. ٣ 3
সাত বছরের শেষে সেই স্ত্রীলোকটী পলেষ্টীয়দের দেশ থেকে ফিরে এসে তাঁর বাড়ি ও জমি ফেরৎ চাওয়ার জন্য রাজার কাছে কাঁদতে গেল।
وَكَلَّمَ ٱلْمَلِكُ جِيحْزِيَ غُلَامَ رَجُلِ ٱللهِ قَائِلًا: «قُصَّ عَلَيَّ جَمِيعَ ٱلْعَظَائِمِ ٱلَّتِي فَعَلَهَا أَلِيشَعُ». ٤ 4
ঐ দিন রাজা ঈশ্বরের লোকের চাকর গেহসির সঙ্গে কথা বলছিলেন; তিনি বললেন, “ইলীশায় যে সব মহান কাজ করেছেন, সেই সব ঘটনা আমাকে বল।”
وَفِيمَا هُوَ يَقُصُّ عَلَى ٱلْمَلِكِ كَيْفَ أَنَّهُ أَحْيَا ٱلْمَيْتَ، إِذَا بِٱلْمَرْأَةِ ٱلَّتِي أَحْيَا ٱبْنَهَا تَصْرُخُ إِلَى ٱلْمَلِكِ لِأَجْلِ بَيْتِهَا وَلِأَجْلِ حَقْلِهَا. فَقَالَ جِيحْزِي: «يَا سَيِّدِي ٱلْمَلِكَ، هَذِهِ هِيَ ٱلْمَرْأَةُ وَهَذَا هُوَ ٱبْنُهَا ٱلَّذِي أَحْيَاهُ أَلِيشَعُ». ٥ 5
তাতে ইলীশায় কিভাবে মৃতকে জীবিত করেছিলেন, রাজাকে তার বর্ণনা দিচ্ছিলেন, তখন যাঁর ছেলেকে তিনি জীবিত করেছিলেন, সেই স্ত্রীলোকটী রাজার কাছে তাঁর বাড়ি ও জমির জন্য এসে কাঁদতে লাগলেন। গেহসি তখন বলল, “হে আমার প্রভু মহারাজ, এই সেই স্ত্রীলোক এবং এই তাঁর ছেলে, যাকে ইলীশায় বাঁচিয়ে তুলেছিলেন।”
فَسَأَلَ ٱلْمَلِكُ ٱلْمَرْأَةَ فَقَصَّتْ عَلَيْهِ ذَلِكَ، فَأَعْطَاهَا ٱلْمَلِكُ خَصِيًّا قَائِلًا: «أَرْجِعْ كُلَّ مَا لَهَا وَجَمِيعَ غَلَاّتِ ٱلْحَقْلِ مِنْ حِينِ تَرَكَتِ ٱلْأَرْضَ إِلَى ٱلْآنَ». ٦ 6
আর রাজা স্ত্রীলোকটীকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি তাঁকে সব কথা বললেন। আর রাজা তাঁর পক্ষে একজন কর্মচারীকে নিযুক্ত করে বললেন, “তার সব কিছু এবং এ যে দিন থেকে দেশ ছেড়েছে, সেই দিন থেকে আজ পর্যন্ত তার জমিতে যা ফসল উত্পন্ন হয়েছে তা ফিরিয়ে দাও।”
وَجَاءَ أَلِيشَعُ إِلَى دِمَشْقَ. وَكَانَ بَنْهَدَدُ مَلِكُ أَرَامَ مَرِيضًا، فَأُخْبِرَ وَقِيلَ لَهُ: «قَدْ جَاءَ رَجُلُ ٱللهِ إِلَى هُنَا». ٧ 7
এক দিন ইলীশায় দম্মেশকে উপস্থিত হলেন। তখন অরামের রাজা বিনহদদ অসুস্থ ছিলেন; তিনি খবর পেলেন যে, “ঈশ্বরের লোকটি এখানে এসেছেন।”
فَقَالَ ٱلْمَلِكُ لِحَزَائِيلَ: «خُذْ بِيَدِكَ هَدِيَّةً وَٱذْهَبْ لِٱسْتِقْبَالِ رَجُلِ ٱللهِ، وَٱسْأَلِ ٱلرَّبَّ بِهِ قَائِلًا: هَلْ أَشْفَى مِنْ مَرَضِي هَذَا؟». ٨ 8
রাজা তখন হসায়েলকে বললেন, “তুমি একটা উপহার নিয়ে ঈশ্বরের লোকের সঙ্গে দেখা করতে যাও এবং তাঁর মধ্যে দিয়ে সদাপ্রভুকে জিজ্ঞাসা কর, আমি কি এই অসুখে বাঁচব?”
فَذَهَبَ حَزَائِيلُ لِٱسْتِقْبَالِهِ وَأَخَذَ هَدِيَّةً بِيَدِهِ، وَمِنْ كُلِّ خَيْرَاتِ دِمَشْقَ حِمْلَ أَرْبَعِينَ جَمَلًا، وَجَاءَ وَوَقَفَ أَمَامَهُ وَقَالَ: «إِنَّ ٱبْنَكَ بَنْهَدَدَ مَلِكَ أَرَامَ قَدْ أَرْسَلَنِي إِلَيْكَ قَائِلًا: هَلْ أُشْفَى مِنْ مَرَضِي هَذَا؟» ٩ 9
পরে হসায়েল তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গেলেন। তিনি উপহার সঙ্গে নিয়ে, এমন কি, দম্মেশকের সবচেয়ে ভাল ভাল জিনিস চল্লিশটি উটের পিঠে বোঝাই করে নিয়ে এসে তাঁর সামনে দাঁড়িয়ে বললেন, “আপনার ছেলে অরামের রাজা বিনহদদ আপনার কাছে আমাকে পাঠিয়ে জিজ্ঞাসা করেছেন, ‘আমি কি এই অসুখে বাঁচব’?”
فَقَالَ لَهُ أَلِيشَعُ: «ٱذْهَبْ وَقُلْ لَهُ: شِفَاءً تُشْفَى. وَقَدْ أَرَانِي ٱلرَّبُّ أَنَّهُ يَمُوتُ مَوْتًا». ١٠ 10
১০ইলীশায় তাঁকে বললেন, “আপনি গিয়ে তাঁকে বলুন যে, আপনি অবশ্যই সুস্থ হবেন; কিন্তু সদাপ্রভু আমার কাছে প্রকাশ করেছেন যে, তিনি অবশ্যই মারা যাবেন।”
فَجَعَلَ نَظَرَهُ عَلَيْهِ وَثَبَّتَهُ حَتَّى خَجِلَ، فَبَكَى رَجُلُ ٱللهِ. ١١ 11
১১আর হসায়েল লজ্জা না পাওয়া পর্যন্ত তিনি তার দিকে একভাবে তাকিয়ে থাকলেন; তারপর ঈশ্বরের লোক কাঁদতে লাগলেন।
فَقَالَ حَزَائِيلُ: «لِمَاذَا يَبْكِي سَيِّدِي؟» فَقَالَ: «لِأَنِّي عَلِمْتُ مَا سَتَفْعَلُهُ بِبَنِي إِسْرَائِيلَ مِنَ ٱلشَّرِّ، فَإِنَّكَ تُطْلِقُ ٱلنَّارَ فِي حُصُونِهِمْ، وَتَقْتُلُ شُبَّانَهُمْ بِٱلسَّيْفِ، وَتُحَطِّمُ أَطْفَالَهُمْ، وَتَشُقُّ حَوَامِلَهُمْ». ١٢ 12
১২হসায়েল জিজ্ঞাসা করলেন, “আমার প্রভু কেন কাঁদছেন?” উত্তরে তিনি বললেন, “কারণ আপনি ইস্রায়েল সন্তানদের কি ক্ষতি করবেন তা আমি জানি; আপনি তাদের মজবুত দুর্গগুলি আগুনে পোড়াবেন, তরোয়ালের ঘায়ে তাদের যুবকদের মেরে ফেলবেন, তাদের শিশুদেরকে ধরে আছাড় মারবেন এবং তাদের গর্ভবতী স্ত্রীলোকদের পেট চিরে দেবেন।”
فَقَالَ حَزَائِيلُ: «وَمَنْ هُوَ عَبْدُكَ ٱلْكَلْبُ حَتَّى يَفْعَلَ هَذَا ٱلْأَمْرَ ٱلْعَظِيمَ؟» فَقَالَ أَلِيشَعُ: «قَدْ أَرَانِي ٱلرَّبُّ إِيَّاكَ مَلِكًا عَلَى أَرَامَ». ١٣ 13
১৩হসায়েল বললেন, “আপনার এই কুকুরের মত দাস কে যে, এমন বড় কাজ করবে?” ইলীশায় বললেন, “সদাপ্রভু আমাকে দেখিয়েছেন যে, আপনি অরামের রাজা হবেন।”
فَٱنْطَلَقَ مِنْ عِنْدِ أَلِيشَعَ وَدَخَلَ إِلَى سَيِّدِهِ فَقَالَ لَهُ: «مَاذَا قَالَ لَكَ أَلِيشَعُ؟» فَقَالَ: «قَالَ لِي إِنَّكَ تَحْيَا». ١٤ 14
১৪তখন তিনি ইলীশায়ের কাছ থেকে তাঁর মনিবের কাছে চলে গেলেন; রাজা তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “ইলীশায় তোমাকে কি বলেছেন?” হসায়েল বললেন, “তিনি আমাকে বলেছেন, আপনি নিশ্চয়ই সুস্থ হবেন।”
وَفِي ٱلْغَدِ أَخَذَ ٱللِّبْدَةَ وَغَمَسَهَا بِٱلْمَاءِ، وَنَشَرَهَا عَلَى وَجْهِهِ وَمَاتَ، وَمَلَكَ حَزَائِيلُ عِوَضًا عَنْهُ. ١٥ 15
১৫কিন্তু তার পরের দিন হসায়েল কম্বল জলে ডুবিয়ে রাজার মুখের উপর চাপা দিলেন, তাতে রাজা মারা গেলেন এবং হসায়েল তাঁর জায়গায় রাজা হলেন।
وَفِي ٱلسَّنَةِ ٱلْخَامِسَةِ لِيُورَامَ بْنِ أَخْآبَ مَلِكِ إِسْرَائِيلَ وَيَهُوشَافَاطَ مَلِكِ يَهُوذَا، مَلَكَ يَهُورَامُ بْنُ يَهُوشَافَاطَ مَلِكِ يَهُوذَا. ١٦ 16
১৬ইস্রায়েলের রাজা আহাবের ছেলে যোরামের রাজত্বের পঞ্চম বছরে যখন যিহোশাফট যিহূদার রাজা ছিলেন, তখন যিহূদার রাজা যিহোশাফটের ছেলে যিহোরাম রাজত্ব করতে শুরু করেন।
كَانَ ٱبْنَ ٱثْنَتَيْنِ وَثَلَاثِينَ سَنَةً حِينَ مَلَكَ، وَمَلَكَ ثَمَانِي سِنِينٍ فِي أُورُشَلِيمَ. ١٧ 17
১৭যিহোরাম বত্রিশ বছর বয়সে রাজত্ব করতে শুরু করে আট বছর যিরূশালেমে রাজত্ব করেন।
وَسَارَ فِي طَرِيقِ مُلُوكِ إِسْرَائِيلَ كَمَا فَعَلَ بَيْتُ أَخْآبَ، لِأَنَّ بِنْتَ أَخْآبَ كَانَتْ لَهُ ٱمْرَأَةً، وَعَمِلَ ٱلشَّرَّ فِي عَيْنَيِ ٱلرَّبِّ. ١٨ 18
১৮আহাবের বংশের লোকদের মতই তিনি ইস্রায়েলের রাজাদের পথে চলতেন, কারণ তিনি আহাবের মেয়েকে বিয়ে করেছিলেন; ফলে সদাপ্রভুর চোখে যা মন্দ, তিনি তাই করতেন।
وَلَمْ يَشَإِ ٱلرَّبُّ أَنْ يُبِيدَ يَهُوذَا مِنْ أَجْلِ دَاوُدَ عَبْدِهِ، كَمَا قَالَ إِنَّهُ يُعْطِيهِ سِرَاجًا وَلِبَنِيهِ كُلَّ ٱلْأَيَّامِ. ١٩ 19
১৯তবুও সদাপ্রভু নিজের দাস দায়ূদের কথা মনে করে যিহূদাকে ধ্বংস করতে চাইলেন না, তিনি তো দায়ূদের কাছে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে, তাঁকে তাঁর সন্তানদের জন্য চিরকাল একটি প্রদীপ দেবেন।
فِي أَيَّامِهِ عَصَى أَدُومُ مِنْ تَحْتِ يَدِ يَهُوذَا وَمَلَّكُوا عَلَى أَنْفُسِهِمْ مَلِكًا. ٢٠ 20
২০তাঁর দিনের ইদোম যিহূদার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে নিজেদের জন্য একজন রাজা ঠিক করল।
وَعَبَرَ يُورَامُ إِلَى صَعِيرَ وَجَمِيعُ ٱلْمَرْكَبَاتِ مَعَهُ، وَقَامَ لَيْلًا وَضَرَبَ أَدُومَ ٱلْمُحِيطَ بِهِ وَرُؤَسَاءَ ٱلْمَرْكَبَاتِ. وَهَرَبَ ٱلشَّعْبُ إِلَى خِيَامِهِمْ. ٢١ 21
২১তাই যোরাম তাঁর সব রথ সঙ্গে নিয়ে সায়ীরে গেলেন; আর রাতের বেলায় উঠে, যারা তাঁকে ঘিরে ছিল, সেই ইদোমীয়দেরকে ও তাদের রথের সেনাপতিদেরকে আঘাত করলেন, আর সেই লোকেরা নিজেদের তাঁবুতে পালিয়ে গেল।
وَعَصَى أَدُومُ مِنْ تَحْتِ يَدِ يَهُوذَا إِلَى هَذَا ٱلْيَوْمِ. حِينَئِذٍ عَصَتْ لِبْنَةُ فِي ذَلِكَ ٱلْوَقْتِ. ٢٢ 22
২২এই ভাবে ইদোম আজও যিহূদার বিদ্রোহী হয়ে আছে। আর ঐ একই দিনের লিব্‌নাও বিদ্রোহ করল।
وَبَقِيَّةُ أُمُورِ يُورَامَ وَكُلُّ مَا صَنَعَ، أَمَا هِيَ مَكْتُوبَةٌ فِي سِفْرِ أَخْبَارِ ٱلْأَيَّامِ لِمُلُوكِ يَهُوذَا؟ ٢٣ 23
২৩যোরামের বাকি সমস্ত কাজের কথা যিহূদার রাজাদের ইতিহাস বইটিতে কি লেখা নেই?
وَٱضْطَجَعَ يُورَامُ مَعَ آبَائِهِ، وَدُفِنَ مَعَ آبَائِهِ فِي مَدِينَةِ دَاوُدَ، وَمَلَكَ أَخَزْيَا ٱبْنُهُ عِوَضًا عَنْهُ. ٢٤ 24
২৪পরে যোরাম তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে নিদ্রাগত হলেন এবং তাঁকে দায়ূদ নগরে তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে কবর দেওয়া হল। তাঁর ছেলে অহসিয় তাঁর জায়গায় রাজা হলেন।
فِي ٱلسَّنَةِ ٱلثَّانِيَةَ عَشْرَةَ لِيُورَامَ بْنِ أَخْآبَ مَلِكِ إِسْرَائِيلَ، مَلَكَ أَخَزْيَا بْنُ يَهُورَامَ مَلِكِ يَهُوذَا. ٢٥ 25
২৫ইস্রায়েলের রাজা আহাবের ছেলে যোরামের রাজত্বের বারো বছরের দিন যিহূদার রাজা যিহোরামের ছেলে অহসিয় রাজত্ব করতে শুরু করেন।
وَكَانَ أَخَزْيَا ٱبْنَ ٱثْنَتَيْنِ وَعِشْرِينَ سَنَةً حِينَ مَلَكَ، وَمَلَكَ سَنَةً وَاحِدَةً فِي أُورُشَلِيمَ، وَٱسْمُ أُمِّهِ عَثَلْيَا بِنْتُ عُمْرِي مَلِكِ إِسْرَائِيلَ. ٢٦ 26
২৬অহসিয় বাইশ বছর বয়সে রাজত্ব শুরু করে এক বছর যিরূশালেমে রাজত্ব করেন। তাঁর মা অথলিয়া, তিনি ইস্রায়েলের রাজা অম্রির নাতনী।
وَسَارَ فِي طَرِيقِ بَيْتِ أَخْآبَ، وَعَمِلَ ٱلشَّرَّ فِي عَيْنَيِ ٱلرَّبِّ كَبَيْتِ أَخْآبَ، لِأَنَّهُ كَانَ صِهْرَ بَيْتِ أَخْآبَ. ٢٧ 27
২৭অহসিয় আহাবের বংশের লোকেদের পথে চলতেন, সদাপ্রভুর চোখে যা খারাপ, আহাবের বংশের মত তাই করতেন, কারণ তিনি আহাবের বংশের জামাই ছিলেন।
وَٱنْطَلَقَ مَعَ يُورَامَ بْنِ أَخْآبَ لِمُقَاتَلَةِ حَزَائِيلَ مَلِكِ أَرَامَ فِي رَامُوتِ جِلْعَادَ، فَضَرَبَ ٱلْأَرَامِيُّونَ يُورَامَ. ٢٨ 28
২৮তিনি আহাবের ছেলে যোরামের সঙ্গে অরামের রাজা হসায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবার জন্য রামোৎ-গিলিয়দে গেলেন; তাতে অরামীয়েরা যোরামকে আঘাত করল।
فَرَجَعَ يُورَامُ ٱلْمَلِكُ لِيَبْرَأَ فِي يَزْرَعِيلَ مِنَ ٱلْجُرُوحِ ٱلَّتِي جَرَحَهُ بِهَا ٱلْأَرَامِيُّونَ فِي رَامُوتَ عِنْدَ مُقَاتَلَتِهِ حَزَائِيلَ مَلِكَ أَرَامَ. وَنَزَلَ أَخَزْيَا بْنُ يَهُورَامَ مَلِكُ يَهُوذَا لِيَرَى يُورَامَ بْنَ أَخْآبَ فِي يَزْرَعِيلَ لِأَنَّهُ كَانَ مَرِيضًا. ٢٩ 29
২৯অতএব যোরাম রাজা অরামের রাজা হসায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার দিনের রামাতে অরামীয়েরা তাঁকে যে সব আঘাত করে, তা থেকে ভাল হবার জন্য যিষ্রিয়েলে ফিরে গেলেন; আর আহাবের ছেলে যোরাম আঘাত পেয়েছিলেন বলে যিহূদার রাজা যিহোরামের ছেলে অহসিয় তাঁকে দেখতে যিষ্রিয়েলে নেমে গেলেন।

< اَلْمُلُوكِ ٱلثَّانِي 8 >