< ٢ أخبار 19 >

وَرَجَعَ يَهُوشَافَاطُ مَلِكُ يَهُوذَا إِلَى بَيْتِهِ بِسَلَامٍ إِلَى أُورُشَلِيمَ. ١ 1
পরে যিহূদার রাজা যিহোশাফট ভালোভাবে যিরূশালেমে তাঁর বাড়িতে ফিরে আসলেন।
وَخَرَجَ لِلِقَائِهِ يَاهُو بْنُ حَنَانِي ٱلرَّائِي وَقَالَ لِلْمَلِكِ يَهُوشَافَاطَ: «أَتُسَاعِدُ ٱلشِّرِّيرَ وَتُحِبُّ مُبْغِضِي ٱلرَّبِّ؟ فَلِذَلِكَ ٱلْغَضَبُ عَلَيْكَ مِنْ قِبَلِ ٱلرَّبِّ. ٢ 2
আর হনানির ছেলে দর্শক যেহূ তাঁর সঙ্গে দেখা করে যিহোশাফট রাজাকে বললেন, “দুষ্টদের সাহায্য করা এবং যারা সদাপ্রভুকে ঘৃণা করে তাদের ভালবাসা কি আপনার উচিত? এই জন্য সদাপ্রভুর ক্রোধ আপনার উপর নেমে এল।
غَيْرَ أَنَّهُ وُجِدَ فِيكَ أُمُورٌ صَالِحَةٌ لِأَنَّكَ نَزَعْتَ ٱلسَّوَارِيَ مِنَ ٱلْأَرْضِ وَهَيَّأْتَ قَلْبَكَ لِطَلَبِ ٱللهِ». ٣ 3
তবে আপনার মধ্যে কিছু ভালও আছে; কারণ আপনি দেশ থেকে আশেরা-মূর্তিগুলি ধ্বংস করেছেন এবং ঈশ্বরের খোঁজ করার জন্য আপনার হৃদয় স্থির করেছেন।”
وَأَقَامَ يَهُوشَافَاطُ فِي أُورُشَلِيمَ، ثُمَّ رَجَعَ وَخَرَجَ أَيْضًا بَيْنَ ٱلشَّعْبِ مِنْ بِئْرِ سَبْعٍ إِلَى جَبَلِ أَفْرَايِمَ وَرَدَّهُمْ إِلَى ٱلرَّبِّ إِلَهِ آبَائِهِمْ. ٤ 4
আর যিহোশাফট যিরূশালেমে বাস করলেন; পরে আবার বের-শেবা থেকে পাহাড়ে ঘেরা ইফ্রয়িম দেশ পর্যন্ত লোকদের কাছে গিয়ে তাদের পূর্বপুরুষদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর দিকে তাদের ফিরিয়ে আনলেন।
وَأَقَامَ قُضَاةً فِي ٱلْأَرْضِ فِي كُلِّ مُدُنِ يَهُوذَا ٱلْمُحَصَّنَةِ فِي كُلِّ مَدِينَةٍ فَمَدِينَةٍ. ٥ 5
আর দেশের মধ্যে অর্থাৎ যিহূদার প্রাচীরে ঘেরা নগরগুলির মধ্যে বিচারকদের নিযুক্ত করলেন।
وَقَالَ لِلْقُضَاةِ: «ٱنْظُرُوا مَا أَنْتُمْ فَاعِلُونَ، لِأَنَّكُمْ لَا تَقْضُونَ لِلْإِنْسَانِ بَلْ لِلرَّبِّ، وَهُوَ مَعَكُمْ فِي أَمْرِ ٱلْقَضَاءِ. ٦ 6
তিনি বিচারকদের বললেন, “তোমরা সাবধান হয়ে সব কাজ করবে, কারণ তোমরা মানুষের জন্য নয়, কিন্তু সদাপ্রভুর জন্যই বিচার করবে এবং বিচারের দিনের তিনি তোমাদের সঙ্গে থাকবেন।
وَٱلْآنَ لِتَكُنْ هَيْبَةُ ٱلرَّبِّ عَلَيْكُمُ. ٱحْذَرُوا وَٱفْعَلُوا. لِأَنَّهُ لَيْسَ عِنْدَ ٱلرَّبِّ إِلَهِنَا ظُلْمٌ وَلَا مُحَابَاةٌ وَلَا ٱرْتِشَاءٌ». ٧ 7
অতএব সদাপ্রভুর প্রতি তোমাদের মধ্যে ভয় আসুক; তোমরা সাবধানে কাজ করবে, কারণ অন্যায়, পক্ষপতিত্ব কিংবা ঘুষ খাওয়ার সঙ্গে আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু রাজি নন।”
وَكَذَا فِي أُورُشَلِيمَ أَقَامَ يَهُوشَافَاطُ مِنَ ٱللَّاوِيِّينَ وَٱلْكَهَنَةِ وَمِنْ رُؤُوسِ آبَاءِ إِسْرَائِيلَ لِقَضَاءِ ٱلرَّبِّ وَٱلدَّعَاوِي. وَرَجَعُوا إِلَى أُورُشَلِيمَ. ٨ 8
আর যিহোশাফট যিরূশালেমেও সদাপ্রভুর হয়ে বিচারের জন্য এবং ঝগড়া-বিবাদের মীমাংসার জন্য কয়েকজন লেবীয়দের, যাজকদের এবং ইস্রায়েলীয় বংশের প্রধানদের নিযুক্ত করলেন। আর তাঁরা যিরূশালেমে ফিরে এলেন।
وَأَمَرَهُمْ قَائِلًا: «هَكَذَا تَفْعَلُونَ بِتَقْوَى ٱلرَّبِّ بِأَمَانَةٍ وَقَلْبٍ كَامِلٍ. ٩ 9
তিনি তাঁদের এই আদেশ দিলেন, “তোমরা সদাপ্রভুকে ভয় করে বিশ্বস্তভাবে সমস্ত হৃদয় দিয়ে কাজ করবে।
وَفِي كُلِّ دَعْوَى تَأْتِي إِلَيْكُمْ مِنْ إِخْوَتِكُمُ ٱلسَّاكِنِينَ فِي مُدُنِهِمْ، بَيْنَ دَمٍ وَدَمٍ، بَيْنَ شَرِيعَةٍ وَوَصِيَّةٍ مِنْ جِهَةِ فَرَائِضَ أَوْ أَحْكَامٍ، حَذِّرُوهُمْ فَلَا يَأْثَمُوا إِلَى ٱلرَّبِّ فَيَكُونَ غَضَبٌ عَلَيْكُمْ وَعَلَى إِخْوَتِكُمْ. هَكَذَا ٱفْعَلُوا فَلَا تَأْثَمُوا. ١٠ 10
১০রক্তপাতের বিষয়ে, ব্যবস্থা ও আদেশ এবং নিয়ম ও শাসনের বিষয়ে যে কোনো বিচার তোমাদের নগরে বসবাসকারী ভাইয়েদের থেকে তোমাদের কাছে আসবে, সেই বিষয়ে তাদেরকে উপদেশ দেবে, নাহলে যদি তারা সদাপ্রভুর চোখে দোষী হয়, তাহলে তোমাদের ও তোমাদের ভাইদের ওপরে ক্রোধ পড়বে; এই ভাবে কাজ কোরো, তাহলে তোমরা দোষী হবে না।
وَهُوَذَا أَمَرْيَا ٱلْكَاهِنُ ٱلرَّأْسُ عَلَيْكُمْ فِي كُلِّ أُمُورِ ٱلرَّبِّ، وَزَبَدْيَا بْنُ يَشْمَعِئِيلَ ٱلرَّئِيسُ عَلَى بَيْتِ يَهُوذَا فِي كُلِّ أُمُورِ ٱلْمَلِكِ، وَٱلْعُرَفَاءُ ٱللَّاوِيُّونَ أَمَامَكُمْ. تَشَدَّدُوا وَٱفْعَلُوا، وَلْيَكُنِ ٱلرَّبُّ مَعَ ٱلصَّالِحِ». ١١ 11
১১আর দেখ, সদাপ্রভুর সব বিচারে প্রধান যাজক অমরিয় এবং রাজার সমস্ত বিচারে যিহূদা বংশের শাসনকর্ত্তা ইশ্মায়েলের ছেলে সবদিয় তোমাদের উপরে নিযুক্ত আছেন; কর্মচারী লেবীয়েরা তোমাদের সামনে আছে। তোমরা সাহসের সঙ্গে কাজ কর, যাঁরা সাহসিকতার সঙ্গে কাজ করবেন সদাপ্রভু তাঁদের সঙ্গে থাকবেন।”

< ٢ أخبار 19 >